Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

য়া দেবী সর্বভূতেষু

Screenshot_2023-07-23-09-50-18-87_680d03679600f7af0b4c700c6b270fe7
Dr. Aniruddha Deb

Dr. Aniruddha Deb

Psychiatrist, Writer
My Other Posts
  • July 23, 2023
  • 9:52 am
  • One Comment

বিংশ শতাব্দীর নয়ের দশকের প্রথমার্ধের কথা। রাঁচিতে মানসিক রোগ চিকিৎসার কেন্দ্রীয় সরকারি হাসপাতালে কর্মরত কনিষ্ঠ শিক্ষক হিসেবে একজন ছাত্রের কাছে রোগীর রোগেতিহাস শুনছিলাম। বছর বাইশের ছেলেটাকে নিয়ে এসেছে তার বাবা, কাকা, দাদা, খুড়তুতো ভাই, গ্রাম সম্পর্কে আরও চার পাঁচজন ষণ্ডামার্কা ভাই, কাকা, জ্যাঠা… সবাই চেম্বারে ভীড় করে গাদাগাদি দাঁড়িয়ে – সে কেবল রোগীর রোগ সম্বন্ধে জানার জন্য নয়, ছোটোখাটো প্যাংলা ছেলেটার গায়ে এমন অদম্য শক্তি, যে তাকে ধরে চেয়ারে বসিয়ে রাখতেই তিনজন পালোয়ান লাগছে এবং আর একজন তার মুখে একটা গামছা ধরে রেখেছে, যাতে অনবরত ছেটানো থুতু সামনে বসা সম্মানিত ডাক্তারের গায়ে না পড়ে। যেটা অবশ্য আটকানো যাচ্ছে না, তা হল গালাগালি…, না, খিস্তির ফোয়ারা। আগের দিন সকালে বিহারের কোন প্রত্যন্ত প্রান্ত থেকে ট্রেনে উঠে এই রোগীকে সামলে এতজন মিলে সারারাত ট্রেনে কাটিয়ে এসে পৌঁছেছে রাঁচিতে আজ ভোরবেলা।

এমতাবস্থায় যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কাজ সেরে রোগীকে ভর্তি করে ইনজেকশন দিয়ে শান্ত করে ঘুম পাড়ানোই শ্রেয়ঃ, কিন্তু ইতিহাস শুনতে শুনতে ফ্যামিলি হিস্ট্রি অংশে এসে আমার শিক্ষকসত্ত্বা চাগাড় দিল। “নো সিগনিফিক্যান্ট ফ্যামিলি হিস্ট্রি” শুনে নড়েচড়ে বসে ভুরু কুঁচকে জিজ্ঞেস করলাম, পরিবারে কারও কোনও রকম মানসিক রোগের ইতিহাস নেই?

ছাত্র কনফিডেন্টলি মাথা নেড়ে বলল, নো স্যার।

আমি রোগীর বাবার দিকে চেয়ে বললাম, খানদান মে কিসিকা অ্যায়সা বিমারি নেহি হ্যায়?

সে বলল, নেহি জী।

বললাম, কিসি কিসিম-কা মেন্টাল কা বিমারি?

আবার বলল, নেহি।

বললাম, আপ কা ফেমিলি মে নেহি, ইসকা নানীহাল মে…?

ছেলের মায়ের দিকের পরিবারের খোঁজে একটু বাবা অবাক হল, কিন্তু আপত্তির প্রকাশ না করে বলল, নেহি সাব।

বললাম, আপ কেয়া করতে হো?

খেতি বাড়ি করতা হুঁ।

জানি উত্তর কী হবে – গ্রামের মহিলা ঘরের কাজ করবে, মাঠের কাজ করবে, গরু দুইবে, জাবনা দেবে – তা-ও বললাম, ঔর ইসকা মা?

বাবা উত্তর দিল, ও তো ডেড কর গিয়া।

বিহার ছাড়া মৃত্যুর খবর এভাবে আর কোথাও শুনিনি। সদ্যমৃত হলে “ডেড হো গিয়া”, আর ও তো মরে গেছে-র হিন্দি ছিল “ও তো ডেড কর গিয়া।”

মৃত্যুর খবর পেয়ে জানতে চাইলাম, কেয়া বিমারি থা?

অবাক করা উত্তর এল, বিমার উমার নেহি থা। অ্যয়সে হি ডেড হো গিয়া।

এবারে ঘরে বসা অন্য ডাক্তাররা অবাক হয়ে বলল, অ্যয়সে কেউ মরে নাকি? অ্যাকসিডেন্ট হুয়া থা? খুদকুশি কিয়া থা?

সামনে বসা রোগীর অসুখ সম্পূর্ণ বুঝতে এ তথ্য জরুরি বইকি।
তখন যে খবরটা পেলাম তা এ রকম।

এই ছেলেটির মায়ের কোনও অসুখ ছিল না। কেবল কিছুদিন বাদে বাদে কথাবার্তা বন্ধ করে দিত, কোনও কাজ করত না, এবং চারপাইয়ের ওপরে শুয়ে থাকত। খেত না, চান করত না, বস্তুত কিছুই করত না। কেবল দু-চোখ দিয়ে জল গড়িয়ে পড়ত। আবার কিছু দিন পরে সব ঠিক হয়ে যেত, উঠে কাজ-কর্ম করত।

বললাম, কতদিন এরকম চলত?

উত্তর এল, তা কখনও সাত দিন, কখনও পনেরো দিন, কখনও বা তিন সপ্তাহ।

তিন সপ্তাহ কিছু না খেয়ে থাকত? আপনারা কী করতেন?

ঘরের বউ-মেয়েরা কিছু খাওয়ানোর চেষ্টা করত – বেশিরভাগ সময়েই কিছু খাওয়ানো যেত না। তাই পরের দিকে আর…

কে জানতে চাইল, কিন্তু মারা গেলেন কী করে?

ওই তো, একবার ওরকম হল, চুপ করে শুয়ে থেকে থেকে, না-খেয়ে না-দেয়ে দুর্বল হয়ে গেল, একদিন সকালে দেখা গেল ওই চারপাইয়েই শরীর নিথর হয়ে গেছে।

ঘরে আলপিন-পড়া-স্তব্ধতা। আমি কোনও রকমে সামলে নিয়ে বললাম, কখনও ডাক্তার-টাক্তার দেখাননি? হাসপাতালে নিয়ে গেলে ওরা নস্‌-মে সুঁই দেকে খিলানে কা বন্দোবস্ত হো সকতা থা…

দেহাতি বিহারিরা কাঁধ ঝাঁকিয়ে দেহাতি সাহেবদের মতো শ্রাগ করে না, কিন্তু মুখে চোখে শ্রাগতুল্য ব্যঞ্জনা ফুটিয়ে তুলতে পারে। সেটাই দেখলাম।

ডাক্‌-সাব, দূর গাঁও মে কোথায় ডাক্তার, কোথায় হাসপাতাল? এই তো দেখুন না, এখানে এসে পৌঁছতেই কত সময় লাগল। ঘর কা ঔরত কে লিয়ে ইতনা করনা পুসাতা নেহি (পোষায় না)…

গত সপ্তাহে একজন মাঝবয়সী মহিলার জোয়ান ছেলের ব্যবস্থাপত্র লিখে দিলাম, মা ছেলের দিকে ফিরে বলল, তুই বাইরে যা, আমি ডাক্তারবাবুর সঙ্গে দুটো কথা বলব।

ছেলে বলল, যা বলার আমার সামনেই বলো না…

মা ঝাঁঝিয়ে বলল, আঃ, তোর সম্বন্ধে না, আমার সম্বন্ধে… যা বলছি।

ছেলে মায়ের কথা বিশ্বাস করল না (আমিও করিনি) সন্দিহান দৃষ্টিনিক্ষেপ করতে করতে ঘর থেকে বেরোল, মা চেঁচিয়ে বলল, দরজাটা টেনে দে, বাইরে আড়ি পাতবি না, একেবারে বাইরের ঘরে গিয়ে বোস।

তারপর মা সন্দিহান চোখে বন্ধ দরজা নিরীক্ষণ শেষ করে বলল, ডাক্তারবাবু, আপনি আগের দিন জিগেস করছিলেন না, ফেমিলিতে কারও এমন আছে কি না… আমি সেদিন ওর বাবার সামনে বলিনি, ওর বাবার ফেমিলিতে অসুখ আছে। আমার স্বামীর দিদিমার থেকে ওদের মধ্যে এই অসুখ এসেছে। ওদের ফেমিলিতে আরও দুজনের অসুখের কথা আমি জানি। আমার ছেলের জ্যাঠতুতো দাদা আর পিসতুতো ভাই… ঠিক আমার ছেলের মতো।

বাবার দিদিমার থেকে অসুখ আসা আশ্চর্য নয়, এবং তাঁর কী সমস্যা ছিল এখন কেউ বলতেও পারবে না, তবু জিজ্ঞেস করলাম, আপনার স্বামীর দিদিমারও কি একই অসুখ ছিল?

মাথা নেড়ে বলল, না, দিদিমার ছিল না। দিদিমার দেওরের এই অসুখ ছিল। সেখান থেকেই এদের সবার মধ্যে ছড়িয়েছে।

আমি বললাম, মানে? দিদিমার দেওরের অসুখ ছিল? তা হলে দিদিমার থেকে অসুখ এসেছে বললেন কেন?

ততোধিক অবাক হয়ে বলল, তবে, না তো কী? দিদিমারই তো দেওর।

আমি বললাম, এ কথা আপনাকে কে বলেছে – যে দিদিমার দেওরের অসুখ ছিল?

কেন? আমি তো বিয়ে হয়ে থেকে শুনছি – দিদিমার থেকেই বংশে পাগলামি এসেছে। দিদিমার দেওরের অসুখ ছিল।

আবার চেষ্টা করলাম। দিদিমার দেওর আপনার স্বামীর দাদামশাইয়ের কে?

একটু ভাবতে হল। বলল, ভাই।

তাহলে আপনার স্বামীর দাদামশাইয়ের বংশ থেকে অসুখ এসেছে, তাই না?

তিনি মাথা নেড়ে বললেন, না। দিদিমার থেকে।

আমি দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে এদিক ওদিক তাকাতাম। রাঁচি হলে আমার ‘শিক্ষকের কক্ষে’ আরও দু-চারজন ডাক্তার থাকত। তাদের কাউকে বলতাম, বোঝাও একে… কিন্তু এখানে আমি একা।

বললাম, দিদিমার দেওরের অসুখের দায় দিদিমার?

হ্যাঁ। ওনার থেকেই অসুখ এসেছে বংশে।

বললাম, ঠিক আছে, আমি ফাইলে লিখে রাখছি সে কথা। ছেলেকে ওষুধ খাওয়ান, তিন মাস পরে আসবেন। চিকিৎসায় গাফিলতি করবেন না। শ্বশুরবাড়ির কারও কথায় চিকিৎসা বন্ধ করবেন না। করলে ছেলের ক্ষতি হবে, তার দায় চাপবে আপনারই ঘাড়ে। আসুন।

PrevPreviousডাক্তারির কথকতা ১৩: শল্য চিকিৎসার ঝুঁকি
Nextসুব্রত গোস্বামী স্মরণে তাঁর সহযোদ্ধারাNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
1 Comment
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
জয়ন্ত
জয়ন্ত
2 years ago

ডাইনী দিদিমা বোঝাই যাচ্ছে। নইলে দেওরের অসুখ বংশে আসে!

0
Reply

সম্পর্কিত পোস্ট

বাঙালি দেখেও শেখে না, ঠেকেও শেখে না

November 15, 2025 No Comments

চন্দ্রধর দাসকে আপনারা চিনবেন না। অবশ্য কেউ কেউ চিনতেও পারেন, যারা অসমের ডিটেনশন ক্যাম্পে ছুঁড়ে ফেলা তথাকথিত ‘বিদেশি’দের নিয়ে পড়াশোনা করেছেন, সম্পূর্ণ নিরপরাধ হওয়া সত্ত্বেও

এই সময়ের আরভ, আতিশীরা এবং স্নোপ্লাউ সিনড্রোম।

November 15, 2025 2 Comments

এক সময় পরিবার পরিকল্পনা দপ্তরের খুব জনপ্রিয় একটা শ্লোগান ছিল – ছোট পরিবার, সুখী পরিবার। ভারতবর্ষের বিপুল জনসংখ্যার কথা মাথায় রেখে পরিবার সীমিতকরণে প্রোৎসাহিত করতেই

আর কতদিন বালিতে মুখ গুঁজে থাকবো?

November 15, 2025 No Comments

সব বাবা-মা ভাবেন অন্যের বাচ্চারা সেক্স করবে, কিন্তু আমার বাচ্চারা ওসব খারাপ কাজ কখনোই করবে না। আমাদের একটা বংশমর্যাদা আছে, শিক্ষা আছে।আমাদের পরিবারে এসব হয়

দুটি শরীরবিজ্ঞানের আওতার অতীত সম্ভাবনা

November 14, 2025 No Comments

তিন নাকি চারজন সন্ত্রাসবাদী ধরা পড়েছে, যারা পেশায় চিকিৎসক। এর জন্য সামগ্রিকভাবে চিকিৎসকদের কেউ গালিগালাজ করে যাবেন বলে মনে হয় না। আরেকদিকে মাননীয় প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী

বিস্ফোরণের পিছনে ডি কোম্পানি। ডি মানে দাউদ নয়, ডাক্তার

November 14, 2025 No Comments

টেলিভিশনের খবরে বলছে, “বিস্ফোরণের পিছনে ডি কোম্পানি। ডি মানে দাউদ নয়, ডাক্তার।” টেলি-সাংবাদিক বেশ রসিয়ে বলছেন আর আমি সীতার মতো “ধরণী দ্বিধা হও” বলে পাতাল

সাম্প্রতিক পোস্ট

বাঙালি দেখেও শেখে না, ঠেকেও শেখে না

Dr. Sarmistha Roy November 15, 2025

এই সময়ের আরভ, আতিশীরা এবং স্নোপ্লাউ সিনড্রোম।

Somnath Mukhopadhyay November 15, 2025

আর কতদিন বালিতে মুখ গুঁজে থাকবো?

Dr. Indranil Saha November 15, 2025

দুটি শরীরবিজ্ঞানের আওতার অতীত সম্ভাবনা

Dr. Bishan Basu November 14, 2025

বিস্ফোরণের পিছনে ডি কোম্পানি। ডি মানে দাউদ নয়, ডাক্তার

Dr. Koushik Dutta November 14, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

590397
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]