বাইরের লকডাউন শেষ, ভেতরের লকডাউন শুরুঃ আনলক ১.০ অথবা লকডাউন ৫.০
কোনো সরকারই আদি অনন্ত কাল ধরে সারা দেশকে তালাবন্ধ করে রাখতে পারে না! সেটা কাম্যও নয়! এটা কোনো স্থানীয় সমস্যা নয়, এ এক বিশ্বজোড়া সঙ্কট!
কোনো সরকারই আদি অনন্ত কাল ধরে সারা দেশকে তালাবন্ধ করে রাখতে পারে না! সেটা কাম্যও নয়! এটা কোনো স্থানীয় সমস্যা নয়, এ এক বিশ্বজোড়া সঙ্কট!
পৃথিবীর ইতিহাসে ‘শান্তির সময়’-এ এই প্রথম এতো লক্ষ (নাকি কোটি) শিশু, নারী, পুরুষ এতো দিন-সপ্তাহ-মাস ধরে মধ্যাহ্ন সূর্যের নীচে এতো মাইল হেঁটে চলেছে, ট্রেন-ট্রাক-ট্রলারের চাকার
(মহামারী নিয়ন্ত্রণ করাটা যে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে অবশ্যকর্তব্য এটা কেউই অস্বীকার করবেন না! তবে সেই সঙ্গে এটাও মনে রাখতে হবে যে কোভিড নয় এমন অসুখ, ক্ষুধা,
(পূর্বপ্রকাশিতের পর) শ্বেতীর এই খামখেয়ালি আচরণ মাথায় রেখেও বলছি, অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় থমকে গেছে অসুখটা। বাড়ছে তো না-ই, এমনকী বহু চিকিৎসায় আর কমছেও না।
(পূর্ব-প্রকাশিতের পর) হ্যাঁ, গ্রামবাংলায় আজও এক অজানা কারণে শ্বেতীকে ‘ফুল’ বলে ডাকা হয়। এবং সংক্রামক কোনো অসুখ হিসেবে, কুষ্ঠ হিসেবে পরিগণিত করা হয় তাকে। ‘ফুল’
গল্প হলেও সত্যি কানা ছেলের নাম পদ্মলোচন হলে যে সমস্যা হয়, সুদর্শনের হয়েছে সেই জ্বালা। ডান চোখের নীচে, গাল আর নাকের ডান পাশটা জুড়ে সাদা
তিমির তলাপাত্রের সঙ্গে আমার পরিচয় প্রায় সিকি শতাব্দির, সেই যখন প্রথম ডাক্তারি প্র্যাক্টিস শুরু করি। আমার দেড়তলার সেই চেম্বারের নীচে তিমিরদার একটা স্টেশনারি দোকান ছিল।
রাজনীতিতে আপনার যে রংই হোক আর ফুটবলে আপনি যে ক্লাবকেই সমর্থন করুন না কেন, মুখে, মাথায় সর্বাঙ্গে দোলের রং মাখার সময় সে সব খেয়াল থাকেনা ! লাল-হলুদ-সবুজ-নীল-গেরুয়া
সেদিন হোয়াটসঅ্যাপে একটা মেসেজ পেলাম। একটা ছবি—সহাস্যবদনে অরবিন্দ কেজরিওয়াল। গলায়, কানে, মাথায়, চিরপরিচিত শেয়ালরঙা মাফলার। নীচে লেখা ‘মুখ্যমন্ত্রী মাফলার পরে ফেলেছেনঃ শীতের আগমনবার্তা সরকারিভাবে ঘোষণা
কুষ্ঠ রোগের মতোই মানবসভ্যতার সবচেয়ে পুরনো অসুখগুলির একটি হল সোরিয়াসিস। এবং শ্বেতীর মতো এই অসুখটিকেও কুষ্ঠ বলে ভুল করা হত একটা সময়। ১৮৪১ সালে চিকিৎসা
কোনো সরকারই আদি অনন্ত কাল ধরে সারা দেশকে তালাবন্ধ করে রাখতে পারে না! সেটা কাম্যও নয়! এটা কোনো স্থানীয় সমস্যা নয়, এ এক বিশ্বজোড়া সঙ্কট!
পৃথিবীর ইতিহাসে ‘শান্তির সময়’-এ এই প্রথম এতো লক্ষ (নাকি কোটি) শিশু, নারী, পুরুষ এতো দিন-সপ্তাহ-মাস ধরে মধ্যাহ্ন সূর্যের নীচে এতো মাইল হেঁটে চলেছে, ট্রেন-ট্রাক-ট্রলারের চাকার
(মহামারী নিয়ন্ত্রণ করাটা যে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে অবশ্যকর্তব্য এটা কেউই অস্বীকার করবেন না! তবে সেই সঙ্গে এটাও মনে রাখতে হবে যে কোভিড নয় এমন অসুখ, ক্ষুধা,
(পূর্বপ্রকাশিতের পর) শ্বেতীর এই খামখেয়ালি আচরণ মাথায় রেখেও বলছি, অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় থমকে গেছে অসুখটা। বাড়ছে তো না-ই, এমনকী বহু চিকিৎসায় আর কমছেও না।
(পূর্ব-প্রকাশিতের পর) হ্যাঁ, গ্রামবাংলায় আজও এক অজানা কারণে শ্বেতীকে ‘ফুল’ বলে ডাকা হয়। এবং সংক্রামক কোনো অসুখ হিসেবে, কুষ্ঠ হিসেবে পরিগণিত করা হয় তাকে। ‘ফুল’
গল্প হলেও সত্যি কানা ছেলের নাম পদ্মলোচন হলে যে সমস্যা হয়, সুদর্শনের হয়েছে সেই জ্বালা। ডান চোখের নীচে, গাল আর নাকের ডান পাশটা জুড়ে সাদা
তিমির তলাপাত্রের সঙ্গে আমার পরিচয় প্রায় সিকি শতাব্দির, সেই যখন প্রথম ডাক্তারি প্র্যাক্টিস শুরু করি। আমার দেড়তলার সেই চেম্বারের নীচে তিমিরদার একটা স্টেশনারি দোকান ছিল।
রাজনীতিতে আপনার যে রংই হোক আর ফুটবলে আপনি যে ক্লাবকেই সমর্থন করুন না কেন, মুখে, মাথায় সর্বাঙ্গে দোলের রং মাখার সময় সে সব খেয়াল থাকেনা ! লাল-হলুদ-সবুজ-নীল-গেরুয়া
সেদিন হোয়াটসঅ্যাপে একটা মেসেজ পেলাম। একটা ছবি—সহাস্যবদনে অরবিন্দ কেজরিওয়াল। গলায়, কানে, মাথায়, চিরপরিচিত শেয়ালরঙা মাফলার। নীচে লেখা ‘মুখ্যমন্ত্রী মাফলার পরে ফেলেছেনঃ শীতের আগমনবার্তা সরকারিভাবে ঘোষণা
কুষ্ঠ রোগের মতোই মানবসভ্যতার সবচেয়ে পুরনো অসুখগুলির একটি হল সোরিয়াসিস। এবং শ্বেতীর মতো এই অসুখটিকেও কুষ্ঠ বলে ভুল করা হত একটা সময়। ১৮৪১ সালে চিকিৎসা
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে