Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

বিপদ থেকে বাচতে বিয়ে

IMG-20200210-WA0045
Dr. Anirban Jana

Dr. Anirban Jana

Surgeon
My Other Posts
  • February 11, 2020
  • 8:33 am
  • 23 Comments

গাড়ি দুর্ঘটনা হওয়ার পর অনেকগুলো ঘটনা পরপর ঘটে গেল। আমার কলিগ ডাক্তারের অন্যত্র ট্রান্সফার অর্ডার এলো। সে খুব খুশি। আমাকে অনুরোধ করলো রিলিভার ছাড়াই যেন আমি তার চার্জ বুঝে নিয়ে ছেড়ে দিই। শুভানুধ্যায়ীরা আমাকে বারণ করা সত্ত্বেও ছেড়ে দিই তাকে। আমার কেমন যেন মনে হচ্ছিল দুষ্টু গরু রেগে গেলে বাঘের থেকেও ভয়ংকর হয়ে যেতে পারে। তার থেকে গোয়াল শূন্য রাখা ভালো। আমার দুর্ঘটনার গল্প কিভাবে যেন মায়ের কানে চলে গেল। বাঁশবেড়িয়া থেকে মায়ের গুরুদেবকে সমস্ত গ্রহ-নক্ষত্র নিয়ে আমাদের বাড়িতে হাজির হতে হ’ল। আবারও পিজি এন্ট্রান্সে র‍্যাঙ্ক হ’ল। এবারেও দূরবীন দিয়ে দেখার মতো বিশ্রী র‍্যাঙ্ক। কাউন্সেলিং গিয়ে ক্লাসমেট অনন্ত ভট্টাচার্যের সাথে দেখা। খুব চিন্তাগ্রস্ত মুখ করে বললো – “তুই তো টেলএন্ডার স্পেশালিস্ট হয়ে যাচ্ছিস। এরপর কোনোদিন ভুল করে ভালো র‍্যাঙ্ক করে ফেললে এক্সামিনাররা বিশ্বাস করতে পারবেনা, তোর খাতা রিভিউ করতে পাঠিয়ে দেবে।” আমার ঘনিষ্ঠ বন্ধু প্রভাত বিদ্যুৎপর্ষদে চাকরি নিয়ে রাম্মামে জয়েন করলো। আর বাবা সমস্ত দেখেশুনে বললেন “মন ঠিক করে নাও, যদি ভবিষ্যতে ড্রাইভিংটা পেশা করে নেওয়ার ইচ্ছায় থাকো তো শুধু শুধু এতদূর এসে পরীক্ষা দেওয়ার দরকার নেই।”
গোলমেলে সেই সময়ে একমাত্র আশার আলো দেখালেন মায়ের গুরুদেব। এমনিতে ভদ্রলোকটিকে আমি সহ্য করতে পারতামনা। ডাক্তারি পড়তে ঢুকে হাড়গোড় এবং মড়াটড়া নিয়ে বিস্তর নাড়াঘাঁটা করার ফলে ভূতপ্রেত দত্যিদানোর ওপর আশৈশব লালিত বিশ্বাস চটকে গিয়েছিল। ঈশ্বরের ওপর বিশ্বাসটা অপরচুনেস্টিক প্যাথোজেনের মতো পরীক্ষার আগে আগে বা রেজাল্ট বেরোবার সময় জাঁকিয়ে বসতো। তারপরের সময়ে পাক্কা কমিউনিস্ট – আত্মাও নেই, পরমাত্মাও নেই, সব সমান । গুরুদেব মানে তো আমার কাছে আপাদমস্তক ভন্ড একটা মানুষ। ভদ্রলোকের সাথে আমার বাক্যবিনিময় শুনলে রাজনৈতিক দাদা-দিদিরাও কানে আঙুল দেবেন। এহেন গুরুদেব নিদান দিলেন -ছেলের বিয়ে দিতে হবে। চৌঠা ডিসেম্বরের মধ্যে বিয়ে না দিলে আগামী পাঁচবছরের মধ্যে ভয়ংকর সব বিপদ পাহাড়ের খাঁজে, নদীর স্রোতের বাঁকে, সমুদ্রের গহনে আমার জন্য ওঁৎ পেতে আছে। সেইসব খাঁজ, বাঁক ও গভীরতা থেকে উদ্ধার করতে পারে একমাত্র সুলক্ষণা একটি মেয়ে। বন্ধুরা কথাগুলোয় বিপদ আর মহিলাদের মধ্যে কিছু সাজুস্য খুঁজে পেয়ে যারপরনাই আহ্লাদিত। তাদের উৎসাহ দেখে মাঝেমধ্যে সন্দেহ হচ্ছিল -বিয়েটা আমারই তো?
পাত্র রাজি, পাত্রপক্ষ আরও বেশি করে রাজি। কিন্তু পাত্রী নেই। খবরের কাগজে অ্যাডভারটাইজমেনট গেল। একজনকে দেখতে যাওয়াও হ’ল। সে মুখের ওপর জানিয়ে দিলো যে ডাক্তারপাত্র তার মোটে পছন্দ নয়। অনেক কথা বলার ইচ্ছে থাকলেও বললাম না। আসলে ডাক্তার পেশার মানুষেরাও যে দুহাত, দুপা, ঘাড়ের ওপর একটা মাথাওয়ালা মানুষ সেটা অনেকেই তলিয়ে ভাবেনা। মেয়ে ডাক্তারদের কোনো ছেলেকে বা ছেলে ডাক্তারদের কোনো মেয়েকে ভালো লাগতে পারে। অন্য পেশার নারীপুরুষদের মতো নিজের পছন্দের মানুষের প্রেমে এরাও পড়ে। ভালবাসায় এরাও ভাসে। আঘাত পেলে সারারাত অচেনা তারার দিকে তাকিয়ে কেঁদে ভাসায়। ভালবাসার মানুষের হাত ধরে সারাজীবন হাঁটতে চায় ডাক্তাররাও। অনেকেই জানেনা।
মেয়েদেখা ব্যাপারটার মধ্যে আমার একটু আপত্তি আছে। তারওপর মেডিক্যাল সেন্টারে একা ডাক্তার বলে টানা তিনচার দিনের বেশি ছুটি পাওয়া যায়না। ফলে আমি আমার কর্মক্ষেত্রে ফিরে এলাম। সব ব্যাচে একজন মুশকিলআসান টাইপের ছেলে থাকে, আমাদের ছিল শৌভিক। সে মাকে ম্যানেজ করে ফেললো। “অনির্বাণের চোখে সকলই শোভন, সকলই নবীন , সকলই বিমল । আপনি শুধু পছন্দটা করে রাখুন।” আমাদের ব্যাচের কতো বাঘা বাঘা ডাক্তারকে শৌভিক কথার প্যাঁচে কব্জা করে রেখেছে আর মা তো শিশু। মা জোর লড়াই চালিয়ে একজনকে পছন্দ করে ফেললো।
প্রজেক্টচিফ দত্তসাহেবকে জানালাম যে আমার দিন দশেকের ছুটি লাগবে, বিয়ে করতে যাবো। একটু ভেবে নিয়ে দত্তসাহেব বললেন যে ব্যবস্থা হয়ে যাবে। রাম্মাম থেকে ডাক্তার প্রভাত পোড়েলকে কয়েকদিন ডেপুটেশনে রেখে দেওয়া হবে। কি সর্বনাশ! প্রভাতের তো আমার বিয়েতে বাসর জাগার কথা! আমি প্রায় কাঁদো কাঁদো হয়ে বললাম “তাহলে অন্তত বিয়ের তিনটে দিন ওকে ছেড়ে দিন। তিনচার দিন নাহয় আমাদের ড্রাইভাররা ‘নর্থ বেঙ্গল মেডিক্যাল কলেজ টু জলঢাকা’ লিখে গাড়িতে আটকে রাখবে। ”
কিন্তু বাধ সাধলো প্রভাত। শিলিগুড়িতে দুইবন্ধুর দেখা। প্রভাত ‘দেখাশোনা করে’ বিয়ের ডেড এগেন্সটে। নাক সিটকে বললো “তুই কি টেরোডকটাইল না টাইরানোসরাস যে এখনো দেখাশোনা করে বিয়ে করছিস? তোর সম্বন্ধে তো বেচারি কিছুই জানবেনা – তুই যে এই চেহারাতেই ঘর কাঁপানো নাক ডাকিস সেটা তোর জানানো উচিত।( মোটেই ঠিক কথা নয়। পরে জেনেছি, কুড়ি বছর সংসার করার অভিজ্ঞতা থেকে।) কিংবা তুই যে হাড়হাবাতে কিপ্টে, বন্ধুর পয়সায় দুপুরের লাঞ্চ সারিস, সেটা অবশ্যই তার জানা উচিত।” সেদিনের বিলটা আমিই মিটিয়েছিলাম, স্পষ্ট মনে আছে।
মোটকথা আরও দু’চারটে মোক্ষম কথা প্রভাত আমার মাথায় ঢুকিয়ে দিয়েছিল। “মেয়েটা হয়তো বাড়ির চাপে বিয়ে করছে। বিয়ের সময় বেঁকে বসবে। ওর হয়তো অন্য কাউকে পছন্দ।( প্রভাত পুরনো বাংলা সিনেমার পোকা।) কিংবা কোনো ভয়ংকর রোগ আছে। ক্ষেপিও হতে পারে, মাঝরাতে উঠে তোকে হয়তো ঘ্যাঁক করে কামড়ে দিলো। নাহলে নামকরা ডাক্তার, তারওপর বাঁড়ুজ্জে ব্রাহ্মণের মেয়ের তোর সাথে বিয়ে হবে কোন দুঃখে।”
নিজেকে খুব অসহায় লাগছিল। ঠিক করে নিলাম একদিন ভাবী স্ত্রীর সাথে দেখা করবো। লজ্জার মাথা খেয়ে ফোনে কথাটা মাকে বলেও ফেললাম। মা বললো “চিন্তা নেই, ব্যবস্থা হয়ে যাবে।” বাড়ি ফিরলাম। মায়ের ‘সব ব্যবস্থা’ মানে বাবা-মা, সেজোমামা, ছোট মেসোমশাইকে নিয়ে ভাবীস্ত্রীর সাথে একা-একা দেখা করতে যাওয়া। মা ওখানে গিয়ে ঘোষণা করলো “ছেলে মেয়ের সাথে কিছু কথা বলতে চায়, আমরা বরং দরজার বাইরে গিয়ে দাঁড়াই। ”
অচেনা, অজানা একটা মেয়ের সাথে চুপচাপ বসেছিলাম। বাইরে হাহা হিহি হাসির আওয়াজ কানে আসছিলো। হঠাৎ করে কানে এলো কেউ একজন ছেলের পায়ের মাপ জিজ্ঞেস করছে। মেয়েটিকে বললাম “আপনার আমার থেকে বাইরের সবাই অনেকটা এগিয়ে গেছে।” মেয়েটা মাথা নিচু করে নেয়।
কিছুই জানা হয়না, কিছুই বোঝা হয়না। বাড়ি ফিরে আতঙ্কে ঘুম আসেনা, মেয়েটা পাগল নয়তো। এমনিতে আমি পাগলদের ভয় পাই। কাকেই বা দুশ্চিন্তার কথা জানাই। বাড়ি শুদ্ধ সবাই “বিয়ে-বিয়ে” বলে ক্ষেপে রয়েছে। দোতলার ওপর নিজের ঘরের জানালা দিয়ে দেখি একটা রাত ধিরে ধিরে ভোরের আলোয় নিজেকে মিশিয়ে নিয়ে হারিয়ে যাচ্ছে চিরতরে।

PrevPreviousদল্লী-রাজহরায় রক্তের অভাবে কেউ মারা যেতেন না
Nextরক্তদান- এক প্রেমগাথাNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
23 Comments
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
দীপঙ্কর ঘোষ
দীপঙ্কর ঘোষ
5 years ago

বাপু হে । ডাক্তারি ছেড়ে লিখুন । লোকে অন্ততঃ সম্মান করবে । আর এই লেখা কোনোমতেই বৌমাকে পড়তে দেবেন না ।

0
Reply
ডাঃ অনির্বাণ জানা
ডাঃ অনির্বাণ জানা
Reply to  দীপঙ্কর ঘোষ
5 years ago

???

0
Reply
Mistu Guha
Mistu Guha
5 years ago

” ডাক্তারের গাম্ভীর্যে বিকশিত দন্ত আড়াল ” না
” কবির সারল্যে কাব্য রচনা ” যে আমাদের মোহিত করে , সেই “মহান” ?
মিষ্টু

0
Reply
ডাঃ অনির্বাণ জানা
ডাঃ অনির্বাণ জানা
Reply to  Mistu Guha
5 years ago

অনেক ধন্যবাদ ???

0
Reply
Prasanta Basu
Prasanta Basu
5 years ago

Sir….darun…amaro jante ichhe hochhe…ma’am Jane to???khub Valo lekha…chalea Jan…sobai achi

0
Reply
ডাঃ অনির্বাণ জানা
ডাঃ অনির্বাণ জানা
Reply to  Prasanta Basu
5 years ago

পৃথিবীর সব মহিলা তাদের স্বামীর সম্বন্ধে সব জানে। ( মহিলাদের বিশ্বাসে আঘাত করা ভীষণ অপছন্দ করি???)

0
Reply
Sougata Kundu
Sougata Kundu
5 years ago

তোমার চোখেতো এখন সকলই থুড়ি only বিমল আমাদের মিষ্টি বৌদি। ?

0
Reply
ডাঃ অনির্বাণ জানা
ডাঃ অনির্বাণ জানা
Reply to  Sougata Kundu
5 years ago

ঠিকই তো। তবে অনলি ভিমল তো এখন আর সেভাবে অ্যাডে নেই….???????.

0
Reply
Argha Mondal
Argha Mondal
5 years ago

দিন দিন আপনি কিন্তু আমার কাছে প্রিয় লেখক হয়েউঠছেন স্যার

0
Reply
ডাঃ অনির্বাণ জানা
ডাঃ অনির্বাণ জানা
Reply to  Argha Mondal
5 years ago

অনেক ধন্যবাদ, অর্ঘ্য। ?

0
Reply
saradindu manna
saradindu manna
5 years ago

দারুণ হয়েছে স্যার…. আরও
নতুন গল্পের অপেক্ষায় রয়েছি।

0
Reply
ডাঃ অনির্বাণ জানা
ডাঃ অনির্বাণ জানা
Reply to  saradindu manna
5 years ago

গল্প নয়। সত্যি ঘটনায় একটু রঙ বুলিয়ে দেওয়া। এমনকি আমায় বন্দুক দেখিয়ে অপারেশনেে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সম্পাদকমশাই যদি চালিয়ে যেতে বলেন, সে গল্পও লিখবো। আসলে সবার জীবনই একেকটা আস্ত উপন্যাস- আর আমার জীবনটাতো আগাথা ক্রিস্টি মার্কা থ্রিলার!!! অনেক হাসির মাঝখানে বেশ কিছুটা কান্নাও লুকানো আছে।

0
Reply
স্বাতী চক্রবর্ত্তী
স্বাতী চক্রবর্ত্তী
5 years ago

খুব ভালো হয়েছে লেখাটা , সবার জীবনেই বিয়ে টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় তবে বিয়ের ভাবনায় আপনার এই সারল্য আমার খুবই ভালো লেগেছে, আমার মনে হয় ম্যাডাম জানলে আনন্দই পাবে, সবার মতো আমিও অপেক্ষায় থাকলাম বাকি গল্পের জন্য মানে বিয়ের পর বিপদ কাটলো কিনা তার জন্য ।

0
Reply
ডাঃ অনির্বাণ জানা
ডাঃ অনির্বাণ জানা
Reply to  স্বাতী চক্রবর্ত্তী
5 years ago

বিয়ের পরে কোনও পুরুষমানুষের বিপদ কাটে না………….

0
Reply
স্বাতী চক্রবর্ত্তী
স্বাতী চক্রবর্ত্তী
Reply to  ডাঃ অনির্বাণ জানা
5 years ago

????

0
Reply
Parthasarathi Chanda
Parthasarathi Chanda
5 years ago

ভগবান যাঁকে দেন, চপ্পড় ফুঁড়েই দেন । ডাক্তারও আবার ওতো ভালো লেখেনও । লেখাটা বন্ধ করবেন না প্লীজ ।

0
Reply
ডাঃ অনির্বাণ জানা
ডাঃ অনির্বাণ জানা
Reply to  Parthasarathi Chanda
5 years ago

ধন্যবাদ ভাই ???

0
Reply
শাশ্বত দত্ত
শাশ্বত দত্ত
5 years ago

কি সুন্দর মজা করে লেখেন আপনি

0
Reply
ডাঃ অনির্বাণ জানা
ডাঃ অনির্বাণ জানা
5 years ago

অনেক ধন্যবাদ শাশ্বত। ??

0
Reply
Abhik Bhattacharya
Abhik Bhattacharya
5 years ago

Beautiful lekha Anirbaner Dustu – Misti Galpo . Bouma muchki muchki hashe aar garbito hoi nischoi.

0
Reply
ปั้มไลค์
ปั้มไลค์
5 years ago

Like!! I blog frequently and I really thank you for your content. The article has truly peaked my interest.

0
Reply
กรองหน้ากากอนามัย
กรองหน้ากากอนามัย
5 years ago

A big thank you for your article.

0
Reply
Riyanka Haque
Riyanka Haque
5 years ago

বলার ভাষা নেই । হাসির ছলে কি সুন্দর লিখেছেন। আপনার জীবনে এই সামান্য অংশ টা জেনে খুব ভালো লাগল ????

0
Reply

সম্পর্কিত পোস্ট

বাঙালি দেখেও শেখে না, ঠেকেও শেখে না

November 15, 2025 No Comments

চন্দ্রধর দাসকে আপনারা চিনবেন না। অবশ্য কেউ কেউ চিনতেও পারেন, যারা অসমের ডিটেনশন ক্যাম্পে ছুঁড়ে ফেলা তথাকথিত ‘বিদেশি’দের নিয়ে পড়াশোনা করেছেন, সম্পূর্ণ নিরপরাধ হওয়া সত্ত্বেও

এই সময়ের আরভ, আতিশীরা এবং স্নোপ্লাউ সিনড্রোম।

November 15, 2025 1 Comment

এক সময় পরিবার পরিকল্পনা দপ্তরের খুব জনপ্রিয় একটা শ্লোগান ছিল – ছোট পরিবার, সুখী পরিবার। ভারতবর্ষের বিপুল জনসংখ্যার কথা মাথায় রেখে পরিবার সীমিতকরণে প্রোৎসাহিত করতেই

আর কতদিন বালিতে মুখ গুঁজে থাকবো?

November 15, 2025 No Comments

সব বাবা-মা ভাবেন অন্যের বাচ্চারা সেক্স করবে, কিন্তু আমার বাচ্চারা ওসব খারাপ কাজ কখনোই করবে না। আমাদের একটা বংশমর্যাদা আছে, শিক্ষা আছে।আমাদের পরিবারে এসব হয়

দুটি শরীরবিজ্ঞানের আওতার অতীত সম্ভাবনা

November 14, 2025 No Comments

তিন নাকি চারজন সন্ত্রাসবাদী ধরা পড়েছে, যারা পেশায় চিকিৎসক। এর জন্য সামগ্রিকভাবে চিকিৎসকদের কেউ গালিগালাজ করে যাবেন বলে মনে হয় না। আরেকদিকে মাননীয় প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী

বিস্ফোরণের পিছনে ডি কোম্পানি। ডি মানে দাউদ নয়, ডাক্তার

November 14, 2025 No Comments

টেলিভিশনের খবরে বলছে, “বিস্ফোরণের পিছনে ডি কোম্পানি। ডি মানে দাউদ নয়, ডাক্তার।” টেলি-সাংবাদিক বেশ রসিয়ে বলছেন আর আমি সীতার মতো “ধরণী দ্বিধা হও” বলে পাতাল

সাম্প্রতিক পোস্ট

বাঙালি দেখেও শেখে না, ঠেকেও শেখে না

Dr. Sarmistha Roy November 15, 2025

এই সময়ের আরভ, আতিশীরা এবং স্নোপ্লাউ সিনড্রোম।

Somnath Mukhopadhyay November 15, 2025

আর কতদিন বালিতে মুখ গুঁজে থাকবো?

Dr. Indranil Saha November 15, 2025

দুটি শরীরবিজ্ঞানের আওতার অতীত সম্ভাবনা

Dr. Bishan Basu November 14, 2025

বিস্ফোরণের পিছনে ডি কোম্পানি। ডি মানে দাউদ নয়, ডাক্তার

Dr. Koushik Dutta November 14, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

590329
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]