ট্রফিটা আমার, আমাদের…
২০০২ সাল। ন্যাটওয়েস্ট ট্রফির ফাইনাল। লর্ডসের বারান্দায় টেনশন ভরা মুখ নিয়ে বসে আছে ভারতের বাঙালী ক্যাপ্টেন। ক্রিজে জাহির আর মহম্মদ কাইফ। জাহিরের ব্যাটে বল লেগে
২০০২ সাল। ন্যাটওয়েস্ট ট্রফির ফাইনাল। লর্ডসের বারান্দায় টেনশন ভরা মুখ নিয়ে বসে আছে ভারতের বাঙালী ক্যাপ্টেন। ক্রিজে জাহির আর মহম্মদ কাইফ। জাহিরের ব্যাটে বল লেগে
“Truth is stranger than fiction.” কথাটা যে কতো সত্যি যখন মানুষ ঘটে যাওয়া “সত্যি ঘটনাগুলোর” দিকে ফিরে তাকায় তখন বোঝে। বন্ধুবান্ধবদের সাথে আড্ডায় গল্পটার কথা
সারাজীবন ধরেই ডাক্তাররা ছাত্র। একটা মোটা করে গ্র্যাজুয়েশন, পোস্টগ্র্যাজুয়েশনের দাগগুলো কাটা থাকে বটে, কিন্তু পড়াশোনা করে যেতে হয় সবসময়। ডক্টরস’ ডায়েরি যখন লিখতে শুরু করেছিলাম
ডা অনির্বাণ জানার স্মৃতিচারণের আজ সপ্তম পর্ব। করোনা অতিমারী, লকডাউন, আম্পান…ডক্টরস ডায়ালগের স্বাভাবিক ছন্দকে ব্যাহত করেছে। আগের পর্বগুলির সূত্র দেওয়া হল তাই সপ্তম পর্বের আগে।
মন ভালো নেই, বৃষ্টি দুপুর, একলা ভাসা স্রোতে- নিজেরটুকু ছড়িয়ে পড়ে অচেনা অন্যতে। লকডাউন আর আনলকেরই হারিয়ে যাওয়া পথে ফুরিয়েছে কেউ, আবার কজন বাঁচছে কোনোমতে।
মেঘের কাফন চাঁদকে ঢেকে বলে ঘুমাও প্রেম, অনেক হাঁটা বাকি নতুন করে বাঁচার খবর পেলে হয়তো সেদিন তোমায় নেবো ডাকি। এখন শুধু নিজের মাটি ডাকে
সম্পাদকের কাছ থেকে ফোনটা বেশ কড়া করেই এসেছিল – “খুব অন্যায় হয়েছে তোমার। ডাক্তারদের লকডাউনের অভিজ্ঞতা ডাক্তারদের পোর্টালেই আগে যাওয়া উচিত। বিশেষ করে সার্জনদের অভিজ্ঞতা
শহর জুড়ে গুজব ঘোরেফেরে, জীবন ঢাকে মৃত্যু হাতছানি আস্ত আকাশ থমকে মেঘে ঢাকে কেমন আছি, সত্যি কি তা জানি? ফেসবুক তার অসংখ্য গুঞ্জন ফিসফিসিয়ে কানের
“খুব খারাপ অবস্থা,’জিসিএস’ সাত-আটের বেশি হবেনা” – আতঙ্কগ্রস্ত গলায় রঞ্জন জানায়। শোল্ডার জয়েন্টটাও ডিসলোকেটেড হয়ে রয়েছে। তীব্র মদের গন্ধ। রাতদুপুরে আমাদের মেডিকেল সেন্টারের কাছে উপুড়
গঙ্গার জলে দাঁড়িয়ে ঠান্ডায় কাঁপতে কাঁপতে ভাসিয়ে দিই মাকে। চরাচর জুড়ে নিকষ কালো অন্ধকার। পেছনে নাকি আর তাকাতে নেই। আর হাহাকার করতে করতে সমস্ত ফেলে
গাড়ি দুর্ঘটনা হওয়ার পর অনেকগুলো ঘটনা পরপর ঘটে গেল। আমার কলিগ ডাক্তারের অন্যত্র ট্রান্সফার অর্ডার এলো। সে খুব খুশি। আমাকে অনুরোধ করলো রিলিভার ছাড়াই যেন
গিয়ারটা রিভার্সে না পড়ে পাশের খাপে পড়েছিল। অ্যাক্সিলারেটরেও পা পড়ে গেছে। পাহাড়ি ঘূর্ণিপথ। পেছনে সরে আসার বদলে, আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে দেখলাম, বিদ্যুৎবেগে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে আমার
২০০২ সাল। ন্যাটওয়েস্ট ট্রফির ফাইনাল। লর্ডসের বারান্দায় টেনশন ভরা মুখ নিয়ে বসে আছে ভারতের বাঙালী ক্যাপ্টেন। ক্রিজে জাহির আর মহম্মদ কাইফ। জাহিরের ব্যাটে বল লেগে
“Truth is stranger than fiction.” কথাটা যে কতো সত্যি যখন মানুষ ঘটে যাওয়া “সত্যি ঘটনাগুলোর” দিকে ফিরে তাকায় তখন বোঝে। বন্ধুবান্ধবদের সাথে আড্ডায় গল্পটার কথা
সারাজীবন ধরেই ডাক্তাররা ছাত্র। একটা মোটা করে গ্র্যাজুয়েশন, পোস্টগ্র্যাজুয়েশনের দাগগুলো কাটা থাকে বটে, কিন্তু পড়াশোনা করে যেতে হয় সবসময়। ডক্টরস’ ডায়েরি যখন লিখতে শুরু করেছিলাম
ডা অনির্বাণ জানার স্মৃতিচারণের আজ সপ্তম পর্ব। করোনা অতিমারী, লকডাউন, আম্পান…ডক্টরস ডায়ালগের স্বাভাবিক ছন্দকে ব্যাহত করেছে। আগের পর্বগুলির সূত্র দেওয়া হল তাই সপ্তম পর্বের আগে।
মন ভালো নেই, বৃষ্টি দুপুর, একলা ভাসা স্রোতে- নিজেরটুকু ছড়িয়ে পড়ে অচেনা অন্যতে। লকডাউন আর আনলকেরই হারিয়ে যাওয়া পথে ফুরিয়েছে কেউ, আবার কজন বাঁচছে কোনোমতে।
মেঘের কাফন চাঁদকে ঢেকে বলে ঘুমাও প্রেম, অনেক হাঁটা বাকি নতুন করে বাঁচার খবর পেলে হয়তো সেদিন তোমায় নেবো ডাকি। এখন শুধু নিজের মাটি ডাকে
সম্পাদকের কাছ থেকে ফোনটা বেশ কড়া করেই এসেছিল – “খুব অন্যায় হয়েছে তোমার। ডাক্তারদের লকডাউনের অভিজ্ঞতা ডাক্তারদের পোর্টালেই আগে যাওয়া উচিত। বিশেষ করে সার্জনদের অভিজ্ঞতা
শহর জুড়ে গুজব ঘোরেফেরে, জীবন ঢাকে মৃত্যু হাতছানি আস্ত আকাশ থমকে মেঘে ঢাকে কেমন আছি, সত্যি কি তা জানি? ফেসবুক তার অসংখ্য গুঞ্জন ফিসফিসিয়ে কানের
“খুব খারাপ অবস্থা,’জিসিএস’ সাত-আটের বেশি হবেনা” – আতঙ্কগ্রস্ত গলায় রঞ্জন জানায়। শোল্ডার জয়েন্টটাও ডিসলোকেটেড হয়ে রয়েছে। তীব্র মদের গন্ধ। রাতদুপুরে আমাদের মেডিকেল সেন্টারের কাছে উপুড়
গঙ্গার জলে দাঁড়িয়ে ঠান্ডায় কাঁপতে কাঁপতে ভাসিয়ে দিই মাকে। চরাচর জুড়ে নিকষ কালো অন্ধকার। পেছনে নাকি আর তাকাতে নেই। আর হাহাকার করতে করতে সমস্ত ফেলে
গাড়ি দুর্ঘটনা হওয়ার পর অনেকগুলো ঘটনা পরপর ঘটে গেল। আমার কলিগ ডাক্তারের অন্যত্র ট্রান্সফার অর্ডার এলো। সে খুব খুশি। আমাকে অনুরোধ করলো রিলিভার ছাড়াই যেন
গিয়ারটা রিভার্সে না পড়ে পাশের খাপে পড়েছিল। অ্যাক্সিলারেটরেও পা পড়ে গেছে। পাহাড়ি ঘূর্ণিপথ। পেছনে সরে আসার বদলে, আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে দেখলাম, বিদ্যুৎবেগে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে আমার
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে