আ লং পেটাল অফ দ্য সি
ইসাবেল আলেন্দে (আইয়েন্দে)-র ‘আ লং পেটাল অফ দ্য সি’ পড়েছেন? সদ্য পড়ে উঠলাম। উপন্যাস শেষ হলো বটে, কিন্তু এ বইয়ের রেশ চট করে কাটিয়ে ওঠা
ইসাবেল আলেন্দে (আইয়েন্দে)-র ‘আ লং পেটাল অফ দ্য সি’ পড়েছেন? সদ্য পড়ে উঠলাম। উপন্যাস শেষ হলো বটে, কিন্তু এ বইয়ের রেশ চট করে কাটিয়ে ওঠা
দুটো কথা বলার ছিল। ১. শিব্রামের একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা যেরকম মনে আছে, সেরকমই লিখছি। যেখানে বিশ্বযুদ্ধের সময় সুস্থ-সবল পুরুষদের সেনাবাহিনীতে রিক্রুট করা হচ্ছিল। স্বাভাবিকভাবেই
গতকাল ছিল ক্যানসার কেয়ারগিভার ডে। এমনিতে দিবস-টিবস নিয়ে আমার বিশেষ মাথাব্যথা নেই – ফাদার্স ডে-তে বাবা বা মাদার্স ডে-তে মা-কে নিয়ে বিশেষ আদিখ্যেতা করেছি, এমনও
জোহানেস ফিবিগার। ১৯২৬ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন। পেয়েছিলেন, কেননা তিনি গবেষণার মাধ্যমে ইঁদুরের শরীরে একধরনের কৃমির উপস্থিতিকে ক্যানসারের কারণ হিসেবে চিহ্নিত করেছিলেন। কৃমি-জাতীয় পরজীবি
মোটামুটি আমাদের সময় থেকে, বা তার একটু আগে – অর্থাৎ যেসময় সিটি স্ক্যান মেশিন আশেপাশে দেখা যেতে শুরু করল, এবং মূলত সেকারণে রেডিওলজি ব্যাপারটা বেশ
সদ্য দেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রকের একটি ঘোষণায় কিঞ্চিৎ চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। ডাক্তারি পঠনপাঠন সংক্রান্ত ঘোষণা – ডাক্তারির ক্ষেত্রে চিকিৎসকের গাফিলতি ও অর্থলিপ্সা, এই দুই ব্যাপার নিয়ে সার্বিক
অনেকে অনেক কথা বলেন বটে, কিন্তু কথার দাম বা মূল্যবোধ যদি এই বাজারেও কোনও একটা ফিল্ডে, সাধারণভাবে, অটুট থেকে থাকে, তাহলে সেটা যাকে বলে দু-নম্বরির
রাজ্যের চিকিৎসা-শিক্ষাব্যবস্থা – বা সামগ্রিকভাবেই রাজ্যের শিক্ষাব্যবস্থা – যে ঠিক কোন পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছে, তার একখানা উদাহরণ হতে পারে আরজিকর মেডিকেল কলেজ। সেখানকার অধ্যক্ষ ডা
কিছু কিছু মানুষ এমন থাকেন, যাঁদের সঙ্গে সহমত হতে না পারলেও সেই মতটির প্রতি অশ্রদ্ধা বা বিরক্তি প্রকাশ করা যায় না। বরং সেই মত প্রকাশের
বড় বড় মানুষের আক্ষেপও বড় বড়। এই যেমন উমবার্তো ইকো আক্ষেপ করেছিলেন, মানুষকে যাতে গলায় পেন্ডুলাম-ঘড়ি ঝুলিয়ে না চলতে হয়, অথবা যাতে খানিকক্ষণ বাদে বাদেই
কর্পোরেট হাসপাতালে চিকিৎসার লাগামছাড়া বিল, চিকিৎসার খরচ মেটাতে গিয়ে রোগী-পরিজনের ঘটিবাটি বিক্কিরি হওয়া – এসব কোনও নতুন কথা নয়। ভুক্তভোগীরা তো জানেনই, যাঁরা সরাসরি তেমন
একজন চিকিৎসক। ক্ষুরধার তাঁর বুদ্ধি। তেমনি তাঁর নিষ্ঠা। একেবারে স্কুলজীবন থেকেই ছাত্র হিসেবে তুখোড়। পরবর্তী কালেও যখনই যে পরীক্ষায় বসেছেন, আটকানো তো দূর, প্রতিটিতেই একেবারে
ইসাবেল আলেন্দে (আইয়েন্দে)-র ‘আ লং পেটাল অফ দ্য সি’ পড়েছেন? সদ্য পড়ে উঠলাম। উপন্যাস শেষ হলো বটে, কিন্তু এ বইয়ের রেশ চট করে কাটিয়ে ওঠা
দুটো কথা বলার ছিল। ১. শিব্রামের একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা যেরকম মনে আছে, সেরকমই লিখছি। যেখানে বিশ্বযুদ্ধের সময় সুস্থ-সবল পুরুষদের সেনাবাহিনীতে রিক্রুট করা হচ্ছিল। স্বাভাবিকভাবেই
গতকাল ছিল ক্যানসার কেয়ারগিভার ডে। এমনিতে দিবস-টিবস নিয়ে আমার বিশেষ মাথাব্যথা নেই – ফাদার্স ডে-তে বাবা বা মাদার্স ডে-তে মা-কে নিয়ে বিশেষ আদিখ্যেতা করেছি, এমনও
জোহানেস ফিবিগার। ১৯২৬ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন। পেয়েছিলেন, কেননা তিনি গবেষণার মাধ্যমে ইঁদুরের শরীরে একধরনের কৃমির উপস্থিতিকে ক্যানসারের কারণ হিসেবে চিহ্নিত করেছিলেন। কৃমি-জাতীয় পরজীবি
মোটামুটি আমাদের সময় থেকে, বা তার একটু আগে – অর্থাৎ যেসময় সিটি স্ক্যান মেশিন আশেপাশে দেখা যেতে শুরু করল, এবং মূলত সেকারণে রেডিওলজি ব্যাপারটা বেশ
সদ্য দেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রকের একটি ঘোষণায় কিঞ্চিৎ চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। ডাক্তারি পঠনপাঠন সংক্রান্ত ঘোষণা – ডাক্তারির ক্ষেত্রে চিকিৎসকের গাফিলতি ও অর্থলিপ্সা, এই দুই ব্যাপার নিয়ে সার্বিক
অনেকে অনেক কথা বলেন বটে, কিন্তু কথার দাম বা মূল্যবোধ যদি এই বাজারেও কোনও একটা ফিল্ডে, সাধারণভাবে, অটুট থেকে থাকে, তাহলে সেটা যাকে বলে দু-নম্বরির
রাজ্যের চিকিৎসা-শিক্ষাব্যবস্থা – বা সামগ্রিকভাবেই রাজ্যের শিক্ষাব্যবস্থা – যে ঠিক কোন পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছে, তার একখানা উদাহরণ হতে পারে আরজিকর মেডিকেল কলেজ। সেখানকার অধ্যক্ষ ডা
কিছু কিছু মানুষ এমন থাকেন, যাঁদের সঙ্গে সহমত হতে না পারলেও সেই মতটির প্রতি অশ্রদ্ধা বা বিরক্তি প্রকাশ করা যায় না। বরং সেই মত প্রকাশের
বড় বড় মানুষের আক্ষেপও বড় বড়। এই যেমন উমবার্তো ইকো আক্ষেপ করেছিলেন, মানুষকে যাতে গলায় পেন্ডুলাম-ঘড়ি ঝুলিয়ে না চলতে হয়, অথবা যাতে খানিকক্ষণ বাদে বাদেই
কর্পোরেট হাসপাতালে চিকিৎসার লাগামছাড়া বিল, চিকিৎসার খরচ মেটাতে গিয়ে রোগী-পরিজনের ঘটিবাটি বিক্কিরি হওয়া – এসব কোনও নতুন কথা নয়। ভুক্তভোগীরা তো জানেনই, যাঁরা সরাসরি তেমন
একজন চিকিৎসক। ক্ষুরধার তাঁর বুদ্ধি। তেমনি তাঁর নিষ্ঠা। একেবারে স্কুলজীবন থেকেই ছাত্র হিসেবে তুখোড়। পরবর্তী কালেও যখনই যে পরীক্ষায় বসেছেন, আটকানো তো দূর, প্রতিটিতেই একেবারে
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে