হারায় নাকো কভু
আজ বুকে ধূপের গন্ধ ভরে দিল এক মহাধনী ভিখারী মানুষ৷ আজ পনের বছর ধরে তাঁকে দেখি আমি৷ দুপা কাটা গেছে কোন জন্মে৷ একটি মানুষ টানা
আজ বুকে ধূপের গন্ধ ভরে দিল এক মহাধনী ভিখারী মানুষ৷ আজ পনের বছর ধরে তাঁকে দেখি আমি৷ দুপা কাটা গেছে কোন জন্মে৷ একটি মানুষ টানা
প্রায় মাঝরাত্তিরে মরতে বসল বুড়িটা৷ বুক ধড়ফড়িয়ে নাড়ি চড়চড়িয়ে একেবারে হদ্দমদ্দ মরতে লাগল মাঝলা বুড়ি৷ পূর্ণ বুড়ি হবার ঠিক আগের বয়স মাঝলার৷ আর কদিন বাদে
কোভিড পৃথিবীতে নেই তখন| জীবিকা হারানোর প্রশ্ন ও সমস্যা এমন করে শরীর মনকে পাক দিয়ে ধরেনি| সেসময় কিছুদিন ধরে দুটি মুসলিম কিশোরীর সাথে বেশ বন্ধুভাব
তিরিশ পঁয়ত্রিশ বছর আগের কথা| তখনো differently abled বাচ্চাদের special education বা বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যাপারটি দেশে ততো চালু হয়নি| মানে থিওরি চালু হলেও সাধারণ মানুষের
— অনেকটা সেই চলতে ফিরতে ছুটছাট আরশিতে নিজেকে দেখে নেয়া যেন| পাঠ্যবিষয় বা গপসপ যাই হোক না কেন– শিশুর হৃদয়ে তার আসাযাওয়াটা এমনই স্বাভাবিক ভাবে
থালা ভরে ফুলফল সাজিয়ে দক্ষিণেশ্বর থেকে নদীপথে বেলুড় মঠ যেতেন আমার ঠাকুরদা অশোক মিত্র| ঈশ্বর সম্বন্ধে যদিও আমার নাক কোঁচকানি সেই ছেলেবেলা থেকেই, তবুও কেন
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্বদেশ চিন্তায় আধারিত নাটক। অভিনয়ে অমর চট্টোপাধ্যায় ও ময়ূরী মিত্র।
আমার স্কুলে একটি ভীষণ দুর্দান্ত আর ভীষণ মিষ্টি বাচ্চার গল্প বলি আজ| ডাক্তারি পরিভাষায় সে হলো ডাউন সিনড্রোম ও intellectually challenged বাচ্চা| ভাবগতিক দেখে অবশ্য
চিরকালই মনে হয়েছে, আমার দেশের মানুষগুলো ভালো| বড্ড সহজ সব মানুষ| নেতার দল ফালতু খোঁচা মারাটা বন্ধ করলে নিজেও ভালো থাকতে পারতাম| পাশের লোকটাকেও আহ্লাদে
প্রেমাঙ্কুর আতর্থীর গল্প। ডা ময়ূরী মিত্রের পাঠ।
রেভারেন্ড লাল বিহারী দে-র ‘ফোক টেলস অফ বেঙ্গল’-এর অনুবাদ করেছিলেন লীলা মজুমদার। সেখান থেকে একটি গল্প পড়ে শোনালেন ডা ময়ূরী মিত্র।
একবছর আগে সারাদিন বড় শ্রম হয়েছে| সন্ধ্যে শেষে ফিরছিলাম দমদম স্টেশন দিয়ে| রেলস্টেশনের বাজারে শীতের ফল ফুল থরে থরে সাজানো| বিক্রেতারা দাম হাঁকছে| ক্রেতারা চেঁচাচ্ছে|
আজ বুকে ধূপের গন্ধ ভরে দিল এক মহাধনী ভিখারী মানুষ৷ আজ পনের বছর ধরে তাঁকে দেখি আমি৷ দুপা কাটা গেছে কোন জন্মে৷ একটি মানুষ টানা
প্রায় মাঝরাত্তিরে মরতে বসল বুড়িটা৷ বুক ধড়ফড়িয়ে নাড়ি চড়চড়িয়ে একেবারে হদ্দমদ্দ মরতে লাগল মাঝলা বুড়ি৷ পূর্ণ বুড়ি হবার ঠিক আগের বয়স মাঝলার৷ আর কদিন বাদে
কোভিড পৃথিবীতে নেই তখন| জীবিকা হারানোর প্রশ্ন ও সমস্যা এমন করে শরীর মনকে পাক দিয়ে ধরেনি| সেসময় কিছুদিন ধরে দুটি মুসলিম কিশোরীর সাথে বেশ বন্ধুভাব
তিরিশ পঁয়ত্রিশ বছর আগের কথা| তখনো differently abled বাচ্চাদের special education বা বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যাপারটি দেশে ততো চালু হয়নি| মানে থিওরি চালু হলেও সাধারণ মানুষের
— অনেকটা সেই চলতে ফিরতে ছুটছাট আরশিতে নিজেকে দেখে নেয়া যেন| পাঠ্যবিষয় বা গপসপ যাই হোক না কেন– শিশুর হৃদয়ে তার আসাযাওয়াটা এমনই স্বাভাবিক ভাবে
থালা ভরে ফুলফল সাজিয়ে দক্ষিণেশ্বর থেকে নদীপথে বেলুড় মঠ যেতেন আমার ঠাকুরদা অশোক মিত্র| ঈশ্বর সম্বন্ধে যদিও আমার নাক কোঁচকানি সেই ছেলেবেলা থেকেই, তবুও কেন
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্বদেশ চিন্তায় আধারিত নাটক। অভিনয়ে অমর চট্টোপাধ্যায় ও ময়ূরী মিত্র।
আমার স্কুলে একটি ভীষণ দুর্দান্ত আর ভীষণ মিষ্টি বাচ্চার গল্প বলি আজ| ডাক্তারি পরিভাষায় সে হলো ডাউন সিনড্রোম ও intellectually challenged বাচ্চা| ভাবগতিক দেখে অবশ্য
চিরকালই মনে হয়েছে, আমার দেশের মানুষগুলো ভালো| বড্ড সহজ সব মানুষ| নেতার দল ফালতু খোঁচা মারাটা বন্ধ করলে নিজেও ভালো থাকতে পারতাম| পাশের লোকটাকেও আহ্লাদে
প্রেমাঙ্কুর আতর্থীর গল্প। ডা ময়ূরী মিত্রের পাঠ।
রেভারেন্ড লাল বিহারী দে-র ‘ফোক টেলস অফ বেঙ্গল’-এর অনুবাদ করেছিলেন লীলা মজুমদার। সেখান থেকে একটি গল্প পড়ে শোনালেন ডা ময়ূরী মিত্র।
একবছর আগে সারাদিন বড় শ্রম হয়েছে| সন্ধ্যে শেষে ফিরছিলাম দমদম স্টেশন দিয়ে| রেলস্টেশনের বাজারে শীতের ফল ফুল থরে থরে সাজানো| বিক্রেতারা দাম হাঁকছে| ক্রেতারা চেঁচাচ্ছে|
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে