ব্যাজটা এখন থেকে পরতে ভুলো না।
যেটা বুকে হলে বুক কেঁপে ওঠে স্বয়ং রাজারও,
তার অনেক ক্ষমতা। বলছি আবারও
আর কখনো, কক্ষনো ওটা খুলো না,
নইলে কর্ণ যে বোকামিটা করেছিলেন দানবীর গর্বের চোটে,
পুনরায় কলিযুগে সেটা যাবে ঘটে।
ব্যাজটায় মেয়েটা তার আশা আর বিচারের স্বপ্ন রেখেছে,
ওই ব্যাজ গণ-ঘুম ভেঙে দ্রোহময় কলরবে সাক্ষী থেকেছে,
ওটা বুক থেকে খুলে দিলে দধীচির পাঁজরের বজ্র হারাবে,
কোনো বিশল্যকরণী নেই সে ক্ষতির ক্ষতকে সারাবে,
ওরা জানে,
ওই ব্যাজ পরা মানে দ্রোহ জ্বলে থাকা,
ওরা চায়,
এবারে নামিয়ে ফেলো অভয়া-পতাকা।
বিচার রয়েছে অধরা,
থ্রেট ভালচার তার গ্রীবা ফের তোলে,
এবারে কমবে লোক নিশ্চিত,
মানুষ তো দ্রুত সব ভোলে,
আর আন্দোলনে কী হবে সে হতাশা বহু মন খাবে,
মিছিলের ডাক দিলে ক্রমে ক্রমে লোক কম পাবে..
সে দ্রোহ জ্বালিয়ে তবে রাখবে কী ভাবে
এই শান্তির ভ্রম হওয়া চালু যুদ্ধ-তে?
কবচ খুলো না যেন,
কর্ণের ভুলটাকে হবে শুধরোতে,
সুচতুর দেবরাজ যত কেন করে যাক ছল,
বলুক খুলতে তাকে রাজসভা বা শপিং মল,
বুক থেকে বজ্রের চিহ্ন খুলো না,
ছদ্মঅনুরোধের কোনো হুমকিতে,
ওটা খুলে ফেললেই ওরা জিতে যাবে,
নিশ্চিন্তে নাক ডেকে যাবে ঘুম দিতে।
আমাদের মেয়ে আজও পায়নি বিচার,
এই কথা মনে রাখা খুব দরকার,
মনেযোগ না ঘোরায় শ্মশানের শান্তির ভ্রম,
এসময় যুদ্ধটা অন্যরকম।
সাবধান!
অনুরোধ হুমকিতে দেওয়া নয় কান
জাস্টিস চাই লেখা ব্যাজটা সামলে রেখো,
জ্বলজ্বল করে যেন বুকে একদম।
সংগৃহীত
Well written essay. Congratulations.
To best use the “attention span of readers” “a head line and related body” may be more impactful.
It has became a world wide movement (WWM): so, for the sake is wider readership, an English version of the essay might be more impactful at large.
I believe it is meant to be “Human bonding” and not “human bondage”.
Respectfully,
Somes Guha, WASHINGTON D.C., USA