দাবিটা হওয়ার কথা ছিল – স্বাস্থ্য নাগরিকের মৌলিক অধিকার
দাবিটা হওয়ার কথা ছিল – স্বাস্থ্য নাগরিকের মৌলিক অধিকার। অসুস্থ হলে সুচিকিৎসা পাওয়াটা – জাতি/ধর্ম/সামাজিক অবস্থান/আর্থিক ক্ষমতা-নির্বিশেষে – নাগরিকের মৌলিক অধিকার। অথচ আমাদের বোঝানো হলো
দাবিটা হওয়ার কথা ছিল – স্বাস্থ্য নাগরিকের মৌলিক অধিকার। অসুস্থ হলে সুচিকিৎসা পাওয়াটা – জাতি/ধর্ম/সামাজিক অবস্থান/আর্থিক ক্ষমতা-নির্বিশেষে – নাগরিকের মৌলিক অধিকার। অথচ আমাদের বোঝানো হলো
নৈতিক অবস্থান বলতে আমি বুঝি, নিজস্ব কিছু মূল্যবোধ থাকা, নিজস্ব কিছু বিচারশক্তি থাকা এবং সেই মূল্যবোধ ও বিচারশক্তির নিরিখে নিজের ও ক্ষেত্রবিশেষে অপরের কাজকে ঠিক
রাজ্যে রাজ্যে বাঙালিদের বাংলাদেশী হিসেবে দাগিয়ে দেওয়া, বিবিধ প্রকার হেনস্থা, এমনকি বাঙালি খেদানো ইত্যাদির প্রতিবাদে বাংলা ও বাঙালির একমাত্র সর্বভারতীয় দলটি প্রতিবাদে গর্জে উঠেছে। খুবই
ওয়েস্ট বেঙ্গল ডক্টর্স ফোরামের বয়ান। পোস্ট শেয়ার করার অনুরোধ আমি সাধারণত করি না, কিন্তু এক্ষেত্রে কথাগুলো যত বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া যায় ততোই ভালো
রাজ্যের বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার বছরকয়েকের মধ্যেই কোনও একটি বিদ্যুৎ-উপকেন্দ্র ও হাই-টেনশন ইলেকট্রিক লাইন বসানোর ব্যাপারে জমি অধিগ্রহণ ঘিরে ভাঙরে আন্দোলন হয়েছিল। সিঙ্গুর-নন্দীগ্রামে জমি-অধিগ্রহণের প্রতিবাদে
আমি বেসিকালি খানিকটা ঘরকুনো মানুষ। বইয়ে মুখ গুঁজে দিন কাটানো ছেড়ে বাইরে বেরোনোয় আমার প্রবল আলস্য। তাই, ফেসবুক প্রোফাইল দেখে যা-ই মনে হোক, বাস্তবে আমার
তার পর অনেক অনেএএক দিন কেটে গেছে। গঙ্গা-তিস্তা-রূপনারায়ণ দিয়ে বয়ে গেছে অনেক জল। প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে যুদ্ধ লাগব-লাগব পরিস্থিতি হতে হতেও হয়নি। সেই না হওয়া
জানি, এরকম একখানা ছবি থেকে লেখাটা পড়ে ওঠা কষ্টকর। সেক্ষেত্রে ইমেজ-টা ডাউনলোড করুন এবং তারপর প্রয়োজন অনুযায়ী বড় করে পড়ুন। কিন্তু পড়ুন। যে-করেই-হোক পড়ুন। এই
খবর পেলাম, স্যার আর নেই। স্যার বলতে অধ্যাপক বরুণ কাঞ্জিলাল। এ পাড়ায় কজন স্যারকে চেনেন জানি না, কিন্তু স্বাস্থ্য-অর্থনীতির ফিল্ডে স্যার দেশের মধ্যে অন্যতম খ্যাতিমান
যদিও খুনই বলুন বা ধর্ষণ, এসব ক্ষেত্রে আক্রান্তের দেশ-জাতি-ধর্ম-বর্ণ বা রাজনৈতিক পরিচয় কোনোটিই বিচার্য নয় (এধরণের ঘটনা সবরকম পরিচয়-বিচার নির্বিশেষে নিন্দনীয়), তবু কিছু তিক্ত কথা
কোনও আত্মহত্যার খবর এলেই ফেসবুকে একধরনের বিকৃত সহমর্মিতাবোধের বন্যা বয়ে যায়। বিশেষত, আত্মহত্যার যদি কোনও রগরগে কারণ (পরকিয়া প্রেম ইত্যাদি) খুঁজে না পাওয়া যায়, তাহলে
বাড়ি করতে গেলে পাড়ার তোলাবাজ (ক্ষেত্রবিশেষে স্থানীয় নেতা/ কাউন্সিলর/ পঞ্চায়েত সদস্য – মানে… ওই একই হলো, তোলাবাজরাই ইদানীং উপরিউক্ত পদগুলো আলো করে থাকেন) এসব-ক্ষেত্রে-আমরা-কিছু-পেয়ে-থাকি জাতীয়
দাবিটা হওয়ার কথা ছিল – স্বাস্থ্য নাগরিকের মৌলিক অধিকার। অসুস্থ হলে সুচিকিৎসা পাওয়াটা – জাতি/ধর্ম/সামাজিক অবস্থান/আর্থিক ক্ষমতা-নির্বিশেষে – নাগরিকের মৌলিক অধিকার। অথচ আমাদের বোঝানো হলো
নৈতিক অবস্থান বলতে আমি বুঝি, নিজস্ব কিছু মূল্যবোধ থাকা, নিজস্ব কিছু বিচারশক্তি থাকা এবং সেই মূল্যবোধ ও বিচারশক্তির নিরিখে নিজের ও ক্ষেত্রবিশেষে অপরের কাজকে ঠিক
রাজ্যে রাজ্যে বাঙালিদের বাংলাদেশী হিসেবে দাগিয়ে দেওয়া, বিবিধ প্রকার হেনস্থা, এমনকি বাঙালি খেদানো ইত্যাদির প্রতিবাদে বাংলা ও বাঙালির একমাত্র সর্বভারতীয় দলটি প্রতিবাদে গর্জে উঠেছে। খুবই
ওয়েস্ট বেঙ্গল ডক্টর্স ফোরামের বয়ান। পোস্ট শেয়ার করার অনুরোধ আমি সাধারণত করি না, কিন্তু এক্ষেত্রে কথাগুলো যত বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া যায় ততোই ভালো
রাজ্যের বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার বছরকয়েকের মধ্যেই কোনও একটি বিদ্যুৎ-উপকেন্দ্র ও হাই-টেনশন ইলেকট্রিক লাইন বসানোর ব্যাপারে জমি অধিগ্রহণ ঘিরে ভাঙরে আন্দোলন হয়েছিল। সিঙ্গুর-নন্দীগ্রামে জমি-অধিগ্রহণের প্রতিবাদে
আমি বেসিকালি খানিকটা ঘরকুনো মানুষ। বইয়ে মুখ গুঁজে দিন কাটানো ছেড়ে বাইরে বেরোনোয় আমার প্রবল আলস্য। তাই, ফেসবুক প্রোফাইল দেখে যা-ই মনে হোক, বাস্তবে আমার
তার পর অনেক অনেএএক দিন কেটে গেছে। গঙ্গা-তিস্তা-রূপনারায়ণ দিয়ে বয়ে গেছে অনেক জল। প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে যুদ্ধ লাগব-লাগব পরিস্থিতি হতে হতেও হয়নি। সেই না হওয়া
জানি, এরকম একখানা ছবি থেকে লেখাটা পড়ে ওঠা কষ্টকর। সেক্ষেত্রে ইমেজ-টা ডাউনলোড করুন এবং তারপর প্রয়োজন অনুযায়ী বড় করে পড়ুন। কিন্তু পড়ুন। যে-করেই-হোক পড়ুন। এই
খবর পেলাম, স্যার আর নেই। স্যার বলতে অধ্যাপক বরুণ কাঞ্জিলাল। এ পাড়ায় কজন স্যারকে চেনেন জানি না, কিন্তু স্বাস্থ্য-অর্থনীতির ফিল্ডে স্যার দেশের মধ্যে অন্যতম খ্যাতিমান
যদিও খুনই বলুন বা ধর্ষণ, এসব ক্ষেত্রে আক্রান্তের দেশ-জাতি-ধর্ম-বর্ণ বা রাজনৈতিক পরিচয় কোনোটিই বিচার্য নয় (এধরণের ঘটনা সবরকম পরিচয়-বিচার নির্বিশেষে নিন্দনীয়), তবু কিছু তিক্ত কথা
কোনও আত্মহত্যার খবর এলেই ফেসবুকে একধরনের বিকৃত সহমর্মিতাবোধের বন্যা বয়ে যায়। বিশেষত, আত্মহত্যার যদি কোনও রগরগে কারণ (পরকিয়া প্রেম ইত্যাদি) খুঁজে না পাওয়া যায়, তাহলে
বাড়ি করতে গেলে পাড়ার তোলাবাজ (ক্ষেত্রবিশেষে স্থানীয় নেতা/ কাউন্সিলর/ পঞ্চায়েত সদস্য – মানে… ওই একই হলো, তোলাবাজরাই ইদানীং উপরিউক্ত পদগুলো আলো করে থাকেন) এসব-ক্ষেত্রে-আমরা-কিছু-পেয়ে-থাকি জাতীয়
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে