দীপঙ্করের হঠাৎ লেখা
যখন চাঁদের আলোয় মেঠো ইঁদুর
উৎসবে মুখর হবে।
যখন বর্ষায় প্রেয়সী ভিজে যাবে
গভীর প্রেমে।
যখন কোত্থাও কেউ নেই
একলা মানুষ
মাথা নীচু করা
একলা।
বন্দুকের নল ঠ্যাকানো আছে বুকে
মাথা নীচু নীচু–
ভয়ে–
সূর্যের আলো নেই,
তখনও
কে য্যানো বলে যেতো
আর কতো হামাগুড়ি দিয়ে চলবে হে মানুষ
অন্ধকার মেঝেতে তোমার?
ভয়ে স্তব্ধ নয়;
নিঃশব্দে কবিতা পড়ো
এ্যাতোটাই নিঃশব্দে যে
শাসক সেই শব্দহীনতায়
শিউরে উঠবে কেঁপে।
বলবে কে এই শঙ্খ বাজায়
মধ্যরাতের ভোরে?
শঙ্খ থামেনি।
শঙ্খ থামেনি।
নিঃশব্দে বুকের খাঁচায় ভরে দেবে হাওয়া-
মেঠো ইঁদুর ভয়ে যাবে গর্তে সেঁধিয়ে।
এসো আজ ফুৎকার দিই
পাঞ্চজন্যে-
শঙ্খ মুখরিত হোক।
শতকন্ঠে শঙ্খ বাজুক।
আপনার নম্বর টা পেলে ভাল হয়। দরকার ছিল। আপনার পুরনো পেশেন্ট।