Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

রোজনামচা হাবিজাবি ৬

FB_IMG_1691284480850
Dr. Soumyakanti Panda

Dr. Soumyakanti Panda

Paediatrician
My Other Posts
  • August 18, 2023
  • 8:40 am
  • No Comments

মাঝে বেশ কিছুদিন বিরতির পরে আবার একটি সরকারি হাসপাতালে কাজ করতে শুরু করেছি। সরকারি হাসপাতালে টানা কিছুদিন কাজ করলে হাঁসফাঁস করে। রোগীর চাপ তো থাকেই কিন্তু সেটা বড় ব্যাপার নয়। আসল জিনিস হ’ল সবকিছুর অপ্রতুলতা। যেদিকে তাকাই, নেই আর নেই। অর্ধেকের বেশি প্রয়োজনীয় ওষুধ নেই। সব ধরনের পরীক্ষা করানোর উপায় নেই। যন্ত্রপাতি নেই। স্থায়ী চিকিৎসক-নিয়োগ শেষ কয়েক বছরে হাতেগোনা। কম বেতনের ঠিকে-ডাক্তার দিয়ে কাজ চালানোর চেষ্টা চলছে।

তবে সবকিছুর মাঝে একটা জিনিসের জন্যই সরকারি হাসপাতালে কাজ করতে ভালো লাগে- এখানে গল্প তৈরি হয়। জীবনের গল্প। সেইসব জীবন যারা ঝকঝকে চেম্বারের ‘দামী চিকিৎসা’র সাথে এঁটে উঠতে পারে না। অধিকাংশই পাড়ার ওষুধ দোকান বা এরওর পরামর্শে ‘ঘেঁটে যাওয়া’ রোগ নিয়ে হাসপাতালে এসে পৌঁছোয়। সীমিত সামর্থ্যে সেসব রোগ ছুঁয়ে দেখার চেষ্টা করি। রোগটুকুই ছুঁই। রোগী ছোঁওয়া হয় না। ঠোঁটের কোণে ঘা দেখে রোজ ফল খাওয়াতে বলি। ফল কেনার খরচ কত, মনে আসে না। সারা গায়ে চুলকুনি ভরে থাকা বাচ্চাটাকে শুধু ঢিলে সুতির জামা পরাতে বলি। মনে পড়ে না, ওর বছরে একবারই জামা হয়, পুজোর সময়। দশ মাসের বাচ্চা শুধু *মুল দুধ খেয়ে বড় হয় আর দিনের পর দিন শুকিয়ে যায়। যত শুকোয় তত মাদুলির ওজন বাড়ে। কপালে কাজলের টিপ বড় হয়। তিন কেজি বাচ্চার গায়ে পাঁচ কেজি মাদুলি। খাওয়া-দাওয়া ঠিক করার পরামর্শ দিয়ে আসি। পয়সা খরচ করে প্যাকেটের হাবিজাবি গুঁড়ো খাবার কিনতে বারণ করে আসি। হয়তো বাচ্চাটা ভালো হয়ে যাবে। বুঝতে পারবো না, কোন সামাজিক পরিস্থিতিতে থাকলে লোকে অস্থিচর্মসার বাচ্চাকে ডাক্তারের কাছে না এনে মাদুলিওয়ালার কাছে দোষ কাটাতে নিয়ে যায়। আন্দাজই করতে পারবো না, কেন জন্ডিস নিয়ে ভর্তি থাকা বাচ্চাটার গলায় জন্ডিসের মালা, পেটে জন্ডিস কাটানোর পোড়া দাগ। ওই যে বললাম, শুধু রোগটুকুই ছুঁই। রোগ সারে ঠিক। রোগী সারে কি?

ইদানিং খুব বেশি লিখি না। বয়স বাড়লে প্রাথমিক উদ্যমে মরচে পড়ে। একটা সময় মনে হ’ত কলমের আঁচড়ে সব পরিবর্তন করে ফেলবো। এখন বুঝি, সেসব সদ্য-পাশ ডাক্তারের ইউটোপিয়া। বেশ জানি, কিছু নিস্ফল চেঁচামেচি ছাড়া কিছুই করে উঠতে পারবো না শেষমেশ। সব কেমন নিয়মের মতো হয়ে যাচ্ছে। মৃত্যু এখনো মন খারাপ করায়। উদ্বেল করায় না। আগেরদিনই ইমার্জেন্সিতে পৌঁছোনোর মিনিট কুড়ির মধ্যে বছর চারেকের বাচ্চাটা মারা গেল। উঁচু থেকে পড়ে গিয়েছিল। যখন হাসপাতালে এসেছে তখন দমকা দেওয়া শেষ শ্বাস চলছে, চোখের মণি স্থির, কুঁচকে ছোট হয়ে গেছে। হয়তো তার কয়েক মিনিট আগেই ফুটফুটে মেয়েটা খেলে বেড়াচ্ছিল। জীবন কী সস্তা, না?

শ্রমজীবী স্বাস্থ্য উদ্যোগের একটি ক্লিনিকেও মৃত্যুর গল্প। বছর দশেকের মেয়েটার উচ্চতা বাড়ছে না। এ হেন টনিক আর ভিটামিন নেই, যে খায়নি। অথচ একবার ভালো করে চোখে দেখলেই সমস্যাটা বোঝা যায়। পরীক্ষার পরে থাইরয়েডের সমস্যা নিশ্চিত করা গেছে। ওষুধ শুরু হয়েছে। বছর পনেরো-ষোলোর দাদার সাথে এসেছিল। কথায় কথায় দাদার কাছে জানলাম, ভরা কোভিডের সময় তাদের মা মারা গেছে। অনাক্রম্যতার রোগ ছিল। কোলকাতায় চিকিৎসা হ’ত। কোভিডের জন্য কোলকাতা যাওয়া সম্ভব হয়নি। রোগ বেড়েছে। শেষ অবস্থায় হাসপাতালেও ভর্তি করা যায়নি। ওই বাড়িতেই যেটুকু… মা মারা যাওয়ার পরে সব কিছুতেই অবহেলা হয়েছে। বোনকেও ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়ার মতো মানসিক অবস্থা ছিল না। বলতে গিয়ে ছেলেটার চোখ ছলছল করছিল কি? কে জানে… বাইরে লম্বা লাইন। এতকিছু ভাবলে চলে নাকি? রোগী ছোঁওয়া বাকি থেকে যায় বারবার।

অনেকদিন লিখি না। অনেক কথা জমেছে। কাকে ছেড়ে কার কথা লিখি? ওই যে তিন বছরের বাচ্চাটার পেট ব্যথার সমস্যা নিয়ে দাদু-দিদা নিয়ে এসেছিলেন, তার কথাই বা ভুলি কি করে? সামান্য পেটে ব্যথার ইতিহাস বলতে গিয়ে কেউ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কেঁদে ওঠে নাকি? বিস্ময় আর সন্দেহ নিয়ে তাকিয়েছিলাম। পরবর্তী মিনিট পাঁচেক এত দীর্ঘ হবে ভাবিনি। বাচ্চাটার বাবা রাজমিস্ত্রী। নির্মীয়মান উঁচু বাড়ির কাজ করছিলেন। ভারা থেকে পড়ে… গতকালই… তিন বছরের ছেলে বাবাকে শুধু দেওয়ালের ছবিতেই চিনবে।

রোগী দেখতে বসা আসলে সিনেমা দেখার মতো। শুধু পরপর দুটো দৃশ্যের মধ্যে বিস্তর ফারাক। হঠাৎ করেই কেন জানিনা, লোকজন এখন খুব ফাইমোসিস নিয়ে পড়েছে। মানে, ছেলে বাচ্চাদের পুরুষাঙ্গের সামনের অংশটা পাতলা চামড়া দিয়ে ঢাকা থাকার ব্যাপারটা। একটা বয়স অব্দি এটা একদম স্বাভাবিক। পরের দিকে ধীরে ধীরে চামড়াটা খুলে আসে (বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই)। কার পরামর্শে জানি না, সবাই এখন দু-তিন মাস বয়সের বাচ্চারও চামড়া না খোলার ব্যাপারে চিন্তিত। বিভিন্ন ধরনের তেল দিয়ে দিন-রাত মালিশ চলছে। তার মধ্যেই একজনের দাবী বাচ্চার ‘ওটা’ খুব ছোট। শেষ ট্রেন ধরার মতো তাড়াহুড়োয় প্যান্ট নেমে গেল। যদিও দেখলাম, ‘ওটা’ এমন কিছু ছোট নয়।

– আসলে ডাক্তারবাবু ওটাই তো আসল জিনিস তাই দেখিয়ে নিচ্ছি। ছোট হলে তো মুশকিল।

– না, না। ছোট নয়। এই বয়সে এইটুকু হলেই কাজ চলে যাবে।

আশেপাশে হাসির ধুম নেমেছে বুঝতে পারছিলাম। যদিও ভদ্রমহিলা থামতে রাজি নন।

– দেখুন, ক’বছর বাদে বৌমা আসবে। আসল জিনিস ঠিক করে রাখতেই হবে।

এসব সময়ে মাস্ক খুব কাজে দেয়। চোখে চশমা, মুখে মাস্ক। অভিব্যক্তির অধিকাংশই বাইরে থেকে দেখা যায় না। স্টেথো নামিয়ে টেবিলে রাখি। আরও একটা দিন শেষ হয়ে যায়। ঝুড়ি ঝুড়ি গল্পের বোঝা নিয়ে বাড়ি ফিরি। চায়ের কাপে ঠোঁট ডুবিয়ে সন্ধ্যাতারায় চোখ রাখি।

বি.দ্র.- ছবির সাথে লেখার কোনও সম্পর্ক নেই। বৃষ্টি নামার আগের আকাশ দেখতে সবারই খুব ভালো লাগে নিশ্চয়ই। তাই দিলাম।

PrevPreviousকি ভাবে বুকের দুধ বাড়ানো যাবে?
Nextছত্তিশগড়ে আট বছরNext
4 1 vote
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

ভোট মানে ভোট শুধু।

December 7, 2023 No Comments

পাঁচখানা রাজ্যতে ভোট হয়ে গেলো। চারখানাতেই গদি ওলটপালট, হাত ছেড়ে জনগণ গেরুয়া বেছেছেন তিনটেতে, একটায় গাড়ি ছেড়ে হাত ধরেছেন। এক্সিট পোলগুলো কিছুটা মিলেছে আর বাকি

পুণ্যের সংজ্ঞা কি?

December 7, 2023 No Comments

ভারতে তীর্থস্থানগুলির বেশিরভাগই দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলে অবস্থিত কেন? কেনই বা শতকের পর শতক ধরে মানুষ এত কষ্ট করে যেতো পুণ্য অর্জনে? আসলে অতি দুরূহ দুর্গম

গোখরো কেউটে সাপের কথা।

December 7, 2023 No Comments

ডা দয়ালবন্ধু মজুমদারের ইউটিউব চ্যানেল থেকে নেওয়া।

বসন্ত মালতী

December 6, 2023 No Comments

তক্তপোশের উপর গুটোনো তেলচিটে শতরঞ্চি মোড়া ছেঁড়া তোশকে হেলান দিয়ে লোকটা, গরাদে দেওয়া জানলার বাইরে চায়। কাছের জিনিস দেখতে অসুবিধে হতো আগেই— এখন দূরের জিনিসও

সততার পরাকাষ্ঠা

December 6, 2023 No Comments

★ বারাসত থেকে নিউটাউন ফিরছিলাম। এখন গোটা চারেক রুটের বাস আসে, ওদিক থেকে এপাশে। সবচেয়ে খুশি হই সরকারি বাসটা মানে সি-এইট পেলে। সেই বাসের ভাড়া

সাম্প্রতিক পোস্ট

ভোট মানে ভোট শুধু।

Arya Tirtha December 7, 2023

পুণ্যের সংজ্ঞা কি?

Dr. Amit Pan December 7, 2023

গোখরো কেউটে সাপের কথা।

Dr. Dayalbandhu Majumdar December 7, 2023

বসন্ত মালতী

Dr. Sukanya Bandopadhyay December 6, 2023

সততার পরাকাষ্ঠা

Dr. Arunachal Datta Choudhury December 6, 2023

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

465213
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]