An Initiative of Swasthyer Britto society

  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close

রুটিন ভ্যাকসিনেশন ও করোনা সঙ্কট

IMG_20200402_170247
Dr. Nishantadeb Ghatak

Dr. Nishantadeb Ghatak

Paediatrician
My Other Posts
  • April 3, 2020
  • 8:52 am
  • No Comments

কোভিড-১৯ অন্যান্য সঙ্কটের সাথে সাথে জন স্বাস্থ্যকেও এক  বড় সঙ্কটের সামনে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। এই সঙ্কট শুধু আমাদের দেশেই না, এর ব্যাপ্তি পৃথিবী জুড়ে। সব দেশের মত আমাদের দেশেও স্তব্ধ হয়ে গেছে রুটিন ইমুউনাইজেশান প্রোগ্রাম।

বন্ধ করতে হয়েছে নিতান্ত নিরুপায় হয়েই। সাধারণ ভাবে একজন শিশু যখন ভ্যাকসিন নিতে যায়, সঙ্গে থাকে বাড়ির একাধিক মানুষ। ভ্যাকসিন দেবার সময় সাহায্যের দরকার হয় একাধিক স্বাস্থ্যকর্মীর। এই পুরো কর্মকাণ্ড কখনোই “সোশাল ডিস্টান্সিং” মেনে করা সম্ভব না। আর “সোশাল  ডিস্টান্সিং”ই তো করোনা প্রতিরোধের মূল মন্ত্র। তাই বাধ্য হয়েই বন্ধ রাখতে হলো সরকারি বা বেসরকারি উদ্যোগে হওয়া সমস্ত রকম ভ্যাকসিনেশন।

গত 26 শে মার্চ ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (WHO) এক বুলেটিন প্রকাশ করে জানালেন তাদের উদ্বেগের কথা। তাদের আশঙ্কা পৃথিবীব্যাপী ভ্যাকসিন প্রিভেন্টেবল রোগগুলোর প্রাদুর্ভাব  আগামী দিনে মানবসভ্যতাকে গ্রাস না করে বসে। একটা সময় হয়তো করোনার আগ্রাসন থেকে পৃথিবী মুক্তি পাবে কিন্তু তখন হাম, হুপিং কাফ, ডিপথেরিয়া, টিটেনাস, মেনিনজাইটিস, ফ্লুর মত মারণ রোগগুলোর কাছে মানব সভ্যতা কে আবার না মাথা নত করতে হয়।

একজন শিশু প্রথম তার হামের ভ্যাকসিনটি নেয় ন‌য় মাস বয়সে। এই সময় এই ভ্যাকসিনটা দেওয়ার কারণ, মায়ের শরীর থেকে পাওয়া হামের বিরুদ্ধে তৈরি হওয়া আন্টিবডিগুলো এই‌সময় একদম কমে যায়। তাই এই সময় বাইরে থেকে ভ্যাকসিন না দিলে বাচ্চাটির হামে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই থেকে যায়। এখন এই সোশাল ডিস্টান্সিং-এর ফলে যদি ভ্যাকসিনগুলো ঠিক টাইমে না দেওয়া যায়, তাহলে বেশ কিছু দিনের মধ্যেই কিন্তু আমরা অনেক হামের রোগী দেখতে পাব আমাদের চার পাশে। আর এই হাম রোগটি  শিশুদের প্রতিরোধ ক্ষমতাকে একদম তলানিতে এনে হাজির করে। প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার ফলে তার করোনাায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও কিন্তু অনেকটাই বেড়ে যেতে পারে। ছোটদের সাথে সাথে বৃদ্ধ মানুষদের এবং গর্ভবতী মহিলাদের যে ভ্যাকসিন এই মরশুমে দেওয়া ভীষণ জরুরী সেটা হল ফ্লু ভ্যাকসিন। কারণ এদের সবারই ফ্লুতে আক্রান্ত হয়ে জটিলতা তৈরির সম্ভাবনা বেশ বেশি। করোনার রোগ লক্ষণ অনেকটাই ফ্লুর মতো। এবং ফ্লুতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা পৃথিবীব্যাপী খুব একটা কম না। সম্প্রতি আমেরিকার এক সংস্থা CDC র দেওয়া তথ্য অনুসারে ঐ দেশে গত বছর অক্টোবর মাসের  ১লা থেকে এই বছর ২০ মার্চ প্রায় গত ছ মাসের মধ্যে ফ্লুতে আক্রান্ত হয়েছেন প্রায় ৩৪-৫৪ লক্ষ মানুষ ,আর এই রোগে মৃত্যু হয়েছে প্রায় ২৪-৬২ হাজারের। এমন রোগের যদি ভ্যাকসিন না দেওয়া যায় তবে তা এই মৃত্যু মিছিলকে আরও দীর্ঘায়িত করবে।

বেশিরভাগ ভ্যাকসিন তৈরি হয় বিদেশি কোম্পানিগুলোতে। লকডাউনের ফলে অন্য দেশের সঙ্গে এবং নিজের দেশের বিভিন্ন প্রান্তের সঙ্গেও এখন যোগাযোগ করা খুব মুশকিল। কমে গেছে ভ্যাকসিনের উৎপাদনও। ফলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার বেশ কিছুদিন পর পর্যন্ত ভ্যাকসিন যোগানের অপ্রতুলতার জন্য আরো কিছু দিন হয়ত থমকে যেতে পারে ওই প্রকল্প।

আমাদের দেশের প্রত্যেক শিশুকে ভ্যাকসিনেশন দেওয়া হয় নির্দিষ্ট নির্ঘণ্ট মেনে। সরকারি ব্যবস্থায় দেওয়া হয় ইউনিভার্সাল ইমুনাইজেশন প্রোগ্রাম (UIP)-এর নির্ঘণ্ট মেনে। বেসরকারিভাবে শিশু চিকিৎসকরা সাধারণত দেন ইন্ডিয়ান অ্যাক্যাডেমি অফ পেডিয়াট্রি্ক্স (IAP) এর নির্ধারিত নির্ঘণ্ট অনুযায়ী। কিন্তু এক -দু মাসের একটা গ্যাপ তৈরি হয়ে গেলে এই নির্ঘণ্ট যাবে তালগোল পাকিযে। পরের ভ্যাকসিনগুলো দেওয়াতেও মুশকিলে পড়তে হবে স্বাস্থ্যকর্মীদের। আর বাকি পড়ে যাওয়া  ভ্যাকসিনগুলো কিভাবে দেওয়া হবে সেই নিয়েও আছে যথেষ্ট সংশয়। WHO অবশ্য বলছে এই ভ্যাকসিন গুলো “ক্যাচ আপ”ভ্যাকসিন সিডিউল নামের বিশেষ এক নির্ঘণ্ট অনুযায়ী দিতে।

এমন এক উদ্ভূত পরিস্থিতিতে  আমাদের সাথে সাথে WHOও‌‌ দিশাহারা  হয়ে সমাধান ভাবতে বলেছেন জাতীয় স্তরের এজেন্সিগুলোকে। এমন এক ব্যবস্থা করা হোক  যাতে সাপও‌ মরে আর লাঠিও না ভাঙ্গে। এও বলা‌ হয়েছে‌ যদি কেউ ভ্যাকসিন প্রিভেন্টাবল রোগে আক্রান্ত হন, যত দ্রুত সম্ভব তাকে যেন চিন্হিত করা‌ ও উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হয়। এমন এক শাঁখের করাতের মত পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে, শুধুই করোনার বিদায় প্রহর গোনা ছাড়া মনে হয় আমাদের আর কোন গত্যন্তর নেই।

PrevPreviousপরিযায়ী 
Nextডাক্তারির গল্পNext

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সম্পর্কিত পোস্ট

কোভিড টীকাকরণ নিয়ে উঠে আসা বিভিন্ন প্রশ্ন নিয়ে

January 19, 2021 No Comments

গতকাল থেকে ভারতে শুরু হয়েছে কোভিড এর টীকাকরণ। স্পষ্টতোই এই নিয়ে নানা confusion তৈরি হয়েছে, এবং এটা সঠিক যে তার কিছু সঙ্গত কারণও আছে। সাধারণ

করোনা ক্লিনিকে ডা সায়ন্তন ব্যানার্জী ৩

January 19, 2021 No Comments

করোনা টীকা কখন নেওয়া যাবে না?

January 19, 2021 No Comments

কোন কোন ক্ষেত্রে কোভিড ভ্যাক্সিন নেওয়া যাবে না অথবা নেওয়া উচিত নয় তার সাম্প্রতিকতম নির্দেশিকা এখানে আলোচনা করবো। এর আগের পোস্টে যেগুলো contraindication হিসাবে বলেছিলাম

মারীর দেশে আলো হোক ভালো হোক

January 18, 2021 No Comments

দিনমাহাত্ম্যে বিশ্বাস নেই। তবু আজকের দিনটা সবদিক থেকে উজ্জ্বল দিন। সকালের রাউন্ডের সময় কেন জানিনা মনে হ’ল চিৎকার চেঁচামেচি তুলনায় অনেক কম। বেশ একটা শান্ত

কোভিভ ভ্যাকসিন কিছু প্রশ্ন কিছু জবাব-

January 18, 2021 No Comments

ভারত একটা গণতান্ত্রিক দেশ। টিকা নেয়া না নেয়া নিজস্ব ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। আমি স্বাস্থ্য কর্মী হিসেবে নিজে নিয়েছি এবং অন্যদের নেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি, গুজবে কান না

সাম্প্রতিক পোস্ট

কোভিড টীকাকরণ নিয়ে উঠে আসা বিভিন্ন প্রশ্ন নিয়ে

Dr. Tathagata Ghosh January 19, 2021

করোনা ক্লিনিকে ডা সায়ন্তন ব্যানার্জী ৩

Dr. Sayantan Banerjee January 19, 2021

করোনা টীকা কখন নেওয়া যাবে না?

Dr. Kaushik Mandal January 19, 2021

মারীর দেশে আলো হোক ভালো হোক

Dr. Soumyakanti Panda January 18, 2021

কোভিভ ভ্যাকসিন কিছু প্রশ্ন কিছু জবাব-

Dr. Samudra Sengupta January 18, 2021

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

290632
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।