Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

সার্জনের দিনলিপি– শুরুর কথা

FB_IMG_1629641778504
Dr. Anirban Jana

Dr. Anirban Jana

Surgeon
My Other Posts
  • October 20, 2022
  • 7:53 am
  • 4 Comments

সেপ্টেম্বর ১০, ২০২২

ব্লগ লেখার কোনো অভিজ্ঞতা নেই। অথচ মনে হয় বেশ কিছু কথা না লিখে রাখলেই নয়। আর একজন সার্জনের প্রতিটি দিনেই তো একটা করে গল্প তৈরি হয়। গল্পগুলোর জন্ম হয় প্রতিদিন, সময়ের সাথে সাথে বিস্মৃতির অন্তরালে হারিয়েও যায় সেগুলো। প্রতিদিনই। মাঝেমধ্যে গভীর রাতে কফির মাগ হাতে ফ্ল্যাটের ছোট্ট বারান্দায় দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে বিদ্যুৎ চমকের মতো ফেলে আসা কোনো ঘটনা মনে পড়ে যায়। ঠোঁটের কোণে মৃদু হাসি খেলে যায়, অথবা চোখের কোল বেদনায় চিকচিক করে ওঠে। মনে হয় ঘটনাগুলো যদি লেখা থাকতো…….

আমি যে সময়ে বড় হয়ে উঠেছি সেই সময়ে নিজের ইচ্ছে মতো নিজের ভবিষ্যৎ বেছে নেওয়া যেত না। মাধ্যমিকে বেশ ঝকঝকে একটা রেজাল্ট হতেই বাবা-মা সায়েন্স নিয়ে ইলেভেনে ভর্তি করে দিলো। অথচ আমার সেই কিশোর সংস্করণের ভয়ানক ইচ্ছে ছিল ইতিহাস নিয়ে পড়ার। হরপ্পা মহেঞ্জোদারোর না পড়তে পারা লিপি ভয়ংকর টানতো ছেলেটাকে, মিশরের ফারাওদের জীবনকাহিনী গোগ্রাসে গিলতো, সুভাষের ঘর ছাড়ার গল্প নিশির ডাকের মতো তাঁর সঙ্গে ঘর ছাড়তে বলতো। কিন্তু রিষড়ার রামকৃষ্ণ আশ্রমের ঘেরাটোপ থেকে বেরিয়ে সায়েন্স নিয়ে ভর্তি হতে হলো নন্দলাল ইনস্টিটিউশনে। আমরা বলতাম নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়। তখন রামকৃষ্ণ আশ্রমে ইলেভন- টুয়েলভ ছিল না। শ্রীরামপুর কলেজেও অবশ্য ভর্তি হতে পারতাম। কিন্তু আমার গুরুজনেরা আমার চারিত্রিক দৃঢ়তার ওপর ঠিক ভরসা রাখতে পারেনি। কোএডুকেশন স্কুল কলেজে পড়লে ছেলেটা ঠিক মেয়েদের খপ্পরে পড়বে। সেই বয়সের ছেলেরাই যে মেয়েদের পড়ার জন্য নিজেদের ‘খপ্পর’ খুলে রাখে সেটা জানতো না তারা। ফলে স্কুল ছুটির পরে সাইকেলে করে পালিয়ে যেতাম শ্রীরামপুর কলেজে। আমার রামকৃষ্ণ আশ্রমের কিছু ভাগ্যবান বন্ধু পড়তো সেখানে। আড্ডা এবং চোখের তৃষ্ণা মিটিয়ে ঠিক সময়ে বাড়ি ফিরে আসতাম। কারোর পিতৃদেবের সাধ্য ছিল না আমায় ধরে। আমার পিতৃদেব তো বাচ্চা ছেলে।

তাও এইচএসের রেজাল্ট ভালোই হলো। ততদিনে ফিজিক্সটা বেশ ভালো লাগতে শুরু করেছে। মনের মধ্যে ঠিক করা হয়ে গেছে যে ফিজিক্স নিয়েই পড়বো। কিন্তু সায়েন্স নিয়ে পড়বো অথচ জয়েন্ট দেবো না তাই কখনো হয়? আমার বাবা-মা কি অতো সহজে ছেড়ে দেবার বান্দা? সুতরাং জয়েন্টে বসলাম এবং আমার সমস্ত ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাকে বিপদে ফেলে ডাক্তারিতে র‍্যাঙ্ক করে বসলাম।

অনেক চোখের জলে আমার আর জি কর কলেজ যাত্রাটা পিচ্ছিল হয়ে থাকলো। অ্যানাটমির ‘মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা’ দেবার শিরদাঁড়ায় শিহরণ জাগানো অভিজ্ঞতা আরও পড়াশোনাটার ওপর বিবমিষা জাগিয়ে দিল। তাও চালিয়ে নিচ্ছিলাম কোনোরকমে। ডাক্তারি পরীক্ষার প্রথম গাঁট ফার্স্ট প্রফেশনাল এমবিবিএস উতরানোর পর ক্লিনিকাল ক্লাস শুরু হলো – মানে সরাসরি পেশেন্ট দেখে পড়াশোনা। আমার ফাটা কপালে প্রথমেই জুটলো গায়নাকোলজি। একজন টিচার নর্মাল ডেলিভারি পড়াচ্ছেন। নৃশংসভাবে এপিসিওটমি দেওয়া হলো (ওইভাবেই দেয়, ওইভাবেই দেওয়া উচিত)। মাথা টাল খেলো, আশেপাশের সহপাঠী (এবং অবশ্যই সহপাঠিনীরা) আবছা হয়ে এলো। টিচারের অস্পষ্ট চিৎকার হালকা করে কানে এসে ঢুকলো- গেল গেল, ছেলেটার ভেসোভেগাল হয়েছে। তারপরে দুম করে একটা আওয়াজ। যখন জ্ঞান ফিরলো তখন ধরণী দ্বিধা হও অবস্থা। মেয়েদের মুখে মুচকি হাসি, হাড়হাবাতে বজ্জাত ছেলেবন্ধুগুলোর চোখেমুখে মুরগী পাওয়ার আনন্দ। তারপর থেকে বন্ধুদের সাথে মতের মিল না হলেই শুনতে হতো -“চল, গাইনির ক্লাস করে আসি।’

আমার রুমমেট ছিল ভাগ্নেদা। আমার থেকে বেশ কয়েক বছরের সিনিয়র। সার্জারির হাউসসার্জন। আমাকে একদিন জোর করে নিয়ে গেলো সার্জারি ওয়ার্ডে। একটা বাচ্চা মেয়ে পেটে ব্যথা নিয়ে ভর্তি হয়েছে। নাভীর কাছে ব্যথা। ভাগ্নেদা দেখেটেখে বললো যে অ্যাপেনডিসাইটিস হয়েছে। ধ্যাৎ, তাই কখনো হয় নাকি? অ্যানাটমিতে পরিষ্কার পড়েছি যে ডানদিকের তলপেটে অ্যাপেন্ডিক্স থাকে। ঢপ মারার আর জায়গা পাওনি?

ভাগ্নেদা পুরো নার্ভের ডিস্ট্রিবিউশন দিয়ে ব্যাপারটা বোঝালো।তাও আমার বিশ্বাস হয় না। প্রায় জোর করেই রাত সাড়ে বারোটার সময় আমাকে সিবিওটিতে নিয়ে গেলো ও। ডানদিকের পেট কেটে প্রায় পচে যাওয়া অ্যাপেন্ডিক্সটা যখন বার করলো ও তখন আমার চোখ ছানাবড়া। একেবারে অঙ্কের মতো মিলে গেল সব। আর আশ্চর্যের ব্যাপার – আমার একটুও ভয় লাগেনি।

সেদিনই ঠিক করে নিয়েছিলাম পড়তে হলে সার্জারি নিয়েই পড়বো। আমার সত্যিকারের প্রথম প্রেম…..

PrevPreviousডা দিলীপ মহলানবিসঃ সঠিক তথ্য ও তত্ত্বের দু একটি দিক
NextPin Up Casinos Azerbaycan ️ Onlayn Kazino Pinup Rəsmi SaytNext
4.7 3 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
4 Comments
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
সৌমেন সোম
সৌমেন সোম
2 years ago

অনির্বাণ দারুণ লাগলো, তোর লেখা আমার ভাল্লাগে তার কারন লেখার সাথে হাস্য রসের অপূর্ব মিশ্রণ, যেটা আমাকে খুব টানে, হাসি তো আমাদের জীবন থেকে আস্তে আস্তে মিলিয়ে যাচ্ছে, তাই এইসব লেখাই আমার কাছে খুবই লোভনীয়।
আরো লিখতে থাক, তোর পরের পর্বের অপেক্ষায় ।

0
Reply
শুভান্বীতা দে
শুভান্বীতা দে
2 years ago

অসাধারণ

0
Reply
সঞ্জীব বিশ্বাস
সঞ্জীব বিশ্বাস
2 years ago

দারুন স্যার।

0
Reply
Riyanka Haque
Riyanka Haque
2 years ago

অসাধারন। পরবর্তী গল্পের অপেক্ষায় রইলাম।

0
Reply

সম্পর্কিত পোস্ট

ঊর্মিমুখর: একাদশ পরিচ্ছেদ

June 10, 2025 No Comments

জ্যেষ্ঠভ্রাতার শেষকৃত্যের অব্যবহিত পরেই কুমার হর্ষবর্ধন ভগিনীকে উদ্ধারার্থ বিন্ধ্যাচলের জঙ্গলাকীর্ণ পার্বত্য প্রদেশের উদ্দেশ্যে যাত্রা করিলেন, স্বীয় রাজ্যাভিষেকের জন্য অপেক্ষা করিলেন না। যাত্রার পূর্বে গভীর রাত্রে

শাল নদী, বাসুদেব ও কাকোদকর সাহেবের রিপোর্ট

June 10, 2025 3 Comments

আরও একটা পরিবেশ দিবস পার হয়ে গেল। এমন দিনগুলোর আসা যাওয়ার মাঝখানের সময়টাই হলো আমাদের সক্রিয়তার সময় অর্থাৎ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আমরা পরিবেশ নিয়ে কতটা

প্রলয় চলে গেছে আমাদের ছেড়ে

June 10, 2025 No Comments

আমি নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, বিপদের দিনে যে মানুষগুলো পাশে এসে দাঁড়ায় তাঁরা ধোপদুরস্ত গোছানো উচ্চপ্রতিষ্ঠিত মানুষ কমই হয়। তারা ঈষৎ আবেগপ্রবণ, জেদী, ঈষৎ তারকাটা

আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে

June 9, 2025 No Comments

গত ৭ ই জুন সোদপুর ট্রাফিক মোড়ে অনুষ্ঠিত হল এক প্রতিবাদ সভা- ধ্বনিত হল ন্যায় বিচারের অগ্নি গর্জন। আর জি কর হাসপাতালে হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসকের

মানুষের দাম কত?

June 9, 2025 No Comments

যাত্রাগাছি, গৌরাঙ্গ নগর, শুলংগুড়ি, এবং সংলগ্ন এলাকা জুড়ে নারী সুরক্ষা বৃদ্ধি এবং অসামাজিক কার্যকলাপ বন্ধের দাবিতে অভয়া মঞ্চ বৃহত্তর বিধান নগর আয়োজিত গণ কনভেনশন অনুষ্ঠিত 

সাম্প্রতিক পোস্ট

ঊর্মিমুখর: একাদশ পরিচ্ছেদ

Dr. Sukanya Bandopadhyay June 10, 2025

শাল নদী, বাসুদেব ও কাকোদকর সাহেবের রিপোর্ট

Somnath Mukhopadhyay June 10, 2025

প্রলয় চলে গেছে আমাদের ছেড়ে

Dr. Arjun Dasgupta June 10, 2025

আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে

Gopa Mukherjee June 9, 2025

মানুষের দাম কত?

Gopa Mukherjee June 9, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

559177
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]