Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

প্রথমেই বিশেষজ্ঞ নয়- নিজের বাড়ির ডাক্তারকে দ‍্যাখান।

IMG_20211215_071502
Dr. Dipankar Ghosh

Dr. Dipankar Ghosh

General Physician
My Other Posts
  • December 15, 2021
  • 7:16 am
  • No Comments

হাতুড়ের হুহাকার

বিশেষজ্ঞ–(১)
আন্তর্জাতিক ভবাপাগলা মহাসম্মেলন সেরে হাতুড়ে খালপাড়ে নিজস্ব ইঁটের পাঁজার মহারাজ সিংহাসনে পাজামা গুটিয়ে ঠ‍্যাং তুলে’ বিড়ি পান করছিলেন। এ্যামুন সময় এ্যাক টেকো (থুক্কু, মাঝবয়সী) লেংচে লেংচে ওনার বাগে আসছিল। কাছে এসে বুকে হাত ঠেকিয়ে সে বল্লে “নমস্কার, হাতুড়ে মশয়”।

বিড়ি পানের সময় ব‍্যাঘাৎ অভিপ্রেত নয়। তবু হাতুড়ে বিরস বদনে প্রতিনমস্কার করেন -“মহাশয়ের কী অভিপ্রায়ে আগমন?”

মাঝবয়সী ফ‍্যাকাশে মুখে হাঁফাতে হাঁফাতে বলে “রক্তাল্পতা”।

হাতুড়ে টুস্কিতে বিড়ি খালের জলে বিসর্জন দিয়ে’ বলেন “ভাবসম্প্রসারণ করে’ বলুন”।

“ভাব….?” ভদ্রলোক ভেবে উঠতে পারে না “সেটা কি ভাবে সম্ভব?”

হাতুড়ে ওর ভাবগতিক দেখে’ বিষ্মিত হ’ন,এরা কি বাংলা জানে না, নাকি?আহা, সময়ের ক্রমপর্যায়ানুযায়ী বিস্তারিত বিবরণ দিন”।

মাঝবয়সী এবার জলমতি বোঝে। তারপর ধারাবিবরণী শুরু করে “আমার হাঁটুতে ব‍্যথা, হাড়ের ডাক্তার দেখাতাম, রক্ত পরীক্ষায় অ্যানিমিয়া দ‍্যাখা গেলো। মাত্র ছয় গ্রাম পার্সেন্ট হিমোগ্লোবিন।তখন হিমাটোলজিস্ট দেখালাম, শরীরে আইরণ কম আছে, আইরণ খাচ্ছি, কিন্তু হিমোগ্লোবিন বাড়ছে না” অর্থাৎ কিনা ভদ্রলোক হিমোগ্লোবিন নিয়ে হিমশিম (এখেনে হিমায়িত শিমের কথা বলা হচ্ছে না)।

হাতুড়ে লোহা খাওয়ার কথায় অ-বাক হয়ে’ থাকেন। “আপনার ইউরিক অ্যাসিড কতো?” বোধহয় বুড়ো মাল্টিপ্ল মায়ালোমার কথা ভাবছিলেন।

মাঝবয়সী পুং নিশ্চিন্ত করে “না, না, সেসব ঠিক আছে, ইউরিয়া, ক্রিয়াটিনিনও ঠিক আছে। কিন্তু আমি ঠিক নেই। দুর্বল হয়ে’ যাচ্ছি, অল্পেই হাঁফিয়ে যাচ্ছি”। দুর্বলতার প্রমাণ হিসেবে সে হাতুড়েকে ধাক্কা দিয়ে ঠেলে সরিয়ে মহারাজসিংহাসনের আর্ধেক দখল করে’ ফ‍্যালে। “এ্যাখন বলছে গ‍্যাস্ট্রোএন্টেরো দ‍্যাখাতে, ও হ‍্যাঁ আমার ডায়াবেটিস আছে, ডায়াবেটোলজিস্ট দ‍্যাখেন”

হাতুড়েও এ্যাতো এ্যাতো বিশেষজ্ঞের নাম শুনে’ পকেট হাৎড়ে বিড়ি বার করে’ ধরান। “পেচ্ছাপ পরীক্ষা করান”

মাঝবয়সী উজ্জ্বল হয়ে’ বলে “করিয়েছি তো!”

“কৈ দেখি?”

চলফোনে (মোবাইল) ছবি দ‍্যাখা যায়। পেচ্ছাপের সঙ্গে ইকটু ইকটু প্রোটিন বেরিয়ে যাচ্ছে।

হাতুড়ে ওনার চলফোনে অঙুলি লিখনে লেখেন “চব্বিশ ঘন্টার পেচ্ছাপের প্রোটিন পরীক্ষা করতে।

খবর আছে, প্রতিদিন প্রায় পঁচিশ গুণ বেশী প্রোটিন বেরিয়ে যাচ্ছে, কিডনি খারাপ হয়ে গেলে ইউরিয়া, ক্রিয়াটিনিন বাড়ে-তখন তো আর বিশেষ কিছু করার নাই‌। তার আগে পর্যন্ত শরীর থেকে প্রোটিন বেরিয়ে যায়। যেটা এ্যাক্কেবারেই স্বাভাবিক নয়।

বিশেষজ্ঞ–(২)
অকর্মণ্য হাতুড়ে রোদে রাঙা ইঁটের পাঁজায় বসে’ বসে’ বিড়ি খাচ্ছিলেন, কিন্তু গিলছিলেন না (বিড়ি কি কেউ খায়? দ্দুর ছাগলেও খায়না)। এমন সময় মোটামুটি দুজন ঐ পথে ইতি উতি দৃষ্টি নিক্ষেপ করতে করতে যাচ্ছিলেন। হাতুড়েকে দেখে’ আর্কিমিডিসের ইউরেকা আবিষ্কারের মতো খুশি হয়ে ওনার কাছে এসে হাজির। “এজ্ঞে, আমি এসেছি”

“দেখতেই পেলাম”

ভদ্রমহিলা বলেন “আমিও এসেছি”

“কি কারণে আপনাদের আগমন, যদি একটু জানান, তাহলে কৃতার্থ হৈ”

ভদ্রমহিলা কৃতার্থ করতে উদ‍্যোগপত্নী হয়ে ওঠেন। “আমার ইয়ে….মানে পটির জায়গা থেকে রক্ত পড়ছে” ভদ্রমহিলা সর্বসমক্ষে এই কথা বলে গোলাপি হয়ে’ ওঠেন।

“অতঃ কিম?”

“বিশেষজ্ঞ সার্জন দেখে বলেন, পাইলস। তিনটে আছে, বাঁধতে হবে। কিন্তু রক্ত কম আছে।আইরণ ট‍্যাবলেট খেতে”

হাতুড়ে কর্ণময়। মনোযোগী।

“এদিকে ওর পেটে ব‍্যথা, অসম্ভব দুর্বল, তাই গ‍্যাস্ট্রোএন্টেরো দ‍্যাখালাম-তা উনি বললেন কোলোনোস্কোপি করতে, শেষে আপনার এই খালপাড়ের এখানে ইয়ে করতে…”

বিশেষজ্ঞ দ‍্যাখানোর পরে হাতুড়ের মতামত? হাতুড়ে বাঙালির এই অদ্ভুৎ ধরণধারণ বুঝতে পারেন না। যাই হোক, যস্মিন দেশে যদাচার, কাছা তুলে নদী পার। সুতরাং হাতুড়ে হাত বাড়ান “কৈ রিপোর্ট দেখি”

রিপোর্ট দেখে তো ওনার বাক‍্য হরে গেল। চলফোনে সময় দেখে বল্লেন “এই মাত্র বারোটা বাজলো… এক্ষুণি গিয়ে আরেকটা হিমোগ্লোবিন, টোটাল কাউন্ট আর ডিফ‍্যরেন্সিয়াল কাউন্ট করান”

ভদ্রলোক বলেন “কি হয়েছে হাতুড়েমশায়?”

“আসলে… আসলে…”

ভদ্রমহিলা তাড়া দ‍্যান “বলে ফেলুন”

হাতুড়ে বিড়িটা ফেলে’ বলেন “আসলে টোটাল কাউন্টটা অনেক বেড়ে গেছে… প্রায় আড়াই লাখ”

“আগের ডাক্তারবাবুরা দ‍্যাখেন নি?”

হাতুড়ে বলেন “ওঁরা তো বিশেষজ্ঞ, কেউ অপারেশনের,কেউ বা পেটের…..এটা ওঁদের এক্তিয়ারে আসে না….”

(এটা সিএম‌এল, ব্লাড ক‍্যানসার, এবং সম্পূর্ণ নিরাময়যোগ্য)

বিশেষজ্ঞ–(৩)

হাতুড়ে একদা সঞ্ঝাকালে, শীতের কামড় থেকে বাঁচার জন্য, একটা পলিক্লিনিকের উষ্ণ আশ্রয়ে চলফোন খেলছিলেন। বাইরে বেশ উচ্চস্বরে কেউ চ‍্যাঁচাচ্ছে, ইসিজি করবো, ইসিজি করবো, আমার হার্টের ব‍্যামো। হয় গুন্ডো নয়তো কালা, নাহলে এ্যামন সুরে কেউ কথা বলে না। হাতুড়ের আবার নিজের ইচ্ছামত পরীক্ষা করা না-পসন্দ। উনি বললে তবেই পরীক্ষা নিরীক্ষা।যথারীতি কাঁচুমাচু পিসিমা অনুমতি চাইতে এসেছেন। পিসিমাকে মনে আছে? সেই যে সুন্দরী অভ‍্যর্থনা বালিকা-যে অবসর সময়ে কান পরিষ্কার করে, নখপুলিশ মাখে….! চিৎকার টিৎকার শুনলে হাতুড়ের হৃদস্পন্দন দ্রুততর হয়, শরীরে ঘাম হয়, পেট গুড়গুড় করে, হাঁটু কাঁপে (অর্থাৎ উনি ভয় পান-অ্যাস্টেরিক্স ও নর্ম‍্যান দস‍্যু দ্রষ্টব্য)। হাতুড়ে ইসিজি করতে বলে নিশ্চিন্ত হ’ন।

অবশেষে খোঁচাদাড়ি এক বৃদ্ধ আর কলপচুলো তাঁর বৌ এসে বসেন। “আমার হার্টের রোগ আছে….অনেক দিন ওষুধ খাচ্ছি…”

“কী অসুবিধে হয়?” প্রশ্নটা ওনার সঙ্গিনী বৃদ্ধাকে করা হয় (ছোটবেলায় সজারু কামড়েছিলো তাই হাতুড়ের গলার জোর কম, চ‍্যাঁচাতে পারেন না) কিন্তু ঘটনা অবিশ্বাস্য হলেও বৃদ্ধ শুনতে পান।

“হাঁটতে গেলেই আমার শ্বাসকষ্ট হয়, দোতলায় উঠলেই মুখচোখ ফেটে আসে, দম খৎম হয়ে এ্যাকেবারে সিঁড়িতেই বসে পড়ি”

“আর কিছু কষ্ট হয়?”

“শুয়ে থাকলেই ঠিক থাকি, একদম হাঁটতেই পারি না”

সঙ্গিনী বলেন “সকালে উঠে ও খুব কাশে, সাতেরো হাজার পেনশন, ভাসুর অক্ষম, এক মেয়ে বেকার…..ঐ সব টেস্ট কিভাবে করবো?”

হাতুড়ে বুড়োর সব জামা, সোয়েটার খুলিয়ে বুকে স্টেথোস্কোপ বসালেন। ব্রঙ্কিয়াল ব্রেথ সাউন্ড, অবরে সবরে ঘড়ঘড় শব্দ।ইসিজি স্বাভাবিক। বুড়ো জামা পরতে লাগলো, হাতুড়ে লিখতে।

“এটা এম্ফাইসিমা, হয়তো বংশে কারো ছিলো। শুলে হাঁফানির মতো শ্বাসকষ্ট হবে না, বরং আরাম পাবেন। তবে হার্টের কিছু নেই বলেই মনে হচ্ছে। ওষুধ খেলে কিছুদিন ঠিক থাকবেন, তারপর আবার আসতে হবে।

হাতুড়ের আফিহেন সেবনের সময় হয়ে গেছে। উনি বিদায় নিলেন।

PrevPreviousমৃত্যু মিছিলে মুনাফার পাহাড় – করোনা অতিমারি
NextবংশগতিNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

বিষোপাখ্যান

May 26, 2023 No Comments

২০১৫ সালে ডেবরা হাসপাতালে যখন জয়েন করি তখন হাসপাতাল এত ঝাঁ চকচকে সুপার স্পেশালিটি হয়নি। হাতে গোনা কয়েকজন স্বাস্থ্য কর্মী নিয়ে আমাদের রোজনামচায় রোগের চিকিৎসার

এসএসকেএম হাসপাতাল কান্ড

May 25, 2023 No Comments

কয়েকদিন আগে এসএসকেএম হাসপাতালে একজন প্রাক্তন মন্ত্রী এসে যে কাজটা করেছেন, সত্যি বলতে মন জিতে নিয়েছেন একজন মুমূর্ষু রোগী হাসপাতালে এসে বেড না পেলে একজন

নিরীহাসুরের রিটার্ন গিফ্ট (জন্মদিনে)

May 24, 2023 No Comments

দেখতে দেখতে বেয়াল্লিশ-এ পা রাখা হয়ে গেল টপটপিয়ে। আর এই মধ্যরাতে… লোভাতুর মন আমার ফেসবুক মেমোরি হাতড়ে হুতড়ে খুঁজে পেল বছর বারো আগের কিছু শুভেচ্ছা

Please Correlate Clinically

May 23, 2023 No Comments

প্যাথলজি বিষয়টা শুধু কিছু রক্ত টেনে পাঠিয়ে দেওয়া হল আর সেটা রিপোর্ট করে চলে আসলো ল্যাবরেটরি থেকে এমনটা নয়। বস্তুত এই পোড়া দেশে ল্যাব মেডিসিন

ডাক্তারই হ’তে চাইবো আবার। বারবার।

May 22, 2023 No Comments

মাধ্যমিক, উচ্চ-মাধ্যমিকে যা নম্বর পেয়েছিলাম তাতে সম্ভবত পশ্চিমবঙ্গের যে কোনও স্কুল-কলেজে পড়ার সুযোগ পেতাম। উচ্চ-মাধ্যমিকের বছরেই জয়েন্টে মেডিক্যালে ৯৫ আর ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ২৬৫ র‍্যাঙ্ক ছিল। ইঞ্জিনিয়ারিং

সাম্প্রতিক পোস্ট

বিষোপাখ্যান

Dr. Subhendu Bag May 26, 2023

এসএসকেএম হাসপাতাল কান্ড

Dr. Subhanshu Pal May 25, 2023

নিরীহাসুরের রিটার্ন গিফ্ট (জন্মদিনে)

Dr. Sabyasachi Sengupta May 24, 2023

Please Correlate Clinically

Dr. Anirban Datta May 23, 2023

ডাক্তারই হ’তে চাইবো আবার। বারবার।

Dr. Soumyakanti Panda May 22, 2023

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

434024
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]