Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

যুদ্ধধর্ম– আমেরিকা ও একটি গান

FB_IMG_1750984026071
Pallab Kirtania

Pallab Kirtania

Physician and Poet-Singer
My Other Posts
  • June 29, 2025
  • 8:48 am
  • No Comments

ইরানের মোল্লাতন্ত্রে মেয়েদের যেভাবে দেখা হয় সেটা মনুষ্যত্বের চরম অপমান। ওখানে মেয়েরা এসবের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করলেই তার জন্য অপেক্ষা করে থাকে কোনো চরম পরিণতি। কারাগারের অন্ধকার কিংবা ফাঁসি। তবু সকল ভয় আর রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস উপেক্ষা করে ওখানকার মেয়েরা যেভাবে শেকল ছেঁড়ার চেষ্টা করছেন তা দেখে শ্রদ্ধা জাগে আর জাগে এই মৌলবাদের প্রতি ঘৃণা।

কিন্তু তার মানে এই নয় যে আমেরিকা সমস্ত আন্তর্জাতিক নিয়মনীতিকে উপেক্ষা করে যেভাবে ইরানের সার্বভৌমত্ব বোমার আঘাতে তছনছ করে দিচ্ছে সেই কুৎসিত দাদাগিরিকে সমর্থন করতে হবে।

ইজরায়েল স্রেফ গায়ের জোরে গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের মুছে দিতে চাইছে। নির্বিচারে শিশুদের কীভাবে হত্যা করছে, হাসপাতাল গুঁড়িয়ে দিচ্ছে তা দেখলে অন্তরাত্মা হু হু করে ওঠে। মাসের পর মাস গাজাকে অবরুদ্ধ রেখে অবিশ্রান্ত বোমাবর্ষণ করে চলেছে। খাবার, ওষুধ, পানীয় ইত্যাদি নিয়ে আসা আন্তর্জাতিক সাহায্যটুকুও তাঁরা ঢুকতে দিতে নারাজ, যাতে বোমার হাত এড়িয়ে যদি কিছু মানুষ বেঁচেও থাকেন তাঁরা যেন অনাহারে বা বিনা চিকিৎসায় মরে যায়। সারা পৃথিবী চুপ, কারণ একটাই, আমেরিকা!

হামাসের হামলা ও অপহরণের পাল্টা এই আক্রমণ এমন যুক্তি দেখিয়ে, যারা ঘোরতর মুসলমান বিরোধী তাদের অনেকেই ইজরায়েলকে সমর্থন করছেন। হামাসের সন্ত্রাসবাদকে সমর্থন করার অবশ্যই যুক্তি নেই। কিন্তু এই প্রসঙ্গে বলতেই হয় হামাসের উৎপত্তির কারণ ইসরায়েলের পক্ষ থেকে প্যালেস্টাইনের আরও আরো ভূমি দখলের ক্রমাগত গাজোয়ারি চেষ্টা আর নির্বিচার দাদাগিরি। ইসরায়েলের ভূতপূর্ব প্রধানমন্ত্রী একটু নরমপন্থী রাবিন প্যালেস্তাইন লিবারেশন আর্মির প্রধান ইয়াসের আরাফতের সঙ্গে অসলো শান্তি চুক্তি করেছিলেন ১৯৯৩-তে। দুজনেই নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হন। কিন্তু ইজরায়েলের চরমপন্থী জায়ানিস্টরা রবিনকে হত্যা করে, আজকের কট্টর প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর উত্থান হয় এবং ইসরায়েল শান্তি চুক্তি উড়িয়ে দেয়। আরাফাতেরও মৃত্যু হয় আচমকা, রহস্যজনকভাবে। ইজরায়েলের দাদাগিরির রথ চলতে থাকে গড়গড়িয়ে, আজ গাজাতে ফিলিস্তিনিরা নিজেদের ভূখণ্ডেই দ্বিতীয় শ্রেনীর নাগরিক, তাদের কথায় এ যেন আসলে একটা জেলখানা যার মাথার ওপরটুকুই শুধু খোলা। সবকিছুই ইজারায়েলীদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ওখানে। আর এখন লক্ষ্য যেন তেন প্রকারেন গাজা থেকে, ফিলিস্তিনিদের পুরো নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া। বেঁচে থাকার এরকম পরিমন্ডলে সন্ত্রাসবাদের উত্থান অনিবার্য, ফলে নোবেল শান্তি পুরস্কার পাওয়া আরাফাতের পিএলওর জায়গায় এসেছে হামাস। আর এর জন্য দায়ী ইসরায়েল নিজে।

কিন্তু এসব ইতিহাস না ঘেঁটেও বলা যায়, হামাসের সন্ত্রাসবাদ ও কিছু ইজরায়েলিদের পণবন্দি করার জন্য লাখ খানেক নিরীহ নাগরিককে নির্বিচারে হত্যাকে বোধহয় একমাত্র হিটলারের নৃশংসতার সঙ্গেই তুলনা করা যায়।

দশকের পর দশক জুড়ে ইজরায়েলের এই বেপরোয়া মনোভাব শুধুমাত্র সম্ভব হয়েছে আমেরিকার প্রশ্রয়ে। কোনো নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে একের পর এক অন্যায়, অপরাধ করে গেছে ইসরায়েল ক্ষমতার জোরে, আর এই ক্ষমতায় উৎসে রয়েছে আমেরিকা যে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর পৃথিবীর দাদা হয়ে বসেছে এবং মধ্যপ্রাচ্যের তৈল ভূখণ্ডে শকুনের মত দৃষ্টি মেলে রয়েছে যাতে এমন কোনো শক্তির উদ্ভব না হয় যে তাকে অগ্রাহ্য করার দুঃসাহস দেখায় এবং ওই অঞ্চলের দাদা হয়ে বসে। এর আগে ইরাকে গণবিধ্বংসী রাসায়নিক অস্ত্র মজুত আছে এই অজুহাত দেখিয়ে ইরাক আক্রমণ করে সাদ্দাম হোসেনকে মেরেছিল আমেরিকা (যার দোসর ছিল ব্রিটেন)। আর এবার পরমাণু অস্ত্র নির্মাণের কারণ দেখিয়ে ইরানকে সবক শেখাতে চাইছে ইজরায়েলের সঙ্গে কাঁধ মিলিয়ে।

ইরাক যুদ্ধের পর দেখা গেল আমেরিকার অভিযোগ ছিল সম্পূর্ণ মিথ্যা। এবারও হয়ত তাই হবে। কিন্তু এই ভয়াবহ অন্যায় কিংবা অপরাধের বিচার করবে কে? রাষ্টপুঞ্জ? আমেরিকার মত বৃহৎ শক্তির কাছে নতজানু হয়ে থাকা একটা সংগঠনের মূল্য এই প্রেক্ষিতে কতটুকু?

২০০৩ সালে আমেরিকা যখন ইরাক আক্রমণ করেছিল তখন সাদ্দাম রাষ্ট্রপুঞ্জের সহায়তা চেয়েছিলেন, রাষ্ট্রপুঞ্জের প্রধানরা একবার মিন মিন করে আমেরিকাকে, ‘এ্যাই দুষ্টু, যুদ্ধু করে না সোনা’ বলতে গিয়েছিল। কিন্তু তখনকার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশের এক দাবড়ানিতে সবাই চেপে যায়।

এসব নিয়ে সেসময় একটা গান বানিয়েছিলাম। সেটা খুঁজে পেলাম হঠাৎ। একেবারে ঘরোয়া প্রচেষ্টা, তবে মনে হল এখনও বিষয়টা একইরকম আছে। তাই পোস্ট করছি। শুনে দেখুন।

PrevPreviousতোমার মহাবিশ্বে কিছু হারায় না তো কভু
Nextমেয়েরা কি পণ্য? মেয়েদের নিরাপত্তা, মানুষের নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্ব কার?Next
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

।। ফিল্ড ডায়েরি ।। প্রাকৃতিক দুর্যোগ পরবর্তী উত্তরবঙ্গ, অক্টোবর, ২০২৫

November 1, 2025 No Comments

প্রাইমারি ডিজাস্টার রেসপন্স হিসেবে বন্যা ও ভূমিধ্বসে বিধ্বস্ত উত্তরবঙ্গের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে সপ্তাহব্যাপী অভয়া স্বাস্থ্য শিবিরের বিভিন্ন অভিজ্ঞতা আমরা এক এক করে সকলের সাথে ভাগ করে

স্বপ্নকথা

November 1, 2025 No Comments

আমাদের সময়ে মেডিকেল কলেজগুলোয় ডাকসাইটে মহিলা বস(মানে শিক্ষক) ছিলেন হাতে গোনা। তাও শুধুই পেডিয়াট্রিক্স আর গাইনিতে। পেডিয়াট্রিক্সে ছিলেন প্রফেসর শান্তি ইন্দ্র। আমি কোনওদিনও তাঁর ক্লাস

“অমিতাভ – অ্যাংরি ইয়ং ম্যান” – পর্ব ১

October 31, 2025 No Comments

অমিতাভ বচ্চনের জন্মদিনে তাঁকে নিয়ে একটা বড় লেখার ইচ্ছে ছিল। সেদিন সময় হয় নি, আজ লেখাটার শুরু করা যাক এই ভাবে। এই শতাব্দীর সূচনালগ্নে, ইউনিসেফ

সুন্দরবন ও নিবারণদের বারমাস্যা

October 31, 2025 3 Comments

এবার নিবারণরা এসেছিল পাড়ার কালী পুজোয় তাদের চড়বড়ি তাসা পার্টি নিয়ে সেই ‘সোদরবন’ থেকে। দলে ওরা মোট পাঁচজন – নিবারণ, নিরাপদ, নিখিল, নিরঞ্জন আর নিরাপদর

সরকার মানুষের স্বার্থে আমাদের দাবিগুলো পূরণের জন্য উপযুক্ত পদক্ষেপ দ্রুত নিক।

October 31, 2025 No Comments

২৬ অক্টোবর, ২০২৫ আজ থেকে ঠিক এক বছর আগে, আর জি কর হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসকের নৃশংস খুন ও ধর্ষণের প্রেক্ষিতে এবং লাগাতার আন্দোলনের চাপে নবান্ন

সাম্প্রতিক পোস্ট

।। ফিল্ড ডায়েরি ।। প্রাকৃতিক দুর্যোগ পরবর্তী উত্তরবঙ্গ, অক্টোবর, ২০২৫

West Bengal Junior Doctors Front November 1, 2025

স্বপ্নকথা

Dr. Arunachal Datta Choudhury November 1, 2025

“অমিতাভ – অ্যাংরি ইয়ং ম্যান” – পর্ব ১

Dr. Samudra Sengupta October 31, 2025

সুন্দরবন ও নিবারণদের বারমাস্যা

Somnath Mukhopadhyay October 31, 2025

সরকার মানুষের স্বার্থে আমাদের দাবিগুলো পূরণের জন্য উপযুক্ত পদক্ষেপ দ্রুত নিক।

West Bengal Junior Doctors Front October 31, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

586423
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]