Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

অনেক মানুষ, একলা মানুষ ৮

IMG_20230918_003648
Dr. Anirban Jana

Dr. Anirban Jana

Surgeon
My Other Posts
  • September 18, 2023
  • 8:27 am
  • 7 Comments

“এতই আছে বাকি, জমেছে এত ফাঁকি, / কত যে বিফলতা, কত যে ঢাকাঢাকি।”

মানুষ কিছু স্মৃতি ভুলে যেতে চায়। একটা বড়ো ইরেজার দিয়ে মনে হয় ঘষে তুলে দিই  মনের ভেতর ছায়া ফেলে রাখা কিছু অংশ। ভুলে যাই ভুল করে দিয়ে ফেলা কোনো কথা, যা আমাকে আজও কুরেকুরে খায়। ভুলে যাই ব্যর্থ কিছু কাজ, আনমনে অলস মুহূর্তে কাঁটার মতো যেগুলো খোঁচাতে থাকে হৃদয়কে। ভুলে যাই আঙুলের ফাঁক দিয়ে গলে যাওয়া কিছু জীবনকে। ইসস্, এটা যদি পেতাম, ওই ইনস্ট্রুমেন্টটা যদি থাকতো, আর কয়েক ঘন্টা যদি সময় পেতাম। যদির জাগলিং করতে করতে ভাবি যদি ঘটনাটাই না ঘটতো!

আমার একলা ছাদে, একলা আকাশের সাথে কথা হয়। তারার চুমকি বসানো শাড়ি, আর চাঁদের টিপ পরে একলা আকাশ আমার গল্পে কাঁদতে কাঁদতে ভোরের কাছে হারিয়ে যায়।

ভোরবেলা লাল চোখ নিয়ে ফ্ল্যাট বাড়ির ছাদ থেকে ঘরে ফিরে আসলে স্ত্রী জিজ্ঞেস করে -“আবার বায়ু চেগেছিল?” তার দৃঢ় বিশ্বাস কোনো ভালো সাইকিয়াট্রিস্টকে দেখাতে পারলে আমাকে মোটে তিনি পাগলাগারদের বাইরে থাকতে অ্যালাও করতেননা।

আর ঘটনাটা বেশি দিনের পুরনো নয় যে তার ওপর বিস্মরণের ধুলো জমবে। বাচ্চাটার নাম ছিল আমিনা। আমিনার দাদুর আমি প্রস্টেট অপারেশন করেছিলাম। এক পিসির গলব্লাডার। ওর বাবা অ্যাপেন্ডিক্স বার্স্ট করে হাসপাতালে আমার আন্ডারে ভর্তি হয়েছিল। অপারেশনের পর প্রায় দশদিন ওখানেই ছিল সে। তখনও ওর বাবার বিয়েই হয়নি। সেইসব গল্প শুনতে শুনতে আমিনা বেড়ে উঠছিল। সেই গল্পের সঙ্গে কল্পনা মিশিয়ে নিজস্ব গল্প তৈরি করেছিল ও। ও নাকি বাবার অপারেশনের সময় আমার পাশে ছিল। আমাকে অ্যাসিস্ট করেছিল। পিসির অপারেশনের ছুরিটা নাকি ওই চালিয়েছিলো। দাদুর ড্রেসিং নিয়মিত করতো কে? কেন, আমিনা ছিল না?

ফর্সা টুকটুকে মিষ্টি একটা মেয়ে। প্রয়োজনের তুলনায় বেশিই কথা বলতো। ওদের পরিবারের সবাই আমার পেশেন্ট। চেম্বারে কেউ দেখাতে আসলে তার হাত ধরে আমিনা হাজির।

প্রতিবারে একই গল্প আমাকে শোনাতো। আমি ‘মনে পড়ছে না’ এমন একটা মুখ করে বলতাম- তুই? ও সুর করে টেনে টেনে বলতো- আমি, আমিনা।

ঘটনাটা ঘটেছিল রোজার মাসে। খুব গরম তখন। দায় না পড়লে মানুষ বাইরে বেরোচ্ছে না। তার ওপর কৃষ্ণনগরের ওপর দিয়ে কর্কটক্রান্তি রেখা গেছে। সূর্যদেব অঞ্চলটার আশপাশ দিয়েই ঘোরাফেরা করছেন। সেদিন আমার অ্যাডমিশন ডে। অর্থাৎ যত মারপিট দাঙ্গাহাঙ্গামা খুনখারাবি অ্যাক্সিডেন্ট পাল্টিখাওয়া রোগী আমার আন্ডারে ভর্তি হবে। ওই তীব্র গরমে পেশেন্টের চাপ একটু হালকাই ছিল। দুপুরে বাড়িতে খেতে আসার সময় আমিনার দাদু আমায় ফোন করে। আমিনা সাইকেল শিখতে গিয়ে পড়ে গেছে। বাচ্চারা তো কতই দুমদাম পড়ে যায়। আমি জিজ্ঞেস করলাম -মাথায় লাগেনি তো?

নাহ্, মাথায় লাগেনি বা অজ্ঞান বমি খিঁচুনি কিছু হয়নি। আমি ফোনেই আশ্বস্ত করলাম। তাহলে কিছু হয়নি। এখনই ওকে কৃষ্ণনগর টেনে আনতে হবে না। ওর দাদুও একমত। তার ওপর বাড়ির সবাই রোজা রেখেছে। পরে একসময় চেম্বারে দেখিয়ে নেবে।

তখনও ইফতারের সময় হয়নি। আমিনার মায়ের ফোন -,”ডাক্তারবাবু, আমিনা কেমন ঝিমিয়ে যাচ্ছে। আমার মন বলছে আপনাকে একবার দেখিয়ে নেওয়া ভালো।”

তবে আর কি? নাচতে নাচতে চলে এসো। অ্যাডমিশন ডে+র দিন এমনিতেই আমি চেনাজানা রোগীদের এড়িয়ে চলি। তাদের নজর দিতে গিয়ে সত্যিকারের সিরিয়াস পেশেন্টগুলো অবহেলার শিকার হয়। একটু বিরক্ত হয়ে সম্মতি জানাই।

আমিনাকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হলো সন্ধ্যা সাতটার সময়। বাঁদিকের পাঁজরের তলার দিকে একটু ছড়ে গেছে মাত্র। কিন্তু ওকে পরীক্ষা করে বুক শুকিয়ে গেল। পালসের ভল্যুম খুব কম, জিব শুকনো, স্বাভাবিকের থেকে বেশি সাদা লাগছে ওকে।

ভেতরের কোথা থেকে রক্ত ক্ষরণ হচ্ছে। তাড়াতাড়ি হিমাক্সিল চালালাম। সন্ধ্যাবেলায় হাসপাতালের আলট্রাসোনোগ্রাফি বন্ধ। স্থানীয় একটা সেন্টারে অনুরোধ করলাম ছবিটা করে দেবার। বাড়ির লোক সঙ্গে সঙ্গে সেখানে নিয়ে যায় আমিনাকে।

যা ভয় করেছিলাম তাই। আমিনার স্প্লিন ফেটে গেছে, এখনই অপারেশন করতে হবে।  এই অপারেশন হাতে ব্লাড না রেখে করা খুব বিপজ্জনক। একটা ব্লাড রিকিউজিশন করে অ্যানাস্থেটিস্টকে ডেকে পাঠালাম। অ্যানাস্থেটিস্ট আমার সঙ্গে একমত। রক্ত চাই। রক্ত হাতে না নিয়ে এই রোগীর অপারেশন করলে মারা যাবে।

এদিকে দুঃসংবাদ। আমাদের ব্লাডব্যাংকে রক্ত নেই। বাড়ির লোককে বললাম -শীগগির রানাঘাট চলে যাও। আরও ঘন্টা খানেক। আমিনা দ্রুত নেতিয়ে পড়ছে। খবর এলো রানাঘাটেও ওই গ্রুপের ব্লাড নেই। ফোনেতেই চিৎকার করে আমিনার বাবাকে বলি যে একটা গাড়ি ভাড়া করে কলকাতা চলে যেতে। কতো নেতা-মন্ত্রী হেলিকপ্টার করে কয়েক মিনিটে হুশ করে শহর থেকে শহরে উড়ে যায়। বিনা কারণে। আমার আমিনার জন্য তোমরা কেউ কপ্টারটা দেবে গো? আমিনাদের জন্য কবে থেকে কপ্টার থাকবে? এক বোতল রক্ত হুশ করে উড়ে আসবে আকাশ পথে শক্তিনগর ওটিতে?

এর মধ্যে আমি আর আমার অ্যানাস্থেটিস্ট অদ্ভুত একটা ডিসিশন নিয়ে ফেলি। যা হয় হোক, আমরা এই অবস্থাতেই অপারেশন করবো। আমিনার দেহ থেকে বেরনো রক্তই ওকে কোনভাবে চালাবো। আমিনার মা সম্মতি দেয়। চোখ বুজে। আমি আছি না! ম্যায় হুঁ না! আমার মধ্যে যে ওরা আল্লাহর আশীর্বাদ দেখে।

ওটিতে ঢোকার পর আমিনা চোখ বড়ো করে শ্বাস নিতে থাকে। অ্যানাস্থেটিস্ট মাথা নাড়ে। গ্যাস্প করছে, ইনটিউবেট করার জন্য দ্রুত হাতে মেশিনগুলো সেট করতে থাকে। হঠাৎ করে স্থির হয়ে যায় আমিনা। উপুড় হয়ে বুকে কান রাখি আমি।

সম্পাদক মহাশয়, আমাকে মৃত্যুর কাহিনী লিখতে বলবেন না প্লিজ, আমার যে চারদিকে চাপচাপ রক্ত। আমারই হৃদয় ছিঁড়ে ছড়িয়ে আছে।

আমিনাদের বাড়ির লোক আর আমার সাথে যোগাযোগ রাখে না।

লাল, নীল, হলুদ, সবুজ যে পার্টিই ডাকুক না কেন- আমি রক্তদান শিবিরে হাজির হই। রক্তের প্রয়োজনীয়তার কথা বলি।

আর গভীর রাতে ক্ষত-বিক্ষত হই। একলা আকাশ আর একলা আমি মুখোমুখি বসে রাত জাগি। স্মৃতি মুছে দেবার কোনো ইরেজার যে নেই।

PrevPreviousজেনেরিক বনাম ব্র্যান্ড | শ্রমজীবী স্বাস্থ্য উদ্যোগ আহূত আলোচনা সভা
Nextজয়েন্ট প্ল্যাটফর্ম অফ ডক্টরস, ওয়েস্ট বেঙ্গল-এর আহ্বানে কনভেনশন অনুষ্ঠিত হল।Next
5 4 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
7 Comments
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
Premjit chakraborty
Premjit chakraborty
1 year ago

মর্মস্পর্শী লেখা!

0
Reply
Dr Anirban Jana
Dr Anirban Jana
Reply to  Premjit chakraborty
1 year ago

♥️♥️♥️🙏🙏🙏

0
Reply
Riyanka Haque
Riyanka Haque
1 year ago

বাকরুদ্ধ আমি

0
Reply
Dr Anirban Jana
Dr Anirban Jana
Reply to  Riyanka Haque
1 year ago

🙏🙏🙏

0
Reply
Shaswata Dutta
Shaswata Dutta
1 year ago

বিয়োগান্তক ভালোবাসার কাহিনী
মনকে ভারাক্রান্ত করে দিলো

0
Reply
Dr Anirban Jana
Dr Anirban Jana
Reply to  Shaswata Dutta
1 year ago

🙏🙏🙏💐💐💐

0
Reply
Sanjay Kumar Dutta
Sanjay Kumar Dutta
1 year ago

😞🙏

0
Reply

সম্পর্কিত পোস্ট

সরকারি আধিকারিকদের দায়দায়িত্ব ও ‘কাজের চাপ’

May 22, 2025 No Comments

“Oblonsky had gone to Petersburg to perfom the most natural and essential duty – so familiar to everyone in Government service, yet so incomprehensible to

অন্ধকারেরও যে এত রকম শেড আছে আগে তা বুঝিনি।

May 22, 2025 No Comments

★ ছবি আঁকার স্যার বাড়ির কাজ দিয়েছিলেন দুটো টাস্ক, যে কোনও একটা আঁকতে হবে দিনের বেলার আলো ঝলমল দৃশ্য আঁকতে গিয়ে দেখি, বনাঞ্চল, নদী, ঝর্ণা

সে চারখানা

May 22, 2025 No Comments

যুদ্ধ হলো , রুদ্ধ জলও , সব নাগরিক ক্রুদ্ধ হলো, মারলো অনেক জঙ্গী ঘাঁটি ড্রোন বিমানের ঝাঁক পিষে, কিন্তু কোথায় চার অমানুষ, জ্বলছে মনে ধিকি

হো চাচা লাল সেলাম।

May 21, 2025 No Comments

১৯ মে ২০২৫ হোচিমিন এর সাথে আমাদের দেশের বৌদ্ধিক সম্পর্ক বহুদিনের। উনি নানান প্রবন্ধ লেখেন ভারত নিয়ে যেমন ব্রিটিশ উপনিবেশিক নীতি (১৯২৩), লেটার ফ্রম ইন্ডিয়া

রূপকথার রাক্ষসী

May 21, 2025 No Comments

তোকে আমরা কী দিইনি? সততার মাদল হয়ে বাজবি বলে তোকে দিয়েছি এই শহরের মোড়ে মোড়ে অজস্র ফ্লেক্স। যথেচ্ছারের সুখে মিছে কথার ফোয়ারা ছোটাবি বলে তোকে

সাম্প্রতিক পোস্ট

সরকারি আধিকারিকদের দায়দায়িত্ব ও ‘কাজের চাপ’

Dr. Bishan Basu May 22, 2025

অন্ধকারেরও যে এত রকম শেড আছে আগে তা বুঝিনি।

Dr. Arunachal Datta Choudhury May 22, 2025

সে চারখানা

Arya Tirtha May 22, 2025

হো চাচা লাল সেলাম।

Dr. Samudra Sengupta May 21, 2025

রূপকথার রাক্ষসী

Dr. Arunachal Datta Choudhury May 21, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

555301
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]