প্রলাপ
চাঁদ বিঁধতে মস্ত বড় বর্শা নিলাম হাতে চাঁদের দিকে তাক করে তা যেই ছুঁড়েছি… যেই… দেখতে পেলাম সে চাঁদ তখন আমার পাড়াতেই নর্দমাতে সাঁতার কাটছে,
চাঁদ বিঁধতে মস্ত বড় বর্শা নিলাম হাতে চাঁদের দিকে তাক করে তা যেই ছুঁড়েছি… যেই… দেখতে পেলাম সে চাঁদ তখন আমার পাড়াতেই নর্দমাতে সাঁতার কাটছে,
সব কোলাহল থেমে গেল। যাকে বলে পিন পতন স্তব্ধতা! নিউটাউনের ফ্ল্যাটে এসে দেখি ওরা নেই। সিকিউরিটিকে জিজ্ঞেস করতে বলল, – “দাদা, ইলাহি কারবার। কমিউনিটি হলে আছে
যে কোনও উচ্চ(?)শিক্ষার জন্য আমি যে অনুপযুক্ত ঐতিহাসিক ভাবে প্রমাণিত বারবার। এই ব্যাপারের জন্য সম্মিলিত ভাবে দায়ী আমার নিম্নমেধা এবং পল্লবগ্রাহিতা। এটা কোনও অতিশয়োক্তি নয়।
(একটি হলেও তো হতে পারে ধরণের জোর করে ভাবা কল্পগল্প) __________ – বাবা, ও বাবা… -তোকে না কতবার বলেছি আমি তোর বাবা না , আমি
একটা জটিল আর অত্যন্ত কুচুটে কাহিনি ______________________________ আমার নিজের বংশের শাখাটিতেও পাশকরা উকিল ছিলেন। এক না, দুই দুই জন। দুজনই স্বর্গত। একজন আমার পিতামহ, অন্যজন
ক্লাস টেনের টেস্ট। ইতিহাস পরীক্ষা। বাংলা মিডিয়াম স্কুল। কোশ্চেন পেপার দেওয়া হয়ে গেছে। আগেই হেডস্যারকে লোকাল এমএলএ নির্দেশ দিয়ে গেছেন। টেস্টে একজনকেও আটকানো যাবে না।
কান্না? ছিলই। কী ছিল সুর? কী ছিল তার তাল? নিকেশ যখন করেছিলাম নিয়েনডার্থাল। মেয়েগুলোই কাঁদছিল কি? ওরাই সহজ শিকার। সভ্যতার এই ইতিহাসটা কোরো না অস্বীকার।
ত্যাগ করেছি লজ্জাভূষণ, জবাব দেব পাঁজর খুলে যা জানতে চান প্রশ্ন করুন … মহামান্য ধর্মাবতার … প্রতিরোধের চিহ্ন সকল, সব দেখাব আঁচল তুলে। হিসেব দেব
১) উনিশশ’ একাত্তর সালে হায়ার সেকেন্ডারি পরীক্ষায় বই খুলে গণ-টোকাটুকি হয়েছিল। পুরনো এগারো ক্লাসের হায়ার সেকেন্ডারি তখন। রেজাল্ট বেরোতে দেখা গেল অন্যান্য বছরের দ্বিগুন ছেলেমেয়ে
আসলে খেলা কাকে বলে এ নিয়ে আমার বিভ্রান্তি বহুদিনের। অনেক কাল আগে এই গোলমালের কথা লিখেছিলাম। কিন্তু দুহাজার কুড়ি-একুশের পর সেই লেখাটা অনর্থক হয়ে গেছে।
অতুল চাকরি পেয়েছে। কেষ্টদাকে অনেক দিন ধরে বলা ছিল। সামান্য খরচ-খরচাও করতে হয়েছে। কন্ট্র্যাকচুয়াল যদিও। ও কিছু না। আজকাল সব সরকারি চাকরিতেই দিতে হয়। শুধু
চাঁদ বিঁধতে মস্ত বড় বর্শা নিলাম হাতে চাঁদের দিকে তাক করে তা যেই ছুঁড়েছি… যেই… দেখতে পেলাম সে চাঁদ তখন আমার পাড়াতেই নর্দমাতে সাঁতার কাটছে,
সব কোলাহল থেমে গেল। যাকে বলে পিন পতন স্তব্ধতা! নিউটাউনের ফ্ল্যাটে এসে দেখি ওরা নেই। সিকিউরিটিকে জিজ্ঞেস করতে বলল, – “দাদা, ইলাহি কারবার। কমিউনিটি হলে আছে
যে কোনও উচ্চ(?)শিক্ষার জন্য আমি যে অনুপযুক্ত ঐতিহাসিক ভাবে প্রমাণিত বারবার। এই ব্যাপারের জন্য সম্মিলিত ভাবে দায়ী আমার নিম্নমেধা এবং পল্লবগ্রাহিতা। এটা কোনও অতিশয়োক্তি নয়।
(একটি হলেও তো হতে পারে ধরণের জোর করে ভাবা কল্পগল্প) __________ – বাবা, ও বাবা… -তোকে না কতবার বলেছি আমি তোর বাবা না , আমি
একটা জটিল আর অত্যন্ত কুচুটে কাহিনি ______________________________ আমার নিজের বংশের শাখাটিতেও পাশকরা উকিল ছিলেন। এক না, দুই দুই জন। দুজনই স্বর্গত। একজন আমার পিতামহ, অন্যজন
ক্লাস টেনের টেস্ট। ইতিহাস পরীক্ষা। বাংলা মিডিয়াম স্কুল। কোশ্চেন পেপার দেওয়া হয়ে গেছে। আগেই হেডস্যারকে লোকাল এমএলএ নির্দেশ দিয়ে গেছেন। টেস্টে একজনকেও আটকানো যাবে না।
কান্না? ছিলই। কী ছিল সুর? কী ছিল তার তাল? নিকেশ যখন করেছিলাম নিয়েনডার্থাল। মেয়েগুলোই কাঁদছিল কি? ওরাই সহজ শিকার। সভ্যতার এই ইতিহাসটা কোরো না অস্বীকার।
ত্যাগ করেছি লজ্জাভূষণ, জবাব দেব পাঁজর খুলে যা জানতে চান প্রশ্ন করুন … মহামান্য ধর্মাবতার … প্রতিরোধের চিহ্ন সকল, সব দেখাব আঁচল তুলে। হিসেব দেব
১) উনিশশ’ একাত্তর সালে হায়ার সেকেন্ডারি পরীক্ষায় বই খুলে গণ-টোকাটুকি হয়েছিল। পুরনো এগারো ক্লাসের হায়ার সেকেন্ডারি তখন। রেজাল্ট বেরোতে দেখা গেল অন্যান্য বছরের দ্বিগুন ছেলেমেয়ে
আসলে খেলা কাকে বলে এ নিয়ে আমার বিভ্রান্তি বহুদিনের। অনেক কাল আগে এই গোলমালের কথা লিখেছিলাম। কিন্তু দুহাজার কুড়ি-একুশের পর সেই লেখাটা অনর্থক হয়ে গেছে।
অতুল চাকরি পেয়েছে। কেষ্টদাকে অনেক দিন ধরে বলা ছিল। সামান্য খরচ-খরচাও করতে হয়েছে। কন্ট্র্যাকচুয়াল যদিও। ও কিছু না। আজকাল সব সরকারি চাকরিতেই দিতে হয়। শুধু
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে