Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

যেখানের কথা বলতে হয় ফিসফিস করে

291066936_5226084580779475_7865341976533972725_n
Dr. Aniket Chatterjee

Dr. Aniket Chatterjee

Junior doctor in a medical college
My Other Posts
  • July 2, 2022
  • 8:11 am
  • No Comments

মাঝবয়সী, ৪০-৪৫ বছরের মানুষ। কাজ করতে গেলে ভয়, বাইরে বেরোলে ভয়, বেশি মানুষ দেখলে ভয়, একা থাকলে ভয়। তার সঙ্গে জুড়ে আছে অনেকদিন ধরে চলতে থাকা মনখারাপ, যেটা আর মনখারাপের স্তরে নেই, অবসাদে ঘিরে রয়েছে মুখমণ্ডল। যে কোম্পানিতে ভদ্রলোক চাকরি করেন, নিজের হাতে দাঁড় করানো কোম্পানি, সেখানে তিনি সম্মান পান না। তার সঙ্গে জড়িয়ে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক। ওষুধ এবং কাউন্সেলিং শুরু করা হলো, দুসপ্তাহ পরে এসে বললেন, এখন মনমেজাজ কিছুটা ভালো, দৈনন্দিন কাজ করতে ইচ্ছে করছে একটু একটু। এটুকু পাওনা..

৩৫ বছর বয়সী ভদ্রমহিলা। চেয়ারে বসতে পারছেন না, চেয়ারে নাকি ময়লা। কোনো জায়গায় হাত দেবেন না, সবখানে ময়লা। দিনে স্নান করেন তিন চারবার, হাত ধোয়ার কোনো শেষ নেই। সঙ্গে হাজব্যান্ড এসেছেন, তিনি বললেন, রাত্রেবেলা শোবার আগে বাথরুমে ফ্রেশ হবার জন্য গেলে বিছানায় ফিরতে বেজে যায় ভোর তিনটে-চারটে! ওষুধ শুরু হলো, ওষুধ নিয়মিত খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা বোঝানো হলো, দুমাস পরে এখন হাত ধোয়ার পরিমাণটা কমেছে, ফ্রেশ হয়ে বিছানায় ফিরে আসছেন রাত ১২:৩০-১টার মধ্যে। সাফল্য? অবশ্যই..

২৪ বছর বয়সী ছেলে। অফিসে কাজ করে। ছোটোবেলা থেকে বাবা-মায়ের মধ্যে সমস্যা, পরিবারে আর্থিক সমস্যা, পরিবারের লোকজনের কথায় কথায় বেরোলো ছোটোবেলা থেকেই সোশ্যাল স্ট্যাটাস-আর্থিক অবস্থা সম্বন্ধে খুব সচেতন এবং ক্রিটিকাল। হঠাৎ একদিন সামান্য ঝগড়াঝাঁটির পর অত্যন্ত রেগে যাওয়া, জিনিসপত্র ভাঙচুর করা, বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাওয়া শুরু হয়। এবং চলতেই থাকে তার পর থেকে। গত কিছুদিন থেকে সে বলছে, রাজ্যের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী মারা গেছেন, এখন আপাতত সে মুখ্যমন্ত্রী ঠিক করার দায়িত্বে আছে, সৌরভ গাঙ্গুলীকে করা হবে পরের প্রধানমন্ত্রী, মোদীজি আসছেন মিটিং করতে। ভর্তি করা হলো, ওষুধ শুরু করা হলো, কিছুদিন পরে ওয়ার্ড থেকে বেরিয়ে আবার কাজকর্ম শুরু করবেন। প্রতিনিয়ত ওষুধ খেয়ে স্বাভাবিক জীবনযাপন করবেন, আগের মতো..

১৫ বছর বয়সী মেয়ে। শান্ত, চুপচাপ, পড়াশুনায় মোটামুটি। হঠাৎ একদিন দিদিমণি ক্লাসে পড়া ধরতে ধরতে মেয়েটা অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেল। তারপর থেকে অজ্ঞান হতেই থাকল মাঝে মধ্যেই। ৫-১০-১৫ মিনিট চোখ বন্ধ করে উল্টে পড়ে যায়, সেসময় কোনো ডাকে সাড়া দেয় না, কোনো খিঁচুনি হয় না বা মুখচোখ বেঁকে যায় না। ঘরের লোক হাসপাতালে দৌড়াদৌড়ি শুরু করলেন, এই স্ক্যান সেই পরীক্ষা ওই ওষুধ, মেয়ে আর ভালো হয় না। ঘুরেফিরে নৌকা এসে ঠেকলো সাইকায়াট্রির আউটডোরে, ওষুধ শুরু হলো, ঘরের লোকজনকে বোঝানো হলো এরকম অজ্ঞান হবার সময়ে কী কী করতে হবে আর কী হবে না। গত তিনমাসে তার মাত্র একবার অজ্ঞান হবার ঘটনা ঘটেছে। পাওয়া তো বটেই..

২৭ বছর বয়সী হিন্দু নামের বিবাহিত মানুষ। একটি মেয়ে আছে। কাজকর্ম করতে তাঁর বড়ই অনিচ্ছা, ঘর চলে বাবার বন্ধ লেদ কারখানার সঞ্চয়ে, বাড়িতে এ নিয়ে নিত্য ঝামেলা চলে অনেকবছর ধরে। হঠাৎ একদিন তিনি বলতে শুরু করলেন, তাঁর মুসলিম ঘরে জন্ম, তিনি আব্বাস সিদ্দিকীর পরিবারের ছেলে। এর সঙ্গে ছিল ডিল্যুশন অফ লাভ, মেসেঞ্জারে একটি মেয়ের প্রোফাইলে মেসেজের পর মেসেজ করে যান রিপ্লাই বা সিন হওয়া ছাড়াই, গত প্রায় এক বছর। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে কেউ ক্ষতি করে দেবে এমন ভয়, একলা ঘরের কোণে বসে থাকা। ভর্তি করে চিকিৎসা শুরু হলো, সুস্থ জীবনে ফেরানোর লড়াই..

৪০ বছর বয়সী ভদ্রমহিলা। বিবাহিত, দুটি সন্তান আছে। গত একবছর ধরে তাঁর বারবার মনে হতে থাকে, তাঁর গোপনাঙ্গে কোনো পুরুষাঙ্গ ঢুকে রয়েছে। সারাদিন ধরে এই মনে হওয়া, শারীরিক অস্বস্তি ফিরে ফিরে আসতে থাকে, চাইলেও তাড়াতে পারেন না। তার সঙ্গে আছে দাড়িওয়ালা মানুষের প্রতি অহেতুক অতিরিক্ত ভয়, বারবার চান করা এরকম লক্ষণ। যে কথাগুলো সমস্যাগুলো বলছেন তিনি, বাস্তব জীবনে সেগুলোর কোনো ভিত্তি নেই, কিন্তু তাঁর মানসিক অবস্থায় সেই ভিত্তি বড়ই শক্তভাবে প্রোথিত। SSRI গোত্রীয় ওষুধ শুরু করা হলো, কয়েক মাস ধরে আস্তে আস্তে ডোজ বাড়ানো হলো, থেরাপি শুরু করা হলো, এখন সুস্থ হবার পথে..

৪০ বছর বয়সী গৃহবধূ। সংসার, কাজকর্ম, ছেলেপুলে সামলানোর মধ্যে দিয়ে দিন কেটে যায়। হঠাৎ গোটা শরীরের বিভিন্ন জায়গায় চিনচিনে ব্যথা, শিরায় টান লেগে যাওয়া ঘাড়ের পাশ থেকে হাত পর্যন্ত, যন্ত্রণায় প্রতিটি দিন দুঃসহ হয়ে ওঠা শুরু হলো। মেডিসিন, নিউরো, স্ক্যান, এমআরআই, নার্ভের ওষুধ, কোনোমতেই ব্যথা কমে না। এখানে এলেন, আগের সব ওষুধ বন্ধ করে সাইকায়াট্রিক ওষুধ শুরু করা হলো, ব্যথা কমতে শুরু করলো। ওষুধ খেয়ে যেতে হচ্ছে, ব্যথাটাও একদম চলে গেছে তা নয়, কিন্তু ব্যথাটুকু যাতে ব্যথাতেই আটকে থাকে, পুরো জীবন না হয়ে ওঠে, তার পথে হাঁটা শুরু করেছেন তিনি..

সাইকায়াট্রি। মানসিক রোগ। এমন এক ডিপার্টমেন্ট, এমন এক ডাক্তারের বিভাগ, যেখানের কথা বলতে হয় ফিসফিস করে, নীচু স্বরে, পাছে কেউ শুনে ফেলে। এমন সব রোগ, যেগুলো সাধারণ মানুষ বোঝে না, বোঝে শুধু পাগল আর পাগলামো। এমন ওষুধ, যেসব নাকি কোনোদিন বন্ধ করা যায় না, সারাজীবন খেয়ে যেতে হয়, আর প্রচুর সাইড এফেক্ট, তাই খেতে নেই। তবু এই ওষুধের জোরেই মানুষ নিজের জীবন ফিরে পাচ্ছেন, রোগের বাইরে নিজের জীবনটা চিনে নিতে সাহায্য করছে হাজারো মানুষকে এই ওষুধ। প্রতিটা রোগীর রোগের ধরণ কিছুটা আলাদা, আবার আসলে একই, তার মধ্যে থেকে চিনে নিয়ে, খুঁজে নিয়ে রোগের ট্রিটমেন্ট, যে রোগ ধরার জন্য কোনো রক্ত পরীক্ষা, কোনো স্ক্যান, কোনো ছবি এখনও আবিষ্কৃত হয়নি। কিন্তু তাও রোগগুলো আছে, রোগীরাও আছেন, তাঁরাও অন্যান্য ডিপার্টমেন্টে আসা রোগীদের মতোই মানুষ, রোগকে হারিয়ে তাঁরাও প্রতিনিয়ত ফিরে আসছেন জীবনে, তাঁদের থেকে টুকরো টুকরো সাফল্য ধার নিয়ে আমরাও হাঁটছি, ‘পাগল’ থেকে মানসিক রোগে অসুস্থ মানুষের গ্রহণযোগ্যতার ক্রমবিবর্তনের দিকে..

[ছবি: বাইপোলার ম্যানিক একজন পেশেন্টের লেখা শায়রি,আউটডোর টিকিটের পেছনদিকে..]

PrevPreviousকাল যেমন ছিলাম আজও তেমনই আছি,……অতি সাধারণ একজন খেটে খাওয়া মানুষ।
Nextমেডিক্যাল কলেজের ইতিহাস (২য় পর্ব) – ১৮৬০ পরবর্তী সময়কালNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

Medical Empire Builders

February 8, 2023 No Comments

Early days of Western medicine in India was not much conducive to the British settlers and Indians as well. Though, it is historically accepted that

With Malice Towards None

February 7, 2023 No Comments

The thirty fifth annual conference of Physical Medicine and Rehabilitation at Mumbai was important to me. In this conference my contribution to PMR was appreciated.

রোজনামচা হাবিজাবি ২

February 6, 2023 No Comments

শীত কমে যেতেই রোগীর সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছে। বিশেষ করে শ্বাসকষ্টের সমস্যাগুলো বেশ বাড়ছে। দশটার সময় হেলতে-দুলতে চেম্বারে ঢোকা সম্ভব হচ্ছে না। সাড়ে ন’টার আগেই

নাটকের নাম গৌরহরির মৃত্যু 

February 5, 2023 5 Comments

গৌরহরিবাবুর সন্দেহটা কেমন গেঁড়ে বসলো মরে যাবার পর। ছেলেটা বিশ্ববখাটে, গাঁজা দিয়ে ব্রেকফাস্ট শুরু করে আর মদ গিলে ডিনার সারে। ছোটবেলায় পড়াশোনা করার জন্য চাপ

ডক্টরস’ ডায়ালগ ও প্রণতি প্রকাশনীর ভাষা দিবসের অনুষ্ঠান সফল করে তুলুন।

February 4, 2023 No Comments

সাম্প্রতিক পোস্ট

Medical Empire Builders

Dr. Jayanta Bhattacharya February 8, 2023

With Malice Towards None

Dr. Asish Kumar Kundu February 7, 2023

রোজনামচা হাবিজাবি ২

Dr. Soumyakanti Panda February 6, 2023

নাটকের নাম গৌরহরির মৃত্যু 

Dr. Anirban Jana February 5, 2023

ডক্টরস’ ডায়ালগ ও প্রণতি প্রকাশনীর ভাষা দিবসের অনুষ্ঠান সফল করে তুলুন।

Doctors' Dialogue February 4, 2023

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

424533
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]