An Initiative of Swasthyer Britto society

  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close

হেমন্ত

IMG-20200310-WA0014
Dr. Chinmay Nath

Dr. Chinmay Nath

Orthopedic Surgeon
My Other Posts
  • March 11, 2020
  • 8:30 am
  • 8 Comments

শরতের শেষে খুব অল্প দিনের জন্য কুয়াশায় মোড়া হেমন্ত আসে। পাখীর পালকের মত হাল্কা, পাতা ঝরার দিনগুলো দ্রুত শেষ হয়ে যায়। এসে যায় দুঃসহ শীত।

এরকম এক হেমন্তের সকালে চা-জলখাবার খেয়ে হোষ্টেলের বারান্দায় হাল্কা রোদে পিঠ দিয়ে কম্যুনিটি মেডিসিন পড়ছি। কম্যুনিটি মেডিসিনের তখন ছিল একটাই বই-‘পার্ক এ্যান্ড পার্ক’। ডাক্তারী ছাত্র মাত্রই জানেন, সে অতি বিষম বস্তু। হোষ্টেলে কারো অনিদ্রা রোগ হলে তাকে  ‘পার্ক এ্যান্ড পার্ক’ পড়ার নিদান দেওয়া হত। সামনেই পোষ্ট গ্র্যাজুয়েট এন্ট্রান্স পরীক্ষা। লোকে বলে নাকি জগতের কঠিনতম পরীক্ষা। রোদে বসে পড়ছি, বা বলা ভালো ঝিমোচ্ছি- এমন সময় একটা ফোন এলো। তখন হাতে হাতে ফোনের এত রমরমা ছিল না। একটাই ভারী কালো তারওলা টেলিফোন, শালগ্রাম শিলার মত বারান্দার মাঝখানে অধিষ্ঠিত। ফোনটা এল এবং গোটা হোষ্টেলে হইচই, দৌড়োদৌড়ি শুরু হল। মেন হোষ্টেলে কোন ছাত্র নাকি ছাদ থেকে ঝাঁপ দিয়েছে। পাঁচ তলা থেকে পড়লে বাঁচার সম্ভাবনা কম, কিন্তু এখনো বেঁচে আছে। এমার্জেন্সি বিভাগে নিয়ে গেছে। তারপর কানাঘুষোয় শুনলাম ও নাকি আমাদের হেমন্ত। পাজামার উপর হাতের কাছে পাওয়া শার্ট গলিয়ে নিয়ে, কার একটা হাওয়াই চপ্পল পরে দৌড়লাম। ইডেন বিল্ডিং থেকে নেমেই দেখি নিউরোসার্জেন ডাঃ অঞ্জন ভট্টাচার্য্য। বিধান সরণীর বাড়ি থেকে রোজকার মত হেঁটে কুমার্স ক্যান্টিনে চা খেয়ে ডিপার্টমেন্টের দিকে চলেছেন। স্যারের ইন্টার্ন ছিলাম। চিনতেন। স্পাইন নিয়ে আমার ইন্টারেস্ট ছিল বলে আরো।
‘কি হয়েছে রে? কোথায় দৌড়চ্ছিস?’

‘একজন ষ্টুডেন্ট মেন হোষ্টেলের ছাদ থেকে ঝাঁপ দিয়েছে। শিগগির চলুন স্যার।’ আমার মন বলল নিউরোসার্জেনকে এক্ষুনি দরকার হবে।

‘চল।’ উনিই আমায় টানতে টানতে নিয়ে চললেন।
অত্যন্ত ছাত্রদরদী ছিলেন।

‘ছিলেন’, কারন এই ঘটনার বছর খানেক পরেই ঘুমের মধ্যে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বছর চল্লিশেক বয়সে পরপারে চলে যান তিনি।

ক্যাজুয়ালটি ব্লক লোকে লোকারণ্য। অঞ্জন ভট্টাচার্য্য স্যারের সাথেই দোতলায় উঠলাম। হেমন্ত রক্তাক্ত, অপারেশন থিয়েটারের ভেতরে। স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ। এসব ক্ষেত্রে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে চোট লাগতে পারে।  মাথায়, এবং বিশেষতঃ ঘাড়ে চোট লাগলে শ্বাস বন্ধ হয়ে যায়। গলায় টিউব লাগিয়ে অ্যানাস্থেশিয়া মেশিন দিয়ে কৃত্রিম ভাবে শ্বাস চালু রাখা হয়েছে। কিছু সময় এভাবে চলতে পারে। কিন্তু বেশীক্ষন এভাবে রাখা যাবে না। মেডিক্যাল কলেজে তখন কার্ডিওথোরাসিক ছাড়া কোথাও আই টি ইউ নেই। ভেন্টিলেটর তো দূর অস্ত। সিটি স্ক্যান বা এম আর আই মেশিনও নেই। দুটোই তক্ষুণি দরকার।

তাই প্রাথমিক চিকিৎসার পরে ঠিক হল যে, হেমন্তকে পিজি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হবে। শেষ চেষ্টা। কিন্তু যাবে কিভাবে? অ্যানাস্থেশিয়া মেশিন তো আর নিয়ে যাওয়া যাবে না!

কেউ কেউ বলল, একটু খানি তো পথ। অ্যাম্বু ব্যাগ টিপতে টিপতে কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাস জারি রেখে নিয়ে মেতে হবে। কিন্তু এই ঝুঁকি কে নেবে? মাঝরাস্তায় শ্বাস বন্ধ হয়ে যেতে পারে। অঞ্জন স্যার আমার দিকে তাকালেন। আমার মন বলল, ‘দেখিই না একবার, যা হওয়ার হবে। একটা চেষ্টা তো করি’। কাছেই ছিল দ্বৈপায়ন । ওকে বললাম, ‘চল যাই’।

দুজনে বসলাম অ্যাম্বুলেন্সে। হেমন্ত-র মাথা আমার কোলের কাছে। আমার হাতে অ্যাম্বুব্যাগ। অ্যানাস্থেটিষ্ট দাদা যেভাবে দেখিয়ে দিয়েছে, সেভাবে প্রাণপণে টিপে চলেছি। গ্রীন করিডোর ছিল না তখন। দ্বৈপায়ন ন্যাভিগেটর হয়ে কয়েক মিনিটে পৌঁছে দিয়েছিল পিজি হাসপাতালে। হেমন্তকে আই সি ইউ-তে ভর্তি করে ফিরে এলাম। আই সি ইউ-এর ডাক্তার বাবু গম্ভীর। বললেন, ‘আশা বিশেষ নেই’। ভাবলাম,’তবু যদি মিরাকল্ হয়’।

হেমন্ত ডাক্তারি পড়তে এসেছিল সুন্দরবনের গহীন গ্রাম থেকে। হতদরিদ্র ঘরের চুড়ান্ত মেধাবী ছাত্র। নরেন্দ্রপুরে বিনা পয়সায় পড়ার সুযোগ পেয়েছিল। কিন্তু নেই নেই করেও ডাক্তারি পড়ার খরচ অনেক। সেই নিয়ে অনেক টেনশন ছিল ওর। পড়া শেষ করতে পারবে কি না ইত্যাদি। সেই টেনশন ও হতাশায় কি এরকম করল? না কি অন্য কোনো কারণ। কেউ কেউ বলেছিল, কয়েক দিন জ্বরে ভুগছিল। তখন খুব ফ্যালসিপেরামের যুগ। ফ্যালসিপেরাম ম্যালারিয়া হয়েছিল ওর। কুইনাইন খাচ্ছিল। কুইনাইনে খুব সাইকোসিস হয়। তাতেই কি?

বাস্তবে, আসলে কখনো মিরাকল্ হয় না। বিকেলে খবর এলো হেমন্ত মারা গেছে। আমরা দল বেঁধে মেন হোষ্টেলে গেলাম। ওর বাড়ি থেকে বাবা- কাকা এসেছে। মা মূহুর্মূহু অজ্ঞান হয়ে যাচ্ছে। বাবা-কাকা খালি পায়ে, গ্রাম্য মানুষ। জুতো পর্যন্ত পরেনি কোনো দিন। জলের মাছকে ডাঙ্গায় তুললে তেমন হয়, সেরকম অবস্থা। তাদের নিয়ে আমরা ক’জন আবার ছুটলাম পিজি-তে।

কিন্তু হেমন্ত ততক্ষণে মর্গের ঠান্ডা ঘরে। বাড়ির লোকেরা শেষবারের মত একবার দেখতে চায়। কিন্তু অত রাতে মর্গ কর্তৃপক্ষ, হাসপাতাল সুপার কাউকে অনুরোধ করেও মর্গের দরজা খোলানো গেল না। আমরা তিন-চার বন্ধু হতাশ হয়ে ধর্ণা দিলাম লোকাল থানায়। ভবানীপুর থানার তৎকালীন ওসি ছিল অত্যন্ত অভদ্র, অসভ্য ও অনুভূতিহীন। আমরা প্রায় হাতে-পায়ে ধরেছিলাম একবার হেমন্তকে দেখাবার জন্য। কনস্টেবল দিয়ে কুকুরের মত বের করে দিয়েছিল আমাদের।

ভাবলাম, শেষ চেষ্টা করে দেখি। থানার সামনের পিসিও বুথ থেকে ফোন করলাম মেডিক্যাল কলেজের ফরেন্সিক মেডিসিন বিভাগের প্রধান ডাঃ অপূর্ব নন্দীকে। স্যার আমাকে খুব পছন্দ করতেন। আর ফরেন্সিক-এর ডাক্তারদের পুলিশ ভীষণ ভয় পায়। স্যার বললেন, ‘তোমরা আবার ওসি-র কাছে যাও। আমি ফোন করে দিচ্ছি।’ আবার ওসি-র ঘরে ঢুকে চুপচাপ দাঁড়িয়ে আছি। রাত বারোটা বাজতে চলেছে। ‘কি ব্যাপার, তোমাদের চলে যেতে বললাম না?’ বলতে না বলতেই ফোন এল। ‘হ্যাঁ স্যার, হ্যাঁ স্যার’ বলে ওসি তো প্রায় গলে বেরিয়ে যায় আর কি!
‘না না, ওনাদের তো আমি বলেছি ব্যবস্থা করে দেব’
‘হ্যাঁ, হ্যাঁ স্যার, এক্ষুণি ব্যবস্থা করে দিচ্ছি।’
ফোনটা রেখে আমাদের দিকে তাকিয়ে ওসি বলল, ‘আপনারা বলবেন তো যে ডাঃ নন্দীর ছাত্র! গাড়ি করে চলে যান, মর্গ খুলে দেবে।’

পুলিশের গাড়িতে হেমন্ত-র বাবা এবং কাকাকে পিজি হাসপাতালের মর্গে নিয়ে গিয়ে হেমন্তর দেহ দেখানো হল। তারপর তাদের সামলে হোষ্টেলে ফিরতে ফিরতে রাত তিনটে। রাত শেষ হয়ে আসছে। ঘুম আর আসবে না আজ। বড় যন্ত্রণা বুকে। এক কাপ করে কফি বানিয়ে তিনজনে ছাদে গিয়ে বসলাম। শীতের সকাল আসছে। হেমন্ত চলে গেছে।

PrevPreviousজড়ায়ে আছে বাধা, ছাড়ায়ে যেতে চাই
Nextতেতো এবং তিমির তলাপাত্রের অপমৃত্যুNext

8 Responses

  1. দীপঙ্কর ঘোষ says:
    March 11, 2020 at 8:59 am

    প্রতি মুহূর্তে মরতে মরতে বেঁচে থাকা । হতাশার ওষুধ খেয়ে বেঁচে থাকা – যদি হেমন্ত হতে পারতাম । হয়তো সুখী হতাম ।

    Reply
  2. Pritam kanjilal says:
    March 11, 2020 at 9:27 pm

    It seems like a true tale. As if I got to see the whole thing which is very painful at a glance. Very precise but truly penetrating, a well told story of a student of Medical Science.

    Reply
  3. ঐন্দ্রিল says:
    March 12, 2020 at 12:09 am

    না পড়লেই ভালো হতো। প্রত্যেক চিকিৎসকেরই ছাত্র জীবনে হেমন্তের মতো বন্ধু থাকে। যার আর ডাক্তার হওয়া হয়না।

    Reply
  4. Barun Bhattacharya says:
    March 17, 2020 at 6:41 am

    প্রিয় চিন্ময়, শেষ বসন্তের এক বিষন্ন সকালে তোমার লেখা পড়ে না জানি কখন চোখের জলে চশমার কাঁচ ঝাপসা হয়ে গেল। অতি কঠিন বাস্তব। একটু আশার গল্প শোনাও না গো।তোমার লেখা পড়ে বোঝা যায় যে লেখার হাত খুব ভালো। অপেক্ষা করছি । মিরাকল তো আজ ও হয়!

    Reply
  5. ปั้มไลค์ says:
    June 28, 2020 at 11:47 am

    Like!! I blog quite often and I genuinely thank you for your information. The article has truly peaked my interest.

    Reply
  6. ทิชชู่เปียกแอลกอฮอล์ says:
    June 28, 2020 at 11:48 am

    Thank you ever so for you article post.

    Reply
  7. กรองหน้ากากอนามัย says:
    June 28, 2020 at 11:49 am

    Thanks so much for the blog post.

    Reply
  8. SMS says:
    June 28, 2020 at 11:51 am

    Your site is very helpful. Many thanks for sharing!

    Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সম্পর্কিত পোস্ট

কোভিড টীকাকরণ নিয়ে উঠে আসা বিভিন্ন প্রশ্ন নিয়ে

January 19, 2021 No Comments

গতকাল থেকে ভারতে শুরু হয়েছে কোভিড এর টীকাকরণ। স্পষ্টতোই এই নিয়ে নানা confusion তৈরি হয়েছে, এবং এটা সঠিক যে তার কিছু সঙ্গত কারণও আছে। সাধারণ

করোনা ক্লিনিকে ডা সায়ন্তন ব্যানার্জী ৩

January 19, 2021 No Comments

করোনা টীকা কখন নেওয়া যাবে না?

January 19, 2021 No Comments

কোন কোন ক্ষেত্রে কোভিড ভ্যাক্সিন নেওয়া যাবে না অথবা নেওয়া উচিত নয় তার সাম্প্রতিকতম নির্দেশিকা এখানে আলোচনা করবো। এর আগের পোস্টে যেগুলো contraindication হিসাবে বলেছিলাম

মারীর দেশে আলো হোক ভালো হোক

January 18, 2021 No Comments

দিনমাহাত্ম্যে বিশ্বাস নেই। তবু আজকের দিনটা সবদিক থেকে উজ্জ্বল দিন। সকালের রাউন্ডের সময় কেন জানিনা মনে হ’ল চিৎকার চেঁচামেচি তুলনায় অনেক কম। বেশ একটা শান্ত

কোভিভ ভ্যাকসিন কিছু প্রশ্ন কিছু জবাব-

January 18, 2021 No Comments

ভারত একটা গণতান্ত্রিক দেশ। টিকা নেয়া না নেয়া নিজস্ব ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। আমি স্বাস্থ্য কর্মী হিসেবে নিজে নিয়েছি এবং অন্যদের নেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি, গুজবে কান না

সাম্প্রতিক পোস্ট

কোভিড টীকাকরণ নিয়ে উঠে আসা বিভিন্ন প্রশ্ন নিয়ে

Dr. Tathagata Ghosh January 19, 2021

করোনা ক্লিনিকে ডা সায়ন্তন ব্যানার্জী ৩

Dr. Sayantan Banerjee January 19, 2021

করোনা টীকা কখন নেওয়া যাবে না?

Dr. Kaushik Mandal January 19, 2021

মারীর দেশে আলো হোক ভালো হোক

Dr. Soumyakanti Panda January 18, 2021

কোভিভ ভ্যাকসিন কিছু প্রশ্ন কিছু জবাব-

Dr. Samudra Sengupta January 18, 2021

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

290654
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।