An Initiative of Swasthyer Britto society

  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close

মনের ইন্দ্রজাল

IMG_20200914_225410
Dr. Subhamita Maitra

Dr. Subhamita Maitra

Neurobiologist
My Other Posts
  • September 15, 2020
  • 6:53 am
  • 6 Comments

আলোচনার শুরুতেই বেশ খটমট দুটো শব্দ, “মন” যা এখনও আমাদের কাছে অনেকটা অধরা এবং তার “ইন্দ্রজাল” বা মায়াবী রূপ! সাহিত্যের ভাষায় একে মেটাফোর বা সিমিলি, দুই ই বলা যায়। মন কি, কেমন, কখন, কিভাবে এইসব বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে বহু যুগ ধরে নানা তত্ব উঠে এসেছে। দর্শন, মনোবিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান সব শাখাতেই মন খোঁজার কাজ চলেছে, আজও চলছে, তবু তা অসমাপ্ত। শুরুর সময়ের শরীরের চেয়ে “পৃথক সত্তা মন” থেকে গেস্টালটের “সামগ্ৰিক মন” হয়ে জীববিজ্ঞানের বংশগতি ও পারিপার্শ্বিক উপাদানের ছাঁচে তৈরি হওয়া “আজকের মন” এ এসে পৌঁছেছি আমরা। বলা বাহুল্য যে এই এক লাইনে জুড়ে দেওয়া যাত্রা পথ এক সুদীর্ঘ ইতিহাস।

মনের জৈবিক গবেষণা মূলতঃ শুরু হয় মনোরোগের হাত ধরে। মনোরোগ বলতে আমরা স্বাভাবিক ভাবে ব্যতিক্রমী ব্যবহার বুঝে থাকি। ব্যবহারের স্বাভাবিক চলন দেশ কাল ভেদে বিভিন্ন, তাই কোনটা স্বাভাবিক আর কোনটা ব্যতিক্রমী তা অনেকটাই পরিস্থিতি নির্ভর। এর নির্দিষ্ট মাপকাঠি আছে, ঠিক যেমন ডায়াবেটিস, হাইপার টেনশন, আর্থ্রাইটিস বা অন্যান্য শারীরিক অসুখের থাকে, তেমনই। শরীর মনের সখ্যতাও অনেক, শরীর যেমন মনকে প্রভাবিত করে, মনও তার রঙ ছড়ায় শরীরে। কিন্তু জটিলতা হলো মনের চলনে। কখন কিভাবে এই মন ছুটে বেড়ায় তার বিস্তৃত বিবরণ আমার কাছে যেন কোন জাদুকরের নিখুঁত জাদু বিদ্যার জৈবিক রূপ।

মস্তিস্কের বিভিন্ন স্তরে মনের অস্তিত্ব। ফ্রয়েডের অবচেতন মনের উৎস যদি হয় মস্তিষ্কর ভিতরের ছোট্ট এক অ্যামিগডালাতে, তো চেতন মন ছড়িয়ে আছে উপরিভাগের ফ্রন্টাল কর্টেক্সের নানান জায়গায়। কেউ ভাবায়, কেউ অঙ্ক করায়, কেউ নাম মনে রাখায়, আবার কেউ রাতের অন্ধকারে ঘুম চোখে কতো পা ফেললে সুইচ বোর্ডের কাছে পৌঁছে যাবো তার হিসেব দেয়। তাহলে কি শুধু অবস্থানের হদিস পেলেই মনকে বোঝা যাবে? এক একটা অংশকে আলাদা করে চিনে নিতে পারলেই মনের মানচিত্র হাতের মধ্যে এসে যাবে! এতো সহজ? তা হলে তো একবিংশ শতাব্দীর অন্যতম ভয়ঙ্কর সমস্যার মধ্যে মানসিক রোগ থাকতোই না!

মস্তিস্কের প্রতিটি অংশ একে অন্যের সাথে যোগাযোগ রাখে বিভিন্ন নেটওয়ার্কের মধ্যে দিয়ে। কোন নেটওয়ার্ক কতোটা পোক্ত তার ওপর নির্ভর করে মনের প্রকাশ। আর এই নেটওয়ার্ক তৈরির প্রধান কুলি মজুর হল জেনেটিক লোডিং এবং পরিবেশ। যেমন ধরা যাক্, লার্নিং এবং মেমোরি-র সাথে জড়িয়ে রয়েছে মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশ এবং নেটওয়ার্ক। নতুন কিছু শিখলে তার যেমন একটা লজিকাল ইনপুট তৈরি হয়, তেমনই তৈরি হয় একটা আবেগ। অর্থাৎ একই সাথে কনসাস বা লজিকাল মাইন্ড এবং আবেগ তাড়িত লিম্বিক সার্কিট দুই উত্তেজিত হয়। কিন্তু অনুশীলন কতো সহজ হবে বা তার থেকে কতোটা ভালো লাগা তৈরি হবে তা নির্ভর করে ওই অংশগুলোর পারস্পরিক যোগাযোগের ওপর। আর কতো তাড়াতাড়ি সেখানকার স্নায়ুকোষগুলো হাত ধরাধরি করে নেটওয়ার্ক তৈরি করবে তা পরিচালিত হয় কোষের আভ্যন্তরীণ অবস্থার দ্বারা। প্রচুর মিল থাকলেও কিছু সূক্ষ্ম অমিল একই পরিবেশে দুটো মানুষকে দুভাবে ভাবায়। আর তাই আমরা সকলে আলাদা, আমাদের প্রত্যেকের নিজস্ব ব্রেন ম্যাপ রয়েছে।

আজকের যুগ বিজ্ঞানের। প্রতিদিন বহুসংখ্যক গবেষক মনকে আরও ভালো করে চিনতে দিন রাত এক করে কাজ করছেন। এফ এম আর আই, পেট, স্পেকট, কিউ ইইজি প্রভৃতি অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে মনকে চেনা অনেক সহজ হয়েছে। ভালো গান শুনলে বা ছবি দেখলে যে ব্রেন ওয়েভ তৈরি হয় পরক্ষণেই তা মিলিয়ে নতুন রকম কিছু তৈরি হয়, সেও অল্পের অতিথি। অর্থাৎ প্রতিটি সেকেন্ডে, বা বলা ভালো প্রতিটি মিলি সেকেন্ডে বদলে যাচ্ছে মনের রঙ। এক কথার অভিব্যক্তিকে ধরতে ধরতেই পরের পালা শুরু। কি জটিল, কি গভীর, অথচ কি ভীষণ শাশ্বত! হাজার হাজার নেটওয়ার্ক জোড়া লাগছে, ভাঙছে, আবার জুড়ছে! আর সেই ভাঙা গড়ার খেলার মাঝে দাঁড়িয়ে আমরা। দিগন্তের সামনে নিজেকে যেমন ক্ষুদ্র মনে হয়, তেমনি মস্তিস্কের এই বিশাল কর্মকাণ্ডের এক নগণ্য পুতুল লাগে নিজের বহিঃপ্রকাশ।

আমরা রোজ নিজের থেকে যে ইনফরমেশন নি, পরিবেশ থেকে যা গ্ৰহণ করি তার এক সামান্য অংশ আমাদের ব্যবহারে ফুটে ওঠে। বেশিরভাগটাই থেকে যায় মস্তিষ্কের বিভিন্ন স্তরে, অপ্রকাশিত অবস্থায়। সেই সব চুপকথারা মাঝে মাঝে জেগে উঠে আত্নপ্রকাশ করে, কখনও স্বপ্নে, কখনও রাগে, কখনও গভীর কোন শোকে, আবার কখনও বা হঠাৎ গরমকালের দমবন্ধ করা সন্ধ্যের কালবৈশাখী হয়ে। পরিবেশের জল হাওয়া শরীরের কাঁচা মাল নিয়ে স্তরে স্তরে সেজে ওঠা এই যে মন, তা কি মায়াজাল নয়?

বিঞ্জানের তুলিতে প্রকৃৃতির ইন্দ্রজাল!

PrevPreviousকরোনার দিনগুলি ৬৩
Nextরাম্ভী (পর্ব-৫)Next

6 Responses

  1. Sarbani says:
    September 15, 2020 at 9:49 am

    Informative and interesting indeed !!

    Reply
  2. Mausumi goswami says:
    September 15, 2020 at 9:52 am

    ভালো লাগলো লেখাটা। সংক্ষেপে অনেক তথ্য প্রকাশ পেয়েছে।

    Reply
  3. Dolon Ghoshal says:
    September 15, 2020 at 12:34 pm

    খুব সুন্দর লিখেছো। সত্যি মন বড়ই জটিল।

    Reply
  4. Debashree Bhattacharyya says:
    September 15, 2020 at 4:09 pm

    খুব সুন্দর লেখাটা। অনেক কিছু জানতে পারলাম।

    Reply
  5. jayati basu says:
    October 1, 2020 at 12:15 am

    interesting

    Reply
  6. Anisha Mondal says:
    October 1, 2020 at 12:24 am

    ভীষণ সুন্দর,,,,❤️❤️❤️

    Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সম্পর্কিত পোস্ট

করোনা এমন করো না

April 12, 2021 No Comments

করোনা এমন করো না এখন এ দেশে রাষ্ট্রের ভোট চলছে! করোনা এমন করো না বদ্যিরা ছাড়া তোমার কথা কে বলছে? করোনা এমন করো না সব

ধিক

April 12, 2021 No Comments

। ধিক!! আঠারোয় মেরে দিলে? ভোট বুঝি এমনই বালাই? যে ছেলেটা মরে গেলো আমারই রক্ত সে, পুত্র বা ভাই। বি জে পি করেই যদি, এ

দ্বিতীয় ঢেউ এর দিনগুলি ৭

April 12, 2021 No Comments

মহামারী বিষয়ে লোকজন এখনও ডিনায়াল পর্যায়ে রয়েছে। করোনা যে নিজের হতে পারে মেনে নিতে পারছে না। এক ভদ্রলোক চেম্বারে ঢুকে গুছিয়ে বসলেন, ‘ডাক্তারবাবু, একদম প্রথম

ভালো মন্দ

April 11, 2021 No Comments

দুই এক কুড়ি একুশ। এখন করোনাকাল- বাস ট্রেন সবই প্রায় বন্ধ। অথচ অফিস যেতেই হবে। আজও ফিরিঙ্গিবাজার মোড়ে কাকলি অপেক্ষা করছে। যদি কোনও রিজার্ভ অটো

বিষ

April 11, 2021 No Comments

আর্যতীর্থের কবিতা।

সাম্প্রতিক পোস্ট

করোনা এমন করো না

Smaran Mazumder April 12, 2021

ধিক

Arya Tirtha April 12, 2021

দ্বিতীয় ঢেউ এর দিনগুলি ৭

Dr. Aindril Bhowmik April 12, 2021

ভালো মন্দ

Dr. Dipankar Ghosh April 11, 2021

বিষ

Dr. Sumit Banerjee April 11, 2021

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

310824
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।