রবীন্দ্রনাথ অপরিবর্তনীয় এই সিদ্ধান্তে আমি কিন্তু মৌলবাদী।
অতি-চালাকিটা এখানেই। এই যে বলিয়ে নেওয়া হল। নাকি আগ বাড়িয়েই বলল? এরপর জাতীয় সঙ্গীতেও ‘সিন্ধু কেন?’ প্রশ্ন তোলা যাবে। যেখানেই ‘প্রয়োজন’ হবে, ‘অর্থের ঘাটতি’ প্রমাণ
অতি-চালাকিটা এখানেই। এই যে বলিয়ে নেওয়া হল। নাকি আগ বাড়িয়েই বলল? এরপর জাতীয় সঙ্গীতেও ‘সিন্ধু কেন?’ প্রশ্ন তোলা যাবে। যেখানেই ‘প্রয়োজন’ হবে, ‘অর্থের ঘাটতি’ প্রমাণ
অনায়াসেই তেমন দেশে চলে যাওয়া যায় যেখানে অতলে থাকে মানুষ পাতালঘর থেকে তারা পাতালঘরে মুখ বাড়িয়ে প্রতিবেশীদের সঙ্গে অন্ধকারের গল্প করে শরীর বলে কিছু নেই,
দিগন্ত দেখব বলে বেরিয়ে বেমালুম এক সরু গলির মধ্যে ঢুকে পড়েছি কিছুটা এগিয়েই, টের পেয়েছি এটা কানাগলি, যার লজ্জা নেই ঘেন্না নেই… গন্তব্যেরও ভয় নেই
অত বেশি কথা বোলো না হে। ঝিনুককে দেখে শেখো। মাত্র একবারই মুখ খুলেছিল বলে মুক্তোদানা বইতে হল সারাটি জীবন, মরতেও হল শেষে। টেবিলে আর মেঝেতে
★ বারাসত থেকে নিউটাউন ফিরছিলাম। এখন গোটা চারেক রুটের বাস আসে, ওদিক থেকে এপাশে। সবচেয়ে খুশি হই সরকারি বাসটা মানে সি-এইট পেলে। সেই বাসের ভাড়া
★ মা বলতো, ‘দূর বোকা, মরব কেন? আকাশে চলে যাব। টিপ টিপ করে জ্বলব। জ্বলতেই থাকব।’ আমার প্রায় নাস্তিক বাবা ধমকে উঠত, ‘এই সব ভুলভাল
‘শূন্যের মাঝে অমৃতকলস’ নামের এক বই পড়া সদ্য শেষ হল। হাতে এসেছিল কয়েকদিন আগে। এতদিন আমার গিন্নির দখলে ছিল। আমি মাত্র গতকালই নিজের দখলে পেলাম
সুড়ঙ্গ কাটার মেশিনের সামনে কোটি কোটি শক্ত শক্ত পাথর ছিল কোটি কোটি টাকার বিশ্বকাপের পাথর চাকরি কয়লা গোরু বালি চুরির… সেও কোটি কোটি টাকার পাথর
ইঁদুর সম্প্রতি বিভুর জীবনে বিভীষিকা হয়ে আবির্ভূত হয়েছে। একটা দুটো নয়, শ’য়ে শ’য়ে। কে জানে সংখ্যাটা কোটি কোটিও হতে পারে। ইঁদুর, তার এই ভদ্রাশ্রমে হানা
জীবনের অবাক করা দেওয়া নেওয়া নিয়ে দুটো অভিজ্ঞতার কথা বলি। ★ প্রথমে প্রত্যাহারের গল্প। সে ধরুন বছর পঞ্চাশেক আগের কথা। হোস্টেলে পাশের রুমের অসিতদাকে রাস্তার
আমি যে খালি নেটে নেটে ঘুরি, আমার পেটে পেটে দুর্বুদ্ধি, আর নেহাতই নর্দমা ঘেঁটে ঘেঁটে অনর্থক অপাচ্য দু এক ছত্র লিখি, এটাই আমার একমাত্র পরিচয়
আজ তুবড়ির গল্প। তুবড়ি বানাতাম আমরা। প্রথমে ছিলাম অ্যাসিস্ট্যান্ট। তার পরে নিজেরাই স্রষ্টা। গোপন ভাগের হিসেব। বল্টুদা বলত,– শুধু ভাগ বলিস কেন? বলতে হয় পুরোটা।
অতি-চালাকিটা এখানেই। এই যে বলিয়ে নেওয়া হল। নাকি আগ বাড়িয়েই বলল? এরপর জাতীয় সঙ্গীতেও ‘সিন্ধু কেন?’ প্রশ্ন তোলা যাবে। যেখানেই ‘প্রয়োজন’ হবে, ‘অর্থের ঘাটতি’ প্রমাণ
অনায়াসেই তেমন দেশে চলে যাওয়া যায় যেখানে অতলে থাকে মানুষ পাতালঘর থেকে তারা পাতালঘরে মুখ বাড়িয়ে প্রতিবেশীদের সঙ্গে অন্ধকারের গল্প করে শরীর বলে কিছু নেই,
দিগন্ত দেখব বলে বেরিয়ে বেমালুম এক সরু গলির মধ্যে ঢুকে পড়েছি কিছুটা এগিয়েই, টের পেয়েছি এটা কানাগলি, যার লজ্জা নেই ঘেন্না নেই… গন্তব্যেরও ভয় নেই
অত বেশি কথা বোলো না হে। ঝিনুককে দেখে শেখো। মাত্র একবারই মুখ খুলেছিল বলে মুক্তোদানা বইতে হল সারাটি জীবন, মরতেও হল শেষে। টেবিলে আর মেঝেতে
★ বারাসত থেকে নিউটাউন ফিরছিলাম। এখন গোটা চারেক রুটের বাস আসে, ওদিক থেকে এপাশে। সবচেয়ে খুশি হই সরকারি বাসটা মানে সি-এইট পেলে। সেই বাসের ভাড়া
★ মা বলতো, ‘দূর বোকা, মরব কেন? আকাশে চলে যাব। টিপ টিপ করে জ্বলব। জ্বলতেই থাকব।’ আমার প্রায় নাস্তিক বাবা ধমকে উঠত, ‘এই সব ভুলভাল
‘শূন্যের মাঝে অমৃতকলস’ নামের এক বই পড়া সদ্য শেষ হল। হাতে এসেছিল কয়েকদিন আগে। এতদিন আমার গিন্নির দখলে ছিল। আমি মাত্র গতকালই নিজের দখলে পেলাম
সুড়ঙ্গ কাটার মেশিনের সামনে কোটি কোটি শক্ত শক্ত পাথর ছিল কোটি কোটি টাকার বিশ্বকাপের পাথর চাকরি কয়লা গোরু বালি চুরির… সেও কোটি কোটি টাকার পাথর
ইঁদুর সম্প্রতি বিভুর জীবনে বিভীষিকা হয়ে আবির্ভূত হয়েছে। একটা দুটো নয়, শ’য়ে শ’য়ে। কে জানে সংখ্যাটা কোটি কোটিও হতে পারে। ইঁদুর, তার এই ভদ্রাশ্রমে হানা
জীবনের অবাক করা দেওয়া নেওয়া নিয়ে দুটো অভিজ্ঞতার কথা বলি। ★ প্রথমে প্রত্যাহারের গল্প। সে ধরুন বছর পঞ্চাশেক আগের কথা। হোস্টেলে পাশের রুমের অসিতদাকে রাস্তার
আমি যে খালি নেটে নেটে ঘুরি, আমার পেটে পেটে দুর্বুদ্ধি, আর নেহাতই নর্দমা ঘেঁটে ঘেঁটে অনর্থক অপাচ্য দু এক ছত্র লিখি, এটাই আমার একমাত্র পরিচয়
আজ তুবড়ির গল্প। তুবড়ি বানাতাম আমরা। প্রথমে ছিলাম অ্যাসিস্ট্যান্ট। তার পরে নিজেরাই স্রষ্টা। গোপন ভাগের হিসেব। বল্টুদা বলত,– শুধু ভাগ বলিস কেন? বলতে হয় পুরোটা।
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে