“অভয়া”কে নিয়ে ডাক্তার আন্দোলন এবং সরকারের প্রত্যাঘাত
“ঠেঙিয়ে তোরে করব ঢিট। মারব রেগে পটাপট – কিম্বা আবার করবি রোখ, মিথ্যেমিথ্যি চ্যাঁচাস জোরে – জানিস আমি স্যান্ডো করি? কামেন ফাইট! কামেন ফাইট! টেরটা
“ঠেঙিয়ে তোরে করব ঢিট। মারব রেগে পটাপট – কিম্বা আবার করবি রোখ, মিথ্যেমিথ্যি চ্যাঁচাস জোরে – জানিস আমি স্যান্ডো করি? কামেন ফাইট! কামেন ফাইট! টেরটা
অতঃপর দেশের রাজা-রানী (রূপকার্থে) নির্বিঘ্নে, নিরুত্তাপ এবং নিরুদ্বিগ্ন চিত্তে, প্রসন্ন হৃদয়ে কালাতিপাত করিতে লাগিলেন…। দুষ্ট লোক ধরা পড়িয়াছে। কোটাল উহাকে পাকড়াও করিয়াছে। কারাগারে নিক্ষিপ্ত হইয়াছে।
শুদ্ধ রক্তের খোঁজ – ভারতবর্ষে এখনো সেরকম বেগবান হয়ে উঠতে না পারলেও – নির্দিষ্টভাবে শুরু হয়েছে। এখানে বিভিন্ন ঐতিহাসিক কারণে এর চরিত্র জাতের প্রশ্নে
প্রাককথন তত্ত্ববিশ্বের আলোচনায় সমাজ, সংস্কৃতি, রাজনীতি, অর্থনীতি ইত্যাদি নিয়ে বিস্তর আলোচনা হলেও স্বাস্থ্যের রাজনীতি যে একটি অতি প্রয়োজনীয় আলোচনার অঙ্গ, এ নিয়ে আলোচনা অনেকটাই অবহেলিত।
১৭ অক্টোবর ২০২৪ তারিখে প্রকাশিত নিউ ইয়র্ক টাইমস-এর মতো সংবাদপত্রে প্রকাশিত একটি খবরের শিরোনাম ছিল “In India, Some Doctors Go on Hunger Strike to Protest
(যারা ইতিহাস এবং পুরনো কলকাতা নিয়ে আগ্রহী, বিশেষত তাদের জন্য এ লেখা। বাকীরাও রসাস্বাদন করতে পারবেন আশা রাখি। পড়ুন। আপনার মতামত দিন। ভুল ধরিয়ে দিন।)
ময়দান ভারি হয়ে নামে কুয়াশায় দিগন্তের দিকে মিলিয়ে যায় রুটমার্চ তার মাঝখানে পথে পড়ে আছে ও কি কৃষ্ণচূড়া? নিচু
আরজি কর নিয়ে আন্দোলনের এখনো অব্দি সুখকর পরিসমাপ্তি না হওয়া এবং, সর্বোপরি “অভয়া”র নৃশংসতম ধর্ষণ ও খুন, তথ্য লোপাট এবং আর্থিক কেলেঙ্কারির মাথা আরজি কর-এর
চার দশক পার হয়ে গেছে। সেদিন কলকাতার বাতাসে “মুক্ত হবে প্রিয় মাতৃভূমি”-র সুর, স্বর, আওয়াজ ভেসে বেড়াচ্ছিলো। কান পেতে শুনছিলো ছাত্র-যুবক সমাজের এক উল্লেখযোগ্য অংশ।
১৮৭৪ সালে প্রকাশিত বসুর সেকাল আর একাল গ্রন্থে রাজনারায়ণ ভারতীয়দের তরফে ইংরেজদের “হনুকরণ”-কে তীব্র শ্লেষে বিদ্ধ করে লিখেছিলেন, “হিন্দু”দের প্রাতঃস্মরণীয়া নারীদের নিয়ে যে শ্লোক চালু
আমার আলোচনার দুটি অংশ। প্রথম অংশে আধুনিক জনস্বাস্থ্য আন্দোলন কিভাবে একটি প্রাণবন্ত চেহারা পেয়েছিল, সে ইতিহাসের অতি সংক্ষিপ্ত রূপরেখা থাকবে। দ্বিতীয় অংশে থাকবে ছাত্র আন্দোলন
গতকাল (২৯.১০.২০২৪) মালদা মেডিক্যাল কলেজে আরজি কর-এর নির্যাতিতা, ধর্ষিতা এবং খুন হওয়া তরুণীটির পাশে দাঁড়ানোর বার্তা দিয়ে বিরুদ্ধতার কণ্ঠ-ঋদ্ধ একটি গণ সমাবেশ হল। যথেষ্ট ভাল
“ঠেঙিয়ে তোরে করব ঢিট। মারব রেগে পটাপট – কিম্বা আবার করবি রোখ, মিথ্যেমিথ্যি চ্যাঁচাস জোরে – জানিস আমি স্যান্ডো করি? কামেন ফাইট! কামেন ফাইট! টেরটা
অতঃপর দেশের রাজা-রানী (রূপকার্থে) নির্বিঘ্নে, নিরুত্তাপ এবং নিরুদ্বিগ্ন চিত্তে, প্রসন্ন হৃদয়ে কালাতিপাত করিতে লাগিলেন…। দুষ্ট লোক ধরা পড়িয়াছে। কোটাল উহাকে পাকড়াও করিয়াছে। কারাগারে নিক্ষিপ্ত হইয়াছে।
শুদ্ধ রক্তের খোঁজ – ভারতবর্ষে এখনো সেরকম বেগবান হয়ে উঠতে না পারলেও – নির্দিষ্টভাবে শুরু হয়েছে। এখানে বিভিন্ন ঐতিহাসিক কারণে এর চরিত্র জাতের প্রশ্নে
প্রাককথন তত্ত্ববিশ্বের আলোচনায় সমাজ, সংস্কৃতি, রাজনীতি, অর্থনীতি ইত্যাদি নিয়ে বিস্তর আলোচনা হলেও স্বাস্থ্যের রাজনীতি যে একটি অতি প্রয়োজনীয় আলোচনার অঙ্গ, এ নিয়ে আলোচনা অনেকটাই অবহেলিত।
১৭ অক্টোবর ২০২৪ তারিখে প্রকাশিত নিউ ইয়র্ক টাইমস-এর মতো সংবাদপত্রে প্রকাশিত একটি খবরের শিরোনাম ছিল “In India, Some Doctors Go on Hunger Strike to Protest
(যারা ইতিহাস এবং পুরনো কলকাতা নিয়ে আগ্রহী, বিশেষত তাদের জন্য এ লেখা। বাকীরাও রসাস্বাদন করতে পারবেন আশা রাখি। পড়ুন। আপনার মতামত দিন। ভুল ধরিয়ে দিন।)
ময়দান ভারি হয়ে নামে কুয়াশায় দিগন্তের দিকে মিলিয়ে যায় রুটমার্চ তার মাঝখানে পথে পড়ে আছে ও কি কৃষ্ণচূড়া? নিচু
আরজি কর নিয়ে আন্দোলনের এখনো অব্দি সুখকর পরিসমাপ্তি না হওয়া এবং, সর্বোপরি “অভয়া”র নৃশংসতম ধর্ষণ ও খুন, তথ্য লোপাট এবং আর্থিক কেলেঙ্কারির মাথা আরজি কর-এর
চার দশক পার হয়ে গেছে। সেদিন কলকাতার বাতাসে “মুক্ত হবে প্রিয় মাতৃভূমি”-র সুর, স্বর, আওয়াজ ভেসে বেড়াচ্ছিলো। কান পেতে শুনছিলো ছাত্র-যুবক সমাজের এক উল্লেখযোগ্য অংশ।
১৮৭৪ সালে প্রকাশিত বসুর সেকাল আর একাল গ্রন্থে রাজনারায়ণ ভারতীয়দের তরফে ইংরেজদের “হনুকরণ”-কে তীব্র শ্লেষে বিদ্ধ করে লিখেছিলেন, “হিন্দু”দের প্রাতঃস্মরণীয়া নারীদের নিয়ে যে শ্লোক চালু
আমার আলোচনার দুটি অংশ। প্রথম অংশে আধুনিক জনস্বাস্থ্য আন্দোলন কিভাবে একটি প্রাণবন্ত চেহারা পেয়েছিল, সে ইতিহাসের অতি সংক্ষিপ্ত রূপরেখা থাকবে। দ্বিতীয় অংশে থাকবে ছাত্র আন্দোলন
গতকাল (২৯.১০.২০২৪) মালদা মেডিক্যাল কলেজে আরজি কর-এর নির্যাতিতা, ধর্ষিতা এবং খুন হওয়া তরুণীটির পাশে দাঁড়ানোর বার্তা দিয়ে বিরুদ্ধতার কণ্ঠ-ঋদ্ধ একটি গণ সমাবেশ হল। যথেষ্ট ভাল
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে