Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

মনোচিকিৎসকের ডায়েরি ৩

IMG_20230817_092304
Dr. Arunima Ghosh

Dr. Arunima Ghosh

Psychiatrist
My Other Posts
  • August 17, 2023
  • 9:23 am
  • One Comment
আমাদের বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজের indoor-এ তিনজন মানুষ ছিলো, হয়তো সব সরকারি হাসপাতালেই এমন কিছু মানুষ আছেন, জীবনের প্রবাহে ভাসতে ভাসতে যে মানুষগুলো psychiatry ward-এ এসে পৌঁছেছিলেন… তারপরে থেকে গিয়েছেন বহু বছর! আমাদের বর্ধমানের ওয়ার্ডেও এমন তিন জন ছিলেন! আজকে তাদের গল্প লিখবো!
একজনের বুদ্ধি একদমই বাচ্চাদের মতন… আর সেই ছিলো সবচেয়ে মজার… মেহের-কে (নাম- পরিবর্তিত, অথবা ওর আসল নাম আমরা কেউ জানিনা ) আমি ভালোবেসেই ফেলেছিলাম, ওর চেয়ে সরল ভাবে আমি আর কাউকে হাসতে দেখিনি… যখন প্রথম পিজি করতে ঢুকলাম, পায়ে একটা বড়ো non-healing ulcer, বহুবার dressing করেছি, সেও বহুবার বাথরুমে গিয়ে পা-ভিজিয়ে, সেই ড্রেসিং নষ্ট করেছে! আবার আমরা “এবার কিন্তু পা কেটে ফেলবো তোমার” বলে ভয় দেখিয়ে আবার ড্রেসিং করেছি! এই প্রক্রিয়া ছয় মাস মতন চললো!! কিন্তু ওই ব্যথা নিয়েও সে রাউন্ডের সময় বড়ো সরল ভাবে হাসতো… কখনো কখনো অবশ্যই অদ্ভুত জিনিসের বায়না করে কান্নাকাটিও করতো… এই যেমন উৎসবের আগে সব রুগীর বাড়ি যাওয়া দেখে, সে একদিন বায়না করলো, “আমি বাড়ি যাবো, আমার দাদা এসেছে “… সেই কান্নার চোটে এক একসময় রাতের সিস্টার দিদির ঘুমের বারোটা বেজে যেত! রাউন্ডে গিয়ে ওকে পাত্তা না দিলেই বিরক্ত করতো! সব রুগী দেখার আগে অবশ্য ওর সাথে একটু গল্প করলে, আর বিশেষ বিরক্ত করতো না! একদিন বিকেলে একটু সেজেগুঁজে রাউন্ডে গিয়েছিলাম, সে ঠিক খেয়াল করেছে, “ও দিদি, আজ সেজে এসেছো যে, তোমাকে সেই লাগছে” 😝
আরেকজনের নাম ছিলো ফারাহ… শুনেছি সে সবচেয়ে পুরোনো আবাসিক… ওর জীবনের গল্প আমার ভাসা ভাসা শোনা, পুরোটা জানা থাকলে হয়তো আরেকটা বড়ো গল্প হয়ে যেত… কিন্তু সে গল্প আমার সম্পূর্ণ জানা নেই… বছর চল্লিশের মেয়েটা ওয়ার্ডে থাকতে থাকতে সবার প্ৰিয় হয়ে গিয়েছিলো… ওর TB ধরা পড়লো, বেশ কিছুদিন অসুস্থ… ওর কাগজপত্র নিয়ে Chest এ গিয়ে কথা বলে এলাম… ওদের তো বাড়ির লোক নেই, আমরাই বাড়ির লোক! এরপরে সমস্যা হলো সে কিছুতেই TB-র ওষুধ খাবেনা… প্রতিদিন সিস্টার, GDA দাদা সবার অনেক তোয়াজ করে তাকে ওষুধ খাওয়াতে হয়… আমাদের, এমনকি ভিসিটিং স্যারদেরও ফারাহকে ওষুধ খাওয়ানোর জন্য ওকে ঘুষ দিতে হয়েছে… “এই দিদি পয়সা দো না “… রাউন্ডে গেলেই ২/৫ টাকার coin ঘুষ দিয়ে ওকে ওষুধ খাওয়ানো হতো!! নইলে সে কিছুতেই ওষুধ খাবে না!!
আর এদের সবার মধ্যে সবচেয়ে শান্ত, নির্বিবাদী মানুষ সুনীপা (নাম-পরিবর্তিত)। বয়স পঞ্চাশ, রোগা, নির্বিবাদী, চুপচাপ জানলার বাইরে চেয়ে থাকা মানুষ… বেশি কথা বলতো না… সামান্য ডিপ্রেশন ছাড়া বেশি কিছু ছিলোও না… মুঙ্গেরের কোথাও একটা ওর বাড়ি, সে সম্পূর্ণ ঠিকানা বলেছিলো আমাদের, লেখালিখি করে তার বাড়িঘর খুঁজে তাকে বাড়ি পাঠানোর চেষ্টা করেছিলাম আমরা… হয়তো বছর বছর নতুন PGT-রা একবার করে সেই চেষ্টা করে… কিন্তু না, জীবনের যে প্রবাহে ভেসে সুনীপা আমাদের ওয়ার্ডে এসে পৌঁছেছিলো, আমারা স্রোতের বিপরীতে ভেলা ঠেলে ওকে আবার ওর “বাড়ি” পৌঁছে দিতে পারিনি… পদ্ধতির জটিলতা, বাড়ির লোকের অনীহা, সর্বোপরি বর্ধমান মেডিকেল কলেজের psychiatry ward-এর এক কোনায় পড়ে থাকা নীরব নিরীহ সামান্য সুনীপা-র জন্য এতো ঝক্কি পোহাবে কে??
তবে সুনীপা, ফারাহ, মেহের, ওদেরও নিজেদের জীবন ছিলো, ওরা পরস্পরকে ভালোবাসতো, আর আমরাও ওদের ভালোবাসতাম! সিস্টার দিদিদের বাড়ি থেকে ওদের জন্য special তরকারি এসেছে, পুজোয় চাঁদা তুলে নতুন জামা কিনে দেয়া হয়েছে ওদের জন্য…. এমনকি ওদের জন্য তেল, সাবান এসবের আয়োজন ও করা হতো, সবই সিস্টার দিদিদের ব্যক্তিগত উদ্যোগে…
প্রায়ই ওয়ার্ডে গিয়ে দেখতাম বিকেলে ঠিক কেউ না কেউ চপ বা ঘুগনি এনে দিয়েছে, কোনোদিন দেখতাম এদের কেউ বায়না করছে, “দিদি একটা মাকড়ি দাও না গো”, কোনোদিন কেউ বলছে, “এ দিদি মোবাইল মে গানা লাগাও না”… ফারাহ যখন TB-র জন্য অন্য ওয়ার্ডে গিয়েছে, মনে হয় এক/দুদিনের জন্য, ওর যখন শরীর ভালো নেই… উদাসীন, কম কথা বলা সুনীপা আমায় এসে জিজ্ঞেস করতো, “ও কব্ আয়েগা? ও কাহা হায়?”
কে বলে ভালোবাসা নেই এই পৃথিবীতে? ভালোবাসা আসলেই খুব অপ্রত্যাশিত জায়গায়, অপ্রত্যাশিত ভাবে বর্ষিত হয়…. যে সিস্টার দিদি ওদের জন্য মনে করে তরকারি নিয়ে আসতেন, যে GDA দাদা ওদের জন্য চপ নিয়ে আসতেন, যে ডাক্তারবাবু পরিবারের থেকে দূরে থাকাকালীন ওদের সাথেই উৎসবের কেক মিষ্টি ভাগ করে নিতেন… তাঁদের কারোর এসব করার কোনো প্রফেশনাল দায় ছিলো না… ছিলো শুধুই ভালোবাসা ❤️
PrevPreviousThe Crazy Pavement: A Cocktail Journey to Poet-Hood
Nextর‍্যাগিং নিয়ে কয়েকটা মিথ ভাঙ্গা দরকারNext
5 2 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
1 Comment
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
Dipankar Ghosh
Dipankar Ghosh
2 years ago

জীবনের গল্প

0
Reply

সম্পর্কিত পোস্ট

গণস্বাক্ষর অভিযান।। বিচারহীন ১৫ মাস

November 13, 2025 No Comments

আমরা ওয়েস্ট বেঙ্গল মেডিকেল কাউন্সিল আইনে পরিবর্তন চাই

November 13, 2025 No Comments

১০ নভেম্বর ২০২৫ রাত ৮টায় ফেসবুক লাইভে আলোচিত।

জলপাইগুড়িতে শিক্ষিকা নিগ্রহ

November 13, 2025 No Comments

১১ নভেম্বর ২০২৫ সম্প্রতি জলপাইগুড়ির একটি স্কুলের প্রধান শিক্ষিকার, পুরসভার বর্তমান চেয়ারম্যান দ্বারা নিগ্রহের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ঘটনাচক্রে উক্ত প্রধান শিক্ষিকা শ্রীমতি সুতপা দাস

অপরাধীদের কড়া এবং যথোপযুক্ত শাস্তি চাই

November 12, 2025 No Comments

১১ নভেম্বর ২০২৫ গতকাল ১০ নভেম্বর, ২০২৫ দিল্লির লাল কেল্লা মেট্রো স্টেশনের সামনে গাড়ি বিস্ফোরণ ঘটায় ১০ জন নিহত ও ২২ জন ভয়ঙ্কর ভাবে আহত

পথে এবার নামো সাথী

November 12, 2025 No Comments

২০২৪ এর ৯ই অগাস্ট আর জি কর হাসপাতালে পাশবিক যৌন অত্যাচারের শিকার হয়ে দুর্নীতির যূপকাষ্ঠে, শহীদ তরুণী চিকিৎসকের মৃত্যুর ২ মাস ১৯ দিন পর, ২৮শে

সাম্প্রতিক পোস্ট

গণস্বাক্ষর অভিযান।। বিচারহীন ১৫ মাস

Abhaya Mancha November 13, 2025

আমরা ওয়েস্ট বেঙ্গল মেডিকেল কাউন্সিল আইনে পরিবর্তন চাই

Doctors' Dialogue November 13, 2025

জলপাইগুড়িতে শিক্ষিকা নিগ্রহ

Abhaya Mancha November 13, 2025

অপরাধীদের কড়া এবং যথোপযুক্ত শাস্তি চাই

The Joint Platform of Doctors West Bengal November 12, 2025

পথে এবার নামো সাথী

Gopa Mukherjee November 12, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

589913
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]