১৮ই আগস্ট ২০২৩ এ ডক্টরস ডায়ালগের ফেসবুক লাইভে রোগীকে প্রত্যাখ্যান করার অধিকার নিয়ে আলোচনা করেছিলেন ডা সঞ্জীব মুখোপাধ্যায়, ডা জয়ন্ত ভট্টাচার্য, ডা চিন্ময় নাথ এবং ডা মৃন্ময় বেরা সঞ্চালনায় ছিলেন ডা পুণ্যব্রত গুণ।
১ লা মে…
ইমারজেন্সি রুম থেকে বেরিয়ে নিজের রুমে যেতে গিয়ে দেখি রুগীদের অপেক্ষা করার চেয়ারে তিনজন মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভ বসে। একজন দেওয়ালে মাথা ঠেকিয়ে মুখ হাঁ করে ঘুমোচ্ছে।
আলোচনা ভালো লাগল। আমি আতঙ্কিত। সরকারী হাসপাতালের ডাক্তাররা যে সংখ্যায় ও পরিবেশে রোগীদের চিকিৎসা করতে বাধ্য হন তাতে চিকিৎসার মান বজায় রাখা আর দিবাস্বপ্ন দেখা প্রায় সমার্থক। আবার বেসরকারী হাসপাতালে ডাক্তারদের সেই চাপ থাকে না অথচ রোগীর দেয় অর্থ ক্রমশঃ বাড়তেই থাকে। কিন্তু সেখানেও যে চিকিৎসার মান যে ভাল তা মনে হয় না। উল্টোদিকে একই রোগী যখন সরকারী হাসপাতালে চিকিৎসিত হন তখন তার এবং তার পরিবারের আচরণে যে প্রভুত্ব থাকে তা উধাও হয়ে যায় যখন তারা বেসরকারী স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চিকিৎসিত হন।
নতুন আইন সমস্যার সমাধান করবে না যতক্ষণ না রাষ্ট্রব্যবস্থা জনস্বাস্থ্যের দায়িত্ব পুরোপুরি ভাবে না নেবে।