An Initiative of Swasthyer Britto society

  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close

নৈহাটির আম্পান-বিধ্বস্ত গোয়ালা ফটকে স্বাস্থ্য শিবির

IMG-20200615-WA0050
Piyali Dey Biswas

Piyali Dey Biswas

Journalist--Health worker
My Other Posts
  • June 17, 2020
  • 8:09 am
  • No Comments

নৈহাটির আম্পান বিধ্বস্ত কলোনি এলাকা গোয়ালাফটক। সেখানেই স্বাস্থ্য শিক্ষা নির্মাণ, প্রয়াস ও বারো ঘর এক উঠোনের আয়োজনে শ্রমজীবী স্বাস্থ্য উদ্যোগ ও ওয়েস্টবেঙ্গল ডক্টরস ফোরামের সহযোগিতায় ১৫ই জুন, ২০২০ সোমবার হল স্বাস্থ্য শিবির।
“””””””””””””””””””””””””””””””””””””””””””

হাসপাতালে গেলে দূর দূর করে তাড়িয়ে দিচ্ছে। বলছে, এখন যাও, কোন কাজ হবে না। একেবারে ন-মাসে এস। তিন মাস ধরে ঘুরছি নৈহাটি হাসপাতালে। লকডাউনে গাড়ি ঘোড়া চলেনি। এই অবস্থাতেই আধ ঘণ্টা হেঁটে নৈহাটি হাসপাতালে গিয়েছি। তবুও ওরা কার্ড করেনি। একনাগাড়ে ক্ষোভ উগরে দিয়ে একটু থামল ছয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা কবিতা রাজবংশী।

“আমার কোন ওষুধ পড়ছে না দিদি!! তাই ভাবলাম আপনাদের মেডিকেল ক্যাম্পে যাই, ওখানে তো ডাক্তার আছে, যদি আপনারা দুটো কিছু ওষুধ দেন!!” কবিতাকে আম্পান বিধ্বস্ত মেডিকেল ক্যাম্পের জন্য বরাদ্দ আয়রন, ফলিক অ্যাসিড ও বি কমপ্লেক্স জাতীয় কিছু ওষুধ দিয়ে স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে নিয়মিত যাওয়ার পরামর্শ দেয়া হলো। সেই সঙ্গে এটাও বোঝানোর চেষ্টা করা হলো ছয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা একজনকে মেডিকেল ক্যাম্পে চেকআপ করা সম্ভব নয়। বুঝলও। ওষুধ পেয়েই খুশি কবিতা। শুধু বলল, “আমার মত কত পোয়াতিরা হাসপাতালে যাচ্ছে, কিন্তু কার্ড হচ্ছে না। ওরাও যদি আপনাদের মেডিকেল ক্যাম্পের কথা খবর পেত!!!!”।

কিছুদিন আগেই হাসপাতালে ভর্তি হতে না পেরে মৃত সন্তান প্রসব করেছেন সালকিয়ার এক মহিলা। কবিতার কথায় সেই ঘটনার কথা মনে পড়ল, সত্যিই বড় ভয় হচ্ছে কবিতাদের জন্য!!

গত কয়েক মাসের লকডাউনে কোমর ভেঙেছে এই অঞ্চলের। আম্পানে ভেঙেছে ঘর। ক্ষতিগ্রস্ত প্রায় সব বাড়িই। কারো বাড়ির টালির চাল ভেঙেছে, টিন উড়ে গেছে, কারো বা মাটির দেয়াল ভেঙে গেছে। এলাকার বেশিরভাগ মানুষই রাজমিস্ত্রি ও দিনমজুরির নানান কাজের সঙ্গে যুক্ত। তিন মাস কাজ না থাকায় খাবার সংস্থান নেই। তবে প্রায় প্রত্যেকেরই রেশন কার্ড রয়েছে। সরকারি রেশনও পেয়েছে। কিন্তু ওই টুকুই। এলাকার মানুষের কাছেই শুনলাম পানীয় জলের অবস্থা বেশ খারাপ। সেই মত পেটের রোগ, চর্মরোগও নিত্যসঙ্গী।
তীব্র দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়াই করা গোয়ালাফটক এলাকার মানুষের কাছে স্বাস্থ্য সচেতনতা বা ডাক্তার দেখানো এক প্রকার বিলাসিতা। কারণ বেসরকারি হাসপাতালে গিয়ে ডাক্তার দেখাতে অনেক খরচা। অন্যদিকে করোনার ভয়ে সরকারি হাসপাতালের ফটক এখন বন্ধ। যেন করোনা আসায় পৃথিবী থেকে সব রোগ ধুয়ে মুছে গেছে! অন্যদিকে জনগণের ধারণা করপোরেট পুঁজির ঝা চকচকে হাসপাতালগুলির দরজাতেই স্বাস্থ্যদেবী লক্ষ্মীর মত বিরাজ করেন। গরিব গুরবো এই সব ইমলি ঝিমলি মানুষগুলোর কাছে সুস্থ থাকার চেয়ে বেঁচে থাকা অনেক বেশি প্রয়োজনের। তাই পেটের গোলমাল থেকে গায়ের ঘা সব কিছুই ঠিক হয় নিজের নিয়মে। অবশ্য কিছু নাছোড়বান্দা সমস্যার দাওয়াই দেয় স্থানীয় ওষুধের দোকান ও হাতুড়ে। কখনো কমে, কিছু সঙ্গে থেকে যায় আজীবন। আর ভগবানের ভরসায় চলতে থাকে কবিতারা। স্বাস্থ্য সেখানে গল্প কথা।

অথচ রাষ্ট্রের প্রতিটি নাগরিকের স্বাস্থ্যরক্ষার দায়িত্ব ছিল সরকারের। যাক গে, সে সব কথা আর কে মনে রেখেছে!

গত সোমবার এই গোয়ালাফটক এলাকাতেই স্বাস্থ্য শিবিরের আয়োজন করা হয়েছিল। WBDF এর পক্ষ থেকে চিকিৎসক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাঃ পুণ্যব্রত গুণ, ডাঃ রাজীব পাণ্ডে, ডাঃ শিবেন্দ্রনাথ দাস, ও ডাঃ শুভাশীষ বিশ্বাস।

অবশ্য তার আগে থেকেই হালিশহর বিজ্ঞান পরিষদের ত্রিদিবদা, রঞ্জনদারা ওই এলাকায় খোঁজখবর নিতে গিয়েছিলেন। এদের সঙ্গে মিলে সৈকত, নীলাদ্রি, শুভজিৎ, অর্ক, সুস্মিতা, শিব ওই এলাকার মানুষের সমস্যা নিয়ে কাজ শুরু করেছিল। এরপর স্বাস্থ্য শিক্ষা নির্মাণের সদস্যরাও এই প্রচেষ্টার সঙ্গে যুক্ত হন। স্বাস্থ্য শিক্ষা নির্মাণের পক্ষ থেকে সুদীপদা, আত্রেয়ী, দেবাশীস, অরূপদা, অভিজিৎদা, সুনন্দাদি ওই এলাকার মানুষদের সঙ্গে গিয়ে কথা বলেন ও তাঁদের সমস্যাগুলো বোঝার চেষ্টা করেন। এবং প্রয়োজন বুঝে তারাই স্বাস্থ্য শিক্ষা নির্মাণের অন্যতম সংগঠক পুণ্যব্রত গুণকে ওই এলাকায় মেডিকেল ক্যাম্প করার অনুরোধও করেন।

“স্বাস্থ্য শিক্ষা নির্মাণ” গত দেড় বছর ধরে নৈহাটির হাজিনগর ও গরুর ফাঁড়ি এলাকায় তাদের কম খরচের যুক্তিসঙ্গত চিকিৎসার মডেল ক্লিনিক চালানোর পাশাপাশি বিভিন্ন রোগের বিষয়ে মানুষকে সচেতন করার কাজ করে চলেছে। এবং আগামীতে গোয়ালাফটক এলাকায় ধারাবাহিকভাবে কাজের পরিকল্পনাও করেছেন এরা।

এদিনের ক্যাম্পে সবচেয়ে বেশি মানুষ এসেছিলেন ব্যথা ও নানান রকম চর্ম রোগের সমস্যা নিয়ে। এছাড়াও সাধারণ সর্দি কাশি জ্বর, হাই প্রেসার ও ডায়াবেটিসের রোগী মিলিয়ে প্রায় ১০০ জনের মত চিকিৎসা নিতে এসেছিলেন স্বাস্থ্য ক্যাম্পে। রোগ নির্ণয়ের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় ওষুধও দেওয়া হয় ক্যাম্প থেকে।

PrevPrevious#করোনার দিনগুলি ৪৩
Nextশিশুর সব দুষ্টুমিকে ছেলেমানুষী বলে উড়িয়ে দেবেন নাNext

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সম্পর্কিত পোস্ট

মনে রবে কিনা রবে আমারে…

January 21, 2021 No Comments

অধ্যাপক ডা যাদব চট্টোপাধ্যায়ের গাওয়া। ফেসবুক থেকে নিয়ে পাঠিয়েছিলেন ডা দীপঙ্কর ঘোষ। সত্যজিত ব্যানার্জীর ওয়ালের ভিডিও তার অনুমতি নেওয়া হয়নি তাড়াতাড়িতে। ক্ষমাপ্রার্থী।

একদম চুপ তারা

January 21, 2021 No Comments

আমার স্কুলে একটি ভীষণ দুর্দান্ত আর ভীষণ মিষ্টি বাচ্চার গল্প বলি আজ| ডাক্তারি পরিভাষায় সে হলো ডাউন সিনড্রোম ও intellectually challenged বাচ্চা| ভাবগতিক দেখে অবশ্য

ঊনিশ শতকের বীর চিকিৎসক-নারী – আনন্দবাই ও অন্যান্যরা

January 21, 2021 4 Comments

আমরা এর আগে বাংলার তথা ভারতের প্রথম মহিলা গ্র্যাজুয়েট কাদম্বিনী গাঙ্গুলিকে নিয়ে বিস্তৃত আলোচনা করেছি। সমসাময়িক কালে আনন্দবাই যোশী, রুক্মাবাই, হৈমবতী সেনের মতো আরও কয়েকজন

করোনায় গন্ধ না পেলে কি করবেন?

January 20, 2021 No Comments

ডা স্বপন কুমার বিশ্বাসের ইউটিউব চ্যানেল থেকে অনুমতিক্রমে নেওয়া।

শেষ কবিতাঃ একাকীত্বে হেঁটে যাওয়া

January 20, 2021 1 Comment

মেডিকেল কলেজের এনাটমি বিভাগের প্রধান ডা যাদব চট্টোপাধ্যায় Covid19-এ আক্রান্ত হয়ে চলে গেলেন। মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি থাকাকালীন ওঁর কবিতাঃ একাকীত্বে হেঁটে যাওয়া একাকীত্বে হেঁটে যাওয়া

সাম্প্রতিক পোস্ট

মনে রবে কিনা রবে আমারে…

Doctors' Dialogue January 21, 2021

একদম চুপ তারা

Dr. Mayuri Mitra January 21, 2021

ঊনিশ শতকের বীর চিকিৎসক-নারী – আনন্দবাই ও অন্যান্যরা

Dr. Jayanta Bhattacharya January 21, 2021

করোনায় গন্ধ না পেলে কি করবেন?

Dr. Swapan Kumar Biswas January 20, 2021

শেষ কবিতাঃ একাকীত্বে হেঁটে যাওয়া

Doctors' Dialogue January 20, 2021

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

291677
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।