Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

নাটেশ

FB_IMG_1614164089153
Dr. Chinmay Nath

Dr. Chinmay Nath

Orthopedic Surgeon
My Other Posts
  • February 25, 2021
  • 7:08 am
  • No Comments

কিছু চরিত্র জীবনে গভীর দাগ কেটে যায়। নাটেশদা তেমনই এক চরিত্র। যারা তাকে চিনতেন না তাদের জানাই ডাঃ জে নাটেশ একজন কন্নড় অর্থোপেডিক সার্জেন। যে মহীশূর থেকে এমবিবিএস করার পরে অর্থোপেডিক্সে এমএস করতে এই সুদূর কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে এসেছিল সেই ১৯৯৩ সালে। তার কলকাতায় আসার কারণটা ছিল অদ্ভুত। কালিকট মেডিক্যাল কলেজ চয়েস করতে গিয়ে নাকি ভুল করে কলকাতা চয়েস করে ফেলেছিল।

আমি তখন এমবিবিএস পড়ি, চতুর্থ বর্ষ। চার বছর মেডিক্যাল কলেজে হোষ্টেলের ছারপোকা ভরা খাটে কাটিয়ে দিয়ে বেশ একটা ‘আমি কি হনু’ ভাব এসেছে। একদিন হোষ্টেলের দাদাদের আলোচনায় শুনলাম কর্ণাটক থেকে দুজন পিজিটি এসেছে, যারা কোনো হাউসষ্টাফ হোষ্টেলে জায়গা পাচ্ছে না। আমি একটু পাকামি করে বললাম, ‘এটা খুব অন‍্যায় হচ্ছে।’

‘কেন? আমাদের ছেলেমেয়েরাও তো অন‍্য রাজ‍্যে মেডিক্যাল কলেজে গিয়ে অত‍্যাচারিত হয়ে ফিরে আসতে বাধ‍্য হয়!’

সেই যুগে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের কয়েকজন নাকি মধ‍্যপ্রদেশের কোনো মেডিক্যাল কলেজে পোষ্ট গ্রাজুয়েটে জয়েন করেও প্রবল অত‍্যাচারিত হয়ে ফিরে আসতে বাধ‍্য হয়েছিল। আমি কিন্তু এই বিষয়টা বিশদে জানতাম না।

অনেকে বলল, ‘এভাবে একজনের অপরাধের জন‍্য আর একজনের উপর প্রতিশোধ নেওয়া যায় না।’

শেষ পর্যন্ত সেই দুজনের জায়গা হল ইডেন রুফ হোষ্টেলে। তাদের একজনের নাম কে সতীশ। আর একজন জে নাটেশ।

এর বেশ কিছুদিন পর ফাইনাল এমবিবিএসের পড়াশোনা শুরু হল। তখন অর্থোপেডিকস-এর ক্লিনিক‍্যাল কেস দেখার জন‍্য সিনিয়রদের পরামর্শে নাটেশদার ক্লাসে যাওয়া শুরু করলাম। সেই সময় দিনের বেলা মেডিক্যাল শিক্ষকরা থিওরি বা ক্লিনিক‍্যাল ক্লাস নিতেন। আর সন্ধ‍্যাবেলা আমরা, এমবিবিএস-এর ছাত্রছাত্রীরা সিনিয়র পিজিটি (স্নাতকোত্তর)-দের কাছে ওয়ার্ডে ক্লাস করতাম। এগুলো আনঅফিসিয়াল ক্লাস। কিন্তু খুব কার্যকরী। পরবর্তী নিজেও এমএস করার সময় এমবিবিএস ছাত্রছাত্রীদের এভাবে পড়িয়েছি।

ক্রমে ক্রমে নাটেশদার ক্লাস এত জনপ্রিয় হয়ে উঠল যে ক্লাসে জায়গা পাওয়াই মুশকিল। বস্তুতঃ অ্যানাটমির ডিসেকশন ক্লাসের পর এত ভীড় কোনো ক্লাসে বোধহয় আমি দেখিনি। কিন্তু জেনারেল সার্জারির চাকচিক‍্যের কাছে অর্থোপেডিক্স তখনও নিতান্তই দুয়োরানী এবং বেশী জনপ্রিয় হয়ে পড়লে ঈর্ষা এবং ক্ষমতাবানদের রাগের লক্ষ‍্য হওয়া অবশ‍্যম্ভাবী। নাটেশের ক্লাসে ভীড়ের মধ‍্যে ডিপার্টমেন্টের একটা টেবিলের কাঁচ ভাঙ্গল এবং তার জন‍্য নাটেশদার হল শো কজ এবং শাস্তি। একটু দুঃখ পেয়েছিল। কিন্তু দমে যায়নি সে।

নাটেশদা কোনো বিষয়েই দমে যাওয়ার পাত্র ছিল না। অত‍্যন্ত স্মার্ট, সুপুরুষ, হাসিখুশী, সহজ অথচ আত্মবিশ্বাসী, ডাকাবুকো মানুষ ছিল সে। আমাদের পড়িয়েছিল, অনেক জুনিয়রদের হাতে ধরে কাজ শিখিয়েছিল। তার সময় এবং স্তরের তুলনায় তাত্ত্বিক এবং ব‍্যবহারিক জ্ঞানে অনেক এগিয়ে ছিল সে। সবার সাথেই তার অত্যন্ত ভাল ব্যবহার। গোটা কলেজের সবাই তখন তাকে এক ডাকে চেনে এবং পছন্দ করে। ততদিনে লম্বা, হ্যান্ডসাম নাটেশদা অনেকের হার্টথ্রবও হয়ে উঠেছে।

তারপর এমবিবিএস পাশ করে গেলাম এবং ইন্টার্নশিপে ইডেন রুফ হাউসষ্টাফ হোষ্টেলে থাকতে শুরু করলাম। একটা সিঙ্গল রুমে থাকত নাটেশদা। সরকারি মেডিক্যাল কলেজগুলোতে যেরকম হয়, হোষ্টেলে খাওয়ার অবস্থা ছিল অত‍্যন্ত জঘন‍্য। আমরা তবু কড়া ভাজা আধপচা মাছের ছোট্ট টুকরোর গন্ধে ভাতের গ্রাস গলায় চালান করে দিতাম। কিন্তু নিরামিষভোজী নাটেশদার অবস্থা ছিল শোচনীয়। একদিন দেখি ডাল আর চানাচুর দিয়ে ভাত খাচ্ছে সে। আমাকে বলল, ‘খাও।’

ইন্টার্নশিপের এক বছর একই হোষ্টেলে কাটল। নাটেশদা তখন একটা আধুনিক বিষয় নিয়ে থিসিস করছে। এমনকি নিজের গাইডের থেকেও যে বিষয়ে বিশেষ গাইডেন্স পাওয়ার আশা নেই। তবু ঠিক সময়ে শেষ করল সে থিসিস। আমি তখন পোষ্ট গ্র‍্যাজুয়েট এন্ট্রান্সের জন‍্য পড়ছি। অর্থোপেডিক্সে কিছু আটকালেই আমরা নাটেশদাকে জিজ্ঞেস করতাম। আর সানন্দে পড়াতে বসে যেত সে। অন‍্য একটা রাজ‍্য থেকে এসে ভাষার দূর্লংঘ‍্য বেড়া টপকে সকল শিক্ষক, ছাত্রছাত্রী ও সহকর্মীদের মন জয় করে নিয়েছিল নাটেশদা।

চিকিৎসার বিদ‍্যায় রোগীর সাথে সংযোগ স্থাপনের জন‍্য স্থানীয় ভাষা জানাটা বাধ‍্যতামূলক ঠিকই। কিন্তু সেই প্রয়োজনকে ছাপিয়ে ভালোবেসে বাংলা শিখেছিল সে। একটা নিজস্ব টোনে বাংলা বলত – কোনো ইংরেজী, হিন্দি বা কন্নড় শব্দের মিশেল ছাড়াই। আঠের-উনিশ বছর বাদেও হায়দ্রাবাদে দেখা হতে পুরোদস্তুর বাংলায় কথাবার্তা হল।

ইন্টার্নশিপ শেষ হতে হাউসষ্টাফশিপ শুরু হবে। আমি ঠিক করলাম জেনারেল সার্জারি করব। নাটেশদা বলল, ‘জেনারেল সার্জারি বা অর্থোপেডিক্স এখন নিও না। এত কাজ ওই দুটো সাবজেক্টে যে এন্ট্রান্সের জন্য পড়ার সময় পাবে না।’ সুতরাং ডেন্টাল এবং ম‍্যাক্সিলোফেসিয়াল সার্জারি নিলাম। কাজে ফাঁকি না দিয়েও পড়ার জন‍্য অঢেল সময়। অনবদ‍্য ষ্ট্র‍্যাটেজিস্ট। ওর পরামর্শে প্রথম সুযোগেই চান্স পেয়ে গেলাম সর্বভারতীয় এন্ট্রান্সে। খুব খুশী হয়েছিল নাটেশদা। ইন্টারনেট ছিল না। খবরের কাগজের পাতায় রেজাল্ট বেরোতো তখন। কাজ শেষে ফিরছি বিকেলে। হোষ্টেলের ইংরেজী কাগজটা হাতে নিয়ে নাটেশদা চেঁচিয়ে বলল, ‘রেজাল্ট বেরিয়েছে। তুমি চান্স পেয়ে গেছ।’

অর্থোপেডিক্স নিলাম। তাও নিজের কলেজে। এর আগে টাটা মেমোরিয়াল হাসপাতালে ক‍্যান্সার সার্জারিতে এমএস পেয়েছিলাম। ভেবেছিলাম মুম্বাই চলে যাব। বারণ করেছিল নাটেশদা। বলেছিল, ওটা এমসিআই অনুমোদিত নয়। সেটা ১৯৯৬। নাটেশদা এমএস পাশ করে মহীশূরে ফিরে গেল। আমাকে দিয়ে গেল উত্তরাধিকার। অনেক বই, যন্ত্রপাতি, ওর এক্সরে-র সংগ্রহ- যা অর্থোপেডিক্স পড়তে আর পড়াতে খুবই কাজে লাগত ইন্টারনেট পূর্ববর্তী যুগে। বলল, ‘প্ল‍্যাব দিলে আমাকে বোলো। আমি তোমার ফী দিয়ে দেব।’

আমি বললাম, ‘তুমিও দিতে চলো।’

‘দেখা যাক।’

যাই হোক। সেসব তখন আর হয় নি।

তারপর ইন্টারনেট এসেছে, ফেসবুক এসেছে, ইউ টিউব এসেছে। আমি সরকারী চাকরিতে যোগ দিলাম। মেডিক্যাল কলেজে পড়ালাম। আবার ছেড়েও দিলাম। কিন্তু জে নাটেশের মত এত প্রতিভাবান, পরিশ্রমী, বুদ্ধিমান, আন্তরিক, পরোপকারী অথচ সৎ ও সহজ মানুষের সংস্পর্শে এলাম না।

বিয়েতে নেমন্তন্ন করেছিল নাটেশদা। তখন সবে আর জি করে জয়েন করেছি । প্রবল কাজের চাপ। যেতে পারিনি। সেবার ২০০৭ সালে অর্থোপেডিক্সের জাতীয় সন্মেলন হচ্ছে কলকাতায়। নাটেশদা এল। একটু হতাশ। যে মানুষটাকে আমরা সবাই দেখে অভস্ত‍্য ছিলাম, দশ বছর বাদে সে যেন তার ছায়া। সন্মেলনের আলোচনা চক্রে, বিতর্কসভায় চুপ করে বসে ছিল। বিশেষ মুখ খুলল না। বিষাদ ভরা মুখে বলল, আমি হিপোক্রিট নই। এই সব অ্যাকাডেমিক কাজ এখন আমি আর খুব একটা করার সুযোগ পাই না। নব্বইয়ের দশকে দক্ষিণ ভারতে বিখ্যাত অর্থোপেডিক সার্জেন ও শিক্ষক ছিলেন প্রফেসর এম ভি নটরাজন। সবাই নাটেশদাকে বলত ‘ভবিষ্যতের নটরাজন’। এতটাই উজ্জ্বল ছিল তার কর্মকান্ড। কিন্তু বেলারিতে একটা প্রাইভেট মেডিক্যাল কলেজে পড়ানো আর প্র‍্যাকটিস করা ছাড়া আর কিছুই হল না। সব কুঁড়িই তো আর ফুল হয়ে ফুটে ওঠে না।

হায়দ্রাবাদে দেখা হতেই জড়িয়ে ধরেছিল। স্ত্রী এবং সন্তানদের সাথে আলাপ করিয়ে দিয়েছিল। হায়দ্রাবাদ কনফারেন্সে আমার একটা গেষ্ট লেকচার ছিল। সারাক্ষণ হলে বসে ছিল নাটেশদা। ডাঃ তিলক মাল মেডিকেল কলেজে নাটেশদার সহপাঠী ছিল এমএস কোর্সে। নাটেশদা, তিলকদা আর আমি অনেক গল্প করলাম, ঘুরে বেড়ালাম হায়দ্রাবাদে। সে সবই এখন স্মৃতি।

গত রবিবার ভাষা দিবস উপলক্ষ্যে ডক্টরস ডায়ালগের বইপ্রকাশ অনুষ্ঠান থেকে ফিরছি। গাড়ি একটা সিগন্যালে দাঁড়িয়ে আছে। পাশে রাখা ফোনের দিকে তাকাতেই কিংশুকের মেসেজ টায় চোখ পড়ল। ডাঃ জে নাটেশ আর নেই। অ্যাক্সিডেন্ট। মাথাটা ঘুরে গেল।

অতিমারীর যুগে এত পরিচিত বন্ধুবান্ধবের অকাল মৃত‍্যু সহ‍্য করতে হচ্ছে! তবু এটা সহ‍্য হল না। মনের সহনশীলতারও তো একটা সীমা আছে! কোনোমতে খুব সাবধানে গাড়ি চালিয়ে বাড়ি ফিরেই ভেঙ্গে পড়লাম। কিন্তু তখনো সংবাদটা বিশ্বাস করতে পারিনি। তাই আজ সকালে বেঙ্গালুরুর বন্ধু ডাঃ দীপক শিভান্নাকে মেল করলাম। সে বলল, খবরটা সত‍্যি। তবে মৃত‍্যুর কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা আছে। কারণ যাই হোক, অকালে চলে গেল এককালের এক প্রবল সম্ভাবনা। ???

PrevPreviousধর্মান্ধতা একটি মানসিক অসুখ
Nextদূরভাষ– দূর আভাসNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

চুরির পাঁচালী

May 26, 2022 No Comments

কেউ খায় ডুবে ডুবে,কেউ খায় ভেসে নেতানেতি ঘুষ খায় ফিকফিক হেসে। কেউ খায় চাকরি, কেউ খায় টাকা ঘুষাকার রাজ‍্যের কোষাগার ফাঁকা। কেউ খায় লুটেপুটে, কেউ

চেম্বার ডায়েরী ১

May 26, 2022 No Comments

সপ্তাহটা শুরু হোক একটা মিঠি মিঠি লেখা দিয়ে। এটাও পুনর্মুদ্রণ যদিও। এখন এই বয়স ব্যালান্স ভেঙেই খাবার বয়স। ______ বাগনান-কাশমলি অটোতে চাঁপা বসে আছে। শীতের

দল্লী রাজহরার ডায়েরী ১

May 26, 2022 No Comments

যদিও নাম দিয়েছি ডায়েরী, ডায়েরী আমি কোনদিন লিখিনি। দল্লী রাজহরায় থাকাকালীন  আমি  যে চিঠিগুলো লিখি (মূলত আমার স্ত্রীকে) আর যে চিঠিগুলো অন্যদের কাছ থেকে পাই

মরিশাস-মরীচিকা

May 25, 2022 No Comments

গোরাদা ক্যামেরা ব্যাপারটা সবচেয়ে ভালো জানে। ঐতিহাসিক ভাবেই এটা সত্যি। আমাদের এই ক’জনের মধ্যে একমাত্র ওরই একটা আগফা ক্লিক থ্রি ক্যামেরা ছিল। আর সেই মহামূল্য

IVF কেন ব্যর্থ হয়, বিশদে জানুন।

May 25, 2022 No Comments

ডা ইন্দ্রনীল সাহার ইউটিউব চ্যানেল থেকে নেওয়া।

সাম্প্রতিক পোস্ট

চুরির পাঁচালী

Dr. Chinmay Nath May 26, 2022

চেম্বার ডায়েরী ১

Dr. Belal Hossain May 26, 2022

দল্লী রাজহরার ডায়েরী ১

Dr. Asish Kumar Kundu May 26, 2022

মরিশাস-মরীচিকা

Dr. Arunachal Datta Choudhury May 25, 2022

IVF কেন ব্যর্থ হয়, বিশদে জানুন।

Dr. Indranil Saha May 25, 2022

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

395765
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।