An Initiative of Swasthyer Britto society

  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close

হাসপাতাল মানেই নরক-গুলজার, সেই সব সময়ের কথা

hospital 1
Dr. Punyabrata Gun

Dr. Punyabrata Gun

General physician
My Other Posts
  • December 8, 2019
  • 8:47 am
  • No Comments

১৯৭৯-এর শেষার্ধে মেডিক্যাল কলেজ ছাত্র সংসদ ও এমসিডিএসএ-র উদ্যোগে হাসপাতালে এক অনুসন্ধান চালানো হয়। দেখা যায়—

• হাসপাতালের ইমার্জেন্সিতে সিনিয়র অফিসার অন ডিউটি-র পদ সাতটা, তার মধ্যে তিনটে পদ খালি। হাউসস্টাফদের ওপর বিরাট কাজের চাপ থাকা সত্ত্বেও তাদের দিয়ে জোর করে জুনিয়র অফিসার অন ডিউটি-র কাজ করানো হয়।
• গত এক মাস ধরে ইসিজি মেশিন খারাপ, হার্টের রোগীদের চিকিৎসা না করে পাঠাতে হয়েছে অন্য হাসপাতালে, রাস্তায় মারা গেছেন কিছুজন।
• ইমার্জেন্সিতে রক্ত পাওয়া যায় না, চোরাকারবারীতে অবশ্য পাওয়া যায়। (যে সময়ের কথা বলছি, সে সময়ে সেন্ট্রাল ব্লাড ব্যাংক কিন্তু ছিল মেডিকাল কলেজেই সিঁড়িওয়ালা এমসিএইচ বিল্ডিং-এর একতলায়।) অক্সিজেন সিলিন্ডারের অভাব। বহু জরুরী ও জীবনদায়ী ওষুধ হাসপাতালে নেই, ফলে রোগীরা বিনা ওষুধে ধুঁকতে ধুঁকতে মারা যাচ্ছেন।
• হাসপাতালের আউটডোর বা ইনডোরে পেনিসিলিন বা সালফা ড্রাগ ছাড়া অন্য অ্যান্টিবায়োটিক নেই। চর্মরোগের বিভাগে আবার পেনিসিলিনও মেলে না।
• হাসপাতালে বার্ন ইউনিট নেই, পোড়া রোগীকে বারান্দায় রাখা হয়, ফলে ২০% পোড়া রোগীও জীবাণুসংক্রমণে মারা যান, যেখানে আধুনিক চিকিৎসায় নাকি ৮০% পোড়া রোগীকেও সারিয়ে তোলা সম্ভব।
• আউটডোরে ৩ ঘন্টা অপেক্ষা করে রোগী ১ মিনিট ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পান, (যাঁরা সৌভাগ্যবান তাঁরা পান বড়জোর ৩ থেকে ৪ মিনিট)। ওষুধের লাইনে আরও অনেকক্ষণ অপেক্ষা করার পর প্রতিদিনের জন্য গড়ে ২৫ পয়সার ওষুধ পাওয়া যায়। অনেক রোগী ওষুধ না পেয়ে খালি হাতে ফেরত যান।
• অপারেশন করতে হবে এমন রোগী আউটডোরে দেখানোর পর এক-দেড় বছর পর হাসপাতালে ভর্তির সুযোগ পান।
• রোগীর খাবার দরকার দৈনিক কমকরে ৩০০০ ক্যালরি, ভর্তি রোগীদের দেওয়া হয় ১৫০০-১৭০০ ক্যালরির খাবার।
• স্ত্রীরোগ ও ধাত্রীবিদ্যা বিভাগ ইডেন হাসপাতালে একটা বেডে তিনজন অবধি রোগিনীকে থাকতে হয়। এক মা থেকে অন্য মায়ের, এক নবজাতক থেকে অন্য নবজাতকের জীবাণু-সংক্রমণ আকছার ঘটে।
• হাসপাতালের ইমার্জেন্সি বিভাগের যক্ষ্মারোগীকে রাখা হয় সবচেয়ে অন্ধকার স্যাঁতসেতে ঘরে।
• ১৫-২০ জন রোগীপিছু একজন নার্স, যেখানে থাকার কথা ৫ জনে একজন।
• ওষুধকোম্পানীগুলোর কাছে মেডিকাল কলেজের ধার ৫৫ লাখ টাকা।
সরকারী হাসপাতালের অবস্থা সুন্দর করে ফুটে উঠেছিল বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের একটা কবিতায়, যদিও সে কবিতা আরও বছর চারেক বাদে লেখা।
হাসপাতাল মানে
যখন শিশু ছিলাম, বড়দের মুখে শুনতাম, একবার হাসপাতালে
গেলে কেউ আর বাড়ি ফেরে না।
এ দেশ তখন ছিল ইংরেজদের রাজত্ব। গন্ডগোলটা কোথায় ছিল,
বড় হয়ে কিছুটা বুঝতে পেরেছি। যখন দেশ স্বাধীন হয়েছে।
হাসপাতাল সবার জন্য নয়। যাঁরা এই দেশ শাসন করেন,
হাসপাতাল তাঁদের। এখানে তাঁরা থাকেন রাজার মতো, সবাই
বাড়ি ফেরেন বেশ গোলগাল হ’য়ে। যদিও তাঁরা এমনিতেই
গোল, কেননা এই দেশটাই তো তাঁদের।
বাকিরা কেউ বাড়ি, কেউ ফেরে না। সবটাই ভাগ্যির
ব্যাপার। যাদের কিছু নেই, হাসপাতালের দরজা তাদের জন্য
বন্ধ। সেখানে তারা ঢুকতেই পারে না। হাসপাতালের নোংরামী,
ভেতরের এবং বাইরের, তাদের স্পর্শ করে না। ওষুধ এবং
পথ্য নিয়ে এখানে কি চোরপুলিশ খেলা হয়, কানু-সিধুর
ভাই-ভাতিজারা তা বিন্দু-বিসর্গও জানতে পারে না। যদিও
তাঁদের নামে কলকাতায় রাস্তা হয়…,
হাসপাতালে গেলে কেউ আর বাড়ি ফেরে না, কথাটা,
এখন বুঝতে পারি, অর্ধসত্য। কেউ কেউ ফেরে। তারা সত্যিই
ভাগ্যবান।  হাসপাতালে ঢুকতে পেরেছে এবং সেখান
থেকে বেরুতে পেরেছে। ইংরেজ আমল
থেকেই এই ব্যবস্থাটা চলে আসছে। কোথাও কোনো
পরিবর্তন হয়নি। তবে ওষুধ আর পথ্যের কারচুপিটা
যখন আমরা পরাধীন ছিলাম, ঠিক এতটা ছিল না।
ভিতরে এবং বাইরে এত ধূলো আর দুর্গন্ধ ছিল না।
এখন হাসপাতাল মানেই নরক গুলজার।
বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘জুনিয়ার ডাক্তারদের সমর্থনে
কবিকন্ঠ’ থেকে, ১৯৮৩
গ্রীক পুরান-বর্ণিত সেই আস্তাবলের জঞ্জাল পরিষ্কার করতে, অবস্থা পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষায় ছাত্রসংসদের নেতৃত্বে ১৯৭৯-তে মেডিকাল কলেজের ছাত্র ও জুনিয়র ডাক্তাররা এক আন্দোলনে নামেন, ‘Hospital Movement’ নামে তা পরিচিত। একই রকম আন্দোলনে নামেন আর জি কর মেডিকাল কলেজের ছাত্র ও জুনিয়র ডাক্তাররা। সে যাত্রায় তাঁদের দাবীগুলো অপূর্ণ থেকে যায়, কিন্তু এই আন্দোলন ছিল পরের দশকের এক বৃহত্তর আন্দোলনের প্রস্তুতি।
PrevPreviousস্কেবিস রোগ
Nextদাগ, মাতৃত্বে তাড়াহুড়ো কিসের?Next

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সম্পর্কিত পোস্ট

মারীর দেশের মাঠে ঘাটের কর্মী

January 22, 2021 No Comments

দেশজুড়ে কোভিড টিকাকরণ চলছে। সামান্য কিছু হোঁচট ছাড়া কোভিশিল্ড ভ্যাক্সিনের যাত্রা এখনও অব্দি নিরুপদ্রব। আমি নিজেও আজ টিকা নিলাম। আপাতত বেঁচে আছি এবং সুস্থ আছি।

মনের অসুখ, শরীরের অসুখ ২ঃ সোমাটোফর্ম ডিসঅর্ডার

January 22, 2021 No Comments

সেদিন বিকেলবেলা, ডাক্তার নন্দী যখন সবে চেম্বার খুলে বসেছেন, সেই সময়ে হাঁফাতে হাঁফাতে ঢুকে ধপ করে তাঁর সামনের চেয়ারে এসে বসে পড়ল অল্পবয়সী একটি ছেলে।

ও হাতুড়ে, আমার পায়খানা পরিষ্কার হয় না

January 21, 2021 No Comments

এটি একটি দীঘো প্রতিবেদন কোষ্ঠ বড় কঠিন।| ঘাম বিনবিন ঘাম বিনবিনবিন|| আয় রে পটি আয়|| লগন বয়ে যায়|| মনে মনে কবিতাটা ভেবে নিয়ে আমাদের বহুল

মনে রবে কিনা রবে আমারে…

January 21, 2021 No Comments

অধ্যাপক ডা যাদব চট্টোপাধ্যায়ের গাওয়া। ফেসবুক থেকে নিয়ে পাঠিয়েছিলেন ডা দীপঙ্কর ঘোষ। সত্যজিত ব্যানার্জীর ওয়ালের ভিডিও তার অনুমতি নেওয়া হয়নি তাড়াতাড়িতে। ক্ষমাপ্রার্থী।

একদম চুপ তারা

January 21, 2021 No Comments

আমার স্কুলে একটি ভীষণ দুর্দান্ত আর ভীষণ মিষ্টি বাচ্চার গল্প বলি আজ| ডাক্তারি পরিভাষায় সে হলো ডাউন সিনড্রোম ও intellectually challenged বাচ্চা| ভাবগতিক দেখে অবশ্য

সাম্প্রতিক পোস্ট

মারীর দেশের মাঠে ঘাটের কর্মী

Dr. Soumyakanti Panda January 22, 2021

মনের অসুখ, শরীরের অসুখ ২ঃ সোমাটোফর্ম ডিসঅর্ডার

Dr. Chandrima Naskar January 22, 2021

ও হাতুড়ে, আমার পায়খানা পরিষ্কার হয় না

Dr. Dipankar Ghosh January 21, 2021

মনে রবে কিনা রবে আমারে…

Doctors' Dialogue January 21, 2021

একদম চুপ তারা

Dr. Mayuri Mitra January 21, 2021

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

291928
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।