An Initiative of Swasthyer Britto society

  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close

মেঘ ছেঁড়া আলো অথবা পুরোনো মিষ্টি স্মৃতি

IMG_20200727_172006
Dr. Dipankar Ghosh

Dr. Dipankar Ghosh

General Physician
My Other Posts
  • July 29, 2020
  • 9:18 am
  • No Comments

মুখোশের আড়ালে কারুর মুখে আজকাল হাসি নেই। সক্কলের মন বড্ডই খারাপ। একটা ছোঁয়াচে রোগ বিচ্ছিরি হাওয়ার মতো হুহু করে ছড়াচ্ছে। আমাদের হাতুড়ে বুড়োর মনটন‌ও খারাপ। কয়েক টন খারাপবাসা সব ভালবাসাকে হারিয়ে দিয়ে মনের মধ্যে বাসা বেঁধেছে। একটা পুরোনো নীল শিখাহীন লাইটার হাতে নিয়ে বুড়ো খালপাড়ে যতোবার আলো জ্বালাবার চেষ্টা করছে ততবারই নিভে যাচ্ছিলো। অবশেষে সিগারেটে আগুন ধরলো। হুহু হাওয়া বয়ে এলো। বুড়োর মুখে হাসি ফুটলো।

কোন যেন উদাসী সাইকেল‌ওয়ালা সাইকেলে এফ‌এম বাজিয়ে যাচ্ছে। চাকায় চাকায় সুর বাজছে– ও আমার মন যমুনার অঙ্গে অঙ্গে …..

বুড়োর মনে আসে মুখার্জির কথা। তখন বাইশ দিনের তফাতে বুড়োর মা বাবা দুজনেই চলে গেছেন অন্য কোথাও। তীব্র সংস্কার-বিদ্বেষী হাতুড়ে দ্বিধাগ্রস্ত। মা বাবার জীবৎকালে ওদের জন্য যা যা করা উচিত ছিল কিছুই তো করা হয় নি। এ যদি পাপ হয় তাহলে তো ক্ষমাও চাওয়া তো হয়নি ঐ দুজন মানুষের কাছে। এখন কী করে চাইবে ক্ষমা?

তবুও টাকা বড়ই গরজ। ধারদেনায় তখন জর্জরিত বুড়ো- শোধ‌ও তো করতে হবে তাই ভাঙা মনে শুরু হয় রোগী দেখা আর খুপরিযাপন।

সেদিন একটু ভীড় ছিলো। ঐ ভীড়ের মধ্যে একটি মেয়ে (নাকি মহিলা?) বহুক্ষণ হলো বসে আছে। দেখে রোগী বলেও মনে হচ্ছে না। কোন এক মনের কোণায় মনে হয় মুখটি বড়ো চেনা চেনা। বহুক্ষণ বসে আছে। হাতে একটা থলি।

“আপনি নাম লেখেননি?”

মেয়ে অভিমানে ঘাড় নাড়ে, “না”।

বুড়ো একটু তাকিয়ে থাকে। স্মৃতি হাতড়ায় “অনেক গুলো সাত আছে আপনার ফোন নম্বরে, তাই না?”

কন্যার মুখ উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। “এখন আর ঐ নম্বরটা নেই– আমি তোমার সঙ্গে একটু কথা বলতে এসেছি।”

(বুড়োর মনে পড়ে এই মেয়েটার বাবা এই হাতুড়ের হাতেই মারা গেছিলেন), হাতুড়ে বুড়ো বাকি রোগীদের মুখে প্রশ্রয়ের ছাপ দেখে কন‍্যাকে ভেতরে ডাকলেন।

দীর্ঘাঙ্গী নিচু হয়ে প্রণাম করতে গেল। হাতুড়েবুড়ো ভারি আপত্তি করে ওঠেন। মেয়েটি উঠে চোখে চোখ রাখে। “মেয়ে বাবাকে প্রণাম করবে তাতে তোমার আপত্তি কিসের?”

বাক‍্যহারা বুড়ো প্রণাম গ্রহণ করেন। মেয়েটি একটা পাজামা পাঞ্জাবি বার করে হাতে তুলে দ‍্যায় “নাও এটা পরবে।”

কেনো কে জানে হাতুড়েবুড়ো মেয়েটিকে খুপরি থেকে ঠেলে বার করে দেন।

অদম্য বালিকা দরজা ঠেলে ফিরে আসে। হেসে বলে “ওও এইজন্যে বার করে দিলে?” সাদা ওড়নায় বুড়োর চোখ মুছে দ‍্যায়। একগাল হেসে বলে “এটা নেবে না? মান্না দের সব গান আছে এতে …..তুমি তো গান ভালবাসো?”

কদিন আগে বহু সাধনায় কন‍্যার একটি ছানা হয়েছে। হাতুড়ে প্রার্থনা করে হে সপ্তর্ষি, হে আলোকবর্ষ দূরের নীহারিকা তোমরা দেখো ওরা যেন এই অস্থির সময়ে ভালো থাকে। হ‍্যাঁ ঐ মন যমুনার অঙ্গে অঙ্গে গানটি দিয়েই ঐ লম্বা মেয়েটার মান্নার গানের সঙ্কলনটা আরম্ভ।

ক‍্যাডবেরি যদি সিঁদুর পরে ‘আঙ্কেল’ হয়, তখন বুড়োর মন ভালো হয়। তখন বুড়োর মা স্মৃতিভ্রষ্টা। হাসপাতালে। জ‍্যৈষ্ঠের তপ্ত সন্ধ্যা। একটা ঘুপচি খুপরিতে বুড়ো টাক ঘামিয়ে টাকা উপার্জনের চেষ্টা করছে। একটি মোটাসোটা গোলগাল ঘেমে লাল মেয়ে এসে হাজির। “কাকু আজ তোমার জন্মদিন না?” ছোট্ট বেলা থেকেই ক‍্যাডবেরি বিনিময় প্রথায় উভয়ের ভাব ভালবাসা জমে ওঠে। এখন অবশ্য বছর খানেক একটু ঝড়বাদলে অভিমান চলছে। সেটা ব‍্যক্তিগত ব‍্যাপার। পরে ভুল বোঝাবুঝি ঠিক বোঝাবুঝি হয়ে উঠবে। সেই তপ্ত সন্ধ্যায় সেই মেয়েটি হাতুড়ের ক‍্যাডবেরি আঙ্কেল এক টিফিন কৌটো পায়েস করে এনেছে। হঠাৎ করে সেই ক‍্যাডবেরি আঙ্কেল সেদিন কি ভাবে যেনো ছোট্ট মা হয়ে উঠলো। রোগীদের আটকে রেখে বুড়োকে পায়েস খাইয়ে তবে গেলো সেই ডাকাতিয়া মেয়ে।

অথবা সেই মৃত্যু রহস্য। ঈনা মীনা খাতুন দুই বোন। একটি বোবা কালা। মা পরের বাড়িতে কাজ করে। বাস স্ট‍্যান্ডের পাশে খালপাড়ে মসজিদের গায়ে যে বস্তি সেখানকার আদি এবং পাকা বাসিন্দা। বাবা বেকার। ভাই তালা চাবি সারায়। ওদের পাড়ার‌‌ই এক বুড়ো– অবশ্যই হাতুড়ের রোগী সে। ফুসফুসের ক‍্যানসারে মারা গেছে– বুড়োর ছেলেপুলেরা এসে ডেথ সার্টিফিকেট চাইলো। ক‍্যানসারের রোগী – শেষ অবস্থায়‌ই ছিলো।

হাতুড়ে বললো “ঠিক আছে চেম্বার শেষে যাবো”।

কিছু পরে ঈনা মীনা খাতুনের মা এসে হাজির। হাতে পায়েসের বাটি নেই কিম্বা নেই নতুন জামা কাপড়। উল্টে ওর বেশ আলুথালু। হিজাবের হদিশ নেই। গালে পাঁচ আঙ্গুলের ছাপ। “ডাক্তার দাদা তুমি যেওনা– পায়ে পড়ি ওদের সাট্টিফিকে দিও না।”

অনেক কষ্টে জানা গেলো ঐ ক‍্যানসারের বুড়োকে কারা যেনো সম্পত্তির লোভে মুখে বালিশ চাপা দিয়ে মেরেছে। দাদা তুমি যেও না….. তারপর সে এক মস্ত ঘটনা। কবর থেকে মৃতদেহ তোলা ….. পুলিশ … আরও কত কী….

এই সব স্মৃতির মাঝে যেমন দিন কেটে যায়। তেমনি করোনাও চলে যাবে কিন্তু এই সব ভালবাসার কোলাজগুলো টুকরোটাকরা জমতে থাকবে। ডাক্তার সিগারেটের ধোঁয়ায় ধোঁয়ায় নানা ছবি দেখে আপন মনে হেসে উঠবে। রাস্তার কুকুরগুলো অবাক হয়ে বুড়োর পা চেটে দেবে। হাতুড়ে খুব ভালো আছে।

PrevPreviousPrevent Fogging of Glasses while Wearing a Mask
Nextনবজাতক পরিচর্যা Next

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সম্পর্কিত পোস্ট

মারীর দেশের মুখোশ

February 24, 2021 No Comments

১. মাস্ক জীবনযাত্রার অঙ্গ হয়ে ওঠার পর আর কার কতখানি ভালো হয়েছে জানি না, আমার অনেকগুলো লাভ হয়েছে। আমার সাংঘাতিক অ্যালার্জিক রাইনাইটিসের ধাত। সামান্য ধুলোবালি

গৌ

February 24, 2021 No Comments

গৌ নিয়ে ভৌ করে শিক্ষিত কৌন রে,                                     

রোগের প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ করা বেশি জরুরি এবং সহজ কাজ।

February 24, 2021 No Comments

এমবিবিএস কোর্সের তৃতীয় বছরে প্রিভেন্টিভ অ্যান্ড সোশ্যাল মেডিসিন নামে একটি বিষয়ের থিয়োরি বেশ ভালভাবে মুখস্থ করলেও, ব্লক, অঞ্চল, উপস্বাস্থ্যকেন্দ্র এইসব শব্দগুলো সম্পর্কে অত্যন্ত ভাসা ভাসা

তার

February 23, 2021 No Comments

তার বললে আমরা সাধারণ ভাবে বুঝি লম্বা সুতো বা দড়ির মত, ধাতু নির্মিত একরকম জিনিস। এই তার জিনিসটি আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে ব্যবহার করা কয়েকটি জিনিসের

হাসপাতালের জার্নালঃ কেন আমি প্রাউড টু বি এমবিবিএস নই

February 23, 2021 No Comments

ডাক্তারেরা সম্প্রতি রিপোর্টার আর বিচারপতিরও বলা ‘স্রেফ এমিবিবিএস’ বলার প্রতিবাদে নিজেদের প্রোফাইল পিকচারে ‘Proud to be an M.B.B.S.’ লেখা ফ্রেম লাগিয়েছেন। আমি লাগাইনি। কেন? এই

সাম্প্রতিক পোস্ট

মারীর দেশের মুখোশ

Dr. Soumyakanti Panda February 24, 2021

গৌ

Arya Tirtha February 24, 2021

রোগের প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ করা বেশি জরুরি এবং সহজ কাজ।

Dr. Sukanya Bandopadhyay February 24, 2021

তার

Dr. Dayalbandhu Majumdar February 23, 2021

হাসপাতালের জার্নালঃ কেন আমি প্রাউড টু বি এমবিবিএস নই

Dr. Arunachal Datta Choudhury February 23, 2021

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

298873
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।