An Initiative of Swasthyer Britto society

  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close

আপনার ডাক্তার আপনাকে কতোটা জানাবে ? অথবা কতটুকু জানা আপনার অধিকার ? অথ হাতুড়ে কথা

IMG-20200123-WA0013
Dr. Dipankar Ghosh

Dr. Dipankar Ghosh

General Physician
My Other Posts
  • July 4, 2020
  • 6:45 am
  • 9 Comments

হাতুড়ে একটা রাস্তার ধারে সেভেন স্টার ঝুপড়িতে ঢুকে বেশী করে ঝোল দিয়ে দু প্লেট ডিমের ঝোল আর দুটো থালা ভাত অর্ডার দিয়ে বসে পড়লেন। একটা টেবিল ফ‍্যান ঘটঘটিয়ে ঘুরছে। সম্ভবতঃ কিছুটা হাওয়াও হচ্ছে।

ওনার পেছনে পেছনে ডিগডিগে রোগা একমাথা ঝাঁকড়াচুলো একটা একটু গম্ভীর ধরনের কমবয়সী যুবক ঢুকলো। উভয়ের মুখের মিল আছে। ছেলেটার কপাল বেয়ে ঘাম ঝরছে। টি শার্ট ভেজা। বৃষ্টিহীন আষাঢ়ের ভরাদুপুর।

পাশের বেঞ্চিতে বসে দুজন হাসপাতাল ফেরত মানুষ নিরামিষ ভাত খেতে খেতে হাসপাতাল এবং ডাক্তারদের ভয়ঙ্কর সব আমিষ গালাগাল দিয়ে সব্বাইকার মুন্ডুপাৎ কুপোকাৎ করছিলো। হাতুড়ে হাঁক দিলেন “আমাকে লঙ্কা পেঁয়াজ দিও গো ভাইপো”। যুবক অকারণেই ঘাড় নাড়লো।

পাশের বেঞ্চের লোকগুলোর খাওয়া হয়ে গেছিলো – ওরা জলের জগ থেকে জল ঢেলে হাত ধুলো, কুলকুচি করে দাঁত কিচকিচি করে মুখে যোয়ানের দানা ফেলে অতুলের জামাইকে চল্লিশ টাকা বুঝিয়ে গামছায় মুখ মুছতে মুছতে চলে গেলো। অতুলের জামাই একটু আলুকুমড়োর ঘ‍্যাঁট আর দু বাটি ডবল ডিমের ঝোল দিয়ে বললো “কাকা তোমার পেঁয়াজ আনছে …নঙ্কা বাটিতে…ঐ নুনের বাটিতে রাখা আছে নে ন‍্যাও … ভাই তোমারে একটু আলুকুমড়োর তরকারি দেইছি …. ভালো হয়েছে খাও…” হাতুড়ে আর ছেলেটা এখানে দুপুরে নিত‍্যখাদক খরিদ্দার।

“আচ্ছা তোমাদের সবাই এ্যাতো বদনাম করে কেন?” যুবক নিষ্পাপ প্রশ্ন করে।

বুড়ো একটা গোটা ডিম নিয়ে ভালো করে দুবার চেটে আবার থালায় রেখে দেন। শেষ পাতে খাবেন। “কে বদনাম করে? রোগীরা?”

সুধা মানে দোকানের মালকিন তিনটে কাণা উঁচু অ্যালুমিনিয়ামের থালায় ভাত বাড়তে বাড়তে বললো “ওগো চলো খেয়ে নেই।” ওদের বাসন ধোয়ার মাসি আঁচলে ভালো করে হাত মুছে একটা বেঞ্চিতে বসে হাপুস হুপুস ভাত খায়।

খেতে খেতে হাতুড়ে বলতে থাকেন “রোগীরা কেউই পুরোনো প্রেসক্রিপশন রিপোর্ট আনে না, গুছিয়ে ভুল তথ্য সাপ্লাই করে, মাঝপথে ওষুধ বন্ধ করে ..”

যুবক বাধা দেয় “আরেএএ এগুলো আমি জানি। তোমাদের তরফে কি কি ভুলত্রুটি আছে … কিছু তো আছেই … ন‌ইলে সবাই এ্যাতো কথা কেন বলবে? আমি সেটাই তোমার কাছে জানতে চাই”

হাতুড়ে পেঁয়াজে একটা কামড় বসিয়ে বলেন “পাদ্রীবাবার কাছে কনফেশন?”

“না না ওরকম নয় … প্রভূ আমি টাকা উপার্জন করেছি – ক্ষমা করো এরকম নয় – আরও বেশী …. ইয়ের মতো … মানে তোমার দেখা রোগীদের থেকে নিয়ে … তোমার দোষ থাকলে বলতে পারো বা জেনারেলাইজড ভাবে … যেটা খুশি..”

হাতুড়ে মনোযোগ দিয়ে ভাবতে থাকেন ঝোলমাখা ভাতে একটা ডিম মাখতে মাখতে। তারপর আঙ্গুলে লেগে থাকা কুসুমগুলি চেটে খান। বলেন “সুধা আর তো কাস্টোমার নেই?”

বিজয় মানে জামাই বলে “না আমাগো খাবার‌ও শ‍্যাষ”

“তাহলে এখানে বসেই গল্প করা যাক …”

সুধা বলে “বসোনে রোদ পড়লে চা খেয়ে যাবা”

দুজনে পাল্লা দিয়ে থালা চেটে হাতটাত ধুয়ে একটা বেঞ্চি গাছের ছায়ায় টেনে বসে পড়েন। “তাহলে একটা করে রোগীর কথা মনে করতে করতে ঘটনাগুলো বলি …

গল্প এক
….হাতুড়েবুড়ো বসে আছেন ওর একলা খুপরিতে । বাইরে বর্ষা ঘনঘোর। বুড়োর মাথার ওপরে ফ‍্যান বনবন – ফ‍্যান বনবন। তবুও বুড়োর ফুটপাথিয়া বাটিক- জামা ঘাম চুপচুপে। বাইরে ব‍্যাঙেদের বিরতিময় কটকটানি। ঝিরঝিরে বৃষ্টি আর মেঘডম্বরুর মাঝে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে এক ভদ্রমহিলার আগমন – দুটো হাঁটুই বাতে বিকল।

হাতুড়ে অনেক ক্ষণ থেকেই চাপিপাসু হয়ে গেছিলেন। মনোজকে (কিছুদিন আগে মনোজের পিতা মদন প্রয়াত হয়েছেন – সেই থেকেই ঈষৎ জড়বুদ্ধি মনোজ দোকান চালাচ্ছে) হাঁকাহাঁকি শুরু করলেন – মনোজ ওরে মনোজ দুটো চা দিবি?

বৃদ্ধা হাত নেড়ে না বললেন। তারপর নিজের জিভটা দেখালেন। হাতুড়ের চা খাওয়ার ইচ্ছেটাই চলে গেল। ইয়াঃ বড়ো ফুলকপির মতো আকৃতির কিছু একটা জিভের ডানদিকের আদ্ধেকটা নিয়ে বেড়ে উঠেছে। জিভ ভালো করে নাড়তে পারছেন না। কোনো ক্রমে বললেন যে উনি সব রিপোর্ট‌ই নিয়ে এসেছেন।

হাতুড়ে রিপোর্ট দেখে স্তম্ভিত। দেড় বছর আগের রিপোর্ট। পরিষ্কার লেখা আছে ক‍্যানসার। হাতুড়ে ডাক্তার তো, তাই ক‍্যানসারের কি টাইপ স্টেজ এসব বোঝেন না। শুধু ক‍্যানসার শব্দটুকুই বোঝেন।

অন‍্যান‍্য কাগজের মধ্যে দেখা গেল একটা ডিসচার্জ সার্টিফিকেট বা হাসপাতাল থেকে লেখা ছুটির চিঠিও রয়েছে। তখন এই জিভের জন্যই ভর্তি হয়েছিলেন। না – বিশ্বাস করুন কোত্থাও রোগটার নাম লেখা নেই। এবং ঐ বিখ্যাত ডাক্তার বাবু কোনও অঙ্কোসার্জেনের কাছেও পাঠান নি।

মনোজ কাগজের কাপে করে দুটো চা নিয়ে এলো। হাতুড়ে দুটো পেয়ালাই নিজের দিকে টেনে নিলেন। জিজ্ঞেস করলেন “বাড়িতে কে আছে?”

ভদ্রমহিলা বহু কষ্টে বলতে পারলেন “একমাত্র ছেলে বিদেশে অধ‍্যাপনা করে।”

এখন লক ডাউন। হাতুড়ের ব্রেনেও লক ডাউন হয়েছে। ধীর ভাবে বললেন “দিদি, আপনাকে একজন ক‍্যানসার বিশেষজ্ঞের কাছে যেতে হবে।”

বুড়ির কপালে বিনবিনে ঘাম জমলো “আগের ডাক্তার বাবু তো অপারেশন করে বললেন আর হবে না – সেরে গেছি ..” তারপর এক অসীম হতাশা এসে ওনার মুখটা– ওনার শরীরটা ঢেকে ফেললো।

হাতুড়েও – এই নির্লজ্জ হাতুড়েও কথাটা বলে লজ্জা পেলেন – এই আকাশব‍্যাপী লক ডাউনে প্রবাসী পুত্রের মা – বাতে পঙ্গু একাকী বৃদ্ধা কি করে যাবেন ক‍্যানসার বিশেষজ্ঞের কাছে? অথচ রিপোর্ট প্রায় দেড় বছর আগেকার। সবাই জানতো শুধু যে রোগী সে’ই জানে নি।

সব চুপচাপ ।

“কেন বলে নি রোগের কথাটা?” ঝাঁকড়াচুলো প্রশ্ন করে।

হাতুড়ে সিগারেট টানতে টানতে বলেন “হয়তো মহিলা রিপোর্ট নিয়ে যায় নি …”

যুবক ঘাড় নাড়ে “না, তুমি ডাক্তারের ফেভারে কথা বলছো … ঐ ডাক্তার ভীষণ ওভারকনফিডেন্ট ছিলো … ভেবেছিলো – আমি যা করবো ঠিক করবো….”

সুধা স্টিলের একটা ছোটো বাটি থেকে পান সুপুরি চূন আর মৌরি বার করে পান বানায়। তারপর পানে গাল ফুলিয়ে বলে “আসলে ঐ (কচমচ কচমচ) ডাক্তার নিজের হাতিই রুগিডারে ধরি রাখতি চেইছিলো”

বিজয় এসে পানের জন্যে সুধার সামনে হাত বাড়িয়ে দাঁড়িয়ে পড়ে “শোনো আমার মনে হয় ঐ ডাক্তার তাড়াহুড়োয় লেখতে ভুলে গেছেন, ডাক্তারের কাছে তো সময় থাকে না ”

হাতুড়ে বলেন “আরেকটা ঘটনা বলি তাপ্পর আমরা ঘটনাগুলো বিশ্লেষণ করবো, কেমন?”

হাতুড়ে দ্বিতীয় ঘটনা আরম্ভ করেন।

গল্প দুই

হাতুড়ে বসে বসে টেবিল বাজিয়ে বেসুরো গান গাইছিলেন– সজনী সজনী রাধিকা লো দেখ অবহুঁ চাহিয়া। চমৎকার জমেছিল। বাইরে ঝমঝমিয়ে রোদ্দুর পড়ছে। জলীয় বাষ্প ভেসে ভেসে বাতাস ভারী করে তুলেছে। পেছনের মদের দোকানের ফেলে দেওয়া পচা চাট আর পচা কাদার গন্ধ। কাকেরা মাংসের হাড় নিয়ে টানাটানি করছে। লক ডাউনের বাজার না শ্মশান প্রান্তর বোঝা দায়। এমন সময় তিনি এলেন।

পঞ্চাশের নিচে বয়স। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে রূপ পরিণতি পেয়েছে। “আমাকে তারক ব‍্যানার্জিবাবু পাঠিয়েছেন।” একটা রিপোর্ট বার করে দিলেন।

রিপোর্ট দেখে হাতুড়ের যে কটা চুল অবশিষ্ট আছে তারা এক মহাজাগতিক আকর্ষণে খাড়া খাড়া হয়ে গেল। সুগার ভয়াবহ রকম বেশী। ফাস্টিং তিনশো ছিয়াশি।

“কতোদিনের সুগার ?”

“দশ বারো বছর”

“আগের রিপোর্ট?”

“আনা হয় নি”
হাতুড়ে ঘোষণা করেন “সব রিপোর্ট নিয়ে না এলে আমি আপনাকে দেখবো না”

হতচকিত ভদ্রমহিলা জানালেন উনি একজন বিখ্যাত ইয়ে বিশেষজ্ঞকে দেখাতেন।

হাতুড়ে নির্বিকার টেবিল বাজিয়ে গাইতে থাকেন “মৃদুল গমন শ‍্যাম আওয়ে মৃদুল গীত গাহিয়া”

মহিলা অগত‍্যা ওনার ছেলেকে ফোন করলেন। একটু পরে মা আর ছেলে দুজনেই ব‍্যাজার মুখে রিপোর্টপত্র এগিয়ে দিলো।

হাতড়ে হাতড়ে হাতুড়ে সেই অসীম কাগজের বান্ডিল থেকে কয়েকটি রিপোর্ট খুঁজে বার করলেন। দুটো কিডনিই খারাপ হয়ে গেছে। ইউরিয়া ক্রিয়াটিনিন অনেক অনেক বেশী। ইকো দেখাচ্ছে হার্ট একদম ভালো পাম্প করছে না – ডগা থেকে আরম্ভ করে অনেক জায়গা নড়তেই পারছে না কাজেই পাম্প করার প্রশ্নই নেই। এবং বিষ্ময়ের কথা এগুলো তো রোগিনী জানেন়ই না এমনকি প্রেসক্রিপশনে এগুলো লেখাও নেই।

বুঝিয়ে বলার পরে মা ছেলে খানিকক্ষন স্তব্ধবাক বসে র‌ইলো।

“তাহলে এতদিন মায়ের ভুল চিকিৎসা হচ্ছিল?”

হাতুড়ে হাসেন “না, তা কেন হবে? এই অবস্থায় যে যে ওষুধ চলার কথা তাই চলছিলো”

তারপর হাতুড়ের লেখা কিছু টেস্টের প্রেসক্রিপশন নিয়ে মা ছেলে চলে গেল। ঝাঁকড়াচুলো যুবক আঙ্গুল দিয়ে এলোমেলো চুল আরও এলোমেলো করে ভাবতে লাগলো।

সুধা পানের পিক গিলে বললো “ঠিক ঠাক চিকিচ্ছে হলে গন্ডগোল কোথায়?”

বিজয় একটা বিড়ির মুন্ডুটা দু আঙ্গুলে চেপ্টে দিয়ে অন‍্য দিকটা দাঁতে চেপে লাইটার জ্বালায় “হ‍্যাঁ, আমরা মুখ‍্যু সুখ‍্যু মানুষ রোগের নাম দে’ কি করবো? চিকিচ্ছেটা ঠিক হলিই তো হলো …” বলে নাক মুখ দিয়ে ধোঁয়া ছাড়ে।

এলোমেলো চুল যুবক বলে “ঠিকই কথা। কিন্তু এটা তো একটা ওপেন মার্কেট মানে ক‍্যাপিটালিজম … মানে … একটা লোক কি কিনবে – কি খাবে – কাকে দেখাবে – কোথায় দেখাবে সেটা বেছে নেওয়ার স্বাধীনতা আছে – সুতরাং তাকে সমস্ত তথ্য জানতেই হবে …নৈলে তো তার ডাক্তার বেছে নেওয়ার স্বাধীনতা থাকবে না…” বিজয় বিড়ি ফেলে দেয়।

“ঠিকই তো কথা …” সুধাও বলে “এ্যাখুন মনে হচ্ছে কথাটা তো ভাই বলতিছে ঠিকই…”

হাতুড়ে আবার একটা সিগারেট বার করে। বিজয় লাইটার ধরে মুখের সামনে। রোগা যুবক দ্বিতীয় সিগারেট দেখে ভুরু কুঁচকে বিরক্তি প্রকাশ করে। “বুঝলি মোটুরাম? আসলে ডাক্তাররা মুখে যতই বলুক আমি একজন পেশাদার আসলে মনের মধ্যে গেঁথে আছে ‘ভগবান’ ‘ডেমি গড’ এই সব শব্দগুলো। মনের ভেতরে সে ভাবে আমি ভগবান – তাই একটা অদ্ভুত অহং , একটা আমিই সেরা ভাব নিয়ে সে রোগী দেখে। আসলে সে যে একজন দিন আনা দিন খাওয়া মানুষ মানুষ সেটা ভুলে যায়। যেমন এই কিডনি খারাপ কেসটায় রোগী যদি ঠিকঠাক জানতো তাহলে রক্ত পরীক্ষা টরীক্ষা ঠিক সময়ে করতো – তাই না?”

সুধা বলে “কাকা বসো চা বানাই – ভাই তোমার চায়ে চিনি দিমু?”

ঢ‍্যাঙা তর্জনী তুলে এক চামচ ঈঙ্গিত করে ।

PrevPreviousবেঁচে থাকলে EVM-এ, না থাকলে Mortuary Bag-এ
Nextপ্যানডেমিক ডায়েরি ১১ঃ নিউটনের ঈদNext

9 Responses

  1. Blake says:
    October 18, 2020 at 2:09 pm

    You ought to be a part of a contest for one of the highest quality websites on the internet.
    I’m going to highly recommend this blog!

    Reply
  2. দীপঙ্কর ঘোষ says:
    October 18, 2020 at 11:01 pm

    অসংখ্য ধন্যবাদ ।

    Reply
  3. দীপঙ্কর ঘোষ says:
    October 18, 2020 at 11:03 pm

    অসংখ্য ধন্যবাদ

    Reply
  4. modernist painting says:
    October 19, 2020 at 2:56 am

    Really a good deal of fantastic info!
    Best Essxay writing
    modernist painting https://an-essay.com/high-end-shoes

    Reply
  5. Darnell says:
    October 22, 2020 at 5:10 am

    It’s an awesome article in support of all the online users; they will take benefit
    from it I am sure.

    Reply
  6. দীপঙ্কর ঘোষ says:
    October 31, 2020 at 11:51 pm

    I do not know any thing about blog or any thing . I just write and send my essay to the editors .
    So sorry can’t help.

    Reply
  7. দীপঙ্কর ঘোষ says:
    October 31, 2020 at 11:52 pm

    ধন্যবাদ মহাশয় ।

    Reply
  8. দীপঙ্কর ঘোষ says:
    October 31, 2020 at 11:53 pm

    অনেক অনেক ধন্যবাদ ।

    Reply
  9. দীপঙ্কর ঘোষ says:
    October 31, 2020 at 11:53 pm

    ধন্যবাদ ।

    Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সম্পর্কিত পোস্ট

যদি নির্বাসন দাও

April 19, 2021 No Comments

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের কবিতা

Existing resource-এর optimum utilization সবচেয়ে জরুরী

April 19, 2021 No Comments

ভারতে করোনাভাইরাস মহামারীর দ্বিতীয় ঢেউ চলছে, প্রবল ও দ্রুত গোষ্ঠী সংক্রমণ ও তার ফলে বহুসংখ্যক পজিটিভ রোগী ও হাসপাতালে বেডের অভাব। এই পরিস্থিতিতে existing resource-এর

আপনি আপনার সন্তানের মৃত‍্যুপরোয়ানা স‌ই করছেন

April 19, 2021 No Comments

ট্রিয়াজ একটি পদ্ধতির নাম এক গুলঞ্চসন্ধ‍্যায় আমাদের হাতুড়ে ফটাশের বোতলে চুমুক দিচ্ছিলেন। ফটাশ দক্ষিণ বঙ্গের ট্রেনে বিক্রি হতো। এটায় শুধুমাত্র সোডা থাকে। এখন পেটের দায়ে

অসুস্থ বোধ করছি খুব

April 18, 2021 No Comments

‘কেউ বাড়াবাড়ি করলে, জায়গায় জায়গায় শীতলখুচি হবে’-র বক্তা পার পেয়ে গেলেন নির্বাচন কমিশনের কাছে। এক মহিলা নেত্রীকে টোন কেটে ব্যঙ্গ সম্বোধন করা প্রধানমন্ত্রী পার পেয়ে

ওয়ার্ক লোড

April 18, 2021 No Comments

রাত ৩ টে। -স্যার ভাগ্য ভালো। এটাই লাস্ট বেড ছিল। -‘ভাগ্য ভালো’ মানে? একে কোভিড পজিটিভ তার ওপর ব্লিডিং হচ্ছে। -ওটিতে জানিয়েছিস? -হ্যাঁ, আপনাকে ৭

সাম্প্রতিক পোস্ট

যদি নির্বাসন দাও

Dr. Chinmay Nath April 19, 2021

Existing resource-এর optimum utilization সবচেয়ে জরুরী

Dr. Tathagata Ghosh April 19, 2021

আপনি আপনার সন্তানের মৃত‍্যুপরোয়ানা স‌ই করছেন

Dr. Dipankar Ghosh April 19, 2021

অসুস্থ বোধ করছি খুব

Dr. Sukanya Bandopadhyay April 18, 2021

ওয়ার্ক লোড

Dr. Indranil Saha April 18, 2021

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

312104
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।