Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মৃত‍্যুদর্শন ও একটি ডাক্তারের মৃত্যু 

IMG_20200202_202525
Dr. Dipankar Ghosh

Dr. Dipankar Ghosh

General Physician
My Other Posts
  • February 3, 2020
  • 9:34 am
  • No Comments

বিধান রায় ভগবান ছিলেন না। সামান্য মানুষ মাত্র। কবির প্রস্টেট গ্ল‍্যান্ডের জন্য ইউরিন সম্পূর্ণ আটকে কিডনি ফেইলিওর হচ্ছিল ( high urea level )।  এবং উনি ভয়ানক ইউরিন ইনফেকশনে আক্রান্ত ছিলেন ( pus cell and rbc ++++ )।  কোনও অপারেশন হয়নি। সোজা পথে ক‍্যাথেটার পরানো যায়নি তাই বাড়িতেই  supra-pubic path  দিয়ে ক‍্যাথেটার পরানো হয়েছিল। কেবলমাত্র একটা চেষ্টা করা হয়েছিলো। সীমিত ক্ষমতার চেষ্টা। ঐ বয়সে প্রস্টেট অপারেশন সম্ভব নয় আর সেযুগে তেমন কিছু ছিলোও না। সেই অর্থে আজকাল প্রতিটি মৃত্যুর জন‍্যেই ডাক্তার দায়ী । কিছু সিদ্ধান্ত ডাক্তারকে নিতেই হয় । এড়িয়ে যাওয়া যায় না । এখানেই ডাক্তারের ভূমিকা – রবীন্দ্রনাথ এবং সাধারণ মানুষের জীবনদর্শন সম্পর্কে দুচারটে কথা এসে পড়ে ।

কবি নিজে মৃত্যু সম্বন্ধে কী ভাবতেন ?
কাছে বইপত্তর নেই। সবটাই স্মৃতিনির্ভর। তাই উদ্ধৃতিগত ভুলচুক ক্ষমণীয়। ‘হাল ছেড়ে আমি বসে আছি ওগো ছুটি নে কাহারো পিছুতে।’ এটাই বাঙালির মূল কথা। এবং সেই অর্থে রবীন্দ্রনাথ একেবারেই বাঙালি নন।  এখানেই আমরা রবীন্দ্রনাথের মৃত্যু নিয়ে আলোড়িত হ‌ই । যদি অপারেশন না হতো রবীন্দ্রনাথ অমর হতেন?

আমরা যদি ডাকঘরের কথা ভাবি – যদি সেই তরুণ বালক অমলের কথা ভাবি তাহলে কিন্তু আমাদের নিজেদের সত‍্যিকারের প্রতিবিম্বটা দেখতে পাবো। একজন তার কাঙ্ক্ষিত রাজার, যে কিনা আসলে মৃত্যু, অপেক্ষায় বাতায়নে বসে – সামনে দিয়ে জীবনের স্রোত বয়ে যায়। নিরাসক্ত বালক শুধু মাত্র কূতুহলী দৃষ্টিতে ঠাকুরদার চোখ দিয়ে  ক্রৌঞ্চ দ্বীপের পাখিদের খবর শোনে। তার শুধু পথ চাওয়াতেই আনন্দ। খেলে যায় রৌদ্র ছায়া বর্ষা আসে বসন্ত যায়।  এগুলো তো দৃশ্য মাত্র। আসল কথাটা হলো  দিনশেষে বসন্ত তার প্রাণে কী দিয়ে গ‍্যালো? তার সেটুকুই তার শেষ পারানির  কড়ি।

আবু সৈয়দ আইয়ুব সাহেব ওনার  ‘পথের শেষ কোথায়’ নামের বিদগ্ধ  গ্রন্থে  রবীন্দ্রনাথের  লেখায় ডাকঘরের  অমলের মৃত্যু মেনে নিতে পারেন নি। তবুও ও মোর মরণ তুমি আসো  বড় চুপি চুপি ফেলে চরণ। অমল তো আমরা সবাই। সংসারের বাতায়ন প্রান্তে বসে শুধু স্বপ্নচয়ন। অথচ আমরা সবাই  মৃত‍্যুকে অস্বীকার করি। শ‍্যামার উত্তীয়? তাকে তো আমরা ভুলে যেতে চাই। কিম্বা মুক্তধারা? সোনার খনির রুদ্ধজীবন অন্ধকারে কে প্রথম প্রাণ দিয়ে প্রাণের আলোরঅমল কমলখানি ফোটায়?  কিশোর অভিজিৎ। সেও  একজন তরুণ।

তবুও কর্ণ নয় কিশোর নয়। রঞ্জন?  সেও নয়। নন্দিনী আর রাজাকেই আমরা মনে রাখি। আমরা জীবনমুখী। অথচ হাতে হাত রেখে পাঞ্জা ধরতে ভয় পাই। যদি মৃত‍্যুকে মেনে নিয়ে বিষণ্ণ মুখে রবীন্দ্রনাথের শেষ শয্যা থেকে বিধান রায় মাথা নীচু করে চলে যেতেন? আমরা বলতাম কবি মৃত‍্যুকে বরণ করে নিলেন। কিশোর বা অমল অথবা মুক্তধারার সেই কিশোর অভিজিত  (দুর্ভাগ্যজনক ভাবে একজন‌ও বালিকা নেই) – কাউকেই আমরা চিনি না। মনে রাখি না।  কেবলমাত্র বসন্তের – বর্ষার বহুচর্চিত বাতায়নগন্ধী গানগুলোই কি রবীন্দ্রনাথ?

এই প্রজন্মের ডাক্তার মৃত‍্যুকে চোখ তুলে প্রতিস্পর্ধা দ‍্যাখায় দুয়ার এঁটে অবশ‍্যম্ভাবীকে থামানোর চেষ্টা করে – বারবার হারে, মার খায় তবুও লড়ে যায়।  রক্তকরবীর কিশোরের মতো, মুক্তধারার সেই বালকের মতো – এ লড়াই জারি থাকবে। ডাক্তার মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে যাবে।

এ প্রসঙ্গে  ভিয়েনায় জাত ইগনোজ  ফিলিপ সেম্মেল‌উইজের কথা বলতে ইচ্ছে করছে। বলি? ১৮১৩ ১লা জুলাই জন্মেছিলেন।পেশায় ডাক্তার। উনি প্রথম খেয়াল করেন হাসপাতালে ডাক্তারের হাতে প্রসূতি আর শিশুমৃত্যুর হার ধাত্রী বিভাগের আয়াদের হাতে প্রসবের থেকে বেশী। মনে রাখতে হবে তখনও জীবাণু আবিষ্কার হয়নি। সংক্রমণ মানেই সবাই জানতো এটা দূষিত বাতাস থেকে হয় । পাস্তুর বাবু তখনও বহু অনাগত যুগ দূরে। সেম্মেল‌উইজের এক বন্ধু  গ‍্যাংগ্রীন রোগে মৃত এক রোগীর শবব‍্যবচ্ছেদ করার সময় শবব‍্যবচ্ছেদের  ছুরিতে হাত কেটে ফ‍্যালে এবং কয়েকদিনের মধ্যেই গ‍্যাংগ্রীন হয়ে মারা যায়। সেই “জুনিয়র” ডাক্তার সেম্মেল‌উইজ বন্ধুদের বলেন শবব‍্যবচ্ছেদ করে  অবশ্যই হাত ধুতে হবে। ফলাফল? কয়েক মাস পর সেই হাসপাতালে ডাক্তারের হাতে  শিশুমৃত্যু আর প্রসূতি মৃত্যুর হার শূন্যতে এসে দাঁড়ালো। কিন্তু গোটা সমাজ (চিকিৎসকরাও) সেম্মেল‌উইজের বিরুদ্ধে চলে গেল। কেউ মানলো না ক‍্যাডাভার পার্টিকেলের কথা, মানলো না হাত ধোয়ার উপকারিতা। “কী? এ্যাতো বড়ো কতা? চিকিৎসকের হাতে কি  বিষ মাখানো থাকে?”

গল্পটা অনেক বড়ো। ছোট করে বলি। আবার মৃত‍্যুহার বেড়ে গ‍্যালো।

অভাগা সেম্মেল‌উইজ অনেক অনেক পত্রিকায় লিখলো। অনেক সভা করলো। কিন্তু  বিতাড়িত হলো  সেই লড়াকু ডাক্তার। বৌ ছেলে সমাজ সবাই এমনকি চিকিৎসকরাও দূর দূর  করে তাড়িয়ে  দিলো। কর্মহীন পাগল মাতাল ডাক্তার  যেখানে যায় সেখানেই  সবাইকে হাত ধুতে বলে আর মার খায়। গোটা পৃথিবীতে কেউ এগিয়ে এলো না সেম্মেল‌উইজের সমর্থনে। আমি কি কবিবর জয় গোঁসাই-এর মতো করে বলবো  যারা হাত ধুয়েছিলো?  তারপর? আমাদের বাংলার সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের মতো আত্মহত্যা। একলা ঘরে মৃত্যুর গান। মরণ রেরে তুঁহু মম শ‍্যাম সমান।

ও, হ‍্যাঁ সুধাকে বলে দিও,  লুই পাস্তুর তাঁকে ভোলেননি,  সম্মান জানিয়েছেন।

PrevPreviousকবির শ্রদ্ধার্ঘ্য আর এক কবিকে….. অনমনীয়
Nextবিদ্যালয়ের শিশুদের বার্ষিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা নিয়ে কিছু জানার বিষয়।Next
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

বাঙালি দেখেও শেখে না, ঠেকেও শেখে না

November 15, 2025 No Comments

চন্দ্রধর দাসকে আপনারা চিনবেন না। অবশ্য কেউ কেউ চিনতেও পারেন, যারা অসমের ডিটেনশন ক্যাম্পে ছুঁড়ে ফেলা তথাকথিত ‘বিদেশি’দের নিয়ে পড়াশোনা করেছেন, সম্পূর্ণ নিরপরাধ হওয়া সত্ত্বেও

এই সময়ের আরভ, আতিশীরা এবং স্নোপ্লাউ সিনড্রোম।

November 15, 2025 1 Comment

এক সময় পরিবার পরিকল্পনা দপ্তরের খুব জনপ্রিয় একটা শ্লোগান ছিল – ছোট পরিবার, সুখী পরিবার। ভারতবর্ষের বিপুল জনসংখ্যার কথা মাথায় রেখে পরিবার সীমিতকরণে প্রোৎসাহিত করতেই

আর কতদিন বালিতে মুখ গুঁজে থাকবো?

November 15, 2025 No Comments

সব বাবা-মা ভাবেন অন্যের বাচ্চারা সেক্স করবে, কিন্তু আমার বাচ্চারা ওসব খারাপ কাজ কখনোই করবে না। আমাদের একটা বংশমর্যাদা আছে, শিক্ষা আছে।আমাদের পরিবারে এসব হয়

দুটি শরীরবিজ্ঞানের আওতার অতীত সম্ভাবনা

November 14, 2025 No Comments

তিন নাকি চারজন সন্ত্রাসবাদী ধরা পড়েছে, যারা পেশায় চিকিৎসক। এর জন্য সামগ্রিকভাবে চিকিৎসকদের কেউ গালিগালাজ করে যাবেন বলে মনে হয় না। আরেকদিকে মাননীয় প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী

বিস্ফোরণের পিছনে ডি কোম্পানি। ডি মানে দাউদ নয়, ডাক্তার

November 14, 2025 No Comments

টেলিভিশনের খবরে বলছে, “বিস্ফোরণের পিছনে ডি কোম্পানি। ডি মানে দাউদ নয়, ডাক্তার।” টেলি-সাংবাদিক বেশ রসিয়ে বলছেন আর আমি সীতার মতো “ধরণী দ্বিধা হও” বলে পাতাল

সাম্প্রতিক পোস্ট

বাঙালি দেখেও শেখে না, ঠেকেও শেখে না

Dr. Sarmistha Roy November 15, 2025

এই সময়ের আরভ, আতিশীরা এবং স্নোপ্লাউ সিনড্রোম।

Somnath Mukhopadhyay November 15, 2025

আর কতদিন বালিতে মুখ গুঁজে থাকবো?

Dr. Indranil Saha November 15, 2025

দুটি শরীরবিজ্ঞানের আওতার অতীত সম্ভাবনা

Dr. Bishan Basu November 14, 2025

বিস্ফোরণের পিছনে ডি কোম্পানি। ডি মানে দাউদ নয়, ডাক্তার

Dr. Koushik Dutta November 14, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

590350
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]