Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

মুহূর্ত

Oplus_16908288
Dr. Aindril Bhowmik

Dr. Aindril Bhowmik

Medicine specialist
My Other Posts
  • June 25, 2025
  • 11:12 pm
  • No Comments

আমার এক বন্ধু অনেকবার বলেছিল, তোর লেখা কেমন একঘেয়ে হয়ে যাচ্ছে। সেই রোগী, ডাক্তার, খুপরি- একই কানাগলিতে ঘুরছিস।

বলেছিলাম, সারাদিন যা নিয়ে সময় কাটে, লেখাতে তো সেসব কথাই আসবে।

সে বলেছিল, সত্যিকারের লেখকরা কত রকম বিষয় নিয়ে লেখেন। সব কিছুতেই কি প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতার দরকার হয়? পরকীয়া নিয়ে কেউ গল্প লিখছেন, তার জন্য কি তিনি পরকীয়া করে বেড়াবেন। তোর যত সব আজব যুক্তি। তোর ঐ এক ফ্যাঁচফ্যাচানি আর পড়তে ভালো লাগে না।

আমার মাথায় লেখক হওয়ার ভূত চাপল। ভাবলাম, দেখি না একবার চেষ্টা করে। অন্য কিছু না লিখে গত একমাসে গোটা পাঁচেক গল্প লিখে ফেললাম। সমস্যা হলো সেসব গল্প এতটাই জঘন্য- পাতে দেওয়া যাবে না। এমনকি যদি আমার সেই বন্ধুকেও শোনাতে যাই, সেও নির্ঘাত বলবে, ক্ষেমা দে। তুই ঐ খুপরির ফ্যাঁচফ্যাচানিই বরং লেখ।

তাও হয়ত এতো রাতে লিখতে বসতাম না। লিখলেও আমার ছ নম্বর গল্প যেখানে মাঝ রাতে একটি ছবির মেয়ে জীবন্ত হয়ে উঠছে, সেই গল্পটাই আরেকটু লিখতাম। তবু খুপরির ডাইরি লিখছি দুটো কারণে- ১) রূপালী মেয়েদের নিয়ে বাপের বাড়ি গেছে, তাই সারা রাত লিখলেও কেউ কিচ্ছু বলবে না। ২) আজ খুপরিতে এমন একটা ঘটনা ঘটল, সেটা পুরনো কিছু স্মৃতি খুঁচিয়ে তুলল।

ভাই, লিখছি তাহলে। তুই ইচ্ছে হলে পড়িস, না ইচ্ছে হলে পড়িস না। কিন্তু আমার যে লেখক হওয়ার ক্ষমতা নেই, এইটা তোকে মানতেই হবে।

ঈদের আগের দিন খুপরিতে হেব্বি ভিড়। বমি, পেটে ব্যথা নিয়ে প্রচুর মানুষ আসছেন। একমাস ধরে রোজা রেখে শরীরের অবস্থা সুবিধার নয়। সমস্যা হলো তাঁরা কেউই এখন ইনজেকশন নেবেন না। ওষুধও খাবেন না। বলছেন, লিখে দিতে। ইফতারের পরই ইনজেকশন নিয়ে নেবেন।

দু-একজনের অবস্থা সুবিধার নয়। বমি করে করে একেবারে ডিহাইড্রেটেড হয়ে গেছেন। জিভ দেখাচ্ছে আমসত্ত্বের মতো। তাঁদের আবদার রাখলে বিপদ হবে। কিছুটা বুঝিয়ে, কিছুটা গালি দিয়ে তাঁদের পথে আনা হলো। এর মধ্যে দেখি একজন দরজা দিয়ে উঁকি মারছেন। বললাম, লাইনে দাঁড়ান।

ভদ্রলোক বললেন, ডাক্তারবাবু, একটা ওষুধ পাওয়া যাচ্ছে না। আপনি শুধু লিখে দেবেন, আমি চলে যাব।

বললাম, কোন ওষুধ?

ভদ্রলোক একটা কার্ড বের করলেন। সাথে সাথেই ব্যাপারটা বুঝে গেলাম। সপ্তাহ দুয়েক ধরেই সরকারি হাসপাতাল গুলিতে যক্ষ্মা রোগের ওষুধের কিছু সমস্যা হচ্ছে। অনেক জায়গাতেই ওষুধ দিচ্ছে না, বলছে পরের সপ্তাহে আসুন। তার মধ্যে সাপ্লাই চলে আসবে। এরকম কার্ড নিয়ে অনেকেই আসছেন, আপাতত কাজ চালানোর মতো বাইরে থেকে ওষুধ কিনে নেবেন।

ভদ্রলোকের কার্ড দেখলাম, চিকিৎসা কোন পর্যায়ে রয়েছে বুঝে নিলাম। সেই মতো ওষুধ লিখে বললাম অল্প অল্প করে কিনবেন। প্রতি সপ্তাহে খোঁজ নেবেন। টিবির ওষুধ কখনো শর্ট সাপ্লাই হয় না, দু চারদিনের মধ্যেই চলে আসবে।

ভদ্রলোক বললেন, আপনি দেখবেন, ভোট শেষ হওয়ার আগে কিচ্ছু আসবে না। এখন এই সব নিয়ে ভাবার সময় আছে কারো।?

আমি হেসে বললাম, টিবি কন্ট্রোল প্রোগ্রামের সাথে ভোটের কোনো সম্পর্ক নেই। এর আগেও বহু ভোট এসেছে- গেছে, যক্ষ্মা রোগের ওষুধের কোনো সমস্যা হয়নি।

ভদ্রলোক চলে গেলেন। কিন্তু একটা স্মৃতির দরজা খুলে দিলেন। রাতে লিখতে বসে বারবার সেই মুখ গুলো ভেসে উঠছে। মেয়েটির বয়স সাতাশ আঠাশ মতো। রোগা চেহারা। একেবারে সস্তা রঙ- বেরঙের ছাপা শাড়ি পরে আসতো। সব রোগীকে মনে থাকে না। কিছু কিছু মানুষকে মনে থাকে।

মেয়েটিকে মনে আছে- কারণ মেয়েটি অফুরন্ত হাসত।

মেয়েটি তার বরকে নিয়ে আসত। বরের যক্ষ্মা হয়েছে। একপাশের ফুসফুস ক্ষতবিক্ষত। মেয়েটি যখনই আসত, সঙ্গে তার মেয়েকে নিয়ে আসত। বলতাম, এতোটুকু বাচ্চাকে আনো কেন? চারদিকে খারাপ রোগী।

মেয়েটি হাসতে হাসতে বলত, কোথায় রেখে আসব তাহলে। রাখার কী আর জায়গা আছে? তিনজনে একটা ঘরে থাকি। আপনার এই চেম্বারের চাইতেও ছোটো। ওর সাতকুলে কেউ নেই।

সভয়ে বললাম, একটা ছোট্ট ঘরের মধ্যে স্পুটাম পজিটিভ টিবি রোগীর সাথে থাক!!

মেয়েটি আবার হাসে। বলে- রাজপ্রাসাদ যেদিন বানাতে পারবো, সেদিন আর থাকব না। সবার আলাদা ঘর হবে। তদ্দিন কষ্ট করে ঐ একটা ঘরেই কাটিয়ে দি।

মেয়েটি অপ্রয়োজনে অনেক কথা বলতো। ছেলেটি বেশি কথা বলতো না। সে খুক খুক করে কাশতো। আর মেয়েটির দিকে গভীর ভাবে চেয়ে থাকতো। চোখের দৃষ্টিতেও ভালোবাসা বোঝা যায়।

একদিন মেয়েটি সন্তান সহ এসেছে। ছেলেটির গতকাল থেকে শ্বাসকষ্ট হচ্ছে। বাইরে একজন বলছেন, রোগ কী করে কাকে মারবে কেউ জানেনা।

শুনে আরেকজন বললেন, সাবধানের মার নেই। আমি তো বছর বছর সব পরীক্ষা করাই।

আগের ভদ্রলোক বললেন, ওসব করে খুব বেশি লাভ নেই। মারেরও আবার সাবধান নেই। আমার ভায়রার ওরকম স্বাস্থ্য বাতিক ছিল। ভালো সরকারি চাকরি- অগাধ পয়সা। মেডিক্লেমই করেছিল কুড়ি লাখ টাকার। এক রাত্রে বুকে ব্যথা। হাসপাতালে যাওয়ার সময় পেল না। বাড়িতেই মরে গেল।

মেয়েটি বরকে নিয়ে ঢুকল। ছেলেটির হাঁটতে কষ্ট হচ্ছে। বেশ শ্বাস কষ্ট। নিশ্বাসের সাথে সাথে গলার নলির দুপাশের চামড়া ভেতরে ঢুকে যাচ্ছে।

টিবির কার্ড দেখলাম। কফ নেগেটিভ হচ্ছে না। রিফামপিসিন আর আইসোনিয়াজাইড রেজিস্টান্ট বেরিয়েছে। এম ডি আর টিবি। বেশ ঝামেলার ব্যাপার। নতুন ওষুধপত্র শুরু হয়েছে। তবে এবারে ছেলেটি একটা মাস্ক পরে এসেছে।

দেখে টেখে বললাম, ওকে তো ভর্তি করতে হবে।

মেয়েটি বলল, আপনি ওষুধ পত্র দিন। ওকে ভর্তি করা মুশকিল। আমি আবার কাজে ঢুকেছি। সারাদিন বাড়ি থাকিনা। তারপর একটু চুপ করে থেকে হাসিমুখে বলল, ওকে হাসপাতালে ভর্তি করে আমি বাড়িতে একা থাকতেই পারবো না। কোনোদিন থাকিনি।

একবার নেবুলাইজেশন দেওয়া হলো। ছেলেটির শ্বাসকষ্ট একটু কমল। ছেলেটি খুব কম কথা বলে। সে হঠাত করে বলল, আমি বাঁচব তো ডাক্তার বাবু।

আমার উত্তর দিতে হলো না। তার আগে মেয়েটিই উত্তর দিল- বাঁচবে না মানে। আলবাত বাঁচবে। এতো ওষুধ খাচ্ছ তাহলে কিসের জন্য? আর পাঁচ ছটা মাস- তুমি সুস্থ হলেই পুঁচকুকে খিচুড়ি স্কুলে ভর্তি করে দেব। তুমি স্কুলে নিয়ে যাবে। ওকে পড়াবে। জানেন ডাক্তারবাবু, ও বি এ পাশ করেছে। অনেক পড়াশুনো জানে। আমি তো ক্লাস এইটই পেরোতে পারিনি। এই তো মেয়েকে কী সুন্দর একটা কবিতা শিখিয়েছে। বল, মা একবার বল।

ছোটো মেয়েটি টেনে টেনে বলে- ‘মনে করো যেন বিদেশ ঘুরে/ মাকে নিয়ে যাচ্ছি অনেক দূরে/ তুমি যাচ্ছ পালকিতে মা চড়ে/ দরজা দুটো একটুকু ফাঁক করে…’

গর্বিত মেয়েটি ঘাড় উঁচু করে নিজের মেয়ের দিকে তাকিয়ে থাকে। তার মুখময় জিতে যাওয়ার হাসি। তার বরের চোখে টলটলে জল। এই সুন্দর মুহূর্তগুলো ছেড়ে কোথাও যেতে চায়না সে। কেনই বা যাবে- এতো ভালোবাসা সে কোথায় পাবে…

দিনের পর দিন যায়। খুপরিতে যারা লাঠি ভর দিয়ে ঠুক ঠুক করে আসতেন, তাঁরা অনেকে হারিয়ে যান। ছেলেটি আর মেয়েটি অনেকদিন আসে না।

একদিন মেয়েটি আসে। একি চেহারা হয়েছে। আগেই রোগা ছিল। এখন দুই গাল ভেঙে একেবারে ভিতরে ঢুকে গেছে। হাতে শাখা পলা নেই। দেখে বোঝাই যাচ্ছে স্বামীকে হারিয়েছে। কিন্তু ওর সন্তান কোথায়? তাকে কোথায় রেখেছে?

আমাকে চেয়ে থাকতে দেখে মেয়েটি হাসল। বলল, মারণ রোগ আমাকেও ধরেছে ডাক্তারবাবু। তবে সমস্যা নেই। ও যে রোগে মরেছে, আমিও সেই রোগে মরব।

আমি ধমক দিয়ে বললাম, বাজে কথা বলো না। তুমি সুস্থ হয়ে যাবে। কিন্তু তোমার মেয়ে কই। ওকে কার কাছে রেখে এসেছো?

-ও কে দিদির কাছে দিয়ে এসেছি ডাক্তারবাবু। জামাইবাবু রাজমিস্ত্রি। দিদির কাছে থাকলে খেতে পাবে। স্কুলেও যেতে পারবে। বাবার মতো পড়াশুনো করবে।

আমি মাথা নিচু করে তাড়াতাড়ি ওষুধ লিখি। মেয়েটি হাসে। বলে- আপনার এখানে এলে বেশ ভালো লাগে ডাক্তারবাবু। আমাদের তিনজনের কখনো কোথাও বেড়াতে যাওয়া হয়নি। আপনার এখানে এলে মনে হতো বেশ বেড়াতে এসেছি। আজও বসে থাকতে থাকতে মনে হচ্ছিল, ওরাও আমার পাশে বসে আছে। আমি যদি আরও কিছুক্ষণ বাইরে বসে থাকি সমস্যা নেই তো? আপনি সঞ্জয়দাকে একটু বলে দিয়েন। না হলে বড্ড খ্যাঁক খ্যাঁক করবে।

যক্ষ্মা নিজের বাহুবন্ধনে আস্তে আস্তে মেয়েটিকে পিষে ফেলতে থাকে। কয়েকবার আসার পর মেয়েটিও বুঝে যায় সেই বাহু বন্ধন ছিন্ন করার ক্ষমতা আমার নেই। আমিও বারবার বলি, কোনো টিবি হাসপাতালে ভর্তি হয়ে যাও। এভাবে হবে না।

মেয়েটি হাসে- কীভাবে হবে তাহলে? আমি বাঁচব না- কিন্তু আমি মরবোও না। আবার দুজনে জন্মাব। জন্মাব তো ডাক্তারবাবু?

মেয়েটি অনেকদিন আসে না। একদিন মধ্যমগ্রাম চৌমাথার আন্ডার-পাসে ঢুকছি, সামনের একজন ভিখারিনীকে দেখে চেনা চেনা লাগল। সেই মেয়েটিই। চেহারা ভয়ানক খারাপ হয়ে গেছে। সামনে দাঁড়াতেই আমার দিকে তাকিয়ে হাসল। আদৌ চিনতে পেরেছে কিনা বুঝলাম না। যক্ষ্মা সব কিছু কেড়েছে- ঐ হাসিটুকু ছাড়া। ঐ হাসিটুকুর জন্য ওর বেঁচে থাকা দরকার। ঐ ভাবে হাসতেই বা কয়জন পারে। যে করে হোক মেয়েটাকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে। একটি সমাজসেবী সংগঠনের সদস্যদের ধরলাম।

তারপর করোনা চলে এলো। সকলে যে যার ঘরে ঢুকে গেল। কেউ আর বেরোলো না। দু-একজন যদি বেরোতো- খোঁজ নিত পাশের বাড়ির লোকেদের আজ খাবার জুটেছে কিনা, কেউ বিনা চিকিৎসায় ঘরে পড়ে আছে কিনা- পুলিশ তাঁদের ধরত। কান ধরে উঠবোস করাত। তারপর বাড়ি ফেরত পাঠাত।

এই সময় আমার আর আমার স্কুটারের হেব্বি বন্ধুত্ব হয়ে গেছিল। রোজ একবার করে বলতাম, খারাপ হবি না কিছুতেই। তুই আমার শেষ ভরসা। সে কথা রেখেছিল। একবারও খারাপ হয়নি। লকডাউনে মাইলের পর মাইল ফাঁকা রাস্তায় ছুটে চলেছে।

মেয়েটিকে আর দেখিনি। দেখলে কী বা লাভ হতো। তখন চিকিৎসা মানে কোভিড হাসপাতাল। তখন সকল ঘরে ফেরাই লং মার্চ। তখন সব বেঁচে থাকাই স্যানিটাজেশন।

বন্ধু, তুই এই লেখা পড়বি কিনা জানি না। না পড়লেই ভালো। যদি পড়িস রাগ করিস না। ঐ মেয়েটির মতো আমিও মুহূর্তে বাঁচি। এখনও বেঁচে আছি। কোনো কারণ ছাড়াই বেঁচে আছি। ছোটো খাটো মুহূর্ত নিয়েই বেঁচে আছি। সেই মুহূর্ত গুলো কখনো ভুলি না। কখনো না।

আমি কোনোদিনও মহৎ কিছু সৃষ্টি করতে পারব না। তুই আর এসব আজে বাজে লেখা পড়িস না।

PrevPreviousপরিবর্তন ও রবিঠাকুর
Nextমেরী নামের মেয়ের কথাNext
5 2 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

Memoirs of a Travel Fellow Chapter 3: Hills, Resistance and Hope: Odisha

July 8, 2025 No Comments

For me Odisha is a land of contradictions, and the story starts from a rainy day when I came to Bhawanipatna, Kalahandi, Odisha from Chattisgarh.My

গণতান্ত্রিক পথেই আমরা এতদিন স্বর তুলেছি, আগামী দিনেও তুলব, যতদিন না ন্যায়বিচার পাই

July 8, 2025 No Comments

৭ জুলাই, ২০২৫ ২০২৪ এর ৯ আগষ্ট, কলঙ্কজনক ইতিহাস রচিত হয় এই কলকাতায়,এই বাংলায়। মেডিক্যাল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে, আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসক-পি জি

Memoirs of a Travel Fellow Chapter 2: Chhattisgarh: Where Red Dust Meets Red-Green Flags

July 7, 2025 No Comments

When I first scanned the list of centres offered through the travel fellowship, one name leapt out at me: Shaheed Hospital—a Martyrs’ Hospital. There was

অভয়া আন্দোলন: রাজপথ থেকে এবার ছড়িয়ে পড়ুক আল পথে

July 7, 2025 No Comments

৫ই জুলাই

July 7, 2025 No Comments

তেরো বছর আগে এইরকমই এক বর্ষাদিনে শত শত বাঙালির হাত একটি শবদেহ স্পর্শ করে শপথ নিয়েছিল — পশ্চিমবঙ্গকে নৈরাজ্যের স্বর্গরাজ্যে পরিণত হওয়া থেকে প্রতিহত করতে

সাম্প্রতিক পোস্ট

Memoirs of a Travel Fellow Chapter 3: Hills, Resistance and Hope: Odisha

Dr. Avani Unni July 8, 2025

গণতান্ত্রিক পথেই আমরা এতদিন স্বর তুলেছি, আগামী দিনেও তুলব, যতদিন না ন্যায়বিচার পাই

Abhaya Mancha July 8, 2025

Memoirs of a Travel Fellow Chapter 2: Chhattisgarh: Where Red Dust Meets Red-Green Flags

Dr. Avani Unni July 7, 2025

অভয়া আন্দোলন: রাজপথ থেকে এবার ছড়িয়ে পড়ুক আল পথে

Abhaya Mancha July 7, 2025

৫ই জুলাই

Dr. Sukanya Bandopadhyay July 7, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

565951
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]