Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

মহিলাদের জন্য মহিলা টেকনিশিয়ান!

Screenshot_2023-03-18-12-48-20-19_40deb401b9ffe8e1df2f1cc5ba480b12
Dr. Bishan Basu

Dr. Bishan Basu

Cancer specialist
My Other Posts
  • March 18, 2023
  • 12:59 pm
  • No Comments

খবরের কাগজে কত খবরই তো আসে। বড় একটা অবাক হই না। কিন্তু একখানা খবর পড়ে একেবারে চমকে গেলাম।

কলকাতার একটি নামকরা কর্পোরেট হাসপাতালে চিকিৎসা করিয়ে ফিরে এসে এক রোগিণী অভিযোগ জানিয়েছেন, সেখানে তাঁর ইকোকার্ডিওগ্রাফি করেন এক পুরুষ টেকনিশিয়ান। হ্যাঁ, কক্ষে ডাক্তারবাবু উপস্থিত ছিলেন, রোগিণীর বুকের উপর ইকোকার্ডিওগ্রাফির ‘ট্রান্সডিউসার প্রোব’ বুলিয়ে হৃদযন্ত্রের নড়াচড়া বা তার গোলযোগের যে ছবি ফুটে উঠছিল কম্পিউটার মনিটরে, ডাক্তারবাবুর নজর ছিল সেদিকেই। মহিলাদের শারীরিক পরীক্ষানিরীক্ষার মুহূর্তে কক্ষে আরেকজন মহিলার উপস্থিতি বাধ্যতামূলক, ছিলেন তেমন ‘ফিমেল অ্যাটেন্ড্যান্ট’-ও। পুরুষ টেকনিশিয়ান অভব্য আচরণ কিছু করেছেন, এমন অভিযোগ কিছু ওঠেনি। রোগিণী শুধু জানিয়েছেন, পুরুষ টেকনিশিয়ান তাঁর ইকোকার্ডিওগ্রাফি করেছেন, এতেই তিনি অপমানিত বোধ করেছেন। এবং সেই মর্মে অভিযোগ দাখিল করেছেন “ওয়েস্ট বেঙ্গল ক্লিনিক্যাল এস্টাব্লিশমেন্ট রেগুলেটরি কমিশন”-এ।

চমকের শেষ এখানেই নয়।

খবরে এও প্রকাশ, সংশ্লিষ্ট কমিশন অভিযোগটি রীতিমতো গুরুত্বসহকারে খতিয়ে দেখেছেন। এবং অবিলম্বে যাতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অভিযোগকারিণীর কাছে লিখিতভাবে দু:খপ্রকাশ করে নেয়, সেই মর্মে কমিশন নির্দেশিকা জারি করেছেন। কমিশনের প্রধান বিচারপতি অসীম বন্দ্যোপাধ্যায় এও জানিয়েছেন, মহিলাদের উপর শারীরিক পরীক্ষানিরীক্ষা বা বিভিন্নধরনের টেস্ট যাতে কেবলমাত্র মহিলা টেকনিশিয়ানরাই করতে পারেন, এ বিষয়ে কোনও নির্দেশিকা জারি করা যায় কিনা, সেটা তাঁরা আলোচনা করে দেখছেন।

এদিকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, তাঁরা খুবই দু:খিত, কিন্তু পর্যাপ্ত মহিলা টেকনিশিয়ান না থাকার কারণেই এমন ঘটনা ঘটেছে – তবে ভবিষ্যতে যেন এমনটা না হয়, তাঁরা সেদিকে নজর রাখবেন। তাঁদের বক্তব্য পড়ে মনে হল, যেন মহিলাদের জন্য মহিলা টেকনিশিয়ান, এমনটাই দস্তুর। যদিও নিয়মানুসারে মহিলা অ্যাটেন্ডেন্ট সেখানে উপস্থিত ছিলেন। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এও জানিয়েছেন, কমিশন যা সিদ্ধান্ত নেবেন, তাঁরা তা মাথা পেতে গ্রহণ করবেন।

মনে করিয়ে দেওয়া যাক, এই ঘটনা ঘটছে একবিংশ শতকের পশ্চিমবঙ্গে, ‘আলোকপ্রাপ্ত’ কলকাতা শহরে।

তাহলে এরপর থেকে মেয়েদের শারীরিক পরীক্ষানিরীক্ষা করতে পারবেন শুধুই মেয়ে টেকনিশিয়ানরা?

কমিশনের “আলোচনা”-য় কি আরেকটু প্রোঅ্যাক্টিভ হয়ে এমন সিদ্ধান্তও নেওয়া যেতে পারে না, যে, মেয়েরা অসুস্থ হলে তাঁর চিকিৎসা করতে পারবেন শুধুই মেয়ে চিকিৎসকরাই?

কমিশনে যেসব বাঘা বাঘা ডাক্তাররা রয়েছেন, তাঁরা – দুর্ভাগ্যবশত – সকলেই পুরুষ। কমিশনের মাথা যিনি, বিচারপতি বন্দ্যোপাধ্যায়, তিনিও মহিলা নন। দুশ্চিন্তা একটাই, এঁরা সবাই মিলে মেয়েদের ‘উপকার’-এর জন্য এমন বড় সিদ্ধান্তটা নিয়ে উঠতে পারবেন কি?

সরকার-নিয়োজিত কমিশন। সিদ্ধান্ত যা-ই হোক, আশা করা যাক, অনুরূপ সিদ্ধান্ত লাগু হবে সরকারি হাসপাতালেও। নইলে যা-ই সিদ্ধান্ত হোক, তা বড্ডো দ্বিচারিতার মতো শোনাবে। বেসরকারি হাসপাতালে যাঁরা চিকিৎসা করাতে পারবেন, শুধু সেই মেয়েদেরই আব্রু-হায়া থাকবে, আর সরকারি হাসপাতালে আসা মেয়েদের কথা ভাববেন না! তাঁরা তো বানের জলে ভেসে আসেননি। কমিশন যেভাবে ব্যাপারটা দেখছেন, তাতে, জনসংখ্যার মোটামুটি অর্ধেক নারী ধরলে মেয়েদের চিকিৎসার জন্য নিয়োজিত হওয়া উচিত মোট চিকিৎসক-টেকনিশিয়ান সংখ্যার অর্ধেক – এবং তাঁরা সকলেই হবেন নারী, এমন হওয়াটাই অভীষ্ট, অবশ্যপালনীয় কর্তব্যও বটে। সরকার যদি ভাবেন, সে বন্দোবস্তও নিশ্চয়ই হয়ে যাবে। যদি এখুনি না হয়, লেডিজ মেডিকেল কলেজ চালু করে ঘাটতি পূরণ আর কতটুকুই বা সমস্যা! সারা দেশ জুড়ে মেয়েদের স্বাস্থ্য এমনিতেই অবহেলিত, যে ক’দিন এই ঘাটতি পূরণ না হচ্ছে, মেয়েরা না হয় বিলকুল চিকিৎসাহীনই থাকবেন। তা থাক, চিকিৎসার মতো তুচ্ছ কারণে আব্রু-হায়া রক্ষার মতো বড় বড় ভাবনাগুলো অবহেলা করা যায় না। যা-ই বলুন, বৃহৎ আদর্শের দিকে চলার পথে কিছু ছোট ছোট ক্ষতি ঘটতেই পারে, সে নিয়ে বিচলিত হওয়াটা অনুচিত।

তবে চিকিৎসার যে দর্শন বা চিকিৎসার যে এথিক্স, যেখানে মেয়েদের বা ছেলেদের নিছক মেয়ে বা ছেলে হিসেবে দেখার শিক্ষা কখনোই দেওয়া হয় না (আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিরুদ্ধে অবশ্য মস্ত অভিযোগ, ছেলে বা মেয়ে তো বাদই দিন, মানুষটাকে মানুষ হিসেবে দেখার অভ্যেসই ভুলিয়ে দেওয়া হয়) – কমিশনের সিদ্ধান্ত-আলোচনা সেই বুনিয়াদী ভাবনাচিন্তার একেবারে বিপ্রতীপ। কিন্তু, সে হোক গে। নতুন ইতিহাস গড়ার পথে এসব টুকটাক এথিক্স ঐতিহ্য অভ্যেস শিক্ষাদীক্ষার কথা ভাবারও মানে হয় না।

কমিশনকে অনুরোধ, ঢিলেঢালা করবেন না, সিদ্ধান্তটা নিয়েই ফেলুন। কাজটা করে ফেলা গেলে ব্যাপারটা দারুণ হবে কিন্তু। হোয়াট বেঙ্গল থিংকস টুডে, ইন্ডিয়া থিংকস টুমরো। চিকিৎসার মতো ব্যাপারে এতখানি পশ্চাদমুখী পদক্ষেপ – এতখানি রিগ্রেসিভ ভাবনা – গোবলয় বলে যাদের হ্যাটা করে আমরা আত্মপ্রসাদ লাভ করি, সেসব রাজ্যগুলোও এখনও ভেবে উঠতে পারেনি। এগিয়ে বাংলা, সত্যিই।

তবে যে রাজ্যে সিভিক ভলান্টিয়াররা প্রাইমারি ইশকুলে পড়ানোর দায়িত্ব পান (সিভিক ভলান্টিয়ার পদে যোগদানের ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা কী, সে প্রশ্ন না-ই বা তুললাম) – অনবদ্য যুক্তি হিসেবে তুলে ধরা হয়, ‘প্রত্যন্ত অঞ্চলে ইংরেজি ও অঙ্ক শেখানোর ব্যাপারে অনেক ঘাটতি থাকে’ – অনুমান করা যায়, কর্তৃপক্ষ এই উপলব্ধিতে পৌঁছেছেন যে, আইনশৃঙ্খলা-নিয়ন্ত্রণ/অপরাধ-দমন আর শিশুদের লেখাপড়ার প্রাথমিক পাঠ দেওয়া, দুইয়ের মধ্যে প্রকৃতিগতভাবে বিশেষ দূরত্ব নেই – সেখানে কোনও ব্যাপারেই আলাদা করে চমৎকৃত হওয়ার মানে হয় না। তাই না?

PrevPreviousরম্য: হোলিকা দহন
Nextগ্রামের বাড়িNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

ভাইরাস সংক্রমণ শুধুই বায়োলজিকাল? – উত্তর ভাসে বাতাসে

March 21, 2023 1 Comment

পশ্চিমবাংলা এই মুহূর্তে অ্যাডেনভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ে বিপর্যস্ত। আইসিএমআর-নাইসেড-এর সম্প্রতি প্রকাশিত যৌথ সমীক্ষা  জানাচ্ছে, ভারতের ৩৮% অ্যাডেনোভাইরাস রোগী পশ্চিমবঙ্গে রয়েছে। এমনকি সুপরিচিত ব্রিটিশ সংবাদপত্র গার্ডিয়ান-এ একটি

দল্লী রাজহরার ডায়েরী পর্ব-১৬

March 20, 2023 No Comments

৪/৩/১৯৯০ শৈবাল–আমাকে প্রথমে নির্বাচনের খবর। আমরা একটাও জিততে পারিনি। জনকও হেরেছে। ভেড়িয়া ৭০০০ ভোটে জিতেছে। আমরা গ্রামে ১২ হাজার ভোট পেয়েছি। বি. জে. পি. ২১

গ্রামের বাড়ি

March 19, 2023 No Comments

১৪ দিন দশেক পরে দেবাঙ্কন এসে হাজির। বলল, “তোদের কফি ধ্বংস করতে এলাম। বাপরে বাপ, যা গেল! যাক, চার্জশিট হয়ে গেছে। সাংঘাতিক কনস্পিরেসি। সোমেশ্বর নাথ

রম্য: হোলিকা দহন

March 17, 2023 No Comments

দখিনা হাওয়া জবুথবু শীতের শরীরকে দেয় দোলা। শুকনো পাতা ঘূর্ণি বাতাসে ঘুরতে ঘুরতে হারিয়ে যায়। দিন বাড়ে। বয়সও। ধরে রাখা যায় কি তাকে? যায় না।

ব্যক্তিগত সখ আর অভ্যাস

March 16, 2023 No Comments

কয়েকজনকে আমার সানুনয় অনুরোধ করা আছে, ফেসবুকে নতুন লেখা দিলেই আমাকে জানাতে। তেমনই একজন কাছের লেখক সোমা ব্যানার্জি দিদি। তাঁর শেষের তাঁর নিজেরই কিছু ব্যক্তিগত

সাম্প্রতিক পোস্ট

ভাইরাস সংক্রমণ শুধুই বায়োলজিকাল? – উত্তর ভাসে বাতাসে

Dr. Jayanta Bhattacharya March 21, 2023

দল্লী রাজহরার ডায়েরী পর্ব-১৬

Dr. Asish Kumar Kundu March 20, 2023

গ্রামের বাড়ি

Dr. Aniruddha Deb March 19, 2023

মহিলাদের জন্য মহিলা টেকনিশিয়ান!

Dr. Bishan Basu March 18, 2023

রম্য: হোলিকা দহন

Dr. Chinmay Nath March 17, 2023

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

428375
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]