Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

বেছে নিতে হবে, মানবতার সবচেয়ে বড় শত্রু কারা আর প্রতিবাদে প্রতিরোধে সক্রিয় কারা

Screenshot_2024-02-09-07-33-18-39_680d03679600f7af0b4c700c6b270fe7
Dr. Amit Pan

Dr. Amit Pan

Paediatrician, leader of doctors' movement
My Other Posts
  • February 9, 2024
  • 7:34 am
  • No Comments

আমাদের সিনিয়র ডাঃ গৌরাঙ্গ গোস্বামীর একটা পুরোনো লেখা কয়েকদিন আগে ওনার ছেলে আনন্দরূপ পাঠিয়েছে তাতে গৌরাঙ্গদা তাঁর ছাত্রজীবনের রাজনৈতিক কার্যকলাপের স্মৃতিচারণ করেছেন। গৌরাঙ্গদা লিখেছেন দ্বিতীয় যুক্তফ্রন্টের সময়ে (সম্ভবতঃ ‘৬৯-৭০ সময়কালে) মেডিকেল কলেজে সদ্যগঠিত BPSF-এর ইউনিটের উদ্যোগে ভারতে সফররত ভিয়েতনামের এক প্রতিনিধি দল আসেন আর সেই উপলক্ষ্যে রক্তদানকারী মেডিকেল ছাত্রদের প্রত্যেককে মার্কিন বোমারু বিমানের ধ্বংসাবশেষ থেকে তৈরি ধাতব আঙটি উপহার দেন। সেবার ভারতবর্ষে এই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন মাদাম বিন। তবে, মাদাম বিন মেডিকেল কলেজে আসেন নি কোনও কারণে।

বস্তুতঃ, সেই পর্যায়ে মার্কিন হামলার প্রচণ্ড তীব্রতা প্রতিরোধ করে ভিয়েতনাম এক অভূতপূর্ব ইতিহাস রচনায় ব্রতী। ১৯৬৫ থেকে ১৯৭৫ সালের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ভিয়েতনাম ও সংশ্লিষ্ট কাম্বোডিয়া-লাওসে এর উপর যে পরিমাণ বোমাবর্ষণ করেছে তা মেগাটনের হিসাবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে ইউরোপ-এশিয়ার উপর বর্ষিত বোমার সামগ্রিক পরিমাণের চেয়ে কম করে দুগুণেরও বেশি। প্রারম্ভিক পর্যায়ে এয়ারফোর্স জেনারেল কার্টিস লিমের উক্তি, “We’re going to bomb them back to stone age”….আর ‘৭২ সালে প্রেসিডেন্ট নিক্সনের পুনরাবৃত্তি,”bomb the livin’ bejesus out of ’em”. কিন্তু, ১৯৭৫-এ সেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকেই মেনে নিতে হয় চূড়ান্ত পরাজয়কে, নিজেদের প্রায় আটান্ন হাজার সৈন্যের প্রাণের বিনিময়ে। ধ্বংসপ্রাপ্ত বিমান ও বর্ষিত বোমার খোল থেকে শুধুমাত্র স্মারক তৈরি হয়নি, প্রস্তুত হয়েছে প্রতিরোধের অস্ত্রসামগ্রী। সোভিয়েত রাশিয়া ও চীন সাহায্য করলেও প্রতিরোধযুদ্ধের একটা বিরাট অংশ ছিল ভিয়েতনামে ব্যবহৃত মার্কিন অস্ত্রভাণ্ডার থেকেই পুনর্গঠিত এবং কিছু ক্ষেত্রে সরাসরি অপহৃত!!!

পঞ্চাশ বছর পরে মহাশক্তিধর ইস্রায়েল ও তার পরম সাহায্যকারী আমেরিকা এবং ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে গাজার প্রতিরোধ বাহিনী যুদ্ধ শুরুর প্রায় চার মাস পরেও অনবদমিত। একেবারে প্রথম আরব-ইস্রাইল যুদ্ধ (১৯৪৮) কিছু প্রলম্বিত হয়েছিলো, কিন্তু ১৯৬৭ ও ১৯৭৩ সালে ইস্রায়েল, মিশর ও জর্ডান এবং মিশর ও সিরিয়া বাহিনীকে পর্যুদস্ত করে যথাক্রমে মাত্র ৬ ও ১৯ দিনে!! অথচ, ১৭ বছর ইস্রায়েল কর্তৃক অবরুদ্ধ থেকেও ৪০কিমি×৬-১০ কিমি ভূখণ্ডের ছোট্ট অংশ অনায়াস দক্ষতায় পাঞ্জা লড়ে যাচ্ছে পৃথিবীর সর্বশক্তিমান সামরিক শক্তিদের সঙ্গে। এখনও পর্যন্ত নাকি মাত্র একজন অপহৃতকে উদ্ধার করতে পেরেছে ইস্রায়েল বাহিনী ; আর অপহৃত তিনজনকে নিজেরাই খুন করে ফেলেছে, সম্ভবতঃ ভয় বা ভুল বশতঃ! হামাসের কতটা ক্ষতি করতে পেরেছে জানা নেই, তবে সাধারণ মানুষ হত্যা করেছে প্রায় ত্রিশ হাজার, আহত ও নিখোঁজদের নিয়ে যে সংখ্যাটা ইতিমধ্যেই এক লক্ষ পেরিয়ে গেছে। কিন্তু সাড়ে তিনশ বর্গকিলোমিটারের এক অতি ক্ষুদ্র এলাকায় এই নির্বিচারে গণহত্যা কি পেরেছে প্রতিরোধকে স্তব্ধ করতে? পারলে তো আর মার্কিন পররাষ্ট্র সচিব অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনকে দৌড়ে আসতে হতো না যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব নিয়ে। যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব যত না গাজার মানুষকে বাঁচানোর জন্য, তার থেকে অনেক বেশি ইস্রায়েলকে দীর্ঘস্থায়ী জটিল পরিস্থিতি থেকে উদ্ধারের কারণে; সম্মানের সঙ্গে কিছুটা হলেও পশ্চাদপসারণ জন্য! !

কিন্তু হামাসকে কে অস্ত্র সাহায্য করছে, ইরান? নাকি,আরব দুনিয়া? New York Times এ এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইস্রায়েল কর্তৃক গাজায় ব্যবহৃত বিস্ফোরক ও অন্যান্য ammunition এবং IDF (Israel Defence Force)-এর অস্ত্রভাণ্ডার থেকে অপহৃত অস্ত্রাংশই হামাসের ব্যবহৃত অস্ত্রের প্রধান উৎস। গাজায় ব্যবহৃত ইস্রায়েলের অস্ত্রের শতকরা ১৫ ভাগ unexploded; আর এর থেকে স্বয়ং সম্পূর্ণ অস্ত্রভাণ্ডার গড়ে তোলার‌ জন্য রয়েছে আধুনিক প্রযুক্তি ও মৌলিক ভাবনাচিন্তাসম্পন্ন ব্যবস্থাপনা গাজার অভ্যন্তরেই। তাছাড়া, ইস্রায়েলী সৈন্যবাহিনীর অস্ত্রের একটি বড়‌ অংশ তো বহুদিন যাবৎ বিদ্রোহীদেরই শক্তি বৃদ্ধি করে আসছে, শুধু ঠিকানা ও মালিকানা কিঞ্চিৎ পরিবর্তিত, এই যা!!!

ভিয়েতনামের সঙ্গে গাজার তুলনা করা যায় কিনা জানি না, তবে দুটো ঘটনাই একটা জিনিস প্রমাণ করে যে পরিস্থিতি যত খারাপই হোক, কার্যকরী প্রতিরোধ গড়ে তোলা আর যাই হোক অসম্ভব কখনোই নয়….!!! সবচেয়ে বিস্ময়কর হলো গোটা আরব দুনিয়ার গা বাঁচিয়ে চলার প্রচেষ্টা, একটি দেশও কোনও কড়া পদক্ষেপ নেয়নি..কেউই ছিন্ন করেনি অন্ততঃ কূটনৈতিক সম্পর্ক !! গাজার বাইরে প্রতিরোধ শুধুমাত্র এসেছে হিজবুল্লাহ এবং হুথি সংগঠনের কাছ থেকে। এর মধ্যে হুথির আক্রমণে লোহিত সাগরে সামরিক বাণিজ্যিক সব ধরণের জল পরিবহণ বিপর্যস্ত‌। এশিয়া ইউরোপ সমুদ্রবাণিজ্যের চল্লিশ শতাংশের বেশি চলাচল করে লোহিত সাগর–সুয়েজ খাল পথে। দৈনিক এক মিলিয়নেরও বেশি ব্যারেল crude oil রপ্তানী হয় এই পথে। ফলে ইউরোপসহ বাকি বিশ্বকেও ভুগতে হচ্ছে তার অবশ্যম্ভাবী ফলাফলকে।

কিন্তু হামাস, হিজবুল্লাহ, হুথি..এরা তো সবাই তথাকথিত ‘সন্ত্রাসবাদী’ ধর্মীয় সংগঠন। মানবাধিকার রক্ষা বা অন্য ধর্মের প্রতি সহিষ্ণুতার বিষয়ে এদের রেকর্ড খুব পরিষ্কার/উৎসাহব্যঞ্জক নয়। এদের সমাজতান্ত্রিক পথের অনুসারী বলেও চিহ্নিত করার কোনও কারণ নেই। তা সত্ত্বেও সারা পৃথিবী যখন শুধুমাত্র দর্শক এক বিশাল চলমান গণহত্যার প্রতি, ধ্বংসাত্মক ক্ষমতায় অনেক অনেক গুণ বেশি শক্তিশালী বাহিনীর বিপরীতে কঠিন মরণপণ প্রতিরোধ গড়ে তোলার অসম্ভব অতুলনীয় কৃতিত্বকে অস্বীকার করবো কোন যুক্তিতে, কোন সাহসে???

বস্তুতঃ সারা পৃথিবীতে এখন কোনও পক্ষকেই শতকরা একশো ভাগ সঠিক প্রশংসাপত্র দেওয়া আদৌ সম্ভবপর কিনা জানিনা। মানুষকে পরিষ্কার বেছে নিতে হবে, এই মুহূর্তে মানবতার সবচেয়ে বড় শত্রু কারা আর তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদে প্রতিরোধে সক্রিয় কারা তা সে তাদের সীমাবদ্ধতা বা অন্যান্য ট্র্যাক রেকর্ড যাই হোক না কেন। তাছাড়া, আর উপায় বা কি? আর কোনও অপসন আছে কি??

PrevPreviousতব চরণে ৭
Nextগোলাপ পাওনি বলে মনখারাপ??Next
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

বাঙালি দেখেও শেখে না, ঠেকেও শেখে না

November 15, 2025 No Comments

চন্দ্রধর দাসকে আপনারা চিনবেন না। অবশ্য কেউ কেউ চিনতেও পারেন, যারা অসমের ডিটেনশন ক্যাম্পে ছুঁড়ে ফেলা তথাকথিত ‘বিদেশি’দের নিয়ে পড়াশোনা করেছেন, সম্পূর্ণ নিরপরাধ হওয়া সত্ত্বেও

এই সময়ের আরভ, আতিশীরা এবং স্নোপ্লাউ সিনড্রোম।

November 15, 2025 No Comments

এক সময় পরিবার পরিকল্পনা দপ্তরের খুব জনপ্রিয় একটা শ্লোগান ছিল – ছোট পরিবার, সুখী পরিবার। ভারতবর্ষের বিপুল জনসংখ্যার কথা মাথায় রেখে পরিবার সীমিতকরণে প্রোৎসাহিত করতেই

আর কতদিন বালিতে মুখ গুঁজে থাকবো?

November 15, 2025 No Comments

সব বাবা-মা ভাবেন অন্যের বাচ্চারা সেক্স করবে, কিন্তু আমার বাচ্চারা ওসব খারাপ কাজ কখনোই করবে না। আমাদের একটা বংশমর্যাদা আছে, শিক্ষা আছে।আমাদের পরিবারে এসব হয়

দুটি শরীরবিজ্ঞানের আওতার অতীত সম্ভাবনা

November 14, 2025 No Comments

তিন নাকি চারজন সন্ত্রাসবাদী ধরা পড়েছে, যারা পেশায় চিকিৎসক। এর জন্য সামগ্রিকভাবে চিকিৎসকদের কেউ গালিগালাজ করে যাবেন বলে মনে হয় না। আরেকদিকে মাননীয় প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী

বিস্ফোরণের পিছনে ডি কোম্পানি। ডি মানে দাউদ নয়, ডাক্তার

November 14, 2025 No Comments

টেলিভিশনের খবরে বলছে, “বিস্ফোরণের পিছনে ডি কোম্পানি। ডি মানে দাউদ নয়, ডাক্তার।” টেলি-সাংবাদিক বেশ রসিয়ে বলছেন আর আমি সীতার মতো “ধরণী দ্বিধা হও” বলে পাতাল

সাম্প্রতিক পোস্ট

বাঙালি দেখেও শেখে না, ঠেকেও শেখে না

Dr. Sarmistha Roy November 15, 2025

এই সময়ের আরভ, আতিশীরা এবং স্নোপ্লাউ সিনড্রোম।

Somnath Mukhopadhyay November 15, 2025

আর কতদিন বালিতে মুখ গুঁজে থাকবো?

Dr. Indranil Saha November 15, 2025

দুটি শরীরবিজ্ঞানের আওতার অতীত সম্ভাবনা

Dr. Bishan Basu November 14, 2025

বিস্ফোরণের পিছনে ডি কোম্পানি। ডি মানে দাউদ নয়, ডাক্তার

Dr. Koushik Dutta November 14, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

590257
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]