নিঃশর্ত জোট
আজ একটি নিঃশর্ত জোট বাঁধার কথা লিখবো। না, জোটের কথা শুনেই হঠাৎ মাতালের হাতে ধরা মদের গ্লাসের মতো ছলকে উঠবেন না যেন! এ আপনার ভোটের
আজ একটি নিঃশর্ত জোট বাঁধার কথা লিখবো। না, জোটের কথা শুনেই হঠাৎ মাতালের হাতে ধরা মদের গ্লাসের মতো ছলকে উঠবেন না যেন! এ আপনার ভোটের
শীত চলে গেছে প্রায়। অন্য বছরের তুলনায় খানিকটা আগেই। এই আগে, অসময়ে চলে যাওয়া এখন আর মোটেই ভালো লাগে না। না মানুষের, না শীতের। এতো
এখন মহাসমারোহে চলছে প্রেমের সপ্তাহ! সাত দিন, সাত রঙ। রামধনুর মতোই পর পর এক একটি দিন। আজব প্রেমোৎসব বটে! যদিও এভাবেই আজকাল পেমটেম হয় বটে,
যেহেতু গল্পের আকারেই বলতে হবে, তাই একটি সত্যি ঘটনাকে গল্পের মতোই বলি। এ গল্পের নায়িকা আছে। তার নাম মায়ারানী। না, এ মায়ারানী কারো কল্পনার জগতে
যেহেতু নতুন বোতলে পুরনো মদ, তাই আমিও ফের একটা প্রাগৈতিহাসিক গল্প দিয়ে শুরু করি এই লেখা। সে বার বিক্রমাদিত্যের রাজসভায় প্রশ্ন উঠেছে – ডাক্তার বেশি
আমার একটি লেখা পড়ে, একজন সহৃদয় পাঠক আমাকে হেব্বি বকে দিয়েছে ইনবক্সে! কারণ কি? কারণ হলো – আমি মাঝে মাঝেই এটা ওটা নিয়ে লেখার চেষ্টা
সে বার বাড়ির নিচের বাসিন্দা ভুলু’র মন খারাপ। কি জানি কেন। সারাদিন ধরে পড়ে ছিল ঘরের সামনে। খাবার দিচ্ছি, মুখেও তুলছে না! কয়েকদিন আগেই পাঁচটা বাচ্চা
আমার তরফে আবারো একটি স্বীকারোক্তি – মাত্র কয়েক বছর হলো ডাক্তারি করছি। অভিজ্ঞতা বলতে খুব বেশি নেই। এমনিতে খুব বেশি মিশুকে না হলেও, রোগীর সাথে
ভারতবর্ষের মত তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে চিকিৎসা নিয়ে সাধারণ মানুষের নানা রকম ক্ষোভ। বিশেষতঃ আধুনিক চিকিৎসক ও চিকিৎসা ব্যবস্থার প্রতি সেই ক্ষোভ মাঝে মাঝেই এমন আকার
ডাক্তারির সামান্য খুঁটিনাটি নিয়ে মাঝে মাঝে লিখতে ইচ্ছে করে। অথচ সব সময় সেটা সম্ভব হয়ে ওঠে না। সত্যি বলতে – নিজেকে, পরিবারকে দেয়ার মত সময়টুকুরই
দেখতে দেখতে বেশ কয়েক বছর হয়ে গেল ডাক্তারি পেশায়। হাজার হাজার মানুষের সাথে কথা বলেছি এই সময়ে। প্রত্যেকটি মানুষ এক এক রকমের। এক এক জনের
আজ একটি নিঃশর্ত জোট বাঁধার কথা লিখবো। না, জোটের কথা শুনেই হঠাৎ মাতালের হাতে ধরা মদের গ্লাসের মতো ছলকে উঠবেন না যেন! এ আপনার ভোটের
শীত চলে গেছে প্রায়। অন্য বছরের তুলনায় খানিকটা আগেই। এই আগে, অসময়ে চলে যাওয়া এখন আর মোটেই ভালো লাগে না। না মানুষের, না শীতের। এতো
এখন মহাসমারোহে চলছে প্রেমের সপ্তাহ! সাত দিন, সাত রঙ। রামধনুর মতোই পর পর এক একটি দিন। আজব প্রেমোৎসব বটে! যদিও এভাবেই আজকাল পেমটেম হয় বটে,
যেহেতু গল্পের আকারেই বলতে হবে, তাই একটি সত্যি ঘটনাকে গল্পের মতোই বলি। এ গল্পের নায়িকা আছে। তার নাম মায়ারানী। না, এ মায়ারানী কারো কল্পনার জগতে
যেহেতু নতুন বোতলে পুরনো মদ, তাই আমিও ফের একটা প্রাগৈতিহাসিক গল্প দিয়ে শুরু করি এই লেখা। সে বার বিক্রমাদিত্যের রাজসভায় প্রশ্ন উঠেছে – ডাক্তার বেশি
আমার একটি লেখা পড়ে, একজন সহৃদয় পাঠক আমাকে হেব্বি বকে দিয়েছে ইনবক্সে! কারণ কি? কারণ হলো – আমি মাঝে মাঝেই এটা ওটা নিয়ে লেখার চেষ্টা
সে বার বাড়ির নিচের বাসিন্দা ভুলু’র মন খারাপ। কি জানি কেন। সারাদিন ধরে পড়ে ছিল ঘরের সামনে। খাবার দিচ্ছি, মুখেও তুলছে না! কয়েকদিন আগেই পাঁচটা বাচ্চা
আমার তরফে আবারো একটি স্বীকারোক্তি – মাত্র কয়েক বছর হলো ডাক্তারি করছি। অভিজ্ঞতা বলতে খুব বেশি নেই। এমনিতে খুব বেশি মিশুকে না হলেও, রোগীর সাথে
ভারতবর্ষের মত তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে চিকিৎসা নিয়ে সাধারণ মানুষের নানা রকম ক্ষোভ। বিশেষতঃ আধুনিক চিকিৎসক ও চিকিৎসা ব্যবস্থার প্রতি সেই ক্ষোভ মাঝে মাঝেই এমন আকার
ডাক্তারির সামান্য খুঁটিনাটি নিয়ে মাঝে মাঝে লিখতে ইচ্ছে করে। অথচ সব সময় সেটা সম্ভব হয়ে ওঠে না। সত্যি বলতে – নিজেকে, পরিবারকে দেয়ার মত সময়টুকুরই
দেখতে দেখতে বেশ কয়েক বছর হয়ে গেল ডাক্তারি পেশায়। হাজার হাজার মানুষের সাথে কথা বলেছি এই সময়ে। প্রত্যেকটি মানুষ এক এক রকমের। এক এক জনের
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে