An Initiative of Swasthyer Britto society

  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close

ভিটামিন টনিকঃ খড়গ্রাম হাসপাতালের ডাক্তারবাবু ও ডানকানের গল্প

No tonics
Dr. Aindril Bhowmik

Dr. Aindril Bhowmik

Medicine specialist
My Other Posts
  • January 3, 2020
  • 4:11 pm
  • 52 Comments

গ্রামে ডাক্তারি করা এক বিচিত্র অভিজ্ঞতা। বিশেষ করে যারা হাসপাতালের কোয়ার্টারে থেকে ডিউটি করত এবং নিজের ডিউটির সময় ছাড়াও বাকি সময় হাসপাতালেই থাকত।

আমরা খড়গ্রাম হাসপাতালে যাওয়ার পর প্রথম দেখা করতে এলেন সামনের ওষুধের দোকানের মালিক। নিজেই যেচে আলাপ করার পর বললেন, ‘স্যার, অনেকগুলো অমুক ভিটামিন টনিক জমে আছে, যদি লিখে দেন।’

বেড়াল প্রথম রাতেই মেরে ফেলা ভালো। আমি বললাম, ‘ঐ সব গুড়ের জল আমি লিখি না।’

ভদ্রলোক অত্যন্ত গম্ভীর মুখে বিদায় নিলেন। যাওয়ার আগে বলে গেলেন, ‘জলে থেকে কুমিরের সাথে বিবাদ করা কি ভালো?’

ভাবছিলাম জিজ্ঞাসা করি, কুমিরের প্রতি হৃদয় উপচানো প্রেম নিয়ে জলে নামলেও কুমির ছেড়ে দেবে কিনা। তার আগেই তিনি হাঁটা লাগিয়েছেন।

ঠিক করলাম, কুমিরের খাওয়ার সোর্স বন্ধ করে দেব। হাতে না মেরে ভাতে মারব। ডাঃ পীযূষ কান্তি পাল হাসপাতালে যোগদান করার পরে আরও সুবিধা হ’ল। দুজনের সপ্তাহে মোট চারদিন ডিউটি। খুব অত্যন্তরে না পড়লে বাইরের ওষুধ লিখতাম না। সপ্তাহে চারদিনে ওনার দোকানে একজনও হাসপাতালের রোগী যেতো না।

হাসপাতালের একজন ডাক্তারবাবু প্র্যাকটিস করতেন। তারই কিছু রোগী ওষুধ কিনত।

এক বিকালে আমি আর পীযূষদা কোয়ার্টারের বারান্দায় বসে মুড়ি আর চপ খাচ্ছি, ওষুধের দোকানের ভদ্রলোক আবার এসে হাজির। ততদিনে নাম জেনেছি। কি এক অজানা কারণে সবাই ওনাকে ডানকান বলে ডাকে।

ডানকানবাবু কাষ্ঠ হেসে বললেন, ‘ডাক্তারবাবু, কাজটা কি আপনারা ন্যায্য করছেন। গরীবের পেটে লাথি মারছেন।’

পীযূষদা বলল, ‘এখানে সবাই গরীব। রোগীরাও গরীব, ওষুধের দোকানদারও গরীব, ডাক্তারও গরীব। ফালতু লাথা লাথি করব কেন?’

ডানকানবাবু ফিসফিস করে বললেন, ‘বড়লোক হবেন?’

‘চুরি, ডাকাতি কিন্তু আমাদের দ্বারা হবে না।’

ডানকানবাবু অত্যন্ত সিরিয়াস মুখে বললেন, ‘ছি ছি, ডাক্তার হয়ে চুরি, ডাকাতি করবেন কেন। প্রাইভেটে রোগী দেখুন। আমি পাঠাবো। আমার কোনও কমিশন লাগবে না। শুধু আমার একটা ওষুধ কোম্পানি আছে। তার যে কোনও একটা প্রোডাক্ট দয়া করে প্রতি প্রেসক্রিপশনে ঠাই দেবেন।’

আমি বললাম, ‘আপনাকে কাল্টিভেট করতে হচ্ছে মশাই। আপনিতো একেবারে শিল্পপতি। আমাদের এই ভাঙা কোয়ার্টার আপনার পদধূলি পেয়ে ধন্য হল।’

‘আপনারা কি রাজি?’

‘অত খাটা খাটনি করে বড়লোক হওয়া পোষাবে না। সহজ কোনও উপায় থাকলে আসবেন। এমনিতেই হাসপাতালে ডিউটি করে অবস্থা টাইট হয়ে যাচ্ছে। আপনার ওষুধের দোকান উঠে গিয়ে যদি লটারির দোকান হয় তখন বলবেন।’

ভদ্রলোক আবার যাওয়ার সময় বলে গেলেন, ‘জলে থেকে কুমিরের সাথে বিবাদ করা কি ভালো!’ ওনার দেখছি ডায়লগের স্টকও সীমিত।

রোজ সকালে আউটডোরে ঢোকার আগে ডানকানবাবুর দোকানের উলটোদিকের একটা দোকানে ঘুগনি- মুড়ি আর চা খেতাম। কান্দি ব্লকের মানুষের প্রধান খাদ্য মুড়ি। এখানে চপ, শিঙাড়া, বোঁদে, ঘুগনি, তরকারি সবকিছু দিয়েই মুড়ি খাওয়া হয়। এমনকি এখানকার লোকেরা শোল মাছের ঝোল দিয়েও মুড়ি খায়।

পদ্মপাতায় মোটা মিষ্টি মুড়ি ঘুগনির সাথে চটকে মাখছিলাম। দোকানদার প্রবীরদা বলল, ‘কাল আপনাদের সাথে ডানের ঝামেলা হয়েছে নাকি?’

‘কেন?’

‘সকাল থেকে যে ওর দোকানে আসছে তার কাছেই আপনাদের নামে নিন্দা করছে। বলছে, ভৌমিক বাবু আর পাল বাবু দুজনেই টুকে পাশ করা ডাক্তারবাবু। ফেল করেছিল বলে কোলকাতায় না হয়ে এই গণ্ডগ্রামে পোস্টিং হয়েছে।’

পীযূষদা বলল, ‘বাব্বা, ডানকানবাবু কত জানেন। উনি তো আমাদের সাথেই মেডিকেল কলেজে পড়তেন। প্রতি পরীক্ষায় গোল্ড মেডেল পেতেন।’

প্রবীরদা বলল, ‘আপনাদের চিন্তা নেই ডাক্তারবাবু। ওর কথা বিশেষ কেউ বিশ্বাস করে না। স্থানীয়রা ওকে হাড়ে হাড়ে চেনে। টাকার পিশাচ।’

কিন্তু ডানকানবাবু শুধু নিন্দা মন্দ করে ক্ষান্ত দিলেন না। এক রাত্রে একা কোয়ার্টারে। পীযূষদা বাড়িতে গেছে। বড় ম্যাডামের ডিউটি। আমি নিশ্চিন্তে ঘুমচ্ছি।

হঠাৎ কড়া নাড়ার আওয়াজে ঘুম ভেঙে গেল। ‘এই শালা ডাক্তার, এই বা**দ ডাক্তার, শালা, মরে গেলি নাকি?’

গম্ভীর ভাবে বললাম, ‘কি হয়েছে?’

‘আমার শরীর খারাপ। শিগগিরি দ্যাখ।’ লোকটার মুখ থেকে তীব্র দেশী মদের গন্ধ বেরচ্ছে। সামনে দাঁড়ানোই দুষ্কর।

বললাম, ‘শরীর খারাপ তো বড়ম্যাডামের কাছে যাও। আজ বড় ম্যাডামের ডিউটি।’

‘শালা, বো**দা, ডিউটি দেখাচ্ছিস। সরকার কি তোকে শুধু শুধু মাইনে দিয়ে পুষছে। মনে রাখবি ইউ আর এ পাবলিক সার্ভেন্ট। আমার মেন পয়েন্টে ব্যথা হয়েছে। বড় ম্যাডামকে দেখাবো কি করে গান্ডু। তাছাড়া ডানকান বলেছে এই হাসপাতালে তুই একমাত্র মেন পয়েন্টের চিকিৎসা করিস। তাও রাত্রে এবং গোপনে।’

বুঝলাম এটা ষড়যন্ত্র এবং ডানকানবাবু চালটা ভালোই চেলেছে। আপাতত বাবা বাছা করে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হবে।

তাই করলুম। লোকটা যাওয়ার সময় বলে গেল, ‘আবার আসব। রোজ আসব। এখানে এসে গালাগালি করলেই ডানকান একটা করে ধেনোর বোতল দেবে। শালা, আমি কি ভাগ্য করে জন্মেছি বাঁ*!’

পরেরদিন পীযূষদা এলে ঘটনা বললাম। পীযূষদা বলল, ‘ঈশ, আমি যদি থাকতাম। ওহ, কতদিন ভালোমতো কাউকে ঠ্যাঙাই নি।’

পীযূষদা স্বঘোষিত ক্যারাটেয় ব্লাক বেল্ট। যদিও কোনদিন তার প্রমাণ পাইনি।

কিন্তু ডাক্তার হয়ে শেষে মারামারি করব। ভালো দেখাবে? অন্য উপায় ভাবতে হবে।

উপায় পেয়ে গেলাম। হাসপাতালে তখন রেনটাক, ল্যাসিক্স, স্টেমেটিল ইনজেকশন সাপ্লাই নেই। তিনটে ইনজেকশনের দামই সেসময় দুই টাকার নীচে। বিক্রি করলে দোকানদারের ম্যাক্সিমাম দশ পয়সা লাভ। রাত বারোটার পরে যে রোগী আসত তাঁকে একটা রেনটাকের স্লিপ ধরিয়ে গম্ভীর মুখে বলতাম, ‘আপনার রোগীর কষ্ট কমাতে হলে এই ওষুধ এখুনি লাগবে। সামনে যে দোকানটা আছে, তার মালিক ডানকান বাবু, দোকানের পেছনের বাড়িতেই থাকেন। ওনাকে ডেকে তুলুন, দোকান খুলিয়ে এই ওষুধটা শিগ্রী নিয়ে আসুন। ওষুধের খুব সামান্য দাম। দুই টাকা মাত্র।’

রোগীর আত্মীয়রা অত্যন্ত খুশি মনে কাজটি করতে রাজি হতো।

খানিকক্ষণ বাদে এমারজেন্সির বেঞ্চে বসে শুনতাম মধুর চিৎকার। ‘ও ডানকানবাবু, উঠুন, ওষুধ লাগবে। ও ডানকানবাবু। কি হলোরে ডান, উঠছিস না কেন। আমার রোগী মরতে বসেছে, আর তুই লেপ মুড়ি দিয়ে ঘুমচ্ছিস। ওই শালা, শিগগিরি ওঠ। নাহলে তোর দোকানের শাটার ভেঙে ফেলব।’

আমি আর পীযূষদা মিলে সপ্তাহে চার রাত্রির ডানকান বাবুর ঘুম নষ্ট করে দিয়েছিলাম। অতঃপর এক সকালে ডানকান বাবু মিষ্টির প্যাকেট নিয়ে হাজির। বললেন, ‘আমাদের মধ্যে একটু ভুল বোঝাবুঝি হয়ে গেছে। সেটা মিটিয়ে ফেললে ভালো হয়।’

মিষ্টি খেতে খেত বললাম,’ না না, আপনার মতো একজন সৎ, পরোপকারী, ভদ্রলোকের সাথে ভুল বোঝাবুঝির কোনও অবকাশই নেই। আপনি চা খাবেন না কফি? নিজের হাতে বানিয়ে খাওয়াব।’

ডানকান বাবু চা খেতে খেতে বললেন, ‘ডাক্তারবাবু, আপনি এখানে নতুন। কোনও অসুবিধা হলে বলবেন।’

‘অবশ্যই। আপনাদের মতো হিতৈষীদের ভরসায় তো গ্রাম থেকে এতো দূরে চাকরি করতে এসেছি।’

তারপর অনেক গল্প হল। ডানকানবাবু লজ্জা লজ্জা মুখ করে নিজের প্রেম ঘটিত বিবাহের গল্প শোনালেন।

যাওয়ার সময় ভদ্রলোক বললেন, ‘ডাক্তারবাবু, যদি আমার কোম্পানির ভিটামিন সিরাপ গুলি একটু দেখে দেন?’

আমি গলায় মধু মিশিয়ে বললাম, ঐ গুড়ের জল তো?

ডানকান বাবু কষ্ট করে হেসে বললেন, ‘হ্যাঁ, হ্যাঁ। একটু যদি লিখে দেন। না হলে সব এক্সপারি হয়ে যাবে।’

আমি বললাম, ‘এক্সপারি হয়ে গেলেও কোনও সমস্যা নেই।’

‘সমস্যা নেই বলছেন। অনেক ঝামেলা করতে হবে। লেবেল পাল্টাতে হবে। সব আবার কান্দিতে বয়ে নিয়ে যেতে হবে।’

‘অত কষ্ট করতে হবে না। আপনার ভিটামিন সিরাপ এক্সপারি হলে আমায় দিয়ে যাবেন। আমি মুড়ি দিয়ে মেখে খেয়ে নেব।’

বলাই বাহুল্য খড়গ্রামে বাকি সময়টা আমি ডানকানবাবুর থেকে খুব সৌহার্দ পূর্ণ ব্যবহার পাইনি।

PrevPreviousমিরাকল নয়, তিন হাত তিন পা আসলে প্যারাসাইটিক বেবি
Nextশিশুদের শীতের সমস্যাঃ এক নজরে ব্রঙ্কিওলাইটিসNext

52 Responses

  1. কমল কুমার সাহা says:
    January 3, 2020 at 7:05 pm

    পড়তে পড়তে হাসতে হাসতে পেটে খিল ধরে যাবার উপক্রম। অসাধারন

    Reply
    1. ঐন্দ্রিল says:
      January 3, 2020 at 10:37 pm

      ধন্যবা। অন্যদের লেখাও পড়া চাই।💗

      Reply
  2. Apurba Chattopadhyay says:
    January 3, 2020 at 7:13 pm

    ওঃ,এত সুন্দর রম্যরচনা অনেকদিন পরে পড়লাম। আপনার লেখা অনেকদিন ধরেই পড়ছি। খুবই ভালো লাগে। তবুও এই ডায়ালগ যা হয়েছে না, ডাক্তার সাহেবদের ওপর শ্রদ্ধা আরও বেড়ে গেছে।

    Reply
    1. ঐন্দ্রিল says:
      January 3, 2020 at 10:38 pm

      অন্যদের লেখাগুলিও পড়ুন। আরো অসামান্য লেখা আছে।

      Reply
  3. দেবাঞ্জনা মুখার্জি says:
    January 3, 2020 at 7:15 pm

    দারুণ… আমি তো হাসলাম.. সাথে আমার মা ও

    Reply
    1. ঐন্দ্রিল says:
      January 3, 2020 at 10:40 pm

      ধন্যবাদ। অন্যলেখা গুলিও পড়ুন। অনেকেই অসাধারণ লিখেছেন।

      Reply
      1. APARAJITA SAMADDAR says:
        January 4, 2020 at 6:57 am

        অন্য লেখা গুলো কি ভাবে পড়ব?

        Reply
  4. Amal Bhakat says:
    January 3, 2020 at 7:20 pm

    চমৎকার! আরো চাই।

    Reply
    1. ঐন্দ্রিল says:
      January 3, 2020 at 10:41 pm

      আরো পাবেন। ডক্টরস ডায়লগের পাশে থাকুন।

      Reply
  5. Biswajit Hazra says:
    January 3, 2020 at 7:59 pm

    অসাধারণ
    কলেজ লাইফ এর কথা মনে পড়ে গেলো

    Reply
    1. ঐন্দ্রিল says:
      January 3, 2020 at 10:42 pm

      ধন্যবাদ। অন্য লেখাগুলিও পড়ুন। ডক্টরস ডায়লগের পাশে থাকুন।

      Reply
      1. indrajit mukherjee says:
        January 10, 2020 at 5:59 pm

        দারুন অনেক দিন পর মোবাইল রাখাটা সার্থক মনে হচ্ছে

        Reply
  6. Pradip Sardar says:
    January 3, 2020 at 8:43 pm

    আপনার লেখা গুলো পড়ে অনেক বাস্তব অভিজ্ঞতা জানা যায়। আরও কিছু লিখুন স্যার।

    Reply
  7. Dr. Titas Kar says:
    January 3, 2020 at 9:09 pm

    দারুণ লাগল দাদা! তোমার ওয়ালে লেখা তো পড়েই থাকি, রোজকার ঘটনাবলী যে ভাবে পরিবেশন কর, তাতে আনন্দিত হই।

    Reply
  8. শোভন দাশ says:
    January 3, 2020 at 9:15 pm

    আপনি ডাক্তার না হয়ে পেশাদার লেখক ও হতে পারতেন। শেয়ার করলাম।

    Reply
  9. rimpa Nandy says:
    January 3, 2020 at 11:15 pm

    ভাগ্যিস rantac আর lasix সাপ্লাই ছিল না

    Reply
  10. শিল্পী বিশ্বাস ঘোষ says:
    January 3, 2020 at 11:16 pm

    সবাইকে যদি আপনাদের মত করে পাশে পাওয়া যেত………!!!
    আপনি শুধু সু-চিকিৎসক ই নন, সু-লেখক ও………..

    Reply
  11. ড়িনা says:
    January 3, 2020 at 11:36 pm

    হাসিও পাচ্ছে আবার রাগ ও হচ্ছে,

    Reply
  12. Chandan Ghosal says:
    January 3, 2020 at 11:44 pm

    Excellent!

    Reply
  13. Sutapa basu says:
    January 3, 2020 at 11:49 pm

    Darun👍

    Reply
  14. Sabnam biswas says:
    January 3, 2020 at 11:57 pm

    Uffff….ha ha ha

    Reply
  15. Tanmoy Maiti says:
    January 4, 2020 at 12:26 am

    খুব মজাদার

    Reply
  16. pijush Banerjee says:
    January 4, 2020 at 12:28 am

    দারুন এবং দারুণ।শঠেশাঠং।

    Reply
  17. GOURANGA BAKSI says:
    January 4, 2020 at 12:54 am

    Darun.

    Reply
  18. বিশ্বজিৎ ঘোষ says:
    January 4, 2020 at 3:30 am

    খুব হাসলাম।

    Reply
  19. APARAJITA SAMADDAR says:
    January 4, 2020 at 7:00 am

    ডঃ ভৌমিক, আপনার লেখার খুব ভক্ত আমি। এতো সুন্দর কৌতুক মিশ্রিত উপস্থাপনা করেন যে কি বলব। তার সঙ্গে সমস্যা গুলোও কি সুন্দর তুলে ধরেন। খুব হাসলাম আপনাদের খড়গ্রাম হাসপাতালের গল্প পড়ে

    Reply
  20. অরুণাচল says:
    January 4, 2020 at 8:03 am

    এই রকমের ডানকানেরা গ্রাম শহর সব সরকারি হাসপাতালেই গিজগিজ করছে। বারাসত হাসপাতালের এমারজেন্সি থেকে প্রয়োজন থাকুক না থাকুক, অনামী কোম্পানির সুক্রালফেট সাস্পেনশন লিখে দেওয়া একটা অতি সাধারণ নিয়ম। কারণ দ্বিবিধ, এই ওষুধটার শিশি পিছু দাম অত্যন্ত বেশি আর একবার ছিপি খুলে ফেললে ফেরত দেবার উপায় নেই। এ ছাড়াও বাইরে থেকে কেনার জন্য অ্যান্টিবায়োটিক সমেত অন্যান্য ওষুধও লেখা হয় বিকল্প ব্যবস্থা থাকা সত্ত্বেও। খুব প্রয়োজনীয় কোনও ওষুধ জেনেরিক নামে লেখারও বিপদ রয়েছে। ন্যায্য মূল্যে অন্যায্য ওষুধের (ভুক্তভোগীরা জানে) কবলে পড়তে হবে। এই জিনিস চলবেই, কেন না জরুরি রোগীর জন্য বাড়ির লোক যা বলা হবে করতে চাইবে।
    একটা মজার দুঃখজনক ঘটনা বলে শেষ করি। এক বিষ খাওয়া রোগী এসেছে। তার বাড়ির লোককে তিন বোতল ডাইজেস্টিভ এনজাইম কিনে আনতে বলা হল। বিশেষ নামের, বলাই বাহুল্য। প্রথম দু বোতল খুলে এমারজেন্সিতেই খাইয়ে বমি করানোর (স্টমাক ওয়াশ?) পর তৃতীয় বোতলটা হাতে ধরিয়ে বলা হল,
    পেশেন্ট ভর্তি হয়ে গেছে। বেডে নিয়ে যান। ওপরের ডাক্তার বাকি ওয়াশটা করে দেবে।
    কাহিনীর শেষটা হল, রোগীর এক আত্মীয় হাসপাতালেরই ইসিজি টেকনিশিয়ান। খবর পেয়ে আসতে আসতে এই সব কাণ্ড সারা। রোগী তখন ওয়ার্ডে। শঙ্কিত সেই আত্মীয় চিকিৎসার বহর শুনে অন কল ফিজিশিয়ানকে শুধোলেন,
    স্যার, এই এনজাইমের ওভারডোজ টক্সিসিটি হবে না তো?
    ডাক্তারদের মধ্যে ঐন্দ্রিল পীযুষ দা’ রা না বাড়লে রোগীদের নিস্তার নেই।

    Reply
    1. তরুণ কান্তি কর says:
      January 5, 2020 at 7:38 pm

      অরুণাচল-দা,
      ঐন্দ্রিলের লেখাটা পড়ে পরবর্তী মন্তব্যগুলো পড়তে পড়তে তোমার লেখাটাও গোগ্রাসে গিলে ফেললাম।দারুণ লাগলো, অবশ্য, কবেই বা তোমাদের লেখা খারাপ লেগেছে?😊😊😊
      ঐন্দ্রিল আমাদের মধ‍্যমগ্রামের ছেলে, এটা নিয়ে খুব গর্ব হয়, যদিও আমি অনেকদিনই মধ‍্যমগ্রামের বাইরে।
      আমার দীর্ঘ চাকুরী জীবনেও বেশ কিছু মনে রাখার মতো ঘটনা রয়েছে, ইচ্ছে রইলো ,সময় করে তার কিছু কিছু পরিবেশন করার।
      ভালো থেকো তোমরা।

      Reply
  21. রিনা মিত্র says:
    January 4, 2020 at 9:40 am

    দারুন, আপনাদের অভিজ্ঞতার কথা পরে খুব আনন্দ পেলাম

    Reply
  22. বিভাস সাহা says:
    January 4, 2020 at 9:56 am

    শহরের ডাক্তার বাবুরা অনেক সময় ভিটামিন ক্যাপসুল লেখে, সেগুলো কি খাওয়া উচি?

    Reply
  23. Animesh Das says:
    January 4, 2020 at 10:02 am

    A Good initiatives…. Manush sachetan hole amader Moto choto hospitaler daktar babuder shunte hoy Na… daktarbabu ekta tonic dilen na

    Reply
  24. Purna Chakraborty says:
    January 4, 2020 at 12:05 pm

    অসামান্য

    Reply
  25. তাপস চক্রবর্তী says:
    January 4, 2020 at 12:36 pm

    লেখাটা খুব ভাল লাগল।এরকম আরো লেখার অপেক্ষায় রইলাম।

    Reply
    1. Rajsree Ghosh says:
      January 4, 2020 at 1:19 pm

      Darun laglo khub haslam…j budhiimottar sathe oi Dunkaner kaan mule diechhen 👌👌👌👌👌🙏

      Reply
  26. Riya says:
    January 4, 2020 at 1:42 pm

    Apnader moto doctor der bortoman somaj e khub proyojon

    Reply
  27. Chanchal kumar Bagchi says:
    January 4, 2020 at 2:42 pm

    ঐন্দ্রিলবাবু, কড়া চাবুক হেনেছেন, সত্যিই অপ্রয়োজনে সাধারন মানুষের চিকিৎসা অনেক ব্যয়বহুল হয়ে গেছে। দীর্ঘ্য বছর পানিহাটী তে ডাক্তারীর সুবাদে মনে হয়েছে আমাদের হোমিওপ্যাথি ডাক্তারবাবুরাও যেন ভয়ংকর ভাবে এই খেলাতে মেতেছেন। শাস্ত্রবিরোধী ডাক্তারী করছেন, যেমন পেটেন্ট, টনিক, একসাথে একাধিক ঔষধ ইত্যাদি দিচ্ছেন। অধিকাংশেরই ব্যবস্থাপত্রের কোনো বালাই নেই। পেটেন্ট, টনিকে হয়ত দাম লেখা ১৭০ টাকা, ডাক্তারবাবু কিনছেন ৮৫ টাকা, রোগী কে চেম্বার থেকে দিচ্ছেন ১৫০ টাকায়। বুঝুন গুড় গোলা জল দিনে ১০ টা বেচলেই তো কেল্লা ফতে।
    চলুক, রোগী কে সচেতন আমাদেরই করতে হবে,।চিকিৎসা ব্যবস্থা থেকে জগদ্দল পাহাড়ের মতো অর্থলোভী দের একটু একটু করে সরাতে হবে। পাশে আছি, সংগে আছি।।

    Reply
  28. Debashis says:
    January 4, 2020 at 8:11 pm

    Awesome sir

    Reply
  29. Prof Dr Tapan Ray says:
    January 4, 2020 at 9:18 pm

    If it’s ur personal experience, know that we all are facing worst at times. Ur description n style is wonderfull. But in such cases the only appointed pharmacist(usually never transferred) at the centre is worse than the druggist and works as a middle- man.Rest u must be knowing well.

    Reply
  30. Subroto RoyChoudhury says:
    January 5, 2020 at 12:43 am

    Daruuuun….as usual

    Reply
  31. Moutusi Roychowdhury says:
    January 5, 2020 at 3:19 am

    দুর্দান্ত উপস্থাপনা…. খুব ভালো লাগলো… আরো অনেক অনেক পড়ার আশায় রইলাম…. আপনি বরাবরই খুব ভালো লেখেন…….

    Reply
  32. Amlan Bishnu. says:
    January 5, 2020 at 5:09 pm

    আপনি এমনিতেই অসাধারণ লেখেন। একেবারে ঝুরঝুরে গরম ভাতের মতন। এমন সহজ করে বলতে পারাটাই যথেষ্ট কঠিন ব্যপার। মজা তো পেলামই সেই সাথে ওমন বজ্জাত লোকেদের সোজা করবার একটা ভাল ট্রিকও শেখা হয়ে গেল। হা হা হা… খুব ভাল থাকুন। আরও অনেক লিখুন। হ্যাঁ, নিশ্চয়ই আমি এখানকার অন্য লেখাগুলিও পড়ব।

    Reply
  33. সুপ্রিয় ঘোষ says:
    January 5, 2020 at 6:31 pm

    দারুণ লাগল… নতুনের অপেক্ষায় রইলাম ।
    কান্দির ডঃ পীযূষকান্তি পাল আমার সুপরিচিত, আর এই গল্পে আপনার সঙ্গে আলাপ হল। খুব আনন্দ পেলাম ।

    Reply
  34. তরুণ কান্তি কর says:
    January 5, 2020 at 7:38 pm

    অরুণাচল-দা,
    ঐন্দ্রিলের লেখাটা পড়ে পরবর্তী মন্তব্যগুলো পড়তে পড়তে তোমার লেখাটাও গোগ্রাসে গিলে ফেললাম।দারুণ লাগলো, অবশ্য, কবেই বা তোমাদের লেখা খারাপ লেগেছে?😊😊😊
    ঐন্দ্রিল আমাদের মধ‍্যমগ্রামের ছেলে, এটা নিয়ে খুব গর্ব হয়, যদিও আমি অনেকদিনই মধ‍্যমগ্রামের বাইরে।
    আমার দীর্ঘ চাকুরী জীবনেও বেশ কিছু মনে রাখার মতো ঘটনা রয়েছে, ইচ্ছে রইলো ,সময় করে তার কিছু কিছু পরিবেশন করার।
    ভালো থেকো তোমরা।

    Reply
  35. Mitali mandal says:
    January 9, 2020 at 12:57 pm

    😁😁😁😁

    Reply
  36. Shibaji Banerjee says:
    February 9, 2020 at 12:56 am

    আহা আহা
    গুড়জল দিয়ে মুড়ি, কতদিন খাইনি।

    Reply
  37. ipsita says:
    February 29, 2020 at 12:37 pm

    :))

    Reply
  38. Ashoka Barman says:
    May 11, 2020 at 11:53 am

    Ashoka Barman
    Apnar lekhya jadu ache. Khub samanyo ghatanao apnar lekhya pran pai.
    Apnar susthya kamona Kari. Bhalo thakun.

    Reply
  39. ปั๊มไลค์ says:
    May 31, 2020 at 8:10 pm

    Like!! Great article post.Really thank you! Really Cool.

    Reply
  40. ทิชชู่เปียกแอลกอฮอล์ says:
    May 31, 2020 at 8:10 pm

    I learn something new and challenging on blogs I stumbleupon everyday.

    Reply
  41. แผ่นกรองหน้ากากอนามัย says:
    May 31, 2020 at 8:11 pm

    I really like and appreciate your blog post.

    Reply
  42. เบอร์มงคล says:
    June 8, 2020 at 10:36 am

    I am regular visitor, how are you everybody? This article posted at this web site is in fact pleasant.

    Reply
  43. SMS says:
    June 15, 2020 at 1:07 am

    These are actually great ideas in concerning blogging.

    Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সম্পর্কিত পোস্ট

কোভিড টীকাকরণ নিয়ে উঠে আসা বিভিন্ন প্রশ্ন নিয়ে

January 19, 2021 No Comments

গতকাল থেকে ভারতে শুরু হয়েছে কোভিড এর টীকাকরণ। স্পষ্টতোই এই নিয়ে নানা confusion তৈরি হয়েছে, এবং এটা সঠিক যে তার কিছু সঙ্গত কারণও আছে। সাধারণ

করোনা ক্লিনিকে ডা সায়ন্তন ব্যানার্জী ৩

January 19, 2021 No Comments

করোনা টীকা কখন নেওয়া যাবে না?

January 19, 2021 No Comments

কোন কোন ক্ষেত্রে কোভিড ভ্যাক্সিন নেওয়া যাবে না অথবা নেওয়া উচিত নয় তার সাম্প্রতিকতম নির্দেশিকা এখানে আলোচনা করবো। এর আগের পোস্টে যেগুলো contraindication হিসাবে বলেছিলাম

মারীর দেশে আলো হোক ভালো হোক

January 18, 2021 No Comments

দিনমাহাত্ম্যে বিশ্বাস নেই। তবু আজকের দিনটা সবদিক থেকে উজ্জ্বল দিন। সকালের রাউন্ডের সময় কেন জানিনা মনে হ’ল চিৎকার চেঁচামেচি তুলনায় অনেক কম। বেশ একটা শান্ত

কোভিভ ভ্যাকসিন কিছু প্রশ্ন কিছু জবাব-

January 18, 2021 No Comments

ভারত একটা গণতান্ত্রিক দেশ। টিকা নেয়া না নেয়া নিজস্ব ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। আমি স্বাস্থ্য কর্মী হিসেবে নিজে নিয়েছি এবং অন্যদের নেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি, গুজবে কান না

সাম্প্রতিক পোস্ট

কোভিড টীকাকরণ নিয়ে উঠে আসা বিভিন্ন প্রশ্ন নিয়ে

Dr. Tathagata Ghosh January 19, 2021

করোনা ক্লিনিকে ডা সায়ন্তন ব্যানার্জী ৩

Dr. Sayantan Banerjee January 19, 2021

করোনা টীকা কখন নেওয়া যাবে না?

Dr. Kaushik Mandal January 19, 2021

মারীর দেশে আলো হোক ভালো হোক

Dr. Soumyakanti Panda January 18, 2021

কোভিভ ভ্যাকসিন কিছু প্রশ্ন কিছু জবাব-

Dr. Samudra Sengupta January 18, 2021

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

290649
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।