Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

গোপন অসুখ

IMG-20200606-WA0144
Dr. Dipankar Ghosh

Dr. Dipankar Ghosh

General Physician
My Other Posts
  • June 7, 2020
  • 8:32 am
  • 2 Comments

???️?️????️?
আমাদের রাতজাগা হাতুড়ে ডাক্তার ভোররাতে বিমলবাবুর দোকানে প্রথম চায়ে চুমুক দিতে দিতে সূর্যকে ঘুম থেকে তুলে ডিউটিতে পাঠিয়ে দেন। সে ঘুমভাঙা লাল চোখে উঁকিঝুঁকি মেরে কাজে যোগ দেয়। ঠিক এই সময়েই নিধিরাম সর্দার সাইকেলে করে আসে। সেই দূর হেলা বটতলা থেকে। এসে বিমলবাবুর থেকে ছোট এক ভাঁড় চা আর একটা খাস্তা বিস্কুট খেয়ে অপেক্ষা করে এই চৌমাথার চা দোকানে। ও যেখানে কাজ করে, ওর ঠিকাদার ওকে সেখানে নিয়ে যায়। বেশীরভাগ দিনই একটা লজ্ঝরে ট্রাক আসে। নিধিরাম সাইকেলটা তাতে তুলে নিয়ে পেছনে মাল রাখার জায়গায় বসে কাজে চলে যায়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বেকার হাতুড়ের সঙ্গে তার দিব‍্য জমে যায়। একবার তো হাতুড়ে নিজের আদ‍্যিকালের বাজাজ কাব স্কুটার চেপে নিধিরামের বাড়িও চলে গেছিলেন। সেদিন দুপুরে জমাটি ভোজ। মনোজের দোকানের ডিমের ঝোল ল‍্যাটপ‍্যাটে ঘ‍্যাঁট আর জলডালের চে’ ঢের ভালো খাওয়া হোলো। বেগুনের বোঁটা আর মটরশুঁটির খোসার কাটলেট (অমৃত – এমনটি হাতুড়ে আগে কক্ষোনো খান নি), আলু কুমড়ো আর বেগুনের মিক্সড ভাজা। চারা পোনার ঝালঝাল ঝোল। সে এক অপূর্ব দাওয়াত।

লক ডাউনে আর নিধিরামের কোনও খোঁজ নেই। কতো মানুষ‌ই তো এই সঙ্কটকালে হারিয়ে গেছে। ঢাল তলোয়ার ছাড়া নিধিরাম আর কীই বা লড়বে? একদিন ঘুমন্ত সূর্যকে কাজে পাঠিয়ে হাতুড়ে বসে আছেন দুনম্বরী চা হাতে। এক‌ই ভাঁড়ে দুবার চা নিলে সত্তর পয়সা কম হ‌ওয়ার কথা– কিন্তু নির্বিকার বিমলবাবু পঞ্চাশ পয়সা মাত্র ছাড় দেন। এমন সময় বাবার লটপটে সাইকেল চালিয়ে কৌশিক এলো। নিধিরামের সন্তান। হায়ার সেকেন্ডারি পাস করে একটা একটা মুদির দোকানে চাকরি করে। বাবার মতোন দিন আনি দিন খাই নয়। মাস গেলে মাইনে। শত হলেও একবারেই সেকেন্ড ডিভিশন পাওয়া ছেলে!

এসে হাতুড়ে কিছু বোঝার আগেই ঢিব করে একটা প্রণাম “জেঠু বাবার খুব শলীলডা খারাপ তুমি যদি একবার ….”

হাতুড়ে ভয় পান। সময় বড়ো খারাপ। করোনায় ছেয়ে গেছে দেশ কী জানি বেচারার কী আবার হলো ….

বাড়ি গিয়ে কাঁধে রোগী দেখার ঝোলা নিয়ে ক‍্যাঁটক‍্যাঁটে সবুজ রংয়ের ঘটঘটে স্কুটারে চেপে কৌশিকের পাশে পাশে চললেন নিধিরাম সর্দারের বাড়ি।

নিধিরামের মেয়ে ঝিলিক দরজায় দাঁড়িয়ে। শাড়ি দিয়ে তৈরি পরদা সরিয়ে নীরবে বললো এসো জেঠু। বিছানার পাশে একটা ছোট্ট জানালা। গোটা ঘরে জ্বর আর ঘামে মেশানো একটা গন্ধ। নিধিরাম হাতুড়েকে দেখে হাসলো। নিশ্চিন্তির হাসি। এসেছে তাহলে। এবার সেরে যাবো। “মুখে সোয়াদ নেই গো – গন্ধ‌ও নাগছে না নাকে”

নিধিরামের সর্দারনী সরমা বললো “দাদা মানুষটার বড্ড জ্বর– খেতে পারছে নাকো– মুখেতে স্বাদ নাগছে না ..দাদা তুমিই এখন …” মুখে আঁচল চাপা দেয়।

হাতুড়ে ভালো করে জিগ্গেস করেন– বোঝেন নিধিরাম তার মুখের স্বাদ–নাকের গন্ধ দুটোই হারিয়েছে। নাড়ি ধরতে গিয়ে হাতে ছ‍্যাঁকা খেলেন- পুড়ে যাচ্ছে গা। এদের থার্মোমিটারের কথা বলা আর ফোগলাকে হাড় চিবোতে বলা এক‌ই কথা। এক গাল হেসে বলবে আমি কি আর ওসব পারি গো? নাড়ি অতি দ্রুত – ক্ষীণ। ভালো করে স্টেথোস্কোপে বুকের শব্দ শোনেন। সেই কৈশোরে শেখা বিদ‍্যে। কোথাও যেন একটা ঘড়ঘড়ে শব্দ ছড়িয়ে পড়ছে। মেঘে ঢাকা আকাশে যেমন মেঘের ডাক ছড়িয়ে পড়ে– এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে।

“নিধিরাম তোমাকে একবার হাসপাতাল থেকে ঘুরে আসতে হবে .. কয়েকটা পরীক্ষা করা হবে …”

নিধিরাম শরীরের সব শক্তি দিয়ে সরমার কব্জি চেপে ধরে। রক্তহীন সরমার হাত আরও ফ‍্যাকাশে হয়ে আসে ।

“ঘুরে আমি আর আসবো না দাদা …” নিধিরাম হাঁফায়– “কাউরে ওখানে ঢুকতে দেবে না– তুমি এখেনেই পরীক্ষা করায়ে নাও- যা লাগে যত লাগে…”, সরমা মৃদু স্বরে বলে– হাওয়ায় ভেসে আসে ওর কথা “ওখানেও তো শুনতেছি সকলের পরীক্ষে টরীক্ষে করতেছে না দাদা। তুমি আমার মানুষটাকে সারায়ে দাও”

“হায় রে সরমা আমি সারাবার কে? না আমার হাতে কিছু আছে? একটা রক্ত পরীক্ষাও আমার লেখায় হবে না রে”….হাতুড়ে স্বগতোক্তি করেন।
হাতুড়ে ব‍্যাগ খুলে খুব প্রাথমিক কিছু রক্ত পরীক্ষা – ওষুধ বিষুধ লিখে দ‍্যান। তারপর আবার বাজাজ কাবে করে সোজা মনোজের দোকান।

আজ যেন মনোজের রান্নাটা আরোই বিস্বাদ। কিছু বলাও যাবে না। মদন মারা যাওয়ার পর ছোটো বেলায় মেনিঞ্জাইটিস হ‌ওয়া নির্বোধ ছেলে মনোজ‌ই দোকানটা চালায়। ওর বিয়েও হয়েছে। একটা মেয়েও আছে। গোটা ব‍্যাপারটাই হাতুড়ের কাছে হাস‍্যকর রকম বিস্বাদ লাগে।

দিন চলে যায়। দিন চলে যায়। চারটে দিন চলে গেছে নিধিরামের কোনও খবর নেই। লক ডাউনে বিকেলে চায়ের দোকান বন্ধ। নিজের হাতে চা বানানোও ভারি ঝঞ্ঝাট। চা পাতাটা আবার পরিষ্কার করে তোলা। ময়লার গাড়িতে ফ‍্যালা। মহা মুশকিল। হাতুড়ে চা খেয়ে কাপ ধুয়ে বিমলবাবুর দোকানের বেঞ্চিতে আসীন হয়েছেন। পচা খাল থেকে ঝড়ে উপড়ে আসা ডালপালা পচার গন্ধ আসে। হাতুড়ের বড়ো মন খারাপ লাগে। হারিয়ে যাওয়া অ্যান্টেনাদের জন্য – অ্যান্টেনায় বসে শয়ে শয়ে কাকের সভার জন্য।

এমন সময় কৌশিক এলো। হাতে রক্ত পরীক্ষার রিপোর্ট। মুখে আষাঢ়ের মেঘ। রিপোর্ট বলছে রক্তে নিউট্রোফিল অনেক বেশী। কৌশিক বললো “চারদিন পরে রিপোর্ট পেলাম– লক ডাউন তো। জেঠু বাবার ভীষণ কষ্ট হচ্ছে– শ্বাস উঠেছে.. তুমি একবার চলো …”

আবার সেই গলির মধ্যে ঘর। আবার সেই ম্লান মুখের ঝিলিক। আবার সেই আবাহন এসো জেঠু। না আজ আর নিধিরাম হাসে নি। আজ হাপরের মতো বুকটা উঠছে নামছে। চোখ আধবোজা।

“কি হয়েছে দাদা? রিপোর্ট কি ভালো?”

হাতুড়ে মাথা নাড়েন।
লাজুক ঝিলিক লজ্জার মাথা খেয়ে প্রশ্ন করে “জেঠু কি হয়েছে? করোনা?”

হাতুড়ে উত্তর না দিয়ে ব‍্যাগ খুলে একটা ছোট্ট যন্ত্র বার করেন। বোতাম টিপে চালু করে নিধিরামের আঙ্গুলে লাগিয়ে দ‍্যান। একটু পিঁক পিঁক শব্দ করে দুটো সংখ্যা ফুটে ওঠে। পালস একশো চল্লিশ আর রক্তে অক্সিজেন মাত্র বাষঠটি। হাতুড়ে স্তব্ধ বসে থাকেন। এক পা এক পা করে মৃত্যু আসছে। ঐ যেন শুনি চরণধ্বণি রে। সে আসে… . সে আসে ….ধীর নিশ্চিত চরণে …..

“নিধিরাম চলো তুমি হাসপাতালে চলো .. আমি তোমাকে নিয়ে আসবো সঙ্গে করে …”

“আমার মরা শলীলডা?” নিধিরাম হাঁফায়।

“কি হয়েছে? রিপোর্ট কি খারাপ? খুব খারাপ?” সরমার চোখ থেকে ওর উঁচু হ‌ওয়ে ওঠা গাল বেয়ে নোনা জল গড়িয়ে পড়ে। পড়তেই থাকে।

“সরমা …কৌশিক শোনো নিধিরামের সম্ভবতঃ করোনা হয়েছে। শ্বাসকষ্ট জ্বর স্বাদ গন্ধ চলে যাওয়া … এগুলো সবই …”

কৌশিক ভূমিনিবদ্ধ চোখে বলে “করোনার পরীক্ষা তো হয় নি..তাহলে?”

হাতুড়ে কৌশিকের মাথায় হাত রাখেন “এই রোগে রক্তে ভাইরাস ঢুকলে প্রথমে আমাদের শরীরের রোগের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের আসল যারা সেনাপতি তাদের বুদ্ধি* নষ্ট করে দেয়। পড়ে থাকে মারকুটে মাথামোটা সৈনিক- নিউট্রোফিল। এদের কাজ সেনাপতির কথা অনুযায়ী জীবাণুদের মারা– করোনায় যখন সেনাপতি ঠিক মতো কাজ করে না এরা সেই সময় হুহু করে বাড়তে থাকে। যেটা তোদের বাবার হয়েছে। এই নিউট্রোফিল সংখ্যায় বেশী হলে শুধু জীবাণু নয় শরীরের সুস্থ সব কোষকে ধ্বংস করে দেয়। প্রথম ফুসফুসের। তারপর হার্ট কিডনি– এক এক করে। চল আমরা সবাই মিলে নিধিরামকে হাসপাতালে নিয়ে যাই”

নিধিরাম অস্ফুটে কাৎরায়, “এ কোন দ‍্যাশে জনম দিলি বাপ? আমি এই দেশে থাকতাম না। এখেনে রক্ত পরীক্ষে হবে না। হাসপাতালেও হবে কিনা তাও জানতাম না”।

ও দরদী রে আগে জানলে তোর ভাঙ্গা নৌকায় উঠতাম না। নিধিরাম মনোজ তোরা কোন দেশে কোন নৌকায় করে জীবন তরণী পার হতিস রে? এই তো তোদের স্বাধীন কপাল। চরম অবিশ্বাসী হাতুড়ে কপালে হাত দেন। নিধিরাম হাসপাতালে যাবে না। ঝিলিক বাবার মাথায় হাত বোলায়।

নতমুখী শক্তপোক্ত কৌশিক বলে “বাবা আমাদের কাছেই মরবে” ওর চোয়ালের শক্ত হয়ে ওঠে।

সরমা হাতুড়ের হাত ধরে রেখেছে- শক্ত করে। “দাদা যা হবে চোখের সামনেই হতি দাও– ওর তো কিছু না-ও তো হতি পারে। গেলিও তো চিকিচ্ছে পাবে কি না … তুমি তো জানো দাদা..…” সরমার সরু আঙ্গুলে এতো জোর?

হাতুড়ে বাইরে বসে ফ্লেক ধরান। একটা গাছে একপাল শালিক গিন্নী আড্ডা মারছে। এক জোড়া ফিঙে তারে বসে শিস দিচ্ছে। সবে দোসাওয়ালা টং টং ঘন্টা বাজিয়ে চলে গেল। নিধিরাম‌ও চলে গেল। সেই দেশে সেই বাড়িতে যেখানে মাঝপথে নাও ডুইব‍্যা যায় না। সেই দূর মেঘের দেশে তার সেই বাড়ি। লাল সুড়কির পথ চলে যায় কতোদূর? আকাশে ছড়ানো মেঘের কাছাকাছি শুধু অজানা লাল সুরকির পথ শূন্যএ দেয় পাড়ি ।

করোনার হিসেবে নিধিরাম সর্দারের নাম নেই।

*তথ্য – ডাক্তার অনির্বাণ দত্ত ।

PrevPrevious‘এক পরিবার, এক হাড়ি’-তে সঙ্কট মোকাবিলা পারুল গ্রামে
Nextগোসাবা ব্লক থেকে SSU-WBDF চিকিৎসক দলের রিপোর্টNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
2 Comments
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
Paban Saha
Paban Saha
5 years ago

অসাধারণ!

0
Reply
দীপঙ্কর ঘোষ
দীপঙ্কর ঘোষ
5 years ago

ধন্যবাদ

0
Reply

সম্পর্কিত পোস্ট

বাঙালি দেখেও শেখে না, ঠেকেও শেখে না

November 15, 2025 No Comments

চন্দ্রধর দাসকে আপনারা চিনবেন না। অবশ্য কেউ কেউ চিনতেও পারেন, যারা অসমের ডিটেনশন ক্যাম্পে ছুঁড়ে ফেলা তথাকথিত ‘বিদেশি’দের নিয়ে পড়াশোনা করেছেন, সম্পূর্ণ নিরপরাধ হওয়া সত্ত্বেও

এই সময়ের আরভ, আতিশীরা এবং স্নোপ্লাউ সিনড্রোম।

November 15, 2025 2 Comments

এক সময় পরিবার পরিকল্পনা দপ্তরের খুব জনপ্রিয় একটা শ্লোগান ছিল – ছোট পরিবার, সুখী পরিবার। ভারতবর্ষের বিপুল জনসংখ্যার কথা মাথায় রেখে পরিবার সীমিতকরণে প্রোৎসাহিত করতেই

আর কতদিন বালিতে মুখ গুঁজে থাকবো?

November 15, 2025 No Comments

সব বাবা-মা ভাবেন অন্যের বাচ্চারা সেক্স করবে, কিন্তু আমার বাচ্চারা ওসব খারাপ কাজ কখনোই করবে না। আমাদের একটা বংশমর্যাদা আছে, শিক্ষা আছে।আমাদের পরিবারে এসব হয়

দুটি শরীরবিজ্ঞানের আওতার অতীত সম্ভাবনা

November 14, 2025 No Comments

তিন নাকি চারজন সন্ত্রাসবাদী ধরা পড়েছে, যারা পেশায় চিকিৎসক। এর জন্য সামগ্রিকভাবে চিকিৎসকদের কেউ গালিগালাজ করে যাবেন বলে মনে হয় না। আরেকদিকে মাননীয় প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী

বিস্ফোরণের পিছনে ডি কোম্পানি। ডি মানে দাউদ নয়, ডাক্তার

November 14, 2025 No Comments

টেলিভিশনের খবরে বলছে, “বিস্ফোরণের পিছনে ডি কোম্পানি। ডি মানে দাউদ নয়, ডাক্তার।” টেলি-সাংবাদিক বেশ রসিয়ে বলছেন আর আমি সীতার মতো “ধরণী দ্বিধা হও” বলে পাতাল

সাম্প্রতিক পোস্ট

বাঙালি দেখেও শেখে না, ঠেকেও শেখে না

Dr. Sarmistha Roy November 15, 2025

এই সময়ের আরভ, আতিশীরা এবং স্নোপ্লাউ সিনড্রোম।

Somnath Mukhopadhyay November 15, 2025

আর কতদিন বালিতে মুখ গুঁজে থাকবো?

Dr. Indranil Saha November 15, 2025

দুটি শরীরবিজ্ঞানের আওতার অতীত সম্ভাবনা

Dr. Bishan Basu November 14, 2025

বিস্ফোরণের পিছনে ডি কোম্পানি। ডি মানে দাউদ নয়, ডাক্তার

Dr. Koushik Dutta November 14, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

590411
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]