Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

শব ব্যবচ্ছেদ

madhusudan gupta
Dr. Chinmay Nath

Dr. Chinmay Nath

Orthopedic Surgeon
My Other Posts
  • March 15, 2020
  • 10:23 am
  • One Comment

‘ম্লেচ্ছ, ম্লেচ্ছ, ম্লেচ্ছ’- সারা শহর জুড়ে রব উঠল।  ‘সনাতন হিন্দু ধর্মের আর কিছু বাকি রইল না’। কলকেতায় একটা হাসপাতাল তৈরি হয়েছে ঠিকই। সাহেবরা বানিয়েছে। বড়সড় রোগশোক হলে সেখানে যাও। সাহেব ডাক্তার দেখিয়ে এস বাপু। তা নয়, নিজেরাই ডাক্তারি করবে। কেন আমাদের  সনাতন আয়ুর্বেদ কি দোষ করল? শুধুই কি তাই! ডাক্তারি না হয় শিখল। তাই বলে হিন্দুর ঘরের ছেলে হয়ে মড়া কাটা! সংস্কৃত কলেজের মধু কোবরেজ হয়েছে এ দলের নেতা। এ নির্ঘাত ডিরোজিও নামে ফিরিঙ্গি ছোঁড়াটার উস্কানি! দোর্দন্ডপ্রতাপ রাজা রাধাকান্ত দেব তাঁর পারিষদদের নিয়ে নেমে পড়লেন মাঠে।

১৮৩৫ সাল। কোম্পানীর আমল। রামমোহন রায় গত হয়েছেন। বিদ্যাসাগর মহাশয় তখনও দিগন্তে উদিত হন নি। ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর সরকার ঠিক করল কলকাতায় একটা মেডিক্যাল কলেজ তৈরি করবে। বিলেত থেকে ডাক্তার আনতে অনেক বেশী টাকা মাইনে দিতে হয়। তারা বেশীদিন থাকেও না। কলকাতা শহর বড় হচ্ছে। অথচ, ইউরোপীয় এবং দেশীয় ধনীদের চিকিৎসার ভালো ব্যবস্থা নেই। স্থানীয় ভারতীয়দের আয়ুর্বেদিক ও ইউনানী চিকিৎসা শাস্ত্রে দীক্ষিত করার জন্য যথাক্রমে সংস্কৃত কলেজ ও কলকাতা মাদ্রাসায় দেশীয় চিকিৎসকদের ট্রেনিং স্কুল তৈরি করা হল ১৮২২ সালে।

বেশ চলছিল আয়ুর্বেদিক শিক্ষা। ইতিমধ্যে সংস্কৃত কলেজে বিখ্যাত হয়ে উঠেছেন মধুসূদন গুপ্ত নামে এক সংস্কৃত পন্ডিত। মধূসুদন আদতে বৈদ্যবাটীর বিখ্যাত বৈদ্য পরিবারের সন্তান। তাঁর পিতামহ ছিলেন হুগলীর নবাবের পারিবারিক চিকিৎসক। সুতরাং, চিকিৎসা মধূসুদনের রক্তে। তাই শুধুমাত্র টুলো পন্ডিত হওয়া তাঁর সইল না। বাড়ির অমতে ১৮২৬ সালে তিনি সংস্কৃত কলেজে আয়ুর্বেদ ক্লাসে ভর্তি হলেন। তারপরে উল্কার গতিতে উত্থান। ওখানেই ছাত্র থেকে শিক্ষক হলেন। পন্ডিত উপাধি পেলেন। কলকাতার সায়েবসুবো মহলে তাঁর নাম ছড়িয়ে পড়েছে।

সফল মানুষের যা হয়, সাফল্যের সঙ্গে সঙ্গে পন্ডিত মধুসূদন গুপ্ত একদল লোকের ঈর্ষার শিকারও হয়ে পড়লেন। সংস্কৃত কলেজ থেকে বিদায় আসন্ন হয়ে উঠল। কিন্তু মধূসুদনের উপর ভাগ্যদেবী সুপ্রসন্ন ছিলেন চিরকাল। বড়লাট লর্ড বেন্টিঙ্কের উৎসাহে এবং গ্র্যান্ট, সাদারল্যান্ড ও ব্র্যামলে সাহেবের নেতৃত্বে কলকাতার বুকে স্থাপিত হল এশিয়ার প্রথম মেডিক্যাল কলেজ, মেডিক্যাল কলেজ বেঙ্গল। সঙ্গে ছিল বাবু রামকমল সেনের প্রত্যক্ষ এবং রাজা রাধাকান্ত দেবের পরোক্ষ উদ্যোগ।

সেটা ১৮৩৫ সাল। কলেজ শুরু হল ৪৯ জন ছাত্র নিয়ে।

কলেজ পরে সরে এলো বাবু মতিলাল শীলের দান করা জমিতে। কলেজের নাম ছড়িয়ে পড়ল সাগর পেরিয়ে বিলেতে। পন্ডিত মধূসুদন গুপ্ত মেডিক্যাল কলেজে শিক্ষক হিসেবে যোগদানের প্রস্তাব পেলেন। তিনি ইউরোপীয় চিকিৎসা পদ্ধতিতে শিক্ষিত না হলেও তাঁর ছিল প্রখর বুদ্ধি ও আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে গভীর জ্ঞান।

শারীরবিদ্যা পড়াতে গিয়ে দেখলেন কিসের যেন অভাব!  শুধু পুঁথিগত বিদ্যা দিয়ে শারীরবিদ্যার সঠিক জ্ঞান আহরণ অসম্ভব। শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ও শিরা-ধমণী- স্নায়ুর সঠিক অবস্থান না জানলে শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া উপলব্ধি করা সম্ভব নয়। তাহলে উপায়?

উপায় আছে। অ্যানাটমি টেবিলে মৃত মানুষের শরীর ব্যবচ্ছেদ করে শিখতে হবে শারীরবিদ্যা। উপযুক্ত সংখ্যক শবের অভাবে যা শিখতে এমনকি ব্রিটেনের ডাক্তাররা পাড়ি দেন ফ্রান্সে। এদেশে তো বেওয়ারিশ শবের অভাব নেই। অভাব সমাজ চেতনার। যা ভাবা তাই কাজ। কয়েকজন ছাত্র ও সহকর্মীদের নিয়ে মধূসুদন উদ্যোগ নিলেন শব ব্যবচ্ছেদের।

ওদিকে, রাজা রাধাকান্ত দেবের নেতৃত্বে রুখে দাঁড়ালেন বঙ্গ সমাজপতিরা। ডেভিড হেয়ার মধ্যস্থতা করতে রাজি হলেন এ বিষয়ে। হেয়ার সাহেব এবং রাধাকান্ত দেবের একান্ত আলোচনায় রাধাকান্ত দেব বললেন যে, তাঁরা ছাত্রদের শবব্যবচ্ছেদে অনুমতি দেবেন এক শর্তে- সনাতন ভারতীয় শাস্ত্রে শব ব্যবচ্ছেদের সমর্থনে সূত্র খুঁজে দেখাতে। কে খুঁজবে এসব? কে একই সঙ্গে সংস্কৃতশাস্ত্র ও শারীরবিদ্যায় পন্ডিত? ত্রাতা সেই পন্ডিত মধূসুদন গুপ্ত। রাতের পর রাত জেগে খুঁজে চলেছেন সেই সংস্কৃত শ্লোক ও সূত্র- যা সমর্থন করে শবব্যবচ্ছেদকে।

একদিন ডেভিড হেয়ার ঠেকে পাঠালেন মধূসুদনকে। ‘তোমার অনুসন্ধান কতদূর?’

‘আমি তৈরী। ডাকুন সমাজপতিদের।’

সমাজপতিদের আর ডাকতে হল না। মধূসুদনের শাস্ত্রজ্ঞানের খবর পেয়ে তাঁরা আপাততঃ আর বাধা দিলেন না।

শারীরবিদ্যার ছাত্ররা তৈরী হল শবব্যবচ্ছেদের জন্য। কিন্তু কে প্রথম স্ক্যালপেল চালাবে শবদেহের উপরে ? এবারও সেই মধূসুদন গুপ্ত। তাঁর হাতেই তৈরি হল ইতিহাস। ভারতবর্ষের প্রথম শবব্যবচ্ছেদ হল মেডিক্যাল কলেজে। তারিখটা ছিল ১০ই জানুয়ারি ১৮৩৬। অ্যানাটমি বিভাগে সাজো সাজো রব। কথিত আছে প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর নিজে উপস্থিত ছিলেন শবব্যবচ্ছেদের সময়। ডাঃ হেনরি গুডিভ ছুরি তুলে দিলেন ডাঃ মধূসুদন গুপ্তের হাতে। শ্বেতাঙ্গ শাসিত দেশে এক ভারতীয়র জন্য এ এক অবিশ্বাস্য সম্মান। তিনি আরো চারজন ভারতীয় ছাত্রের সহায়তায় আত্মবিশ্বাস ও সাফল্যের সঙ্গে ভারতের প্রথম শবব্যবচ্ছেদ সম্পন্ন করলেন। ইতিহাস রচিত হল। মহাঋষি শুশ্রুত-এর তিন হাজার বছর পরে আবার ভারতবর্ষে শারীরবিদ্যার গবেষণা শুরু হল।

এই ঘটনাকে স্মরণীয় করে রাখতে নাকি তোপদ্ধনি হয়েছিল ফোর্ট উইলিয়াম থেকে।  শিবনাথ শাস্ত্রী, ক্ষিতীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রমুখ এই ঐতিহাসিক ঘটনার বর্ণনা করে গেছেন। প্রথম বছর ষাটটি শবব্যবচ্ছেদ হল। তার পরের বছর এর দ্বিগুন এবং ১৮৪৮ সাল অবধি প্রায় ৫০০ শবব্যবচ্ছেদ সংগঠিত হয়েছিল বলে লিখেছিলেন ডাঃ হেনরি গুডিভ।

কিন্তু সন্দেহ ও সংস্কারের শেষ এখানেই হল না। কানাঘুষো, গুজব, বিরোধীতা চলতেই থাকছিল। শেষ পর্যন্ত বেথুন সাহেবের অনুরোধে এবং নবদ্বীপের মহারাজার সভাপতিত্বে বাংলার গভর্নর এক বিতর্কসভার আয়োজন করলেন। সেখানে সমাজপতি ও সংস্কৃতজ্ঞ পন্ডিতদের সামনে ডাঃ মধূসুদন গুপ্ত শবব্যবচ্ছেদের সমর্থনে ভারতীয় শাস্ত্রীয় নথি তুলে ধরলেন।

তবে শুধু যে বিরোধিতা হয়েছিল তা নয়। মধূসুদনের সমর্থনে দাঁড়িয়েছিলেন রামতনু লাহিড়ী ও রামগোপাল ঘোষের নেতৃত্বে গোটা ‘ইয়ং বেঙ্গল গ্রুপ’। বেথুন সাহেবের অনুরোধে শিল্পী এস. সি. বেলনোস পন্ডিত ডাঃ মধূসুদন গুপ্তের একটি অসামান্য তৈলচিত্র আঁকেন যেটি এখনও মেডিক্যাল কলেজে সংরক্ষিত আছে।

তথ্যসূত্র
———
1. Debasis Bose. Madhusudan Gupta: Indian Journal of History of Science; 29(1), 1994

2. Jayanta Bhattacharya. The hospital transcends into hospital medicine: A brief journey through ancient, medieval and colonial India. Indian Journal of History of Science; 52.1(2017). 28-53

3. Ranjit Panja, Arati Ghosh. Calcutta Medical College; National Medical Journal of India, Vol 2, No 5, 244.

4. Wikipedia : Madhusudan Gupta

PrevPreviousডায়াবেটিসের অ থেকে চন্দ্রবিন্দুঃ পর্ব ১(রোগ নির্ণয়)
Nextকরোনা যুদ্ধ: সিঙ্গাপুর-একটি সাফল্যের কাহিনীNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
1 Comment
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
Dr Dilip Kr Khatua
Dr Dilip Kr Khatua
5 years ago

Excellent writing.. very good information about medical history

0
Reply

সম্পর্কিত পোস্ট

মহা (ডিএ) লোভের খতিয়ান

May 19, 2025 No Comments

গতকাল সারাদিন ধরে ডিএ রায় নিয়ে বহু আজেবাজে পোস্ট করেছি। আজ থেকে ওই ব্যাপারে আর কিছু বলব না। এই ডিএ পাবার লোভটা এককথায় লোভই। আর

E09: Body Balance & Brain Function: Science-Backed Movement Training

May 19, 2025 No Comments

খুপরির গল্প

May 19, 2025 No Comments

আমাদের ক্লাবে শুক্রবার মেডিকেল ক্যাম্প শুরু হয় সকাল ছটা থেকে। কিন্তু কখন থেকে মানুষজন আসতে শুরু করেন বলা মুশকিল। ছটায় আমরা যখন ক্লাব ঘর খুলি,

হাসপাতালের জার্নাল: পাপী পেটের কেচ্ছা

May 18, 2025 1 Comment

দশচক্রে ভগবান ভূত একটা প্রচলিত বাগধারা। উল্টোটাও কখনও ঘটে। সাক্ষী আমি নিজেই। ঘটনা প্রায় পঞ্চাশ বছর আগের। বলি শুনুন। আমার বাবাকে একদা ভর্তি করেছিলাম সার্জারি

স্বাস্থ্যের সত্যি মিথ্যে ৮: কুলেখাড়া শাকের খাদ্যগুণ

May 18, 2025 No Comments

আগে যে সব খাদ্যকে হেলাফেলার দৃষ্টিতে দেখা হতো, ইদানীং সে সব খাদ্য আবার মানুষের খাদ্য তালিকায় ফেরত আসছে। শুধু ফেরত আসছে তাই নয়, একেবারে হই

সাম্প্রতিক পোস্ট

মহা (ডিএ) লোভের খতিয়ান

Dr. Arunachal Datta Choudhury May 19, 2025

E09: Body Balance & Brain Function: Science-Backed Movement Training

Dr. Subhamita Maitra May 19, 2025

খুপরির গল্প

Dr. Aindril Bhowmik May 19, 2025

হাসপাতালের জার্নাল: পাপী পেটের কেচ্ছা

Dr. Arunachal Datta Choudhury May 18, 2025

স্বাস্থ্যের সত্যি মিথ্যে ৮: কুলেখাড়া শাকের খাদ্যগুণ

Dr. Aindril Bhowmik May 18, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

555122
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]