Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

বিকল্প চিকিৎসা ৩ ★স্বাস্থ্য ও কুসংস্কার ★

f235dd58-572e-4b10-b7ea-9d8221dd9d9a
Dr. Aindril Bhowmik

Dr. Aindril Bhowmik

Medicine specialist
My Other Posts
  • April 19, 2023
  • 10:21 am
  • No Comments

গত ৭ এপ্রিল আরেকটি বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস চলে গেল। একেবারে নিঃশব্দেই চলে গেল। আজকাল নানা রকম দিবস টিবস বেশ আড়ম্বর সহকারেই পালন করা হয়। কিন্তু স্বাস্থ্য দিবস নিয়ে বিশেষ কারো মাথা ব্যথা নেই।

এবছরের স্বাস্থ্য দিবসে WHO এর স্লোগান “হেলথ ফর অল” অর্থাৎ “সবার জন্য স্বাস্থ্য”। এককালে স্বপ্ন টপ্ন দেখতাম হত-দরিদ্র মানুষ থেকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী- একই রোগে একই চিকিৎসা পাবে। এখন অনেক ঘাটের জল খেয়ে জেনে গেছি রাজপ্রাসাদে থাকা মানুষের নখকুনি হলে তাই নিয়ে ঘণ্টায় ঘণ্টায় মেডিকেল বুলেটিন বার হবে; আর প্রত্যন্ত অঞ্চলে যক্ষ্মা বুকে নিয়ে কিশোরী বিড়ি বাঁধবে।

আসলে স্বাস্থ্য বলতে আমরা বুঝি অসুস্থ হয়ে চিকিৎসা পাওয়া এবং সুস্থ হয়ে ওঠা। স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নতি বলতে আমরা বুঝি বড়ো বড়ো ঝাঁ চকচকে হাসপাতাল। দামী দামী যন্ত্রপাতি। ডাক্তার- সিস্টার- অপারেশন থিয়েটার। অথচ স্বাস্থ্যের প্রকৃত মানে অসুস্থ না হয়ে পড়া।

WHO স্বাস্থ্যের সংজ্ঞা দিয়েছে “Health is a state of complete physical, mental and social well-being and not merely the absence of disease or infirmity.” অর্থাৎ স্বাস্থ্য মানে শারীরিক, মানসিক ও সামাজিক ভাবে ভালো থাকা- স্বাস্থ্য মানে শুধু মাত্র অসুখ বা পঙ্গুত্বের অনুপস্থিতি নয়।

তারপরই বলা হয়েছে The enjoyment of the highest attainable standard of health is one of the fundamental rights of every human being without distinction of race, religion, political belief, economic or social condition. অর্থাৎ জাতি, ধর্ম, অর্থনৈতিক অবস্থা, রাজনৈতিক বিশ্বাস, সামাজিক অবস্থা নির্বিশেষে প্রতিটি মানুষের সুস্বাস্থ্য ভোগ করা একটি মৌলিক অধিকার।

সমস্যা হলো যা মানুষের মৌলিক অধিকার সেগুলো আজকাল আর সহজে পাওয়া যায় না। খাদ্য- শিক্ষা- স্বাস্থ্য এই তিনটে মৌলিক অধিকারের পেছনে যা খরচ হয়, তাতে মাসের শেষে একজন মধ্যবিত্ত মানুষকে জটিল যৌগিক অংক কষতে হয়।

কেন মৌলিক অধিকার গুলি ফেল কড়ি মাখো তেল হলো, কেন খাদ্যের থেকে মোবাইল সহজ লভ্য হয়ে গেল সেসব জটিল বিষয় নিয়ে প্রবন্ধ লেখার ক্ষমতা আমার নেই। আমি বরঞ্চ গল্প শোনাতে পারি। শিক্ষা আর স্বাস্থ্যের থেকে বঞ্চিত মানুষেরা কিভাবে বিকল্প চিকিৎসার সাহায্য নেন এবং বিপদে পড়েন।

ভোর চারটের সময় একটি ১২ বছরের ছেলেকে নিয়ে তাঁর হত দরিদ্র বাবা গ্রামীণ হাসপাতালে এসেছেন। ছেলেটি প্রায় অচৈতন্য। মুখ থেকে ফেনা বেরোচ্ছে। ছেলেটিকে সন্ধ্যা সাতটা নাগাদ সাপে কামড়েছিল। তারপর গ্রামের লোকের পরামর্শে একজন ওঝা ডাকা হয়। ওঝা ঘণ্টা খানেক ঝাড়ফুঁক করে জানান বিষ নেমে গেছে। ছেলেটি বিপদমুক্ত। তিনি তিনশ টাকা দক্ষিণা ও একটি নতুন গামছা নিয়ে বিদায় নেন। তার কিছুক্ষণ পর থেকেই ছেলেটির অবস্থা খারাপ হতে থাকে।অবশেষে ভ্যান রিক্সা জোগাড় করে ১২ কিলোমিটার গ্রামের ভাঙাচোরা রাস্তা পেরিয়ে ছেলেটি যখন গ্রামীণ হাসপাতালে পৌঁছায় তখন কিছু করার নেই। এভিএস চালিয়ে ছেলেটিকে সাব ডিভিশন হাসপাতালে রেফার করা হয়। কিন্তু ছেলেটি বাঁচেনি।

প্রায় সমবয়সী একটি ছেলেকে ভোর বেলা বাবা নিয়ে এসেছেন। ছেলেটি কোনোরকমে হাঁটতে পারছে। কিন্তু কথা বলতে পারছে না। কিছু খেতে গেলেই ভয়ানক বিষম খাচ্ছে। চোখে মুখে একটু হাওয়া দিলে চমকে উঠছে। ছেলেটিকে দিন পনেরো আগে কুকুরে কামড়েছিল। যথারীতি হাসপাতালে না এনে একজন ওঝার কাছে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। ওঝা পিঠে থালা বসিয়ে দেখেছিল থালা আটকে যাচ্ছে। সে বলেছিল কুকুরের বিষ ছেলেটির শরীরে আছে। ঝাড়লেই ঠিক হয়ে যাবে। ঘণ্টা খানেকের ঝাড়ানোর নামে নাটকের পর ওঝা আবার ছেলেটির পিঠে একটি থালা বসিয়ে দেখেছিল আর আটকাচ্ছে না। অর্থাৎ আর বিষ নেই। বাবা মাও নিশ্চিন্তে ছিলেন। অবশেষে জলাতঙ্ক আক্রান্ত ছেলেটিকে যখন হাসপাতালে আনা হলো, তখন আর কিছু করার নেই আই ডি হাসপাতালে রেফার করা ছাড়া। কারণ জলাতঙ্কে মৃত্যুর হার ১০০%।

এই অবধি যারা পড়েছেন তাঁরা ভাবছেন এতে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার দোষ কোথায়। মানুষ যদি অন্ধ বিশ্বাস আঁকড়ে থাকে তাহলে তো এমনই ঘটবে। প্রথমেই হাসপাতালে এলে এদের বাঁচানো যেতো। যারা এমন ভাবছেন তাঁরা সম্ভবত স্বাস্থ্যের সংজ্ঞা পুরোপুরি বোঝেন নি। সামাজিক ভাবে ভালো থাকাও স্বাস্থ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আর এই প্রান্তিক মানুষগুলি কেউই সামাজিক ভাবে খুব ভালো অবস্থায় ছিলেন না। রাষ্ট্র তাঁদের শিক্ষার ব্যবস্থা করতে পারেনি। সামাজিক নিরাপত্তা দিতে পারেনি।

তবে সব সময় শিক্ষা থাকলেও যে খুব বেশি লাভ হয় তাও না। মেডিকেল কলেজের এমারজেন্সিতে পঁয়ত্রিশ বছরের যুবককে নিয়ে আসা হয়েছে। যুবকটি ইঞ্জিনিয়ার। একটি নামী সফটওয়ার কোম্পানিতে চাকরি করেন। যুবকটির চেতনা নেই। নাকমুখ দিয়ে সাদা ফেনা বেরিয়ে আসছে। তড়িঘড়ি মাথার সিটি স্ক্যান করে দেখা গেল মাথায় প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছে। বাড়ির লোকের সাথে কথা বলে জানা গেল যুবকটির বছর খানেক আগে উচ্চ রক্তচাপ ধরা পড়ে। প্রথম প্রথম প্রেশারের ওষুধ খেলেও বাড়ির লোক এবং নিকটাত্মীয়দের পরামর্শে যুবকটি ওষুধ বন্ধ করেন এবং বিকল্প চিকিৎসা শুরু করেন। কারণ বাড়ির লোকের ধারণা ছিল এতো কম বয়স থেকে প্রেশারের ওষুধ শুরু করলে সারা জীবনই ওষুধ নির্ভর হয়ে কাটাতে হবে। তাঁরা শুনেছেন দীর্ঘদিন প্রেশারের ওষুধ খেলে কিডনি নষ্ট হতে পারে। যুবকটি আর বাঁচেনি। তাঁর প্রিয়জনেরাই তাঁর মৃত্যুর জন্য দায়ী হয়ে রইলেন, যদিও তাঁরা তথাকথিত অশিক্ষিত নন।

এরকম ঘটনার কথা বলে শেষ করা যাবে না। এখন গ্রামে নয়, একটা মফঃস্বলেই প্র্যাকটিস করি। রোগীরা যারা আসেন তাঁরা অর্থনৈতিক ভাবে খুব একটা সুবিধাজনক জায়গায় না থাকলেও মোটামুটি শিক্ষিত। কিন্তু তাঁদের মধ্যেও স্বাস্থ্য নিয়ে ভুল ধারণা কম নয়। বিকল্প চিকিৎসা নিয়েও তাঁদের আগ্রহ কম নয়। বাতের রোগীরা প্রায় প্রত্যেকেই বলেন অমাবস্যা পূর্ণিমায় তাঁদের ব্যথা বাড়ে। এমন হওয়া সম্ভব নয় জানালে তাঁরা তর্ক করেন, চাঁদের প্রভাবে জোয়ার ভাঁটা হতে পারে আর ব্যথা বাড়তে পারে না।

অনেকেই রোগা হওয়ার জন্য সকালে লেবুজল খান। কষ্ট করে খালি পেটে লেবুজল না খেয়ে সেটা ভাতের সাথে মেখে খেতে বললে তাঁরা মনঃক্ষুণ্ণ হন।

প্রায় সকলেরই ধারণা টক খাবার খেলে ঘা শুকায় না। ডিম খেলে প্রেশার বাড়ে। লবণ ভেজে খেলে প্রেশারের রোগীদের সমস্যা হয় না। ঘাসের উপর খালি পায়ে হাঁটা উপকারী। এসব ভুয়ো তথ্য এতোগুলি মানুষকে একসাথে কীভাবে প্রভাবিত করলো সেটা গবেষণার ব্যাপার।

এক রোগিণী এসেছেন। ডায়াবেটিক ফুট আলসার। বুড়ো আঙুল গর্ত হতে হতে সাদা হাড় বেড়িয়ে গেছে। এই অবস্থায়ও তিনি ভোর বেলায় খালি পায়ে ঘাসের উপর হাঁটছেন। খালি পায়ে না হাঁটলে নাকি মাটির সাথে ঠিক ঠাক আর্থিং হয়না। এখন ভালোই আর্থিং হচ্ছে এবং ঘা’ও বাড়ছে। এখন তাঁর বুড়ো আঙুলটি কেটে বাদ দেওয়া ছাড়া উপায় নেই।

PrevPreviousদীপ জ্বেলে যাও ৪
Nextস্টেথোস্কোপ- ১০৯ ।।উকিলবাবু্‌।।Next
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

The Crazy Pavement: A Cocktail Journey to Poet-Hood

September 24, 2023 No Comments

A Non-sense Novelette Chapter 12 The Duel Chandu’s next short visit to Nischindapur was prompted by his growing desire to visit his ladylove Nanibala in

প্রলাপ

September 24, 2023 No Comments

চাঁদ বিঁধতে মস্ত বড় বর্শা নিলাম হাতে চাঁদের দিকে তাক করে তা যেই ছুঁড়েছি… যেই… দেখতে পেলাম সে চাঁদ তখন আমার পাড়াতেই নর্দমাতে সাঁতার কাটছে,

প্রাপ্তি – ৩য় কিস্তি

September 24, 2023 No Comments

~নয়~ এখনও কি গ্রামের জমিজমার খবর নেওয়ার সময় হয়েছে? ভেবে ঠিক করতে পারছে না পরাগব্রত, ওরফে নাড়ুগোপাল। এ বিষয়ে সন্দেহ নেই যে খোঁজ শুরু করামাত্র

মন খারাপ করা মানেই খারাপ মনের নয়

September 23, 2023 No Comments

কেউ হয়তো দিনের পর দিন সন্তানের জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছেন, কারো হয়তো আইভিএফ-এর চিকিৎসা চলছে কিংবা কারও হয়তো সদ্য মাস দুয়েকের প্রেগন্যান্সি নষ্ট হয়ে গেছে,

নীট পিজি-তে এবার থেকে ‘শূন্য’ পার্সেন্টাইল পেলেও সুযোগ মিলবে…

September 23, 2023 No Comments

ডাক্তারির উচ্চশিক্ষার প্রবেশিকায় (নীট পিজি) এবার থেকে ‘শূন্য’ পার্সেন্টাইল পেলেও সুযোগ মিলবে। আহা! চমকাবেন না। ঠিকই পড়ছেন। ‘শূন্য’ পার্সেন্টাইল! কয়েক বছর আগে হলেও এ নিয়ে

সাম্প্রতিক পোস্ট

The Crazy Pavement: A Cocktail Journey to Poet-Hood

Dr. Asish Kumar Kundu September 24, 2023

প্রলাপ

Dr. Arunachal Datta Choudhury September 24, 2023

প্রাপ্তি – ৩য় কিস্তি

Dr. Aniruddha Deb September 24, 2023

মন খারাপ করা মানেই খারাপ মনের নয়

Dr. Indranil Saha September 23, 2023

নীট পিজি-তে এবার থেকে ‘শূন্য’ পার্সেন্টাইল পেলেও সুযোগ মিলবে…

Dr. Soumyakanti Panda September 23, 2023

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

451710
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]