Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

অ্যান্টিবায়োটিক এবং একটি সম্ভাব্য বিশ্বযুদ্ধের গল্প

FB_IMG_1669815980506
Dr. Soumyakanti Panda

Dr. Soumyakanti Panda

Paediatrician
My Other Posts
  • December 2, 2022
  • 9:41 am
  • No Comments

অনেকদিন বাদে অ্যান্টিবায়োটিক নিয়ে কী-প্যাড ধরছি। যদিও এসব ব্যাপার নিতান্তই নীরস তত্ত্বের কচকচি। কারোরই তাতে বিশেষ যায়-আসে না। এটাও জানি, এসব ব্যাপারে বেশি বলে ফেললে সফল চিকিৎসক হয়ে ওঠা যায় না। তবু আকাট বেকুবের মতো মাঝে মাঝে চিৎকার করে ফেলি। আবার গলা বসে গেলে চুপ করে যাই। তাতে জগৎ ও জীবনের কুটোটাও বদলায় না, সেটাও নিশ্চিতভাবেই জানি।

আমার জ্ঞানগম্যি বা অভিজ্ঞতা নিতান্ত অল্প। শিশুদের চিকিৎসা নিয়ে অল্প কিছু কাজ করার চেষ্টা করি। রোজ অন্তত ঘন্টাখানেক পড়াশোনা করবো না, এরকম বড় ডাক্তার এখনো হয়ে উঠতে পারিনি। প্রতিদিন শিখি। আর প্রতিদিনই আরও বেশি করে বুঝতে পারি, শিখেছি যৎসামান্য। না শেখার ভাগটাই সমুদ্রের মতো। শুধু অ্যান্টিবায়োটিক নিয়ে সারা জীবন পড়াশোনা করে গেলেও শেখা শেষ হবে না। কিন্তু, লাভ কী তাতে? হাজার একটা গাইডলাইন, লক্ষটা ইন্ডিকেশন-কন্ট্রাইন্ডিকেশন-সাইড এফেক্ট পড়ে ফেললাম। শিখে প্রতিদিনের প্র‍্যাক্টিসে কাজে লাগানোর চেষ্টা করলাম। মাথায় রাখতে চাইলাম, কীভাবে ধাপে ধাপে ওপরের দিককার অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করতে হয়। তারপর? চোখের সামনে দেখলাম- যে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করার আগে অসংখ্য থিওরির পাতা মনের মধ্যে ভেসে ওঠে, বারবার দ্বিধাগ্রস্ত হই; সেই অ্যান্টিবায়োটিক দিব্যি রোগী নিজে নিজেই ব্যবহার করা শুরু করে দিচ্ছেন। কার পরামর্শে? যাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতা বিদ্যালয়ের গন্ডি ছাড়ায় নি। মেরোপেনেম, ভ্যাঙ্কোমাইসিন, লিনেজোলিড ইত্যাদি যথেষ্ট বড় ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক দিব্যি প্রেস্ক্রিপশন ছাড়াই বিক্রি হয়ে যাচ্ছে। আর ডোজ? থাক সে কথা। কোথায়, কাকে, কে আটকাবে? মাছের ঝিলে, গবাদিপশুর খাদ্যে কোটি, কোটি অ্যান্টিবায়োটিক! কী লাভ পড়াশোনা করে? এত মেডিক্যাল কলেজ, বইপত্র, রাত জাগা… ইত্যাদি প্রভৃতি মিলিয়ে ঠিক কী হয়?

পাশ করা ডাক্তার মানে আগে গঙ্গাজলে ধোওয়া তুলসীপাতাটি ভাবতাম। সে ভুল আমার বহুদিনই ভেঙেছে। ফাইনাল ইয়ারে স্ত্রী ও প্রসূতীবিদ্যার পরীক্ষায় ‘গাইনিকোলজি’র আলাদা একটা বই হয় এটাও না জানা লোক তিনমাস বাদে পাশ করে বেরিয়ে গেছে, এটা চোখে দেখা। বুকের খাঁচার ভেতর দুটো হৃৎপিণ্ড আর একটা ফুসফুস; এরকম বলার পরেও প্রথমবারে না হোক, পরেরবার পাশ করে গেছে। উঁহু, খুব পড়াশোনা করে ভোল বদলে গেছিল ভাববেন না। সে গুঢ় কারণ আপনিও জানেন, আমিও জানি। এবং, এটা রাজ্যের এক নম্বর কলেজের গল্প। যেখানে সবচেয়ে ভালো র‍্যাঙ্ক করা ছেলেমেয়েরা পড়তে আসে। হিসেব মিলিয়ে আজকের ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে ওঠা কলেজগুলোর কথা ভেবে নিন। পেছন দরজার ছাড়পত্র থাকলে ছ-সাত লক্ষ র‍্যাঙ্ক করেও ডাক্তারি পড়া যাচ্ছে। আর সবাই খাতায়-কলমে পাশও করছে। কাজেই যা হওয়ার তাই হচ্ছে।

ক’দিন ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার সংক্রান্ত বিভিন্ন গাইডলাইন আসে। ক’দিন হইচই হয়। অবশ্য, গুটিকয়েক লোকই হইচই করে। প্রতিদিন একটার পর একটা অ্যান্টিবায়োটিক ধীরে ধীরে কর্মদক্ষতা হারিয়ে ফেলে। রিসার্চ কোম্পানিগুলো অ্যান্টিবায়োটিক বানানোর পেছনে সময় বা অর্থব্যয় করতে চায় না আজকাল। কী হবে নতুন আবিষ্কার করে? সেই তো গবেষকের বহু সাধনার ধন গিয়ে পড়বে কিছু অযোগ্য মানুষের হাতে। ক’মাসেই অ্যান্টিবায়োটিক স্রেফ ‘মরে যাবে’। লিখে রাখুন, অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী ব্যাক্টিরিয়ার আক্রমণ তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের থেকেও ভয়ানক জিনিস হতে যাচ্ছে। সবই নিশ্চিত ভবিতব্য জানি। তবু… অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী ব্যাক্টিরিয়ার আক্রমণে অজস্র বাচ্চাকে মারা যেতে বা ধুঁকতে দেখেছি বলে আমি চিৎকার করি। সফল চিকিৎসক হওয়ার চেয়ে যুক্তিসঙ্গত চিকিৎসা করতে চাই বলে চিৎকার করি। এখনো চোখের সামনে থেকে আয়নাটা সরে যায়নি বলে চিৎকার করি। ওদিকে কিছু মানুষের গুটিকয়েক ভয়ার্ত চোখের সামনে নদীর মতো বয়ে যায় গ্যালন গ্যালন অ্যান্টিবায়োটিক।

একাধিক অ্যান্টিবায়োটিকের খিচুড়ির মতো মিশ্রণ অযৌক্তিক এবং অবৈজ্ঞানিক। সরকারের তরফে জানানোও হয়েছে বারবার। কী লাভ হয়েছে? পাতলা পায়খানা হলেই মুড়ি-মুড়কির মতো ওফ্লক্সাসিন-অরনিডাজোল, সিপ্রোফ্লক্সাসিন-মেট্রোনিডাজোলের খিচুড়ি বিতরণ শুরু হয়ে যায়। ব্র‍্যান্ডের নামগুলো সবার মুখে মুখে ফেরে। সেফিক্সিম-অ্যাজিথ্রোমাইসিন সহ আরও কত রকমের খিচুড়ি বাজারে চলে তার ইয়ত্তা নেই। কোনও উন্নত দেশে এসব চলে না। তাতে অসুবিধে নেই। ভারতীয় উপমহাদেশ সারা পৃথিবীর সস্তায় ময়লা ফেলার জায়গা।

কোন পথে শাপমুক্তি কেউ জানে না। পেনিসিলিন আবিষ্কারকে আধুনিক চিকিৎসা-বিজ্ঞানের জয়যাত্রার কাল বলে ধরা হয়। আবিষ্কারের বছরখানেক বাদেই বিজ্ঞানী ফ্লেমিং বলেছিলেন, আমাদের অবিমৃষ্যকারিতায় অ্যান্টিবায়োটিক তার কর্মক্ষমতা হারাবে। অ্যান্টিবায়োটিক-পূর্ব যুগের অসহায়তা ফিরে আসবে। সেই যুগ, আমরা যার গল্পই শুনেছি শুধু। যখন সামান্য কাটা ঘা বিষিয়ে হাজারে হাজারে মানুষ মারা যেত। প্রসূতি-মৃত্যু প্রায় নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা ছিল।

যে ধ্বংসের খেলা শুরু হয়েছে তাকে রোধ করা প্রায় অসম্ভব। এখনো অব্দি হাসপাতালের বাইরে কোলিস্টিন, টিজেসাইক্লিন, টিকোপ্ল্যানিন দেখতে পাইনি। সেটাও ক’দিন বাদে দেখা যাবে নিশ্চিতভাবেই। গুটিকয়েক বাজার-অসফল ‘ছোট ডাক্তার’ নিজেদের ক্ষুদ্র গন্ডিতে ফার্স্ট-লাইন, সেকেন্ড-লাইন অ্যান্টিবায়োটিকের তত্ত্ব কপচাবে। তাদের কেউ পাত্তা দেয় না। কোন ক্ষুদে মাছ স্রোতের বিপক্ষে ছোটে, জানতে সবার ভারী বয়ে গেছে। আসলে সেই ক্ষুদে মানুষগুলো কোনও এক পাঁচ বছরের অয়ন, তিন বছরের সাবিনা কিংবা দশ মাসের ইব্রাহিমকে কিছুতেই ভুলতে পারে না; যারা চোখের সামনে অ্যান্টিবায়োটিক-প্রতিরোধী ব্যাক্টিরিয়া সংক্রমণে স্রেফ ঝরে গেছে। ভুলতে পারে না বলেই চিৎকার করে। করেই যায়…

ওদিকে বিশ্বযুদ্ধের থেকেও ভয়াবহ কালো মেঘে আঁধার নামে। দিগন্তজোড়া, আলোর দিশাহীন আঁধার।

PrevPreviousদাঁতের যত্ন নিয়ে
Nextমেডিক্যাল কলেজে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে ছাত্র সংসদ নির্বাচনNext
1 1 vote
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

You can commit injustice, by doing nothing

November 11, 2025 No Comments

ছোট স্কুল পড়ুয়া ক্যানিংয়ের মেয়েটি পঁচিশে বৈশাখে রবীন্দ্রনাথের ছবির সামনে ফুল দিয়ে রবীন্দ্রনৃত্য করত। লাল পাড় সাদা শাড়ি পরে। থিয়েটারের দলে হৈ হৈ করে রিহার্সাল

রবীন্দ্রনাথ কয়েদ হয়েছেন বহুদিন আগে

November 11, 2025 No Comments

কেষ্টা দাদাকে মনে আছে আমাদের। সেই গোরু-বালি-কয়লা-পাথরের তৃণ-নায়ক। পরপর ডিয়ার লটারির প্রাইজ জেতা অনুব্রত। বীরভূমের বাঘ…ববি বলেছিল। সে একদা জিজ্ঞেস করেছিল, শঙ্খ ঘোষ কে? শঙ্খ

আবারও আদালতে মুখ থুবড়ে পড়ল রাজ্য সরকার!

November 11, 2025 No Comments

আবারও আদালতে মুখ থুবড়ে পড়ল রাজ্য সরকার! ন্যায়ের পথে আমাদের এই জয় শুধু এক মামলার রায় নয়, বেআইনি বদলি, ক্ষমতার দম্ভ আর গণতন্ত্রবিরোধী রাজনীতির বিরুদ্ধে

Demand for Justice in the Rape and Murder of a Doctor at R.G. Kar Medical College

November 10, 2025 No Comments

Hon’ble Chief Justice, Today, we are compelled to submit this memorandum with deep anguish, sorrow, and concern. Time and again, it has been proven that

সেই সব মা বাবা’রা

November 10, 2025 No Comments

জেমিমার মা হওয়া সহজ না এদেশে। দুহাজার সাল গেছে ছেলে ভালোবেসে, পুত্রবতী ভব বলে আশিস পেয়েছে সব সতী, কন‍্যাবতী হও বলে বর কি শুনেছো? মেয়ে

সাম্প্রতিক পোস্ট

You can commit injustice, by doing nothing

Abhaya Mancha November 11, 2025

রবীন্দ্রনাথ কয়েদ হয়েছেন বহুদিন আগে

Dr. Arunachal Datta Choudhury November 11, 2025

আবারও আদালতে মুখ থুবড়ে পড়ল রাজ্য সরকার!

West Bengal Junior Doctors Front November 11, 2025

Demand for Justice in the Rape and Murder of a Doctor at R.G. Kar Medical College

Abhaya Mancha November 10, 2025

সেই সব মা বাবা’রা

Arya Tirtha November 10, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

589527
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]