পারলে, তাদের পাশে দাঁড়ান। এটুকু কঠিন কিছু নয়।
রুডলফ ভির্শ-র (Rudolf Virchow) কথা পড়ছিলাম। চিকিৎসকের সামাজিক দায় বিষয়ে সোচ্চার সেই কিংবদন্তী জার্মান চিকিৎসক-গবেষক। মেধা ও উদ্ভাবনী চিন্তাশক্তির প্রদর্শনের সুবাদে মাত্র পঁচিশ বছর বয়সে
রুডলফ ভির্শ-র (Rudolf Virchow) কথা পড়ছিলাম। চিকিৎসকের সামাজিক দায় বিষয়ে সোচ্চার সেই কিংবদন্তী জার্মান চিকিৎসক-গবেষক। মেধা ও উদ্ভাবনী চিন্তাশক্তির প্রদর্শনের সুবাদে মাত্র পঁচিশ বছর বয়সে
যে কোনও মৃত্যুই দুঃখজনক। অল্পবয়সী ঝলমলে একটা মুখ, যে মুখ অসম্ভব প্রাণবন্ত – প্রাণশক্তিতে ভরপুর – তার চলে যাওয়ার অভিঘাত আরও বেশি। তার পরও একটু
একটি অকালমৃত্যু নিয়ে শোক ও দুঃখের মধ্যেই সেই মৃত্যুর কারণ – অর্থাৎ ক্যানসার – নিয়ে কিছু কথা বলি, কেননা এইসব সময়েই অনেকে কথাগুলো শুনে উঠতে
জানো না, আজ চোদ্দ তারিখ, চোদ্দই নভেম্বর? আজ আমাদের দিন। এসো, আনন্দ করি – বাবা বলেছে, এভাবে হইহই হলে, তাকে উদযাপন করা বলতে হয়। এই
মেডিকেল কাউন্সিল ভোটে বিবিধ দুর্নীতি অনাচার জালিয়াতি ইত্যাদি নিয়ে ধারাবাহিকভাবে লিখে এসেছি। যাঁরা আমার দেওয়ালের দিকে লক্ষ্য রাখেন, তাঁরা সেসবের অন্তত কিছু কিছু পড়েছেন। মাঝে
জুয়াচুরির জন্য স্মরণীয় এই ভোটে ক্লজ জি-র রেজাল্ট-এর ছবি রইল (ব্যালটে যে সিরিয়াল ধরে নাম ছিল, সেই হিসেবেই লিস্টের তিন নম্বরে আমার নাম – প্রাপ্ত
রাজ্য মেডিকেল কাউন্সিল ভোটপর্ব অবশেষে সমাপ্ত। শেষটুকু আর দেখা হয়নি অবশ্য, কেননা এই রাজ্যে বসবাস করে জোচ্চুরি জুয়াচুরি এমনকি পুকুরচুরি দেখতে দেখতে চোখ সয়ে গেলেও
এই কথায়, আশা করি, অনেকেই সহমত হবেন, যে, এই রাজ্যে শিক্ষাদীক্ষার হাল শোচনীয়। না না, আমি শিক্ষক-নিয়োগে দুর্নীতি বা টেট-উত্তীর্ণদের ইয়ে এসব বিতর্কিত প্রসঙ্গে যেতে
বাংলার এক চিকিৎসক হিসেবে যেটা বড় মুখ করে বলতে পারি, তা হলো – মেডিকেল কাউন্সিল নির্বাচনে ধারাবাহিকতার দিকটা। মানে, বেনিয়মের ধারাবাহিকতা। ধরুন, প্রার্থী-নির্বাচন ও মনোনয়ন
মেডিকেল কাউন্সিল ভোটের গণনা নিয়ে নতুন কিছু বলার নেই। পরশু রাতের শেষে সকালবেলায় গণনায় যখন আচমকা ‘জলপানের বিরতি’ ঘোষিত হলো, তার আগে আমরা ভালোরকম এগিয়ে
২০ শে অক্টোবর ২০২২ ভোটপর্ব শেষ হওয়ার পর গণনার সময়ে ‘ওরা রিগিং করেছে’ ‘ওরা রিগিং করেছে’ জাতীয় অভিযোগ তোলার মানে হয় না। আমরা অবশ্য প্রতি
গতকাল বিকেলের আগে কাউন্সিল অফিসের দিকে যেতে পারিনি। বিকেলের দিকে যাওয়াটাও সহজ ছিল না, কিন্তু না যেতে পেরে মনটা বড় ছটফট করছিল। অগত্যা… ভাগ্যিশ গেছিলাম!
রুডলফ ভির্শ-র (Rudolf Virchow) কথা পড়ছিলাম। চিকিৎসকের সামাজিক দায় বিষয়ে সোচ্চার সেই কিংবদন্তী জার্মান চিকিৎসক-গবেষক। মেধা ও উদ্ভাবনী চিন্তাশক্তির প্রদর্শনের সুবাদে মাত্র পঁচিশ বছর বয়সে
যে কোনও মৃত্যুই দুঃখজনক। অল্পবয়সী ঝলমলে একটা মুখ, যে মুখ অসম্ভব প্রাণবন্ত – প্রাণশক্তিতে ভরপুর – তার চলে যাওয়ার অভিঘাত আরও বেশি। তার পরও একটু
একটি অকালমৃত্যু নিয়ে শোক ও দুঃখের মধ্যেই সেই মৃত্যুর কারণ – অর্থাৎ ক্যানসার – নিয়ে কিছু কথা বলি, কেননা এইসব সময়েই অনেকে কথাগুলো শুনে উঠতে
জানো না, আজ চোদ্দ তারিখ, চোদ্দই নভেম্বর? আজ আমাদের দিন। এসো, আনন্দ করি – বাবা বলেছে, এভাবে হইহই হলে, তাকে উদযাপন করা বলতে হয়। এই
মেডিকেল কাউন্সিল ভোটে বিবিধ দুর্নীতি অনাচার জালিয়াতি ইত্যাদি নিয়ে ধারাবাহিকভাবে লিখে এসেছি। যাঁরা আমার দেওয়ালের দিকে লক্ষ্য রাখেন, তাঁরা সেসবের অন্তত কিছু কিছু পড়েছেন। মাঝে
জুয়াচুরির জন্য স্মরণীয় এই ভোটে ক্লজ জি-র রেজাল্ট-এর ছবি রইল (ব্যালটে যে সিরিয়াল ধরে নাম ছিল, সেই হিসেবেই লিস্টের তিন নম্বরে আমার নাম – প্রাপ্ত
রাজ্য মেডিকেল কাউন্সিল ভোটপর্ব অবশেষে সমাপ্ত। শেষটুকু আর দেখা হয়নি অবশ্য, কেননা এই রাজ্যে বসবাস করে জোচ্চুরি জুয়াচুরি এমনকি পুকুরচুরি দেখতে দেখতে চোখ সয়ে গেলেও
এই কথায়, আশা করি, অনেকেই সহমত হবেন, যে, এই রাজ্যে শিক্ষাদীক্ষার হাল শোচনীয়। না না, আমি শিক্ষক-নিয়োগে দুর্নীতি বা টেট-উত্তীর্ণদের ইয়ে এসব বিতর্কিত প্রসঙ্গে যেতে
বাংলার এক চিকিৎসক হিসেবে যেটা বড় মুখ করে বলতে পারি, তা হলো – মেডিকেল কাউন্সিল নির্বাচনে ধারাবাহিকতার দিকটা। মানে, বেনিয়মের ধারাবাহিকতা। ধরুন, প্রার্থী-নির্বাচন ও মনোনয়ন
মেডিকেল কাউন্সিল ভোটের গণনা নিয়ে নতুন কিছু বলার নেই। পরশু রাতের শেষে সকালবেলায় গণনায় যখন আচমকা ‘জলপানের বিরতি’ ঘোষিত হলো, তার আগে আমরা ভালোরকম এগিয়ে
২০ শে অক্টোবর ২০২২ ভোটপর্ব শেষ হওয়ার পর গণনার সময়ে ‘ওরা রিগিং করেছে’ ‘ওরা রিগিং করেছে’ জাতীয় অভিযোগ তোলার মানে হয় না। আমরা অবশ্য প্রতি
গতকাল বিকেলের আগে কাউন্সিল অফিসের দিকে যেতে পারিনি। বিকেলের দিকে যাওয়াটাও সহজ ছিল না, কিন্তু না যেতে পেরে মনটা বড় ছটফট করছিল। অগত্যা… ভাগ্যিশ গেছিলাম!
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে