ঘুম নেই চোখে
সালটা ছিল ১৯৬৫, খড়গপুর স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম। মাঝরাতে আমরা সবাই বসে আছি, রাঁচি এক্সপ্রেস ধরে রাঁচী যাবো। হঠাৎই দেখি আমার বড়দিকে মা শাড়ি পরিয়ে আনলো। তারপরেই
সালটা ছিল ১৯৬৫, খড়গপুর স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম। মাঝরাতে আমরা সবাই বসে আছি, রাঁচি এক্সপ্রেস ধরে রাঁচী যাবো। হঠাৎই দেখি আমার বড়দিকে মা শাড়ি পরিয়ে আনলো। তারপরেই
শুনেছি ছেলেটা বা বলা ভালো লোকটা খুব ঝঞ্ঝাটিয়া। সর্বত্র কিচাইন করে বেড়ায়। এক ডাক্তার, তার বাড়ির পাশে জমি কিনে বাড়ি বানাচ্ছিল। সে বেচারি ঐ পাবলিকের
আমি, সেই ১৯৮৩র শেষদিক থেকে চেম্বারে রুগী দেখা শুরু করি। আদতে আমি আমার প্র্যাকটিসিং এলাকার ‘সন অফ দ্য সয়েল।’ এই এতদিনে, যেমন বহু লোক আমায়
টেনশন নেবেননা। লেখাটায় বেশি কচকচি নেই। ধৈর্য ধরে পড়লে আখেরে লাভ। মে মাস জুড়ে করোনা আমাদের রাজ্যে কীভাবে প্রভাব বিস্তার করেছে, সেটা আজ অ্যানালিসিস করবো। মে
বিশ্বাসযোগ্যতার নিরিখে আমরা একেবারে তলানিতে বাস করি। এতে কোন সন্দেহ নেই। যেমন, ধরুন, পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে ট্রেন দাঁড়িয়ে আছে স্টেশনে, হঠাৎ দেখা গেল, কোন এক
চেন্নাইএর সুখ্যাত নিউরোসার্জেন ডাঃ সাইমন, যাঁর নিজস্ব নার্সিংহোম আছে, যিনি অগুন্তি নিউরোসার্জারি করেছেন, খুব প্রিয় একজন মানুষ, তিনি কোমর্বিডিটিসহ করোনার কারণে মারা গেছেন। বয়স হয়েছিল
চেম্বারে দুজন প্রাপ্তবয়স্কা নারী আর একজন পুরুষমানুষের প্রবেশ পরবর্তী কথোপকথন। –ডাক্তারবাবু, আমরা সদ্য বিবাহিত, এখনই সন্তান চাইনা। সেই পরামর্শের জন্যই এসেছি। –কি নাম? –আমি তাপসী।
দিন ছয়েক হ’ল, ফেসবুক অ্যাকাউন্টটা ডিঅ্যাক্টিভেট রাখতে হয়েছিল। স্ট্রেসজনিত কারণে। ইংরেজী লেখাটা আমার কাছে দিনকয়েক আগেই পৌঁছেছিল। পরে অনুবাদ করবো ভেবে রেখেছিলাম। নিজের স্ট্রেস দূর
বিভিন্ন ধরণের রোগ প্রতিরোধের জন্য নানাবিধ ভ্যাকসিন দেওয়া হয়, সেটা আমরা জানি। শুনেছি। কিন্তু কীভাবে এই রোগ প্রতিরোধ হয়, সেই ব্যাপারে আমাদের আইডিয়া ততটা গভীর
সালটা ছিল ১৯৬৫, খড়গপুর স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম। মাঝরাতে আমরা সবাই বসে আছি, রাঁচি এক্সপ্রেস ধরে রাঁচী যাবো। হঠাৎই দেখি আমার বড়দিকে মা শাড়ি পরিয়ে আনলো। তারপরেই
শুনেছি ছেলেটা বা বলা ভালো লোকটা খুব ঝঞ্ঝাটিয়া। সর্বত্র কিচাইন করে বেড়ায়। এক ডাক্তার, তার বাড়ির পাশে জমি কিনে বাড়ি বানাচ্ছিল। সে বেচারি ঐ পাবলিকের
আমি, সেই ১৯৮৩র শেষদিক থেকে চেম্বারে রুগী দেখা শুরু করি। আদতে আমি আমার প্র্যাকটিসিং এলাকার ‘সন অফ দ্য সয়েল।’ এই এতদিনে, যেমন বহু লোক আমায়
টেনশন নেবেননা। লেখাটায় বেশি কচকচি নেই। ধৈর্য ধরে পড়লে আখেরে লাভ। মে মাস জুড়ে করোনা আমাদের রাজ্যে কীভাবে প্রভাব বিস্তার করেছে, সেটা আজ অ্যানালিসিস করবো। মে
বিশ্বাসযোগ্যতার নিরিখে আমরা একেবারে তলানিতে বাস করি। এতে কোন সন্দেহ নেই। যেমন, ধরুন, পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে ট্রেন দাঁড়িয়ে আছে স্টেশনে, হঠাৎ দেখা গেল, কোন এক
চেন্নাইএর সুখ্যাত নিউরোসার্জেন ডাঃ সাইমন, যাঁর নিজস্ব নার্সিংহোম আছে, যিনি অগুন্তি নিউরোসার্জারি করেছেন, খুব প্রিয় একজন মানুষ, তিনি কোমর্বিডিটিসহ করোনার কারণে মারা গেছেন। বয়স হয়েছিল
চেম্বারে দুজন প্রাপ্তবয়স্কা নারী আর একজন পুরুষমানুষের প্রবেশ পরবর্তী কথোপকথন। –ডাক্তারবাবু, আমরা সদ্য বিবাহিত, এখনই সন্তান চাইনা। সেই পরামর্শের জন্যই এসেছি। –কি নাম? –আমি তাপসী।
দিন ছয়েক হ’ল, ফেসবুক অ্যাকাউন্টটা ডিঅ্যাক্টিভেট রাখতে হয়েছিল। স্ট্রেসজনিত কারণে। ইংরেজী লেখাটা আমার কাছে দিনকয়েক আগেই পৌঁছেছিল। পরে অনুবাদ করবো ভেবে রেখেছিলাম। নিজের স্ট্রেস দূর
বিভিন্ন ধরণের রোগ প্রতিরোধের জন্য নানাবিধ ভ্যাকসিন দেওয়া হয়, সেটা আমরা জানি। শুনেছি। কিন্তু কীভাবে এই রোগ প্রতিরোধ হয়, সেই ব্যাপারে আমাদের আইডিয়া ততটা গভীর
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে