An Initiative of Swasthyer Britto society

  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close

সত্য ডাক্তারের দু’চার কথা

IMG_20200814_222335
Dr. Anirban Jana

Dr. Anirban Jana

Surgeon
My Other Posts
  • August 15, 2020
  • 8:53 am
  • 16 Comments

মেয়েটা ভীষণ ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল করে সত্যসাধনবাবুকে। সত্য সরকারি হাসপাতালের ডাক্তার। হাসপাতালের কিছু বিপজ্জনক ডিউটি তো করতে হবেই। সেটা মেয়েকে বোঝানো দায়। মেয়ের অবশ্য বাবার ডিউটি করা নিয়ে কোনো আপত্তি নেই। আপত্তি সাবধানতা না নিয়ে ডিউটি করায়। এই যেমন এমারজেন্সি ডিউটি করতে হবে পিপিই কিট পরে। পিপিই কিট একবার পরে ফেললে ডিউটি শেষ না হওয়া পর্যন্ত আর খোলা যায়না। এই ছয়ঘন্টা থেকে আটঘন্টা পুরো টিনড রসগোল্লা ( নিজেকে রসগোল্লা ভাবার কারণ হাই ব্লাড সুগার), যতক্ষণ না সিল কাটা হচ্ছে ততক্ষণ ঠিক থাকবে।

কিন্তু ডায়াবেটিসের জন্য সত্যকে একটু ঘনঘনই বাথরুম যেতে হয়। তার ওপর পিপিই কিট পরলে তো কথা নেই, মনে হয় এক্ষুনি না গেলে পেট ফেটে মারা যাবে। আর একবার পিপিই কিটের কোনো অংশ খোলা মানে সেটি সঙ্গে সঙ্গে বাতিল। সরকার দিনে তিন-চার সেট করে পিপিই কিট দিতে পারবে না, সুতরাং প্রতিদিন হাজার টাকার পিপিই কিনতে হচ্ছে ডাক্তারদের।

সত্যর বড় গায়ে লাগে। প্রথম দিন ঠিক আঠাশ মিনিটের মাথায়, দ্বিতীয় দিন দেড়ঘন্টা, তৃতীয় দিন দশ মিনিটে তাকে পোশাক খুলে টয়লেটে যেতে হয়েছিল । যেন টেলএন্ডারের টেস্ট ক্রিকেটে ক্রিজে টিঁকে থাকার সময়। এই লজ্জাজনক পরিসংখ্যান মেয়ে রিমাকে জানায়নি সত্য। মেয়ে চেঁচিয়ে পাড়া মাথায় করবে। কৌতূহলী প্রতিবেশীরা পিপিই কিট খুলে ফেলার কারণ জেনে গেলে বড্ড লজ্জার হবে ব্যাপারটা।

করোনা নিয়ে প্রথমদিকে খুব জানার চেষ্টা করেছিল সত্য। কিন্তু করোনা ব্যাটা ভাইরাস জগতের গিরগিটি, মুহুর্মুহু রঙ বদলায়। তারপর থেকে সুকুমার রায়ের হযবরলকেই করোনা ভাইরাসের ওপর অথেনটিক বই হিসেবে মেনে নিয়েছে সত্য, লাল বেড়াল থেকে রুমাল হতে বিন্দুমাত্র সময় নেয় না বজ্জাতটা। ছড়ানোর প্যাটার্নটাও তো গোলমেলে – কলকেতা ডায়মন্ডহারবার, রানাঘাট থেকে তিব্বত। গোষ্ঠী সংক্রমণ না হয়েও গুষ্টি শুদ্ধো করোনা আক্রান্ত। সুতরাং জানার কোনো শেষ নাই, জানার চেষ্টা বৃথা তাই।

স্বাস্থ্য ভবন থেকে রবিবার করে রাতের বেলা ওয়েবক্লাস হয়। কেউ হাঁদাভোঁদার গল্পের মতো চশমায় চোখ এঁকে ঘুমোয় তো কেউ কায়দা করে মোবাইলে নিজের ছবিটাকে অফ করে রাখে। সত্যর মতো অনেকেই অবশ্য মনোযোগ দিয়ে বক্তব্যগুলো শোনার চেষ্টা করে। একটা কারণেই শুনতে হয় – চিকিৎসা পদ্ধতিতে আবার কোনো পরিবর্তন এলো কিনা। কারণ শেষ পর্যন্ত চিকিৎসা তো ডাক্তারদেরই করতে হবে।

ট্রাম্প বেচারি তো হুড়মুড় করে গুচ্ছের হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন কিনে আর রাখার জায়গা পাচ্ছে না। আমেরিকান দর্শন অনুযায়ী থিংক বিগ করতে গিয়ে বিগড়ে গেছে আমেরিকার সাধারণ মানুষের মেজাজ। এখন ওষুধটা নিয়ে বেশকিছু ডাক্তার সন্দিগ্ধ হয়ে পড়েছে। আমেরিকার প্রেসিডেন্টকে শুদ্ধ করোনা ভাইরাস ঘোলের সরবৎ খাইয়ে ছেড়েছে এভাবে।

ওয়েবক্লাস নিয়ে আবার বাচ্চাদেরও মারাত্মক সব প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হচ্ছে। পাশের বাড়ির তিন্নির সোজাসাপটা প্রশ্ন সত্যকে- “তোমাদের অনলাইন ক্লাসের দিদিমণি কেন শুধু রোববার রাতে ক্লাস নেয়? তোমাদের কি সারা সপ্তাহের হোমওয়ার্ক দিয়ে দেয়?”

সত্য এড়িয়ে গিয়ে সুকুমার রায়কেই মনে মনে ঢাল করে -হেড অফিসের বড় বাবুদের মাথার ব্যামো থাকাটা আশ্চর্যের কিছু না।

এমারজেন্সি ডিউটি ছাড়াও আউটডোর, পোস্টমর্টেম, ব্লাড ক্যাম্প, হঠাৎ গজিয়ে ওঠা কোয়ারান্টাইন সেন্টারে যেতে হয় সত্যকে। সত্য মেয়েকে বলেনি যে সব ডিউটিতেই অল্পবিস্তর করোনা আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি আছে। শুধু কি তাই- রাস্তাঘাটে সামনে ডাক্তার পেলে অনেকের রোগনারার কথা ঝট করে মনে পড়ে যায়।

সেদিন এক ভদ্রলোক দুম করে মুখের সামনে মাস্ক খুলে কৃষ্ণের ব্রহ্মান্ড দর্শন করানোর মতো হাঁ করে বলে ওঠে “আমার টনসিলটা একটু দেখুন তো ডাক্তারবাবু, মনে হচ্ছে পেকেছে।”

একটু বিরক্তির সাথে সত্য বলেছে – “ভীষণ পেকেছে, পাকাভাবটা পাকাপোক্ত ভাবে পেছন পর্যন্ত নেমে গেছে।” কোনো নেতা-মন্ত্রী অথবা অন্যকোনো প্রফেশনের কারো কাছে এরকম করোনা মরশুমে অতর্কিতে হাঁ করলে বৃন্দাবন দর্শনের ব্যবস্থা করে দেবে সে।

হাঁ করা ভদ্রলোক একজন ইএনটি স্পেশালিষ্টের কাছে সত্যবাবুর যারপরনাই নিন্দা করেছে।

এরপরেও কিছু হ্যাহ্যা পাবলিক আছে, যারা “চিনতে পারছেন না ডাক্তারবাবু ” বলে মুখের সামনে মাস্ক নামিয়ে দাঁতের বিজ্ঞাপন করে। সবাইকে যে হাড়েহাড়ে চেনা আছে সেটা বলা যায়না। হাসপাতালে গন্ডগোলের সময় এরাই আগে ঝাঁপিয়ে পড়ে ভাবে বিনে পয়সায় হাতের সুখ করে নেয়। একটা মরে যাওয়া মানুষ “স্যালাইন টানছে” এই অভিযোগে হাসপাতালে একবার ভয়ংকর অশান্তি করেছিল এরকম একজন। আঙুল নড়ে ওঠা বা স্যালাইন চালু থাকা যে সবসময় জীবনের চিহ্ন নয় সেটা এইসব শিক্ষিত মানুষজনকে বোঝানো দায়।

সত্য ভাবে, তবু তো সে ভালো আছে। মেডিসিন, ইএনটির ডাক্তারবাবুদের একেবারে করোনা ভাইরাসের বাজারে বসে কাজ করতে হয়। সেইসব ডাক্তার, নার্সরা অপ্রতুল সুরক্ষা নিয়ে দিনের পর দিন পরিষেবা দিয়ে চলেছে। সেদিন এক সার্জন দুঃখ করছিলেন। আপাদমস্তক মেডিসিনের রোগটা তাদেরও অদ্ভুত পথ ধরে জ্বালাচ্ছে। অ্যাক্সিডেন্টের পেশেন্টগুলোকে লাফিয়ে ঝাঁপিয়ে চিকিৎসা করতে হয়, সেলাই দিতে হয়। তাদের করোনা স্ট্যাটাস নিয়ে দুশ্চিন্তা করার মতো অবকাশ থাকে না। গাইনি ডিপার্টমেন্টেও করোনার জন্য ডেলিভারি আটকে থাকে না। মোটকথা নিজের মৃত্যুভয়কে জয় করতে হয় সমস্ত ফ্রন্ট লাইনে থাকা ডাক্তার নার্সদের।

সাবধানের যেমন মার নেই, মারেরও সাবধান নেই। চোখের সামনে একসাথে পড়ে আসা, এক কলেজে থাকা ডাক্তারদের মৃত্যু সংবাদ যখন চোখে পড়ে বুকের ভেতরটা কেঁপে ওঠে। আর খবরের কাগজ বা টিভির পর্দায় সেই খবরগুলো রিমারই আগে চোখে পড়ে। বাবাকে জড়িয়ে কেঁদে উঠে বলে “হারিয়ে যেওনা বাবা।”

ডাক্তাররাও কারো বাবা-মা, কারো ছেলে মেয়ে। তার থেকেও বড়ো সত্যি – তারাও মানুষ। করোনা আক্রমণের জন্য কোনো পেশা দেখে না। ভাইরাস খুব সাম্যবাদী।

PrevPreviousসাহিত্যে মহামারী
NextMeasures to be taken by Co-habitants/Family Members of a Covid-19 Positive Patient in Home IsolationNext

16 Responses

  1. Dr Amlan Paul Chowdhury says:
    August 15, 2020 at 1:35 pm

    বন্ধু, খুব সুন্দর হয়েছে 👌👌

    Reply
  2. ডাঃ অনির্বাণ জানা says:
    August 15, 2020 at 2:09 pm

    ধন্যবাদ অম্লান ❤🌹🙏

    Reply
  3. Partha Das says:
    August 15, 2020 at 3:34 pm

    অসাধারন।

    Reply
    1. ডাঃ অনির্বাণ জানা says:
      August 15, 2020 at 11:26 pm

      ধন্যবাদ ❤🙏

      Reply
  4. স্বাতী চক্রবর্ত্তী says:
    August 15, 2020 at 3:59 pm

    খুব ভালো হয়েছে।

    Reply
    1. ডাঃ অনির্বাণ জানা says:
      August 15, 2020 at 11:28 pm

      ❤❤❤🙏🙏🙏

      Reply
  5. দিগন্ত says:
    August 15, 2020 at 4:19 pm

    খুব সুন্দর লিখেছো দাদা।
    এরকম বাস্তবধর্মী আরো লেখা চাই।

    Reply
    1. ডাঃ অনির্বাণ জানা says:
      August 15, 2020 at 11:30 pm

      দিগন্ত ❤❤❤

      Reply
  6. সৌগত কুণ্ডু says:
    August 15, 2020 at 4:48 pm

    দাদা,তোমার লেখাযে হৃদয়স্পর্শী সে কথা বলাই বাহুল্য। তাই ও কথা থাক। পিপিই কিট নিয়ে দারিদ্র্য, কিপ্টেমি, ঔদাসিন্য, ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টি, ভবিতব্য এগুলোর কোনোটাই দেখানো যাবেনা। এই অসম অনিশ্চিত লড়াইয়ে, যেখানে ঢালই শেষ অস্ত্র, সেখানে যথেচ্ছ হ্যাঁ সজ্ঞানে লিখছি যথেচ্ছ পিপিই ব্যবহার করতে হবে। এ নিয়ে শিথিলতা বরদাস্ত করা হবেনা। সত্যডাক্তার কোনো একজন ডাক্তারের নাম নয়, সবার নাম।তিন্নি একটা মেয়ের নাম নয়, আমাদের ঘরে ঘরে তিন্নি আছ। এটাই গণতন্ত্র।

    Reply
    1. ডাঃ অনির্বাণ জানা says:
      August 15, 2020 at 11:31 pm

      সৌগত❤❤❤

      Reply
  7. Pratap Mukherjee says:
    August 15, 2020 at 5:47 pm

    উঃ কত জনের মনের এবং পারিপার্শ্বের কথা যে লিখে দিলেন ।‌
    ভালোবাসা নেবেন অনির্বাণ দা । ভালো থাকবেন ।

    Reply
  8. ডাঃ অনির্বাণ জানা says:
    August 15, 2020 at 11:29 pm

    ❤❤❤🙏🙏🙏

    Reply
  9. Riyanka Haque says:
    August 16, 2020 at 12:20 am

    পুরো গল্পটি অসাধারণ Sir । আর শেষ অংশটি মন ছুঁয়ে গেল।
    আপনি সাবধানে থাকবেন Sir 🙂

    Reply
  10. সত‍্য মুখার্জী says:
    August 16, 2020 at 1:19 pm

    আপনি থাকছেন স‍্যার । তিন্নিকে ছেড়ে কোথাও যেতে পারেন না আপনি । এভাবেই চালিয়ে যান । আমরা সঙ্গে আছি আপনার ।

    Reply
  11. Shaswata Dutta says:
    August 16, 2020 at 3:32 pm

    দারুন দারুন

    Reply
  12. RudradebChatterjee says:
    August 16, 2020 at 7:34 pm

    খুব সুন্দর হয়েছে লেখাটা।অন্তর ছুঁয়ে গেল।ভালো থাকুন।

    Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সম্পর্কিত পোস্ট

মারীর দেশের মুখোশ

February 24, 2021 No Comments

১. মাস্ক জীবনযাত্রার অঙ্গ হয়ে ওঠার পর আর কার কতখানি ভালো হয়েছে জানি না, আমার অনেকগুলো লাভ হয়েছে। আমার সাংঘাতিক অ্যালার্জিক রাইনাইটিসের ধাত। সামান্য ধুলোবালি

গৌ

February 24, 2021 No Comments

গৌ নিয়ে ভৌ করে শিক্ষিত কৌন রে,                                     

রোগের প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ করা বেশি জরুরি এবং সহজ কাজ।

February 24, 2021 No Comments

এমবিবিএস কোর্সের তৃতীয় বছরে প্রিভেন্টিভ অ্যান্ড সোশ্যাল মেডিসিন নামে একটি বিষয়ের থিয়োরি বেশ ভালভাবে মুখস্থ করলেও, ব্লক, অঞ্চল, উপস্বাস্থ্যকেন্দ্র এইসব শব্দগুলো সম্পর্কে অত্যন্ত ভাসা ভাসা

তার

February 23, 2021 No Comments

তার বললে আমরা সাধারণ ভাবে বুঝি লম্বা সুতো বা দড়ির মত, ধাতু নির্মিত একরকম জিনিস। এই তার জিনিসটি আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে ব্যবহার করা কয়েকটি জিনিসের

হাসপাতালের জার্নালঃ কেন আমি প্রাউড টু বি এমবিবিএস নই

February 23, 2021 No Comments

ডাক্তারেরা সম্প্রতি রিপোর্টার আর বিচারপতিরও বলা ‘স্রেফ এমিবিবিএস’ বলার প্রতিবাদে নিজেদের প্রোফাইল পিকচারে ‘Proud to be an M.B.B.S.’ লেখা ফ্রেম লাগিয়েছেন। আমি লাগাইনি। কেন? এই

সাম্প্রতিক পোস্ট

মারীর দেশের মুখোশ

Dr. Soumyakanti Panda February 24, 2021

গৌ

Arya Tirtha February 24, 2021

রোগের প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ করা বেশি জরুরি এবং সহজ কাজ।

Dr. Sukanya Bandopadhyay February 24, 2021

তার

Dr. Dayalbandhu Majumdar February 23, 2021

হাসপাতালের জার্নালঃ কেন আমি প্রাউড টু বি এমবিবিএস নই

Dr. Arunachal Datta Choudhury February 23, 2021

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

298874
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।