Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

সোনামুগের ডাল

IMG_20211118_184026
Dr. Samudra Sengupta

Dr. Samudra Sengupta

Health administrator
My Other Posts
  • November 19, 2021
  • 6:54 am
  • One Comment

অফিসে এক সহকর্মী ফোনালাপ করছিল। সে তার হাউসিং কমপ্লেক্সের পুজোর এক কর্মকর্তা। দুটি কথা কানে এলো। মেনু আর “মাছের মাথা দিয়ে ঘন করে একটু সোনামুগের ডাল”। বুঝলাম পুজোর খাওয়াদাওয়া নিয়ে জোর আলোচনা চলছে। চলবারই কথা। পুজোর সাথে বাঙালির পেটপুজো দারুন ভাবেইতো জড়িয়ে আছে। ভয় নেই, পুজোর খাওয়ায় নিরামিষ বনাম আমিষ নিয়ে রাজনৈতিক মারামারির গল্প শোনাতে বসিনি আজ। আজ অন্য গল্প।

ওই মেনু আর ডাল শব্দদুটো মনটাকে পিছিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল বছর বারো আগে। সে সময় স্বাস্থ্য দপ্তর রাজ্যের সরকারি স্বাস্থ্য পরিষেবার হাল হকিকত জানতে একটি পেশাদারি বেসরকারি সংস্থাকে দিয়ে একটি পেশেন্ট স্যাটিসফ্যাকশন সার্ভে বা রুগীর সন্তুষ্টিবিধান নিয়ে একটি সমীক্ষা করায়। সেই সমীক্ষার ফলাফল নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের আধিকারিক ও আমলাদের একটি আলোচনা সভার সময়ে ওই সমীক্ষাটি তাদের সামনে সংক্ষিপ্তভাবে রাখার দ্বায়িত্বে ছিলাম।

সেই সময়ে ওই সমীক্ষার ফলাফলের একটি অংশ দেখে অবাক হয়ে যাই। ওই সংস্থার একজন কর্মচারীকে ডেকে পাঠিয়ে নিজের অসন্তোষ প্রকাশ করি। এও বলি যে আমার সন্দেহ সমীক্ষাটা হাসপাতালে না গিয়ে বাড়িতে বসে হয়েছে।

সেই পেশাদারি সংস্থার তরুণ কর্মীটি আমার কথায় রীতিমত আহত ও অপমানিত বোধ করে এবং তর্কাতর্কির মাঝে আমাকে চ্যালেঞ্জ করে বলে যে সমীক্ষাটি বৈজ্ঞানিক সমস্ত নিয়ম মেনে পেশাদারি নিষ্ঠা আর সততার সাথে করা হয়েছে, প্রয়োজন হলে সে আবার আমার সামনে করতে প্রস্তুত।

ফলাফলটা এমনই অবিশ্বাস্য ছিল যে আমার বস আবার একটা ছোট মাপের সমীক্ষা করাতে রাজি হয়ে যান। শর্ত একটাই, একই পদ্ধতিতে করতে হবে এবং আমাকে নিজেই করতে হবে। অগত্যা ট্রেনে চেপে পাঁচ ঘন্টার যাত্রা শেষে পৌঁছে গেলাম বাংলার পশ্চিম প্রান্তের সেই দরিদ্র জেলাটির জেলা সদরে, সদর হাসপাতালে। শুরু করলাম সমীক্ষা।

যে ধরণের ডাটা বা তথ্যকে সংখ্যায় প্রকাশ করা মুশকিল সেই ধরণের তথ্য নিয়ে গবেষণা বা কোয়ালিটেটিভ স্টাডির সময় লাইকার্ট সাহেবের তৈরি করা স্কেল কাজে লাগানো হয়। একটা উদাহরণ দিলাম। ধরুন আপনি একটা এড ফিল্ম বানিয়েছেন ওটা লোককে দেখানোর আগে এড এজেন্সির মালিক জানতে চাইলো যে ফিল্মটা কেমন হয়েছে। ধরুন একশ জন মানুষকে বেছে নেওয়া হল। এই একশ’ হল স্যাম্পেল সাইজ। এই একশ’ জনকে বেছে নেবার পদ্ধতি বা স্যাম্পলিং মেথড কিন্তু এমন হতে হবে যাতে তাতে সমাজের সকল শ্রেণী, লিঙ্গের ইত্যাদির একটা প্রতিনিধিত্বমূলক ব্যাপার থাকে। নইলে ওটা একপেশে বা বায়াসড হয়ে যাবে। ওই একশ জনই যদি কফি হাউস বা খালাসিটোলার থেকে বেছে নেওয়া হয় তাহলে ওটা বায়াসড। এতো সব না করে অবশ্য আপনি আপনার বন্ধুবান্ধব আত্মীয়স্বজন মানে আপনার কাছের লোক এরকম একশ জনকে বাড়িতে নেমন্তন্ন করে ডেকে ওই ছবিটা দেখিয়ে জিজ্ঞেস করতে পারেন কেমন লাগলো।

এবার লাইকার্ট স্কেল। ছবিটা কেমন লেগেছে এটা পাঁচটা মাত্রা (বা ফাইভ পয়েন্ট স্কেল)-এ এরকম হতে পারে: খুব ভাল, ভালো, চলনসই, খারাপ, খুব খারাপ। অর্থাৎ মাঝারিটা স্কেলের মধ্যই খানে আর দুই পাশে দু পয়েন্ট করে খারাপ/ ভাল। একশ জনকে জিজ্ঞেস করলে কেউ খারাপ কেউ চলনসই আবার কেউ ভালো বলবে।

এইভাবে সংগৃহীত ডাটা থেকে আপনি এক বা একাধিক সিদ্ধান্তে আসতে পারবেন। যেমন মোটের ওপর বেশিরভাগ মানুষ ভালো বললো না খারাপ। কারা বেশি ভালো বললো মেয়েরা না ছেলেরা, ধনীরা না গরিবরা, শিক্ষিত না মূর্খরা ইত্যাদি।

ঠিক এই লাইকার্ট স্কেল ধরে সমীক্ষা করে ফিরে এলাম সার্কিট হাউসে। ঐটা করার সময়েই টের পেয়েছিলাম। রাতে ল্যাপটপে ডাটা ভরে এনালাইসিস করতে গিয়ে ঝটকাটা আবার নতুন করে খেলাম। সেই অবিশ্বাস্য ফলাফলের পুনরাবৃত্তি। অনেক রাত হয়ে যাওয়া স্বত্তেও সেই বেসরকারি সংস্থার তরুণ কর্মীটিকে ফোনে ধরলাম। অকপটে ক্ষমা চাইলাম।

সারা রাত্তির ঘুম এলো না। এ কেমন করে হতে পারে। আমি নিজে খেয়ে দেখেছি সেই হাসপাতালের রুগীর ডায়েট বা পথ্য। ট্যালটেলে ডাল, মোটা চালের ভাত, আলু কুমড়োর ছোলার প্রায় তেলবিহীন একটা ঘাঁটা, সবচেয়ে ছোট মাপের একটুকরো ডিম আর তার ঝোল। ওই খাবারের দু’মুঠের বেশি খেতে পারিনি। বিস্বাদ, পানসে, তেতো।

সেই খাবারকে ৩০% রুগী বলছে খুব ভালো, ৪০% বলছে ভালো, ২০ শতাংশ বলছে মন্দ নয়, আর মাত্র ১০% বলছে খারাপ। খুব খারাপ বলার মতো কেউ নেই। অবিশ্বাস্য!!

লাইকার্ট স্কেলের সমীক্ষায় সব কিছু ধরা পরে না। তাই পরের দিন সকালে ফিরে গেলাম। এই ধাঁধার উত্তর আমাকে পেতেই হবে। অধীত বিদ্যা যা জানতাম প্রয়োগ করে এবার এফজিডি। ফোকাসড গ্রূপ ডিসকাশন। সেদিন সন্ধ্যায় এক্সপ্রেস ট্রেনে কলকাতা ফেরার সময় ভাবছিলাম।

কোলে ল্যাপটপ থাকলেও চোখ চলে যাচ্ছিল ট্রেনের জানালায়। দেখছিলাম দূরের জমাট বাঁধা অন্ধকারের মধ্যে ছোট ছোট টিলা পাহাড়গুলো কেমন করে একের পর এক অদৃশ্য হয়ে যাচ্ছিল। আর কানে বাজছিল সেই হাসপাতালের ডায়েট সাপ্লায়ারের কথা।

ধূর্ত মুখে প্রায় বিগত দিনের বাংলা সিনেমায় ভিলেনদের মত একটা ফিচেল হাসি ঝুলিয়ে আমাকে এক্সপ্লেইন করে বলেছিল, “এই আদিবাদীরা বাড়িতে দু’বেলা পেট ভরে খেতে পায় না, অখাদ্য কুখাদ্য খেয়ে পেট ভরায়। এরা যখন রুগী হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়, তখন এই খাবারই ওদের কাছে অমৃত মনে হয়। যা দেই, তাই সোনামুখ করে খেয়ে নেয় স্যার।”

রহস্যটা ঐখানেই লুকিয়ে ছিল। যে খাবারে আমার পরিমার্জিত, পরিশীলিত রসনা ঘৃণাভরে পরিত্যাগ করে, সেটাই তারা তৃপ্তি সহকারে খাচ্ছে। তাই ওই অবিশ্বাস্য ফলাফল।

ট্রেনের গতি বাড়তে থাকে, অন্ধকার কমতে থাকে। এগিয়ে আসতে থাকে আলো ঝলমল মহানগরী। আর সময় হাতে বিশেষ নেই। কিবোর্ডে আঙ্গুলগুলো দ্রুত চলতে থাকে। ফাইনাল রিপোর্টটা তাড়াতাড়ি লিখে ফেলতে হবে।

ট্রেন থামে। ট্যাক্সি ধরি। আবার কলকাতা শহর। আধপেটা, নিরন্ন কালো চেহারার কিছু আদিবাসী মানুষ যারা আমার যাবতীয় বিদ্যাবুদ্ধিকে ঘোল খাইয়ে, লাইকার্ট স্কেলের সত্যনাশ করে দিয়েছিল সেই লোকগুলোর কথা ভাবতে ভাবতে পেরিয়ে যাই আলো দিয়ে সাজানো দ্বিতীয় হুগলি সেতু, ভিকটোরিয়া, রবীন্দ্রসদন, নন্দন, পুজোর অসংখ্য বিজ্ঞাপনের বোর্ড।

আবার পুজো আসছে। জানিনা সেই ডায়েট সাপ্লায়ার পুজোর ক’টা দিন কি খাওয়াবেন তার রুগীদের। সেই রুগীরা যারা তার ভাষায় যা দেওয়া হয় তাই সোনামুখ করে খায়। বেশি কিছু নয়, এবার পুজোয় তাদের মেনুতে কি থাকবে সেই, “মাছের মাথা দিয়ে ঘন করে একটু সোনামুগের ডাল”?

PrevPreviousখিঁচুনি
Nextস্বপ্নটা থাকুকNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
1 Comment
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
দীপঙ্কর ঘোষ
দীপঙ্কর ঘোষ
6 months ago

আগে পড়া।
এটাই আমার ভারতবর্ষ।
এরাই আমার দেশবাসী।
এদের আমরা চিনি না।
স্কচের পেয়ালায়, এসি ঘরে বসে’
এদের চেনা যায় না।
এরা হাসপাতালে এলেই সন্তুষ্ট।
চিকিৎসা?
জীবন আর মৃত্যু চেনে।
ব‍্যস।
আঙুলে কালি মেখে ফিরে যায়-
এটাই ওদের চুনাও।
এরা সংখ‍্যাও নয়;ফালটু,
একচল্লিশ লক্ষ পঞ্চাশ হাজার-
গত বছরের অতিরিক্ত মৃত্যু।
নামহীন, গোত্রহীন-
না না, ভুল,
এরা পাখিদের মতো,
সেরেঙ্গেটির জন্তুদের মতো
প রি যা য়ী।
আমার সন্তান?
সে হলো অভিবাসী।

0
Reply

সম্পর্কিত পোস্ট

মরিশাস-মরীচিকা

May 25, 2022 No Comments

গোরাদা ক্যামেরা ব্যাপারটা সবচেয়ে ভালো জানে। ঐতিহাসিক ভাবেই এটা সত্যি। আমাদের এই ক’জনের মধ্যে একমাত্র ওরই একটা আগফা ক্লিক থ্রি ক্যামেরা ছিল। আর সেই মহামূল্য

IVF কেন ব্যর্থ হয়, বিশদে জানুন।

May 25, 2022 No Comments

ডা ইন্দ্রনীল সাহার ইউটিউব চ্যানেল থেকে নেওয়া।

Schizophrenia কি?? গল্প শুনুন এই অসুখের!

May 25, 2022 No Comments

ডা অরুণিমা ঘোষের ইউটিউব চ্যানেল থেকে।

নাগরাকাটা গ্যাং

May 24, 2022 No Comments

ঘড়িতে তখন ঠিক দুপুর বারোটা। শেষ সিগারেটটা শেষ করার আগেই ব্যস্ত হয়ে পড়লাম সিগারেটের খোঁজে। এই সব বিপদের সময়ে আমার মুস্কিল আসান আমার অর্থাৎ এসিস্টেন্ট

আহা উত্তাপ কত সুন্দর তুই থার্মোমিটারে মাপলে

May 24, 2022 No Comments

– বাচ্চাটার আঠারো ঘন্টার বেশি জ্বর হয়ে গেল। আপনি অ্যান্টিবায়োটিক না দিয়েই ছেড়ে দিচ্ছেন? বেশ ঝাঁঝের সাথেই কথাটা বললেন মাঝবয়েসী ভদ্রলোক। এসব চিৎকার-চেঁচামেচি, বিরক্তি প্রকাশ

সাম্প্রতিক পোস্ট

মরিশাস-মরীচিকা

Dr. Arunachal Datta Choudhury May 25, 2022

IVF কেন ব্যর্থ হয়, বিশদে জানুন।

Dr. Indranil Saha May 25, 2022

Schizophrenia কি?? গল্প শুনুন এই অসুখের!

Dr. Arunima Ghosh May 25, 2022

নাগরাকাটা গ্যাং

Dr. Samudra Sengupta May 24, 2022

আহা উত্তাপ কত সুন্দর তুই থার্মোমিটারে মাপলে

Dr. Soumyakanti Panda May 24, 2022

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

395643
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।