Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

আমাদের ঠাকুর তো একটাই। রবি ঠাকুর।

Screenshot_2023-08-08-22-11-59-55_680d03679600f7af0b4c700c6b270fe7
Dr. Samudra Sengupta

Dr. Samudra Sengupta

Health administrator
My Other Posts
  • August 9, 2023
  • 7:13 am
  • No Comments
২২শে শ্রাবণ
আজকের দিনে যে মানুষটি আমাদের ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন তিনি আমাদের মধ্যে কতটা জড়িয়ে ছিলেন তার ব্যাপ্তি হিসেবে চারটে ছোট্ট গল্প শোনাবো। সরি, গল্প নয়, সত্যি ঘটনা।
ঘটনা এক।
সুদূর বিদেশের। “ঘটনাটা ঘটেছিল পোল্যান্ডের বুকে। ১৯৪২ সাল, পোল্যান্ড তখন পুরোপুরি নাৎসি সেনাদের দখলে। ৩৫ লক্ষ ইহুদি জানেন না আদৌ এই সময় পেরিয়ে যেতে পারবেন কিনা। ধরে ধরে মানুষকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে। হয় তাঁদের ক্রীতদাসের মতো খাটানো হচ্ছে, আর নয়তো মেরে ফেলা হচ্ছে। সেইসময় পোল্যান্ডের ওয়ারশ শহরের বুকে একটি অনাথ-আশ্রম গড়ে তুলেছিলেন ইয়ানুস কোরচাক নামে এক ব্যক্তি। তাঁর আশ্রমের প্রায় ২০০ বালক-বালিকার সকলেই ইহুদি। তাদের জোর করে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল ইহুদি ঘেটোতে। ঘেটো মানে বিরাট উঁচু প্রাচীর দিয়ে ঘেরা জেলখানা। সেই সময়েও শিশুদের হাত ছেড়ে দেননি কোরচাক। তিনিও আশ্রয় নিলেন সেই ঘেটোর মধ্যেই। সেখান থেকে প্রতিদিন শত শত মানুষকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে ত্রেবলিনকা মৃত্যুকূপে। কাউকে আবার প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করা হচ্ছে। তাঁদের একমাত্র অপরাধ তাঁরা ইহুদি। মৃত্যু আর বেশি দেরি নেই। এই সত্যিটা বুঝতে সময় লাগেনি। আর এই মৃত্যুচেতনার মধ্যে সেদিন আবারও আশ্রয় দিয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ। কবি নিজে ততদিনে পাড়ি দিয়েছেন সেই পাঁচমুড়ো পাহাড়ের নিচে, শ্যামলী নদীর ধারে – আর এই অসহায় শিশুদের গন্তব্যও সেখানেই। খুব শিগগিরি। নিশ্চিত মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত ছিলেন কোরচাক। কিন্তু এই শিশুরা! এদের তিনি প্রস্তুত করবেন কীভাবে? ঠিক করলেন সেই ইহুদি ঘেটোর মধ্যেই একটি নাটক অভিনয় করাবেন শিশুদের দিয়ে। কী সেই নাটক? নাটকের নাম ‘পোচতা’। পোলিস ভাষায় যার অর্থ ‘ডাকঘর’। হ্যাঁ, ১৮ জুলাই ১৯৪২, রবীন্দ্রনাথের সেই অমল আর দইওয়ালার কথোপকথনের সাক্ষী ছিল সেদিন ঘেটোর মধ্যে মৃত্যুর জন্য দিন গুনতে থাকা অসংখ্য মানুষ। যেখানে মৃত্যুপথযাত্রী অমল তার নিশ্চিত ভবিষ্যতকে গ্রহণ করেছে আবিষ্কারের আগ্রহে। নাটকে অবশ্য অমল তার কাঙ্খিত রাজার চিঠি হাতে পায়নি। কিন্তু ইহুদি ঘেটোর সেই শিশুরা শমন পেল কিছুদিনের মধ্যেই। ৬ আগস্ট ১৯৪২, অর্থাৎ নাটকের অভিনয়ের ঠিক আড়াই সপ্তাহ পর কোরচাক, তাঁর সমস্ত সহকর্মী এবং ১৯৫ জন অনাথ বালক-বালিকাকে চলে যেতে হয় ত্রেবলিনকায়।অদ্ভুত এক দৃশ্যের সাক্ষী ছিল সেদিন নাৎসি বাহিনী। কোরচাকের পিছনে লাইন দিয়ে দাঁড়িয়েছে সমস্ত বালক বালিকা। একে একে তারা এগিয়ে যাচ্ছে মৃত্যুকূপের দিকে। কারোর চোখেমুখে কোনো ভয় বা আতঙ্ক নেই। মৃত্যুকে তারা গ্রহণ করেছে সহজ ভাবেই। আর সেই নির্ভীক দৃষ্টি যেন আবারও রবীন্দ্রনাথের সেই কথাই মনে পড়িয়ে দেয়, ‘আমি মৃত্যুর চেয়ে বড়।’
ঘটনা দুই।
ঘরের কাছে। বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের সময় নিউইয়র্কের পাকিস্তান রাষ্ট্রদূত দপ্তরের কর্মচারীরা দোটানায় পড়েছিলেন। কোনদিকে থাকবেন, একদিকে ফরেন সার্ভিসের উঁচু লোভনীয় পদ, পোস্টিং অন্যদিকে চালচুলোহীন নবীন রাষ্ট্র তৈরি হলেও হতে পারে। মন্ত্রী এনায়েত করিমকে তাঁর বন্ধু কথা সাহিত্যিক ও কবি শওকত ওসমান মুক্তিযুদ্ধে যোগদানের আহবান জানিয়ে একটি চিঠি লেখেন। চিঠিটি পাঠ করে করিম সাহেব ও আরো চোদ্দজন বাঙালি রাজপুরুষ মনস্থির করে পদত্যাগের পরে যোগ দেন মুক্তি সংগ্রামে। পরে ওরা বলেছিলেন যে ওসমানের চিঠির শেষ চারটে লাইন তাঁদের নতুন করে ভাবতে শেখায়। সেই লাইনগুলি ছিল: ‘জমা হয়েছিল আরামের লোভে/ দুর্বলতার রাশি,// লাগুক তাহাতে লাগুক আগুন,/ ভস্মে ফেলুক গ্রাসি।’
ঘটনা তিন।
নিজের দেশের মাটিতে।।..জেলার সাহেব আমাদের নারায়নদা ও নিরঞ্জনদা (ডা নারায়ণ রায় ও নিরঞ্জন সেন সেলুলার জেলে বন্দী দুই বিপ্লবী ও পরে কম্যুনিস্ট আন্দোলনের নেতা)কে একটু দূরে ডেকে নিয়ে বললেন, দুঃখের বিষয় মোহন, মোহিত ও মহাবীর (১৯৩৩ সালের অনশন ধর্মঘটের তিন শহীদ মোহনকিশোর নমদাস, মোহিত মৈত্র ও মহাবীর সিং) তিন জনেই মারা গেছে। সন্দেহ সত্য বলে প্রমাণিত হল। বন্দীদের মুখে কোনো কথা নেই। নীরব প্রতিজ্ঞার মাঝে শুধু অশ্রু ঝরছে। এর পর থেকে অনশন শেষ না হওয়া পর্যন্ত আর ‘সেল’ খোলে নি। ২৪ ঘন্টা সেল বন্ধ। এই আবদ্ধ অবস্থায় সেল থেকে সেলে চিৎকার করে জানিয়ে দেওয়া হল – আরো বেশিদিন টিঁকে থাকতে হবে, চালিয়ে যেতে হবে। বন্ধুরা গান ধরল: ‘নাই নাই ভয়, হবে হবে জয়, খুলে যাবে এই দ্বার’।
ঘটনা চার।
হৃদয়ের আরো কাছাকাছি। ১৯৩৮ সাল। রানীগঞ্জের কাছে বল্লভপুর পেপার মিলে শ্রমিক ধর্মঘট – তাতে পিকেটিং জোরদার করতে হবে। কর্মীরা সবাই জড় হয়েছে। ইউনিয়নের তরুণ নেতা কমিউনিস্ট কর্মী সুকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় কিছুদিন মাত্র বিয়ে করেছেন। নববধূ মিনতি করে চিঠি লিখেছিলেন সংগ্রামের আগে একবার দেখা করে যেতে। সুকুমার যেতে পারেন নি -আসন্ন কঠিন সংগ্রামের প্রস্তুতির কাজে। কর্মীরা সবাই জড়ো হয়েছেন। একজন হঠাৎ বললেন, “সুকুমার, আজ একটা গান করুন না। কাল থেকে তো আর নিশ্বাস ফেলার সময় পাওয়া যাবে না।” উচ্চবাচ্য না করে হাতের চায়ের পেয়ালা এক চুমুকে শেষ করেই গান ধরলেন, ‘যাও,যাও,যাও গো এবার যাবার আগে রাঙিয়ে দিয়ে যাও।’ সবাই অবাক হয়েছিল, কি মিষ্টি গলা। প্রাণ ঢেলে গাইলেন। গান থামতেই সবাই সমস্বরে বলে উঠল – ‘আর একটি’।। বিনয় নম্র হেসে গলা ছেড়ে ধরলেন –‘ওগো সুন্দর’। সবাই মুগ্ধ হয়ে শুনলে। সে গানের আওয়াজ কি গিয়ে পৌঁছল সেই বিশেষ ব্যাকুল হৃদয়ের কাছে। এর কয়েকদিন পরেই পিকেটার সুকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়ের দেহ নিষ্পিষ্ট হয়ে গেল মালিকের লরির চাকার তলায়। পুলিশের সাহায্যে ধর্মঘট ভাঙার জন্য লরিতে করে মালিক লোক আনছিল বাইরে থেকে।
এই মানুষটি আমাদের ছেড়ে কোথায় যাবেন? আমরাই বা কোথায় যাবো তাঁকে ছেড়ে? আমাদের ঠাকুর তো একটাই। রবি ঠাকুর।
PrevPreviousঐতিহাসিক ভুল
Nextরাখে হরি মারে কেNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

হোক প্রতিবাদ

December 2, 2023 No Comments

নীচের “লোগো”টি একটু দয়া করে দেখবেন। এই নতুন লোগোটি “NATIONAL MEDICAL COUNCIL”, “BHARAT”-এর। এটি চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারক সংস্থা। এর মাঝখানে যে মূর্তির ছবি, তা

বিশ্ব এডস দিবস

December 2, 2023 No Comments

১ ডিসেম্বর। আজ বিশ্ব এডস দিবস। এই দিন পালন করা শুরু হয়েছিল ১৯৮৮ সালে। তারপর ৩৫ বছর অতিক্রান্ত। নদী দিয়ে প্রচুর জল বয়ে গেছে। এডসের

দীপ জ্বেলে যাও ১৮

December 2, 2023 No Comments

সে রাতে আনন্দ আর সঙ্গীরা যখন গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন, আচমকাই পুলিশ বাসায় ঢুকে টেনে হিঁচড়ে ভ্যানে তুলল ওদের। কোনও ওয়ারেন্ট ছাড়া কেন ওদের তোলা হল

সুশ্রুত সংহিতা এবং “ডিসেকশন” – যেখানে কোন ছুরির ব্যবহার নেই

December 1, 2023 5 Comments

অবতরণিকা সুশ্রুত সংহিতা-র মূল আলোচনায় প্রবেশের আগে সামান্য কিছু প্রাথমিক কথা বলা প্রয়োজন। আমার এ প্রবন্ধে প্রাচীন আর্য্যাবর্তের প্রথম ‘সার্জিকাল টেক্সট’ নিয়ে কাল নির্ণয়ের আলোচনা

রানী, একটি মেডিক্যাল ক্যাম্প ও গিনেস বুকের গল্প

December 1, 2023 No Comments

যেখানেই যাব, ছোটো মেয়ে রানী যেতে চায়। স্কুটার নিয়ে চেম্বারে যেতে গেলেও সে এসে হাজির। অনেক বুঝিয়ে শুনিয়ে ফেরত পাঠাই। আজ Batch-98 for Needs এর

সাম্প্রতিক পোস্ট

হোক প্রতিবাদ

Dr. Swastisobhan Choudhury December 2, 2023

বিশ্ব এডস দিবস

Dr. Indranil Saha December 2, 2023

দীপ জ্বেলে যাও ১৮

Rumjhum Bhattacharya December 2, 2023

সুশ্রুত সংহিতা এবং “ডিসেকশন” – যেখানে কোন ছুরির ব্যবহার নেই

Dr. Jayanta Bhattacharya December 1, 2023

রানী, একটি মেডিক্যাল ক্যাম্প ও গিনেস বুকের গল্প

Dr. Aindril Bhowmik December 1, 2023

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

463713
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]