Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

কোইনসিডেন্স-৩ টেলিপ্যাথি

315931589_5604862126217689_7370871634812260866_n (2)
Dr. Hrishikesh Bagchi

Dr. Hrishikesh Bagchi

Associate Professor of Physiology in a government medical college
My Other Posts
  • November 19, 2022
  • 9:36 am
  • No Comments
এতদূর আমি আমার ব্যক্তিগত কোইনসিডেন্স-এর যে ক’টি উদাহরণ দিয়েছি ভালো করে লক্ষ্য করে দেখুন বেশিরভাগের সাথেই একটি জিনিস জড়িত সেটি মোবাইল বা ইন্টারনেট।
বাইরের জগতের সাথে আমাদের যত যোগাযোগ বেড়েছে ততই পাল্লা দিয়ে বেড়েছে আমাদের কোইনসিডেন্স। অনেকে বলেন কোইনসিডেন্স আদপেই একটি সাধারণ ঘটনা কারণ পৃথিবী আজ ছোট হতে হতে ক্রমেই আমাদের মুঠোর মধ্যে ধরা দিচ্ছে। আগেকার মানুষের এত কোইনসিডেন্স হত না, তাই তারা প্রতিটিকেই খুব গুরুত্ব সহকারে বিচার করত।
সমাজবিজ্ঞানী স্ট্যানলি মিলগ্রাম ১৯৯৬ সালে বলেন যে এই পৃথিবীর যে কোনো দেশের দুটো মানুষের মধ্যে মাত্র ৬ ডিগ্রির ব্যবধান আছে। তাঁর বক্তব্য নিয়ে পরে অনেক আলোচনা-সমালোচনা হয়েছে কিন্তু বিষয়টা লক্ষ্য করার মত।
আমি যখন ২০০৩ সালে পিজিতে হাউসস্টাফশিপ করতাম তখন হোস্টেলে একতলার ছোট ঘরে আমি যে রুমমেটের সাথে থাকতাম ওর নাম কৃষ্ণেন্দু। পিজি ছেড়ে চলে আসার পর ওর সাথে খুবই বিক্ষিপ্তভাবে যোগাযোগ ছিল।
বছর দুয়েক আগে আমার বড় ভায়েরা নির্ঝরদা একদিন আমাকে ফোন করে বলল, তুমি কৃষ্ণেন্দুকে চেনো? শুনলাম ওরা দুজন নাকি মুর্শিদাবাদে থাকার সময় একসাথে পড়াশুনো করত, বাল্যকালের বন্ধু। ওদের দুজনের বহুদিন পরে দেখা হওয়ায় কথায় কথায় কোনোভাবে আমার কথা ওঠায় যোগসূত্র বেরিয়ে এসেছে। আমাদের তিনজনের একত্র যোগাযোগ উদ্ধার হতে ১৯ বছর সময় লাগল।
বিষয়টা আমাকে খুবই অবাক করেছিল।
আরেকজন সমাজবিজ্ঞানী ডানকান জে ওয়াটস একটি বিখ্যাত পরীক্ষা করেন। সারা পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে বিভিন্ন কর্মসূত্রে নিয়োজিত ৬০,০০০ জন মানুষকে নির্বাচিত করেন। তাদের প্রত্যেককে বলা হয় একজন নির্দিষ্ট মানুষকে একটি ই মেল পাঠাতে। কিন্তু সেটি পাঠানোর আগে তাদের অন্য আরেকজনকে সেটি ফরোয়ার্ড করতে হবে যাকে তিনি চেনেন এবং তাকে ঠিক একইভাবে দুটি মেল পাঠাতে বলতে হবে। মেল চালাচালির পরে দেখা যায় মাত্র ৫ থেকে ৭টি ইমেল পাঠানোর পরই তা সেই নির্দিষ্ট মানুষটির কাছে পৌঁছে যাচ্ছে।
কী আশ্চর্য ব্যাপার বলুন তো?
কোইনসিডেন্সকে মোটামোটি চারভাগে ভাগ করা যায়। প্রথমটি মাইন্ড-অবজেক্ট কোইনসিডেন্স। এর একটি বিখ্যাত উদাহরণ দেয়া যাক। ২০১৬ সালের ১২ জুন আমেরিকার ফ্লোরিডার অরল্যান্ডো শহরে ওমর মাতিন নামে এক আততায়ী নাইটক্লাবে ঢুকে বেপরোয়া গুলি চালিয়ে ৪৯ জন লোককে হত্যা করে। ৫৩ জন আহত হয়। পুলিশ শেষপর্যন্ত আততায়ীকে হত্যা করে। এই ভয়ঙ্কর খবরটি পরের দিন সকল সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছিল।
পরদিন পুলিশ যখন নিহত লোকদের নাম ঘোষণা করছিলেন তখন একজন আলোকচিত্রী সেই সময় আকাশের দিকে হঠাতই উড়ে যাওয়া পাখিদের ছবি তোলেন। তিনি নিজে সেই ছবি দেখে আশ্চর্য হয়ে অনেককেই দেখান। সকলেই গোনেন। আকাশে উড়ে যাওয়া পাখিদের সংখ্যাও ছিল ৪৯। আমি ইন্টারনেট থেকে সেই ছবিটিকে নীচে দিলাম। আপনারাও দেখুন।
এখানে অবজেক্ট বা বস্তু হিসেবে দেখা গেল পাখিকে। ইয়ুং নিজেও এমন একটি ঘটনার কথা বলেছেন। তাঁর এক রুগি তাঁকে বলেছিলেন তাঁর মা যখন মারা যান তখন বাড়িতে হঠাৎ করে কিছু পাখি এসে পড়ে। তাঁর ঠাকুমা যখন মারা যান তখন যেদিন তাঁকে সমাহিত করা হয় তাঁর কফিনের ওপরে কিছু পাখি এসে বসে। এই কোইনসিডেন্স তাঁকে খুব বিব্রত করত।
তাঁর স্বামী একবার অসুস্থ হওয়ায় তাঁকে হাসপাতাল থেকে দেখিয়ে ফিরছেন। ডাক্তারবাবু পরীক্ষা করে বলেছেন ভয়ের একেবারেই কিছু নেই সবই নর্ম্যাল। তিনি তাঁর স্বামীকে নিয়ে যখন বাড়িতে ফিরছেন তখন দেখেন বাড়ির ছাদের কার্নিসে বেশ কয়েকটি পাখি বসে আছে। ঠিক সেই মুহূর্তে তাঁর স্বামী মাটিতে লুটিয়ে পড়েন ও তাঁর মৃত্যু হয়।
দ্বিতীয় যে কোইনসিডেন্স তাকে বলা যায় মাইন্ড-মাইন্ড কোইনসিডেন্স। দুটি সমমনস্ক বা সংযুক্ত মানুষ তাঁদের নিবিড় চিন্তায় কখনও একজনের সাথে আরেকজনের মনের খবর পেয়ে যান। আমরা খুব সাধারণভাবে একে ‘টেলিপ্যাথি’ বলে থাকি। এও একধরণের ‘ই পি এস’ বা ‘এক্সট্রা সেনসরি পার্সেপশন’। এটি খুব আলোচিত ঘটনা কিন্তু অন্য কিছুর মতই বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণ করা অসম্ভব।
মনোজাইগোটিক যমজ মানে যারা মায়ের একটি ডিম্বাণু থেকে তৈরি হয়েছে তাদের মধ্যে এর হার অত্যন্ত বেশি। এদের নিয়ে কাজও হয়েছে অনেক। তাদের প্রশ্ন করে জানা গেছে একজন অসুস্থ হলে আরেকজনও কষ্ট ভোগ করে। তারা অনেকসময় একইরকম স্বপ্ন দেখে। একজনের ফোন আসার আগে অন্যজন নির্ভুলভাবে বুঝতে পারে। একজন বিপন্ন হলে আরেকজন অস্বাভাবিক বোধ করে। এমনকি দেখা গেছে দুজন পরীক্ষা দিলে কখনও তারা একই প্রশ্নের উত্তর একই শব্দ-বাক্যের মাধ্যমে দিয়েছে। সবার যে এমনটাই হয় তা নয়। তবে এই ঘটনাগুলো ঘটার হার তাদের মধ্যে অত্যন্ত বেশি।
মালদার কোয়ার্টারে আমার ঘরের পাশেই ফরেনসিকের হেড ডক্টর অলক মজুমদার থাকেন। তাঁর সাথে টেলিপ্যাথি নিয়ে কথা হচ্ছিল। এই প্রসঙ্গে তিনি নিজের জীবনের একটি আশ্চর্য ঘটনার কথা আমাকে বলেন। অলকদা তখন কলকাতার ফ্ল্যাটে একা আছেন। অনেক বছর আগের কথা। বৌদি তাঁর সাতমাসের ছেলেকে নিয়ে গ্রামে নিজের বাড়িতে গেছেন। দাদা তাড়াতাড়ি শুয়ে পড়েছেন। রাত এগারোটা হবে। ঘুমিয়ে ঘুমিয়েই হঠাৎ ফোন ডায়াল করে তিনি গ্রামের বাড়িতে বউদিকে ফোন করেন।
ওপারে গ্রামে রাত এগারোটা মানে গভীর রাত। বৌদি কিন্তু সঙ্গে সঙ্গেই ফোন তুলে বলেন, তুমি ফোন করলে ভালোই হল। ছেলের হঠাত করেই খুব জ্বর। আমিও এখুনি ভাবছিলাম তোমাকে ফোন করব। ফোনে বউদির গলা শুনেই দাদার ঘুম ভেঙে যায়।
অলকদা বললেন, আজও এই ব্যাপারটা তার কাছে রহস্যময় সেদিন রাতে ঘুমের ঘোরে কিভাবে তিনি ফোনের নম্বর নির্ভুলভাবে ডায়াল করেছিলেন।
অচেতন মন তো কিছুই হারায় না। ফোন নম্বরও না। ঘুমের ঘোরে সেই অচেতন মনই সেদিন তাঁকে তাঁর ছেলের কাছে পৌঁছে দিয়েছিল। এ এক আশ্চর্য টেলিপ্যাথি।
আফ্রিকার কালাহারির বুশম্যানরা যখন তাদের একদল শিকারে যায় আরেকদল বাড়িতে বাচ্চাদের দেখাশোনা করে। আফ্রিকায় শিকার মেলা খুব কঠিন। একটি দল বহু মাইল দূরে শিকার করলে বাড়িতে যাঁরা আছেন তাঁরা অন্যদের এই বলে আশ্বস্ত করেন যে শিকার ধরা হয়েছে। ওরা আর কয়েকঘন্টার মধ্যেই ফিরে আসবে। যেন এইমাত্র মোবাইলে তাদের সাথে কথা হলো। ইয়ুং বলেছেন এগুলো সব আর্কিটাইপাল সার্ভাইভাল স্কিল। যেগুলো আধুনিক মানুষের আগে বহু বহু বছর ধরে আদিম জনজাতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে। ফ্রয়েড তার সহকর্মী ইয়ুং-এর ‘অকাল্ট’ নিয়ে গবেষণাকে সমালোচনা করলেও একথা মেনে নিয়েছিলেন যে টেলিপ্যাথি হল ‘কার্নেল অফ ট্রুথ’।
সামুদ্রিক উপকূলের এক ধরণের বানরদের মধ্যে একটিকে শেখানো হয় যে মাটিতে পড়ে থাকা ফলকে যদি ধুয়ে খাওয়া যায় তবে তার স্বাদ আরো বেশি। তখন দেখা যায় ওই এলাকার সব বানররাই ফল ধুয়ে খেতে শুরু করেছে। যাঁরা কুকুর বিড়াল বা অন্য প্রাণী পোষেন তাঁরা বিশ্বাস করেন তাঁদের পোষ্যরা তাঁদের মনের কথা বুঝতে পারে। ঘোড়ায় চড়া শিখতে হলে সবার আগে ঘোড়ার মন বুঝতে হয়। ওটি শিখতেই সবচেয়ে বেশি সময় লাগে। না হয় সেই ঘোড়া কিছুতেই আপনাকে পিঠে তুলবে না। গোয়েচালা ট্রেকিং-এ গিয়ে কিশোরী দিব্যা আমাকে এই কথা বলেছিল।
ভূমিকম্পের মত প্রাকৃতিক দুর্যোগ কুকুরেরা যেভাবে আগে থেকেই ইঙ্গিত দিতে পারে তা আধুনিক উন্নত যন্ত্রপাতিও পারে না। চিন-জাপানের প্রায় প্রতিটি মানুষ এই কথা বিশ্বাস করেন।
আমার বড় জেঠিমা যেদিন মারা যান সেদিন রাতে হঠাত আমি বুকে চাপ হওয়ায় একটা নাগাদ ঘুম ভেঙে উঠে বসি। সেদিন বিকেলেই জেঠিমাকে আমি হাসপাতালে দেখে এসেছিলাম। সকালে শুনি উনি ঠিক সেই সময়েই রাতে মারা যান।
আরেক ধরনের কোইনসিডেন্স আছে যাকে বলা হয় অবজেক্ট-অবজেক্ট কোইনসিডেন্স। সপ্তদশ শতকে নিউটন ও লেইবনিজ প্রায় একই সময় সম্পূর্ণ আলাদাভাবে ক্যালকুলাস আবিষ্কার করেন। অষ্টাদশ শতকে শিলি, প্রিস্টলি, ল্যাভইসিয়ার আলাদাভাবে একইসাথে অক্সিজেন আবিষ্কার করেন। ঊনবিংশ শতকে ডারউইন ও ওয়ালেস একই সাথে বিবর্তনবাদ প্রকাশ করেন।
এই প্রসঙ্গে আরেকটি বহু উল্লিখিত উদাহরণ আছে। আমেরিকা ও ইংলন্ডে প্রায় একই সময়ে দুজন কার্টুনিস্ট ‘ডেনিস দ্য মেনেস’ এই একই নামে বিখ্যাত কার্টুনের চরিত্রটিকে প্রকাশ করেন। একে অপরের বিরুদ্ধে প্ল্যাজিয়ারিজমের মামলা করলেও দেখা যায় যে সত্যিই তারা সম্পূর্ণ অচেতন অবস্থাতেই এই আশ্চর্য কোইনসিডেন্সটি ঘটিয়ে ফেলেছেন।
নম্বরের ক্ষেত্রেও খুব সমাপতন ঘটে। লক্ষ্য করে দেখবেন অনেকসময়ই আমরা এমন সময় ঘড়ির দিকে তাকাচ্ছি যখন ১১.১, ১১.১১, ১০.১০, ২.২২, ৩.৩৩ এই সময়গুলো দেখাচ্ছে।
কোন এক অলৌকিকতা যাকে বোঝা যায় না, ব্যাখ্যাও করা যায় না। শুধুমাত্র উপলব্ধি করা যায় আমাদের পাশে পাশে আমাদের সাথে সাথে প্রতিনিয়ত হেঁটে চলেছে। ভোরের কাক কার্তিকের নবান্নে কাঁঠাল ছায়ায় কুয়াশায় ভেসে আসে। সোনার রোদ নিভে যায়। সুপুরির সারি আঁধারে যায় ডুবে। আমরা বেশিরভাগ সময় তার অস্তিত্ব নিয়ে অসচেতন থাকলেও কখনো কখনো সে আমাদের দরজায় কড়া নেড়ে যায়।বলে, অবনী বাড়ি আছো?
(চলবে)
PrevPreviousমানসিক ওষুধ শুরু করলেই সারাজীবন খেতে হবে???
NextমাটিNext
1 1 vote
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

প্রাপ্তি – ৪র্থ কিস্তি

October 1, 2023 No Comments

~বারো~ গ্রামের লোকের সঙ্গে দেখা হওয়ার পর থেকে পরাগব্রত ওরফে নাড়ুগোপাল উৎকণ্ঠিত থাকে। যত দিন যায় তত উৎকণ্ঠা বাড়ে বই কমে না। শেষে আর থাকতে

চিকিৎসকের স্বর্গে-১

October 1, 2023 No Comments

অসিতবাবু চেম্বারে রোগী দেখিতে দেখিতে বুকের বামদিকে হঠাৎ তীব্র ব্যথা অনুভব করিলেন। তিনি স্বীয় অভিজ্ঞতা হইতে বুঝিলেন, সময় আর বিশেষ নাই। ডাক আসিয়াছে। এই মুহূর্তে

দীপ জ্বেলে যাও ১৫

October 1, 2023 No Comments

(১৫) ১৯৮৩ সাল। মধ্য রাতের কলকাতা উত্তাল হয়ে উঠল কয়েকশো তরুণ চিকিৎসক, নার্স ও চিকিৎসা কর্মীদের স্লোগানে স্লোগানে। শুভব্রতও হাঁটছে এ মিছিলে। মাঝ রাতে রাজ্যপাল

দু’রকমের রেডিওলজিস্ট

September 30, 2023 No Comments

মোটামুটি আমাদের সময় থেকে, বা তার একটু আগে – অর্থাৎ যেসময় সিটি স্ক্যান মেশিন আশেপাশে দেখা যেতে শুরু করল, এবং মূলত সেকারণে রেডিওলজি ব্যাপারটা বেশ

Learning CPR on Restart A Heart Day

September 30, 2023 No Comments

Prepared by CPR Global Team, McMaster University.

সাম্প্রতিক পোস্ট

প্রাপ্তি – ৪র্থ কিস্তি

Dr. Aniruddha Deb October 1, 2023

চিকিৎসকের স্বর্গে-১

Dr. Chinmay Nath October 1, 2023

দীপ জ্বেলে যাও ১৫

Rumjhum Bhattacharya October 1, 2023

দু’রকমের রেডিওলজিস্ট

Dr. Bishan Basu September 30, 2023

Learning CPR on Restart A Heart Day

Dr. Tapas Kumar Mondal September 30, 2023

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

452666
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]