রোগী ও চিকিৎসক, অথবা দুই বন্ধুর কথা
দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি বিশেষ ৯ পিছন পানে হাঁটি, রোজই পিছন পানে হাঁটি – আমার বিকোয় ঘটিবাটি, আমার বিকোয় ঘটিবাটি। পিছন পানে হাঁটতে গিয়ে দেওয়াল পিঠে ঠেকে-
দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি বিশেষ ৯ পিছন পানে হাঁটি, রোজই পিছন পানে হাঁটি – আমার বিকোয় ঘটিবাটি, আমার বিকোয় ঘটিবাটি। পিছন পানে হাঁটতে গিয়ে দেওয়াল পিঠে ঠেকে-
অ্যান্টিক লুকের টেবিলটা খুব দামি। একজন বেশ প্রতিবাদী ডাক্তার প্রায় চাপড়টা মেরে বসেছিল। যাঁর টেবিল তিনি প্রায় চেঁচিয়ে উঠে জানালেন যে সেই প্রতিবাদী ডাক্তারের ডিউটিটা
শেষের শুরু “ মার শালা ডাক্তারটাকে, বাইরে থেকে এসে হিরোগিরি মারাচ্ছে।” বাঁ চোখের ঠিক ওপরে এসে লাঠিটা পড়ে। সাথে সাথে অন্য একজন তলপেটে লাথি কষায়।
নদীর জলে জ্যোৎস্নাগুলো খেলতে থাকে ঢেউয়ের চূড়ায় খেলতে গিয়ে ছড়িয়ে ক’খান, ছড়িয়ে পড়ুক অশান্ত বায়। অশান্ত বায় জ্যোৎস্না কুড়ায়, জমিয়ে রাখে স্বপ্ন করে সেই আলোকের
ছোটবেলায় খুব দাঁতের সমস্যায় ভুগতাম। আর পাঁচটা বাচ্চার মতো চকোলেট খেতে খুব ভালোবাসতাম তো। বাবা অফিস থেকে ফিরলেই ঝাঁপিয়ে পড়তাম বাবার ওপর। এ পকেট সে
“জাগতে রহো” – চেঁচিয়ে বলে কেউ, বাকি সবাই অনন্তশয্যায়, এই দেশেতে এমনটা দস্তুরই- এমনি করেই এদেশে দিন যায়। সবাই জানে – একটা দিনের বাঁচা, মরণ
“মাতা জননী ধরিত্রী, দয়াদ্র হৃদয়া সতী। দেবীভ্যো রমণী শ্রেষ্ঠা নির্দ্দোশা সর্ব দুঃখ হরা।।” দু’বছর বয়সের আগে মানুষের নাকি কোনো স্মৃতি থাকে না। আমারও নেই। অথচ
অধিকাংশ ডাক্তারদের ঘুমের ব্যাপারটা খুব গোলমেলে হয়ে যায়। কেউ উদ্ভট উদ্ভট পরিস্থিতিতে অনায়াসে ঘুমিয়ে নিতে পারে। দুটো অপারেশনের মাঝখানে অনেককে ঘুমিয়ে নিতে দেখেছি। ভীষ্মের ইচ্ছামৃত্যুর
খুব অভিমান হয়েছিল। জেলার চিফ মেডিকেল অফিসার স্যার আমাদের কলেজেরই সিনিয়র। আমাকে যথেষ্ট স্নেহ করেন। সার্জারি সাবজেক্টটা ওনারও খুব পছন্দের। মাঝেমধ্যে জিজ্ঞেস করেন – “কি
স্মৃতি কি সততই সুখের? না মনে হয়। এমন কিছু স্মৃতি থাকে যেগুলো পারলে সব ডাক্তারবাবুই নিজের স্মৃতির পাতা থেকে ডিলিট করে দিতে চাইবেন। আমার শহরের
মেয়েটা ভীষণ ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল করে সত্যসাধনবাবুকে। সত্য সরকারি হাসপাতালের ডাক্তার। হাসপাতালের কিছু বিপজ্জনক ডিউটি তো করতে হবেই। সেটা মেয়েকে বোঝানো দায়। মেয়ের অবশ্য বাবার ডিউটি
২০০২ সাল। ন্যাটওয়েস্ট ট্রফির ফাইনাল। লর্ডসের বারান্দায় টেনশন ভরা মুখ নিয়ে বসে আছে ভারতের বাঙালী ক্যাপ্টেন। ক্রিজে জাহির আর মহম্মদ কাইফ। জাহিরের ব্যাটে বল লেগে
দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি বিশেষ ৯ পিছন পানে হাঁটি, রোজই পিছন পানে হাঁটি – আমার বিকোয় ঘটিবাটি, আমার বিকোয় ঘটিবাটি। পিছন পানে হাঁটতে গিয়ে দেওয়াল পিঠে ঠেকে-
অ্যান্টিক লুকের টেবিলটা খুব দামি। একজন বেশ প্রতিবাদী ডাক্তার প্রায় চাপড়টা মেরে বসেছিল। যাঁর টেবিল তিনি প্রায় চেঁচিয়ে উঠে জানালেন যে সেই প্রতিবাদী ডাক্তারের ডিউটিটা
শেষের শুরু “ মার শালা ডাক্তারটাকে, বাইরে থেকে এসে হিরোগিরি মারাচ্ছে।” বাঁ চোখের ঠিক ওপরে এসে লাঠিটা পড়ে। সাথে সাথে অন্য একজন তলপেটে লাথি কষায়।
নদীর জলে জ্যোৎস্নাগুলো খেলতে থাকে ঢেউয়ের চূড়ায় খেলতে গিয়ে ছড়িয়ে ক’খান, ছড়িয়ে পড়ুক অশান্ত বায়। অশান্ত বায় জ্যোৎস্না কুড়ায়, জমিয়ে রাখে স্বপ্ন করে সেই আলোকের
ছোটবেলায় খুব দাঁতের সমস্যায় ভুগতাম। আর পাঁচটা বাচ্চার মতো চকোলেট খেতে খুব ভালোবাসতাম তো। বাবা অফিস থেকে ফিরলেই ঝাঁপিয়ে পড়তাম বাবার ওপর। এ পকেট সে
“জাগতে রহো” – চেঁচিয়ে বলে কেউ, বাকি সবাই অনন্তশয্যায়, এই দেশেতে এমনটা দস্তুরই- এমনি করেই এদেশে দিন যায়। সবাই জানে – একটা দিনের বাঁচা, মরণ
“মাতা জননী ধরিত্রী, দয়াদ্র হৃদয়া সতী। দেবীভ্যো রমণী শ্রেষ্ঠা নির্দ্দোশা সর্ব দুঃখ হরা।।” দু’বছর বয়সের আগে মানুষের নাকি কোনো স্মৃতি থাকে না। আমারও নেই। অথচ
অধিকাংশ ডাক্তারদের ঘুমের ব্যাপারটা খুব গোলমেলে হয়ে যায়। কেউ উদ্ভট উদ্ভট পরিস্থিতিতে অনায়াসে ঘুমিয়ে নিতে পারে। দুটো অপারেশনের মাঝখানে অনেককে ঘুমিয়ে নিতে দেখেছি। ভীষ্মের ইচ্ছামৃত্যুর
খুব অভিমান হয়েছিল। জেলার চিফ মেডিকেল অফিসার স্যার আমাদের কলেজেরই সিনিয়র। আমাকে যথেষ্ট স্নেহ করেন। সার্জারি সাবজেক্টটা ওনারও খুব পছন্দের। মাঝেমধ্যে জিজ্ঞেস করেন – “কি
স্মৃতি কি সততই সুখের? না মনে হয়। এমন কিছু স্মৃতি থাকে যেগুলো পারলে সব ডাক্তারবাবুই নিজের স্মৃতির পাতা থেকে ডিলিট করে দিতে চাইবেন। আমার শহরের
মেয়েটা ভীষণ ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল করে সত্যসাধনবাবুকে। সত্য সরকারি হাসপাতালের ডাক্তার। হাসপাতালের কিছু বিপজ্জনক ডিউটি তো করতে হবেই। সেটা মেয়েকে বোঝানো দায়। মেয়ের অবশ্য বাবার ডিউটি
২০০২ সাল। ন্যাটওয়েস্ট ট্রফির ফাইনাল। লর্ডসের বারান্দায় টেনশন ভরা মুখ নিয়ে বসে আছে ভারতের বাঙালী ক্যাপ্টেন। ক্রিজে জাহির আর মহম্মদ কাইফ। জাহিরের ব্যাটে বল লেগে
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে