Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

গণতন্ত্র। অন্যরকম। ব্যতিক্রম। বিশেষরকম।

FB_IMG_1590664769668
Dr. Mayuri Mitra

Dr. Mayuri Mitra

Special Educator for Hearing Impaired, writer, drama director & critic
My Other Posts
  • May 31, 2020
  • 6:21 am
  • 2 Comments

রকম ১– ঠাণ্ডা দেশের পাখিরা শীত খুব বেশি বোধ হলে গরমের দেশে উড়ে উড়ে আসে| মূলত খাদ্য এবং শরীরকে আরাম দেয়ার জন্য| হাজার হাজার মাইল উড়ে আসে তারা| ডানায় শ্রমের ঘাম ঝরে কিনা হাত দিয়ে না ছুঁলেও বুঝি– নিশ্চয় ঝরে| এইসব পাখিদের বলে পরিযায়ী| দেশের শ্রমিক দেশে কাজ না পেয়ে ভিন দেশে ছোটে– নিজের এবং পরিবারের খাদ্যসংগ্রহে| যে দেশে তারা যায় সেখানকার কলকারখানায় দেয় তাদের শ্রম ও মেধা| তাদের ঘাম চোখে দেখি| তারা পরিযায়ী শ্রমিক| বেশ ঠিক আছে| কোনো অসুবিধে নেই|

যাঁদের শ্রমে দেশের উন্নতি তাঁদের নামের আগে পশুপাখির বিশেষণ বসাতে নাই বা কাঁপল চোখের পাতা| কারণ শুরুতেই লেখা– এ এক অন্যরকম গণতন্ত্র!

কিন্তু একটা বিষয় এই অন্যরকম গণতন্ত্রীরও মানতে অসুবিধে হচ্ছে| যে সব উচ্চবিত্ত ভারতীয় সন্তান দেশের পয়সায় বিদ্যে হাঁকিয়ে প্রচুর টাকা রোজগারের ধান্দায় বিদেশে যান এবং মাঝে মাঝে নিজের পাহাড় সাগরে ঘেরা ঘরবাড়ি কিংবা নিজের রান্না করা কিছু আজব খাদ্যের ছবি দিয়ে যান লাগাতার তাঁদের “পরিযায়ী শ্রমিক” বলা হচ্ছে না কেন? বা আমাদের বর্তমানে so called পরিযায়ী শ্রমিকের থেকে আলাদা করা হচ্ছে কেন? তাঁরাও তো অন্যজায়গায় গিয়ে শ্রম ও মেধা লাগিয়ে পয়সা রোজগার করছেন–

ওহ! এইবার বুঝতে পেরেছি| এত গাধা না আমি? অনাবাসী ভারতীয় তো আর কেবল দুমুঠো খাবারের জন্য অন্য দেশে যাচ্ছেন না! তাঁরা যাচ্ছেন ফাটাফাটি সব রেজাল্ট নিয়ে এবং প্রচুর প্রচুর উদ্বৃত্ত অর্থ এবং নিজের পরিবারের স্বাস্থ্যনিরাপত্তার জন্য! যদিও বেশিরভাগই ওই প্রচুরের খুব সামান্যই খরচ করেন স্বদেশের দুর্যোগে তবু তাঁরা কেন পরিযায়ী শ্রমিক হতে যাবেন? মরণ! না না তাঁরা সম্মানিত অতিথি~ কর্মস্থলে রোগ বাঁধিয়ে তাঁরা ঠিকসময়ে, চাই কি বিনা ভাড়ায় প্লেনে চেপে আসবেন|

তাহলে দাঁড়াল কী? পরিযায়ী হল পাখি আর আমাদের “ঠিক করে রাখা শ্রমিকরা”| কোন শ্রমিক?– যাঁদের কেবল শ্রম আছে কিন্তু মেধা নেই –এরকমটা ঠিক করে রেখেছি আমরা| এক একটা হঠাৎ বিগড়ানো মেশিন বা কাঠের ভাঙা জানলা মেরামতিতে একজন শ্রমজীবীর ব্যক্তিগত ও তাৎক্ষণিক মেধা যে কতটা কার্যকরী হয় থিয়েটারের সেট নির্মাণে কিংবা জীবনের বহু বিপদের ক্ষেত্রে খেয়াল করলেও এখন মনে রাখতে বয়েই গেছে আমার!

এখন আমরা কেবল ভাগাভাগি করব| বিলাতফেরত সুটমুট পরা স্লাইট করে দামী গন্ধ মাখা আইসক্রিমকর্মী কিংবা শুঁটকিমাছ বিক্রেতা আবার সেখানকার ডাক্তার ইনজিনিযার একযোগে হবেন সম্মানীয় অতিথি আর দেশের কারখানা সচল রাখা শ্রমজীবী হবেন পরিযায়ী|

আরে কীসের ভাগাভাগি হচ্ছে ভাই? শ্রম না মেধার? অর্থ অনর্থের? নাকি অন্নদাতা আর অন্নছাড়াদের? লক্ষীছাড়ার মত অন্নছাড়া! তাদেরই বিশেষণ তো আপনাদের এই “পরিযায়ী”? আরে ভাগাভাগির exact নিরিখটা তো বলবেন? নাকী নিজেরাই জানেন না!

পাখি আর ভারতীয় শ্রমিক| প্রথম পরিযায়ীও ফিরবে হাজার হাজার মাইল| তবে সে রাজার মত| স্বাধীন চিত্তে| খেয়ে পেটমোটা করে নিজের ডানায় ভর দিয়ে| উড়তে উড়তে নাকি ফের মেদও কমে তাদের!

আর এই দ্বিতীয় পরিযায়ীর তো মেদই নেই| হাড়ে চটকানো পেট| ডানা কাটা| তারা ফেরে ছাগল কিংবা গরু হয়ে| ঘরে থাকো বলে রোগের ভয়টা দেখালেন অথচ ফেরার পথ রাখলেন না| গরুর দল দৌড়োলো| দুপায়ে| মাঠ নদী পেরিয়ে| লাইনের ধারে খেল, ঘুমোল আর মরে গেল| মরার ভয়ের যুক্তি খুঁজতে ব্যস্ত হলেন– কেন গেলি তোরা লাইনের ধারে? বলি — সুরম্য প্রাসাদ কিংবা ভোজনপাত্র সাজিয়ে রেখেছিলেন নাকি কাকারা?– যেখানে ঘটতে পারত তাদের Beauty Death?– শ্রমিকের কাব্যময় মৃত্যু!

এবার আমাদের দ্বারা বিশেষভাবে ভূষিত পরিযায়ীগুলোর বুদ্ধিমান হওয়ার পালা! যদি ধরে ফেলে তারা– শ্রম ও মেধাকে একপিঁড়িতে বসানোর তীব্র অনীহা– মেধাকে খানিক বেশি জৌলুসে ভরানো এবং অর্থবানকে অগ্রে রেখে চলাটাই এই ভাগাভাগির একমাত্র প্রেক্ষিত? যদি বুঝে যায় বাকি সব কটা পেশার লোকদের লকডাউনে রেখে কেবল তাদেরই রোগগ্রস্ত করে ছাড়া হল? Better to say– রোগগ্রস্ত হওয়ার যথেষ্ট ফাউ টাইম পেল তারা! ভাগে বিব্রত হতে হতে এবার যদি একযোগে কেবল নিজের স্বার্থ বুঝতে শুরু করে তারা, ভদ্রলোকের আশ্বাসের ভরসা ছেড়ে প্রবল রাজশক্তির বিরুদ্ধে যদি খেপে ওঠে–? কিংবা ধরুন কুয়ো নয়– কুপিয়ে কুপিয়ে একটা বড় খাদ বানালো তারপর সবকটা তাতে ঝাঁপ মেরে মরল! আজ দেখলাম অবোধ শিশু করোনায় মৃত মায়ের শরীরের চাদর তুলে বারবার মার মুখ দেখছে| বড় হয়ে ওই শিশু যদি ভারসাম্য হারিয়ে নিখুঁত এক খুনি তৈরি হয়? তখন? তখন? –পারবেন তো অনাবাসী বা দিশি মেধাবীদের দিয়ে অর্থনীতি সামাল দিতে? তারা তো একদিন সুন্দরবন টহল মারবে আর সাইডে গিয়ে রুমাল দিয়ে নাক চাপবে| নৌকাটা চালাবে কে রোজ রোজ মাছপচা ভূতগন্ধ কালো জলে?

এই শুনুন না– রামায়ণের জটায়ু কিংবা পুরানের গল্পের পাখিগুলো কিন্তু খুব বুদ্ধিমান| শ্রমিককে পাখির বসন পশুর ভূষণ দেয়ার আগে নিদেনপক্ষে ঈশপের ধুরন্ধর পশুপাখির গপ্পগুলো পড়ুন রে বাবা!

থামব না| দ্বিতীয় ‘রকম’ লিখব– যখন ইচ্ছে হবে তখনই|

PrevPreviousবিন্দাস–গজুরাম
Nextবাগমারি খালপাড় এলাকায় রেশন বিলিNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
2 Comments
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
Pratim Bayal
Pratim Bayal
5 years ago

Right point. Income inequality and all sorts of inequality is increasing in our country. Classification is increasing.

0
Reply
Bhaskar Chakrabarti
Bhaskar Chakrabarti
5 years ago

Sad situation in the country.

0
Reply

সম্পর্কিত পোস্ট

আমাদের পয়সায় সুপ্রিমে পাড়বে সে ডিম

November 16, 2025 1 Comment

★ আমাদের পয়সায় সুপ্রিমে পাড়বে সে ডিম। আইন? সে তো প্রতারণা। কার্নিশে গড়াচ্ছে হিম। জাগল চন্দ্রচূড়। ফণা জেগে ওঠে সুওমোটো। মেয়ে খুন হয়ে যায়। হাড়হিম

পাঠ্যপুস্তক যখন ইতিহাস বিকৃতির হাতিয়ার

November 16, 2025 No Comments

সম্প্রতি এনসিইআরটি (ন্যাশানাল কাউন্সিল অফ এডুকেশানাল রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেনিং) প্রকাশিত অষ্টম শ্রেণির ইতিহাস বই নিয়ে তথ্য বিকৃতি ও একটি বিশেষ মতাদর্শের ইস্তেহার বানানোর অভিযোগ উঠেছে।এই

আহমদ রফিক: নিভে গেল বাঙালি-বিবেকের উজ্জ্বল প্রদীপ!

November 16, 2025 No Comments

জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯, ব্রাহ্মণবাড়িয়া। মৃত্যু: ০২ অক্টোবর ২০২৫, ঢাকা। রফিকদার সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ পরিচয় একত্রিশ বছর আগে (১৯৯৪)। ‘বাবরি মসজিদ’ ধ্বংসের পরবর্তী সময়ে কলকাতায়

বাঙালি দেখেও শেখে না, ঠেকেও শেখে না

November 15, 2025 No Comments

চন্দ্রধর দাসকে আপনারা চিনবেন না। অবশ্য কেউ কেউ চিনতেও পারেন, যারা অসমের ডিটেনশন ক্যাম্পে ছুঁড়ে ফেলা তথাকথিত ‘বিদেশি’দের নিয়ে পড়াশোনা করেছেন, সম্পূর্ণ নিরপরাধ হওয়া সত্ত্বেও

এই সময়ের আরভ, আতিশীরা এবং স্নোপ্লাউ সিনড্রোম।

November 15, 2025 3 Comments

এক সময় পরিবার পরিকল্পনা দপ্তরের খুব জনপ্রিয় একটা শ্লোগান ছিল – ছোট পরিবার, সুখী পরিবার। ভারতবর্ষের বিপুল জনসংখ্যার কথা মাথায় রেখে পরিবার সীমিতকরণে প্রোৎসাহিত করতেই

সাম্প্রতিক পোস্ট

আমাদের পয়সায় সুপ্রিমে পাড়বে সে ডিম

Dr. Arunachal Datta Choudhury November 16, 2025

পাঠ্যপুস্তক যখন ইতিহাস বিকৃতির হাতিয়ার

Suman Kalyan Moulick November 16, 2025

আহমদ রফিক: নিভে গেল বাঙালি-বিবেকের উজ্জ্বল প্রদীপ!

Dipak Piplai November 16, 2025

বাঙালি দেখেও শেখে না, ঠেকেও শেখে না

Dr. Sarmistha Roy November 15, 2025

এই সময়ের আরভ, আতিশীরা এবং স্নোপ্লাউ সিনড্রোম।

Somnath Mukhopadhyay November 15, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

590534
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]