কন্যা মোদের এমন করে
আর কতকাল শিকার হবে?
খোলস ঢাকা কীটগুলো সব ,
আর কবে গো মানুষ হবে?
স্বস্তি কি আর পাচ্ছি মোরা?
মোদের মেয়ের এ হাল দেখে?
ভাঙছে দেখো মনের প্রাকার
জনস্রোতের বিপুল রোষে।
এ ঢেউ ওঠে রাজপথে, আর
ঘরের উঠোন, তুলসি তলায়,
জোয়ার হয়ে আছড়ে পড়ে –
দপ্ করে আজ আগুন জ্বালায়।
আর কতকাল সইবো বলো
দুঃশাসনের এ ইতরামি?
পাপের ঘড়া পূর্ণ যে আজ,
যুগে যুগেই সম্ভবামি।
জুন,৩০, ২০২৫.
সম্ভবামির প্রতীক্ষা ছাড়া উপায় নেই।
কিন্তু ভরসাও নেই !
নিজেরাই নিজেদের প্রতি বিশ্বাস ধরে রাখতে না পারলে এদের রোখা মুশকিল। ভরসা থাকুক সমবেত বাক্যের শক্তিতে।
বলিষ্ঠ প্রতিবাদ। ভেতরের আগুনটা জাগিয়ে তোলে।👍
একের পর এক এই ঘৃণ্য কাজ আমাদের বিশ্বাসকে ভেঙেচুরে ফেলছে। কিছু না বললে আগুনটা নিভে যাবে।
এমন প্রতিবাদ সবার কলম থেকে আসা প্রয়োজন। আগুন যে জ্বলে না এমন তো নয়। কিন্তু কেমন করে সে আগুন নিভিয়ে দিতে হয় সেই পদ্ধতি দুঃশাসনের কান্ডারীরা খুব ভালো করেই জানে! এখানেই প্রতিবাদ হেরে যাচ্ছে!
এদেশের বুকে আঠারো আসুক নেমে
Kono bharosha nei ! Sab shesh !
হতাশ হয়ে কোনো কাজ হবেনা। রাতারাতি সব কিছু বদলে যাবে এমনও নয়। নিজের পরিচয়ের সীমানায় নিরন্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। চেষ্টা না করে হাল ছেড়ে দিয়ে নিশ্চেষ্ট হয়ে বসে থাকলে সমস্যা বাড়বে বৈ কমবে না।
প্রতিবাদ চলুক এভাবেই, যার যার নিজের মতো করে। ভালো লাগলো আপনি কলম ধরেছেন এই বিষয়ে।