ছোড় দো আঁচল
এই পা ঢাক, পা ঢাক বলতে বলতে বড়মা আঁচলটা দিয়ে আমাদের দু ভাইয়ের পা ঢেকে দিল। শান্তির জল পায়ে পড়তে নেই। তারপর আরতির প্রদীপের ওম
এই পা ঢাক, পা ঢাক বলতে বলতে বড়মা আঁচলটা দিয়ে আমাদের দু ভাইয়ের পা ঢেকে দিল। শান্তির জল পায়ে পড়তে নেই। তারপর আরতির প্রদীপের ওম
দোলের ঠিক আগের দিন কেন্দ্রীয় সরকারের মিনিস্ট্রি অফ হেলথ অ্যান্ড ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ার করোনা ভাইরাসের যে রিপোর্ট প্রকাশ করেছে তাতে চিন্তার ভাঁজ চিকিৎসক থেকে সাধারণ মানুষ,
চেম্বারে যখনই কোনো প্রেগন্যান্ট মহিলা আসেন তখন অনেকগুলো পরীক্ষার করতে বলা হয়, তার মধ্যে একটা হলো ডাউনস্ সিনড্রোম আছে কিনা জানা। যদি আমরা নিশ্চিত হয়
ওমেন্স ডে মানে গয়নার দোকানের ডিসকাউন্ট নয়, ব্র্যান্ডেড মেক আপ এর চকমকে বিজ্ঞাপন নয়, আজ ঘাম ঝরানোর , রক্ত ঝরানোর গল্প বলার দিন। আজ ঘর
ছোটোবেলায় এতো পেন্সিল হারাতাম, যে মা একটা পেন্সিল ভেঙে দু’ভাগ করে দিত। আমার একটা বদভ্যাস ছিল পেন্সিলের পিছন চেবানো। আমাদের রান্নার ঠাকুর, যিনি ওড়িশার লোক
অনেক মহিলারই, বিশেষত যাঁরা সন্তান নেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন অথবা ইনফার্টিলিটির চিকিৎসা শুরু করেছেন কিংবা ইতিমধ্যে প্রেগন্যান্ট হয়েছেন তাঁদের মনে করোনার ভয়ের পাশাপাশি দানা বাঁধছে কোভিড-১৯
‘উইকেট পড়ছে’, শব্দগুলো জীবনের বিভিন্ন সময় ভিন্ন মানে নিয়ে হাজির হয়। ছোটোবেলায় উইকেট মানে ছিল ঠাকুমার বসার কাঠের টুল, পাঁচ ছ’টা ইঁট একটার ওপর আর
সে অনেক অনেক দিন আগেকার কথা। তখন লোকজন ঘুম থেকে উঠেই রেডিও চালিয়ে দিত। রেডিওর তখনও ঘুম ভাঙেনি। তারপর সে কুঁউউউ আওয়াজ করে বন্দে মাতরম
আমার বাবা আমার হিরো বা আমার মা পৃথিবীর সেরা মা – আঁকাবাঁকা, ছোট-বড় অক্ষরে, ভুল বানানে, সঙ্গে দুটো ফুলের ছবি, একটা বড় হার্টের ছবি-এমন কার্ড
কিছু কিছু লোক আছে যারা সবসময় চোখের সামনে ঘোরাঘুরি করলেও চোখে পড়ে না। তারা আমাদের ছোটখাট সব ব্যাপার খেয়াল রাখলেও, বড় কোনও ঘটনা না ঘটলে
যখন মেডিক্যাল কলেজে ইন্টার্ন ছিলাম তখন আমাদের একটা প্রধান কাজ ছিল রুগীদের রক্ত টানা, ব্লাড ব্যাংক থেকে রক্ত আনানোর জন্য ‘ব্লাড রিকুইজিশন’ করা আর আই
পুণ্যব্রত গুণদাকে একবার বলেছিলাম, ‘ দাদা তোর পায়ে পড়ি রে ….., না মেলা থেকে ওইটা চাইনি, বলেছিলাম আমার লেখা দাদা যদি কোনো একটা বইয়ে বের
এই পা ঢাক, পা ঢাক বলতে বলতে বড়মা আঁচলটা দিয়ে আমাদের দু ভাইয়ের পা ঢেকে দিল। শান্তির জল পায়ে পড়তে নেই। তারপর আরতির প্রদীপের ওম
দোলের ঠিক আগের দিন কেন্দ্রীয় সরকারের মিনিস্ট্রি অফ হেলথ অ্যান্ড ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ার করোনা ভাইরাসের যে রিপোর্ট প্রকাশ করেছে তাতে চিন্তার ভাঁজ চিকিৎসক থেকে সাধারণ মানুষ,
চেম্বারে যখনই কোনো প্রেগন্যান্ট মহিলা আসেন তখন অনেকগুলো পরীক্ষার করতে বলা হয়, তার মধ্যে একটা হলো ডাউনস্ সিনড্রোম আছে কিনা জানা। যদি আমরা নিশ্চিত হয়
ওমেন্স ডে মানে গয়নার দোকানের ডিসকাউন্ট নয়, ব্র্যান্ডেড মেক আপ এর চকমকে বিজ্ঞাপন নয়, আজ ঘাম ঝরানোর , রক্ত ঝরানোর গল্প বলার দিন। আজ ঘর
ছোটোবেলায় এতো পেন্সিল হারাতাম, যে মা একটা পেন্সিল ভেঙে দু’ভাগ করে দিত। আমার একটা বদভ্যাস ছিল পেন্সিলের পিছন চেবানো। আমাদের রান্নার ঠাকুর, যিনি ওড়িশার লোক
অনেক মহিলারই, বিশেষত যাঁরা সন্তান নেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন অথবা ইনফার্টিলিটির চিকিৎসা শুরু করেছেন কিংবা ইতিমধ্যে প্রেগন্যান্ট হয়েছেন তাঁদের মনে করোনার ভয়ের পাশাপাশি দানা বাঁধছে কোভিড-১৯
‘উইকেট পড়ছে’, শব্দগুলো জীবনের বিভিন্ন সময় ভিন্ন মানে নিয়ে হাজির হয়। ছোটোবেলায় উইকেট মানে ছিল ঠাকুমার বসার কাঠের টুল, পাঁচ ছ’টা ইঁট একটার ওপর আর
সে অনেক অনেক দিন আগেকার কথা। তখন লোকজন ঘুম থেকে উঠেই রেডিও চালিয়ে দিত। রেডিওর তখনও ঘুম ভাঙেনি। তারপর সে কুঁউউউ আওয়াজ করে বন্দে মাতরম
আমার বাবা আমার হিরো বা আমার মা পৃথিবীর সেরা মা – আঁকাবাঁকা, ছোট-বড় অক্ষরে, ভুল বানানে, সঙ্গে দুটো ফুলের ছবি, একটা বড় হার্টের ছবি-এমন কার্ড
কিছু কিছু লোক আছে যারা সবসময় চোখের সামনে ঘোরাঘুরি করলেও চোখে পড়ে না। তারা আমাদের ছোটখাট সব ব্যাপার খেয়াল রাখলেও, বড় কোনও ঘটনা না ঘটলে
যখন মেডিক্যাল কলেজে ইন্টার্ন ছিলাম তখন আমাদের একটা প্রধান কাজ ছিল রুগীদের রক্ত টানা, ব্লাড ব্যাংক থেকে রক্ত আনানোর জন্য ‘ব্লাড রিকুইজিশন’ করা আর আই
পুণ্যব্রত গুণদাকে একবার বলেছিলাম, ‘ দাদা তোর পায়ে পড়ি রে ….., না মেলা থেকে ওইটা চাইনি, বলেছিলাম আমার লেখা দাদা যদি কোনো একটা বইয়ে বের
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে