নোবেল শান্তি পুরস্কার
তাহলে তো Steven Cheung,White House Communications Director ভুল কিছু বলেন নি, “The Nobel Committee proved they place politics over peace”. নোবেল শান্তি পুরস্কার এমন একজন
তাহলে তো Steven Cheung,White House Communications Director ভুল কিছু বলেন নি, “The Nobel Committee proved they place politics over peace”. নোবেল শান্তি পুরস্কার এমন একজন
প্রথম অ্যাঙ্গলো-শিখ যুদ্ধে পরাজয়ের পর লাহোর দরবারকে ক্ষতিপূরণ দিতে বলা হয় দেড় কোটি টাকা। ৫০ লক্ষ টাকা দিতে পারলেও বাকিটা আর দিতে পারবে না, জানিয়ে
কোনো মানে হয়না তাও একেবারে যোগসূত্রহীন কয়েকটা ঘটনা তুলে ধরার অবান্তর ইচ্ছে হলো…………… ১৯৬৮ সালে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের সদ্য প্রাচীন সমরসচিব, ভিয়েতনাম যুদ্ধের অন্যতম রূপকার ও
বিখ্যাত সব দুর্গাপূজায় এখন যেমন কোনো ‘থিম’ ছাড়া চলে না, তেমনি ভোটের আগে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোরও এক একটা ‘থিম’এর প্রয়োজন ঘটে। মানে, এটাই হবে আগামী
‘এবিপি আনন্দ’ এ দুদিন আগে শুভময় মৈত্র প্রশ্ন করলেন, আগামী প্রজন্ম কোনটায় উৎসাহী হবে, রাতজেগে বসে পড়াশোনা করা বা প্রচুর খেটে কঠিন অঙ্ক সমাধান করা,
এক বিশিষ্ট বন্ধুবর অতি সাম্প্রতিক কালে তার সামাজিক মাধ্যমে দেখানোর চেষ্টা করেছেন, শুধু ভুলভাল মামলা করেই কতো আন্দোলনের বারোটা বাজিয়ে দেওয়া গেছে। বাস্তবিক ক্ষেত্রে, শুধু
‘অভয়া সুবিচার’ কেন পাওয়া যায় নি? কারণ, উনি চান নি। ‘অভয়া’র মৃত্যুর সমস্ত evidence কেন যত্ন সহকারে ধ্বংস করা হয়েছিল কারণ উনি চেয়েছিলেন, যেন সত্য
Higher Secondary এর registration number ও mark sheet টা আবার খুঁজে পেতে বার করতে হবে। এক গাদা কাগজের মধ্যে থেকে তো তার ফুটিফাটা অবস্থা। তো
কালীগঞ্জে বালিকার নির্মম হত্যা রাজ্যের প্রচলিত নিত্যনৈমিত্তিক কাজকর্মের ধরণে কি আদৌ কোনোভাবে প্রভাবান্বিত করবে? এর জন্য কি নির্বাচিত বিধায়কের জয়লাভের সার্টিফিকেট বাতিল হয়ে যাবে? প্রতিবাদে
“……যাদের হৃদয়ে কোনো প্রেম নেই,প্রীতি নেই, করুণার আলোড়ন নেই পৃথিবী অচল আজ তাদের সুপরামর্শ ছাড়া।……..” কবিতাটি প্রকাশিত হয় ১৯৪৮ সালে ‘সাতটি তারার তিমির’ কাব্যগ্রন্থে। গত
“যারা ওস্কাচ্ছে, তারাই কিন্তু মামলাটা করেছে ওদের বিরুদ্ধে। চাকরি কিন্তু আমাদের জন্য যায়নি, চাকরিগুলো যাদের যাবার পথে দাঁড়িয়েছে, সেটার জন্য দায়ী যারা, আমি তাদের বলবো
‘অগ্নীশ্বর’ সিনেমা দেখেন নি, এ রকম মানুষ আমাদের প্রজন্মে খুব কম থাকার কথা, অবশ্য বর্তমান প্রজন্মের কথা আলাদা। কাহিনীকার মেডিকেল কলেজের প্রাক্তনী বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়, পরিচালক
তাহলে তো Steven Cheung,White House Communications Director ভুল কিছু বলেন নি, “The Nobel Committee proved they place politics over peace”. নোবেল শান্তি পুরস্কার এমন একজন
প্রথম অ্যাঙ্গলো-শিখ যুদ্ধে পরাজয়ের পর লাহোর দরবারকে ক্ষতিপূরণ দিতে বলা হয় দেড় কোটি টাকা। ৫০ লক্ষ টাকা দিতে পারলেও বাকিটা আর দিতে পারবে না, জানিয়ে
কোনো মানে হয়না তাও একেবারে যোগসূত্রহীন কয়েকটা ঘটনা তুলে ধরার অবান্তর ইচ্ছে হলো…………… ১৯৬৮ সালে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের সদ্য প্রাচীন সমরসচিব, ভিয়েতনাম যুদ্ধের অন্যতম রূপকার ও
বিখ্যাত সব দুর্গাপূজায় এখন যেমন কোনো ‘থিম’ ছাড়া চলে না, তেমনি ভোটের আগে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোরও এক একটা ‘থিম’এর প্রয়োজন ঘটে। মানে, এটাই হবে আগামী
‘এবিপি আনন্দ’ এ দুদিন আগে শুভময় মৈত্র প্রশ্ন করলেন, আগামী প্রজন্ম কোনটায় উৎসাহী হবে, রাতজেগে বসে পড়াশোনা করা বা প্রচুর খেটে কঠিন অঙ্ক সমাধান করা,
এক বিশিষ্ট বন্ধুবর অতি সাম্প্রতিক কালে তার সামাজিক মাধ্যমে দেখানোর চেষ্টা করেছেন, শুধু ভুলভাল মামলা করেই কতো আন্দোলনের বারোটা বাজিয়ে দেওয়া গেছে। বাস্তবিক ক্ষেত্রে, শুধু
‘অভয়া সুবিচার’ কেন পাওয়া যায় নি? কারণ, উনি চান নি। ‘অভয়া’র মৃত্যুর সমস্ত evidence কেন যত্ন সহকারে ধ্বংস করা হয়েছিল কারণ উনি চেয়েছিলেন, যেন সত্য
Higher Secondary এর registration number ও mark sheet টা আবার খুঁজে পেতে বার করতে হবে। এক গাদা কাগজের মধ্যে থেকে তো তার ফুটিফাটা অবস্থা। তো
কালীগঞ্জে বালিকার নির্মম হত্যা রাজ্যের প্রচলিত নিত্যনৈমিত্তিক কাজকর্মের ধরণে কি আদৌ কোনোভাবে প্রভাবান্বিত করবে? এর জন্য কি নির্বাচিত বিধায়কের জয়লাভের সার্টিফিকেট বাতিল হয়ে যাবে? প্রতিবাদে
“……যাদের হৃদয়ে কোনো প্রেম নেই,প্রীতি নেই, করুণার আলোড়ন নেই পৃথিবী অচল আজ তাদের সুপরামর্শ ছাড়া।……..” কবিতাটি প্রকাশিত হয় ১৯৪৮ সালে ‘সাতটি তারার তিমির’ কাব্যগ্রন্থে। গত
“যারা ওস্কাচ্ছে, তারাই কিন্তু মামলাটা করেছে ওদের বিরুদ্ধে। চাকরি কিন্তু আমাদের জন্য যায়নি, চাকরিগুলো যাদের যাবার পথে দাঁড়িয়েছে, সেটার জন্য দায়ী যারা, আমি তাদের বলবো
‘অগ্নীশ্বর’ সিনেমা দেখেন নি, এ রকম মানুষ আমাদের প্রজন্মে খুব কম থাকার কথা, অবশ্য বর্তমান প্রজন্মের কথা আলাদা। কাহিনীকার মেডিকেল কলেজের প্রাক্তনী বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়, পরিচালক
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে