Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

#করোনার দিনগুলি ৪৩

IMG-20200514-WA0010
Dr. Aindril Bhowmik

Dr. Aindril Bhowmik

Medicine specialist
My Other Posts
  • June 17, 2020
  • 8:06 am
  • No Comments

লক ডাউনের সময়ে খারাপ রোগীদের নিয়ে মহা সমস্যা। যতই হাসপাতালে ভর্তির প্রয়োজন থাক, কিছুতেই ভর্তি হতে চায়না।

বুকে ব্যথা নিয়ে ছটফট করতে করতে এক ভদ্রলোক এলেন। ঘণ্টা তিনেক ব্যথা হচ্ছে। ইনো, জেলুসিল, প্যান ডি- যতরকম গ্যাসের ওষুধ আছে সব কিছু দিয়ে চিকিৎসা চলেছে। ইসিজি করতে বললাম। একটি চ্যাংড়া ছেলে বলল, ‘ইসিজি করে কি হবে ডাক্তারবাবু। আপনি একটা গ্যাসের ইনজেকশন দিন না। আমার জেঠতুতো দাদারও এমন হয়েছিল। ইনজেকশন দিতেই কমে গেছিল।’

বিনীত ভাবে বললাম, ‘ইনজেকশন নিশ্চয়ই দেব। কিন্তু আপনি আগে ইসিজি করান।’

ছেলেটি বলল, ‘ইনজেকশন দিতে দেরী করলে গ্যাস যদি মাথায় উঠে যায়? বুক অবধি উঠে এসেছে। মাথায় উঠতে কতক্ষণ। আপনি তাড়াতাড়ি ইনজেকশন দিন। তারপর ইসিজি করাবেন।’

বললাম, ‘আপনি ইতিমধ্যেই গ্যাস কমানোর যাবতীয় ব্রক্ষ্মাস্ত্র প্রয়োগ করেছেন। তাতে গ্যাস উপরে ওঠা তো দুরের কথা, হাঁটুতে নেমে যাওয়া উচিৎ ছিল। তা স্বত্বেও ওনার যখন বুকে ব্যথা হচ্ছে তখন ইসিজি না করলে আমি চিকিৎসা করতে পারব না।’

ছেলেটি এমন দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকাল, সত্য যুগ হলে শিওর ভস্ম হয়ে যেতাম। তারপর ভদ্রলোককে প্রায় চ্যাংদোলা করে পাশের ঘরে ইসিজি করতে নিয়ে যাওয়া হলো।

কিছুক্ষণের মধ্যেই ইসিজি হাজির। গ্রাফের অধিকাংশ রেখাই মধ্য লাইনের অনেক উপরে। বললাম, ‘রোগীর হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। শিগগিরি কোথাও ভর্তি করতে হবে।’

ছেলেটি বললেন, ‘অসম্ভব। এখন কোথায় ভর্তি করব? যেখানেই ভর্তি করব, করোনা হবে।’

‘করোনা হলে বেঁচে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। কিন্তু একে এখুনি ভর্তি না করলে এনার বাঁচার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। এই ওষুধগুলো তাড়াতাড়ি কিনে আনুন। আর একটা গাড়ি জোগাড় করুন। আর জি করে নিয়ে যেতে হবে।’

‘আর জি কর, সেতো অনেক দূর! কি ভাবে যাব?’

একজন অটোওলা ঘুরঘুর করছিলেন। বললেন, ‘যাবেন? রিজার্ভে চলে যাব। ভাড়া চার চাকার থেকে কম নেব?’

ছেলেটি ওষুধ নিয়ে ফিরে এলো। বলল, ‘ডাক্তারবাবু, সবইতো ট্যাবলেট। ইনজেকশন দেবেন না?’

বললাম, ‘সব ট্যাবলেট চারটে- চারটে করে চিবিয়ে খাবেন এখুনি। চেবাতে চেবাতে আর জি কর চলে যাবেন?’

ছেলেটি বলল, ‘হার্ট অ্যাটাক হয়েছে বললেন, তবু একটা ইনজেকশন দেবেন না আপনি? রাস্তায় যদি কিছু হয়?’

আমি বললাম, ‘কথা কম বলে তাড়াতাড়ি অটোতে ওঠাও। দেরী করলে বিপদ আরও বাড়বে।’

ঘণ্টা খানেকের মধ্যে সেই ইনজেকশন প্রিয় ছেলেটির ফোন পেলাম, ‘ডাক্তারবাবু, এখানেও তো ভর্তি নিতে চাইছে। ভর্তি হলে করোনা হবে নাতো? দুটো ইনজেকশন দিয়ে নিয়ে চলে আসব? বাড়িতে স্যালাইন, অক্সিজেনের ব্যবস্থা করতুম।’

বহু কষ্টে গালাগালটা চেপে গেলাম। বললাম, ‘বাড়ি আনলে ফেরার পথে আমার কাছ থেকে একেবারে ডেথ সার্টিফিকেটটা লিখে নিয়ে যেও। রাত্রিরে আর বিরক্ত কোরো না।’

ছেলেটি মিনমিন করে বলল, ‘তাহলে ভর্তিই করে দি। করে দি ভর্তি?’

এই অসময়ে চেম্বার করার সময় আমার অন্যতম সহায় ছিল, সাগর দত্ত মেডিকেল কলেজ। সেটাকে তিনদিন আগেই কোভিড হাসপাতাল ঘোষণা করা হয়েছে। তারপর আমি পড়ে গেছি সমস্যায়।

লক ডাউনে সাধারণ রোগীর সংখ্যা কিছুটা কমলেও এমারজেন্সি রোগীর সংখ্যা অনেক বেড়েছে। অনেকেই অন্তিম অবস্থায় খাবি খাওয়া রোগী ভ্যানে করে চেম্বারে নিয়ে আসছেন। তাঁদের কাছাকাছি সাগর দত্তে ধরে বেঁধে পাঠিয়ে দিচ্ছিলাম। গত সপ্তাহেই একটি কমবয়সী বুকে জল জমা ছেলেকে সাগর দত্তে পাঠিয়েছিলাম। ওখানে তাকে ভর্তি করে বুকের জল বের করে টিবি ডায়াগনোসিস করে তবে ছেড়েছে।

প্রায় একইরকম একটি মেয়েকে সাগর দত্তে পাঠিয়েছিলাম। কাল সে আবার আমার কাছে এসেছে। তাকেও সাগর দত্তে ভর্তি নিয়েছিল। এর আবার বুকে আর পেটে দু জায়গাতেই জল জমেছে। সেই জল বার করে পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু রাতারাতি কোভিড হাসপাতাল ঘোষণা করায় ওখানকার সব রোগীদের ছুটি হয়ে গেছে। বেচারা এক পেট জল নিয়ে কি করবে বুঝে উঠতে পারছে না। জল বের করে দিলেই হলোনা। সেটা নিয়ে আবার পরীক্ষা করতে হবে। লক ডাউনের কল্যাণে এনাদের স্বাস্থ্যের পেছনে খরচ করার ক্ষমতা প্রায় শূন্যে নেমে এসেছে।

সাগর দত্ত হাসপাতালের কোভিড হাসপাতালে রূপান্তরের সিদ্ধান্ত নিয়ে বেশ গণ্ডগোলও শুরু হয়েছে। ওখানকার ইন্টার্নরা বিক্ষোভ দেখাচ্ছে। ইন্টার্নশিপের সময় একজন হবু ডাক্তার মেডিসিন, সার্জারি, গাইনি, পেডিয়াট্রিক্স বিভিন্ন বিভাগে ঘুরে ঘুরে ডিউটি করে। কিন্তু কোভিড হাসপাতাল হলে কোভিড রোগী ছাড়া পুরো ইন্টার্নশিপে তাদের অন্য কোনো রকম রোগীর চিকিৎসা দেখার সুযোগ মিলবে না। একজন ডাক্তার হয়ে যাবে, একটিও প্রসব না করিয়ে। তারপর সে যখন প্রত্যন্ত গ্রামীণ হাসপাতালের লেবার রুমে আসন্ন প্রসবা মায়ের মুখোমুখি হবে, তখন কি করে সামাল দেবে একমাত্র ভগবানই জানেন।

দেখলাম, ইন্টার্নদের এই বিক্ষোভের খবরের নীচে মাথা মুণ্ডু কিছু না বুঝেই অনেকেই ডাক্তারদের উপর গায়ের ঝাল ঝেড়েছেন। অনেকেই বলেছেন, বিক্ষোভ রত ডাক্তারদের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করা উচিৎ। অনেকের মন্তব্যেই দুই, চার, ছয় অক্ষরের ছড়াছড়ি।

এই সব সর্বঘটের কাঁঠালি কলাদের ন্যূনতম ধারণাও নেই, কি ভাবে একজন ডাক্তার তৈরি হয়। একজন ফাইনাল ইয়ারের ছাত্র যদি কোভিড ছাড়া অন্য কোনো রোগী দেখার সুযোগ না পায়, তাহলে কি করে সে স্টেথো বসিয়ে হার্টের ফুটো আছে কিনা বুঝবে? কি করে সে সাপে কাটা রোগীর চিকিৎসা শিখবে।

গ্রামীণ হাসপাতালে যখন বিষ খাওয়া রোগী আসবে সে কি করবে? একটি তড়কা জ্বরের বাচ্চা এলে কি করে সামলাবে? কিভাবে সে ভ্যাকসিন রাখার আই এল আর ঠিক আছে কিনা বুঝবে?

যাই হোক, সরকারি নির্দেশ, বিশেষত এই মহামারির সময়ে মেনে নিতেই হবে। খারাপ লাগুক, ভালো লাগুক, এই সরকারি নির্দেশ মানতে চিকিৎসক এবং সাধারণ মানুষ হিসাবে আমরা বাধ্য। কিন্তু অনেকেই আছেন, যারা এই সরকারি নির্দেশের ঊর্ধ্বে। নীচের ছবিটা দেখুন। ভাইরাল হওয়া ছবি। টাকার অঙ্ক দেখে আমারই আতঙ্ক হচ্ছে।

ছবিটা দিল্লীর একটি কর্পোরেট হাসপাতালের। করোনা রোগীদের জন্য প্রতিদিনের আইসিইউ এর ভাড়া ৫৩ হাজার টাকা। ভেন্টিলেটর লাগলে ৭২ হাজার টাকা। পরীক্ষা নিরীক্ষা, ওষুধ পত্র ও অন্যান্য খরচ আলাদা। সব মিলিয়ে দৈনিক খরচ প্রায় লাখ দেড়েক। কলকাতার কর্পোরেট হাসপাতাল গুলিতেও খরচ প্রায় এমনই বা এর চেয়েও বেশি। কয়জনের এই অর্থ ব্যয় করে চিকিৎসা কেনার ক্ষমতা আছে? ব্যবসায়ীদের হাতে স্বাস্থ্যকে ছেড়ে দিলে যা হওয়ার ঠিক তাই হচ্ছে। সরকার এই দিকে একটু নজর দেবে না? দেবে না একটু এই দিকে নজর?

PrevPrevious#আত্মহত্যার পরে
Nextনৈহাটির আম্পান-বিধ্বস্ত গোয়ালা ফটকে স্বাস্থ্য শিবিরNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

ঊর্মিমুখর: একাদশ পরিচ্ছেদ

June 10, 2025 No Comments

জ্যেষ্ঠভ্রাতার শেষকৃত্যের অব্যবহিত পরেই কুমার হর্ষবর্ধন ভগিনীকে উদ্ধারার্থ বিন্ধ্যাচলের জঙ্গলাকীর্ণ পার্বত্য প্রদেশের উদ্দেশ্যে যাত্রা করিলেন, স্বীয় রাজ্যাভিষেকের জন্য অপেক্ষা করিলেন না। যাত্রার পূর্বে গভীর রাত্রে

শাল নদী, বাসুদেব ও কাকোদকর সাহেবের রিপোর্ট

June 10, 2025 No Comments

আরও একটা পরিবেশ দিবস পার হয়ে গেল। এমন দিনগুলোর আসা যাওয়ার মাঝখানের সময়টাই হলো আমাদের সক্রিয়তার সময় অর্থাৎ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আমরা পরিবেশ নিয়ে কতটা

প্রলয় চলে গেছে আমাদের ছেড়ে

June 10, 2025 No Comments

আমি নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, বিপদের দিনে যে মানুষগুলো পাশে এসে দাঁড়ায় তাঁরা ধোপদুরস্ত গোছানো উচ্চপ্রতিষ্ঠিত মানুষ কমই হয়। তারা ঈষৎ আবেগপ্রবণ, জেদী, ঈষৎ তারকাটা

আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে

June 9, 2025 No Comments

গত ৭ ই জুন সোদপুর ট্রাফিক মোড়ে অনুষ্ঠিত হল এক প্রতিবাদ সভা- ধ্বনিত হল ন্যায় বিচারের অগ্নি গর্জন। আর জি কর হাসপাতালে হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসকের

মানুষের দাম কত?

June 9, 2025 No Comments

যাত্রাগাছি, গৌরাঙ্গ নগর, শুলংগুড়ি, এবং সংলগ্ন এলাকা জুড়ে নারী সুরক্ষা বৃদ্ধি এবং অসামাজিক কার্যকলাপ বন্ধের দাবিতে অভয়া মঞ্চ বৃহত্তর বিধান নগর আয়োজিত গণ কনভেনশন অনুষ্ঠিত 

সাম্প্রতিক পোস্ট

ঊর্মিমুখর: একাদশ পরিচ্ছেদ

Dr. Sukanya Bandopadhyay June 10, 2025

শাল নদী, বাসুদেব ও কাকোদকর সাহেবের রিপোর্ট

Somnath Mukhopadhyay June 10, 2025

প্রলয় চলে গেছে আমাদের ছেড়ে

Dr. Arjun Dasgupta June 10, 2025

আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে

Gopa Mukherjee June 9, 2025

মানুষের দাম কত?

Gopa Mukherjee June 9, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

559078
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]